নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্নীতি দমন আইনের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি মো. মাজহারুল আলম ওরফে নাজিরকে (৭০) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। রাজধানীর কাফরুল থানা এলাকা থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৪। ১৩ বছরের সাজাপ্রাপ্ত মাজহারুল দীর্ঘ ৩৪ বছর পলাতক ছিলেন।
আজ শুক্রবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৪-এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) এএসপি মাজহারুল ইসলাম। তিনি জানান, ১৯৮১ সালে সনদপত্র জালিয়াতি করে মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলা মুন্সেফি আদালতে নাজির হিসেবে চাকরিতে যোগ দেন মাজহার। কর্মরত থাকা অবস্থায় আদালতের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিল-স্বাক্ষর জাল করে বিভিন্ন লোকের কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে টাকা গ্রহণ করতেন।
নাজির হিসেবে দায়িত্বে থাকাকালীন সরকারি অর্থ আত্মাসাৎ ও সার্টিফিকেট জালিয়াতির ঘটনা আদালতে কর্মরত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানতে পারেন। পরে তাঁর বিরুদ্ধে জাল সনদপত্র দাখিল করে চাকরি নেওয়া ও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিল-স্বাক্ষর জাল করে লোকজনকে কাগজপত্র প্রদানসহ সরকারি টাকা আত্মাসাৎ করার অপরাধে দুর্নীতি দমন প্রতিরোধ আইনে মামলা হয়। এরপর মাজহারুলকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করে। চার মাস কারাভোগ করে জামিনে বের হয়ে আত্মগোপনে চলে যান তিনি।
র্যাব জানায়, ১৯৮৮ সালের ১ ডিসেম্বর মাজহারুলকে ১৩ বছরের সাজাসহ ৪ হাজার টাকা জরিমানা করেন মানিকগঞ্জের দায়রা জজ আদালত।
মাজহারুল জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন, তিনি ১৯৫২ সালে মানিকগঞ্জের নালড়া এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন। স্থানীয় একটি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। তাঁর দুটি সন্তান রয়েছে।
র্যাবের এএসপি মাজহারুল ইসলাম জানান, জামিন পাওয়ার পর পরিচিত লোকজন থেকে নিজেকে আড়াল করে রাখতে ঢাকায় চলে আসেন। প্রথমদিকে তিনি মুদি দোকানি ও পরে ওষুধের দোকান দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। এরপর ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ছোটখাটো ঠিকাদারি করেছেন।
দুর্নীতি দমন আইনের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি মো. মাজহারুল আলম ওরফে নাজিরকে (৭০) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। রাজধানীর কাফরুল থানা এলাকা থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৪। ১৩ বছরের সাজাপ্রাপ্ত মাজহারুল দীর্ঘ ৩৪ বছর পলাতক ছিলেন।
আজ শুক্রবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৪-এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) এএসপি মাজহারুল ইসলাম। তিনি জানান, ১৯৮১ সালে সনদপত্র জালিয়াতি করে মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলা মুন্সেফি আদালতে নাজির হিসেবে চাকরিতে যোগ দেন মাজহার। কর্মরত থাকা অবস্থায় আদালতের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিল-স্বাক্ষর জাল করে বিভিন্ন লোকের কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে টাকা গ্রহণ করতেন।
নাজির হিসেবে দায়িত্বে থাকাকালীন সরকারি অর্থ আত্মাসাৎ ও সার্টিফিকেট জালিয়াতির ঘটনা আদালতে কর্মরত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানতে পারেন। পরে তাঁর বিরুদ্ধে জাল সনদপত্র দাখিল করে চাকরি নেওয়া ও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিল-স্বাক্ষর জাল করে লোকজনকে কাগজপত্র প্রদানসহ সরকারি টাকা আত্মাসাৎ করার অপরাধে দুর্নীতি দমন প্রতিরোধ আইনে মামলা হয়। এরপর মাজহারুলকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করে। চার মাস কারাভোগ করে জামিনে বের হয়ে আত্মগোপনে চলে যান তিনি।
র্যাব জানায়, ১৯৮৮ সালের ১ ডিসেম্বর মাজহারুলকে ১৩ বছরের সাজাসহ ৪ হাজার টাকা জরিমানা করেন মানিকগঞ্জের দায়রা জজ আদালত।
মাজহারুল জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন, তিনি ১৯৫২ সালে মানিকগঞ্জের নালড়া এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন। স্থানীয় একটি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। তাঁর দুটি সন্তান রয়েছে।
র্যাবের এএসপি মাজহারুল ইসলাম জানান, জামিন পাওয়ার পর পরিচিত লোকজন থেকে নিজেকে আড়াল করে রাখতে ঢাকায় চলে আসেন। প্রথমদিকে তিনি মুদি দোকানি ও পরে ওষুধের দোকান দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। এরপর ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ছোটখাটো ঠিকাদারি করেছেন।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৭ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৭ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫