অনলাইন ডেস্ক
তেলেঙ্গানা: ঋণে জর্জরিত ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্য। করোনা মহামারি পরিস্থিতিতে ৪০ হাজার কোটি রুপির ঋণ থাকা সত্ত্বেও ৩২ জন অতিরিক্ত জেলা কালেক্টরকে বিলাসবহুল গাড়ি কিনে দিয়েছেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর। প্রতিটি গাড়ির আনুমানিক বাজারমূল্য ২৫-৩০ লাখ রুপি। রাজ্যের বিরোধী দলের নেতারা এমন সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
আমলাদের খুশি করতে তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতির নেতা মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাষ্ট্রীয় অর্থের অপচয় করেছেন বলে অভিযোগ বিজেপির। বিজেপির মুখপাত্র কৃষ্ণা সাগর রাও মুখ্যমন্ত্রীর কাছে প্রশ্ন রেখেছেন, ১১ কোটি রুপির বেশি অর্থ খরচ করে বিলাসবহুল গাড়ি কেনার এই সিদ্ধান্তকে কীভাবে তিনি যৌক্তিক প্রমাণ করবেন?
কৃষ্ণা সাগর রাও বলেন, ভয়াবহ করোনা পরিস্থিতিতে বিলাসবহুল গাড়ি কিনে প্রচুর অর্থের অপচয় করা হলো। এমনিতেই করোনার কারণে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে মানুষজন ঋণে হিমশিম খাচ্ছে। এর মধ্যে বিলাসবহুল গাড়ি কেনার এই সিদ্ধান্ত ভয়ংকর বলা চলে। এটি কল্পনাতীত।
বিজেপির পক্ষ থেকে এই সিদ্ধান্ত অনতিবিলম্বে প্রত্যাহার করে নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
কংগ্রেস নেতা ডি শ্রাবণ কুমার এই সিদ্ধান্তকে ঔদ্ধত্যপূর্ণ বলেছেন। ডি শ্রাবণ কুমার বলেন, এমনিতেই রাজ্যকে ৪০ হাজার কোটি রুপির ঋণে ডুবিয়ে রেখেছেন মুখ্যমন্ত্রী। যাঁদের জন্য কেনা হয়েছে তাঁদের সরকারি গাড়িটি ভালো অবস্থায় থাকা সত্ত্বেও নতুন গাড়ি কেনা হলো।
উল্লেখ্য, করোনা মহামারিতে লকডাউনের কারণে রাজ্য সাড়ে ৪ হাজার কোটি রুপির রাজস্ব বঞ্চিত হয়েছে বলে জানিয়েছিলেন রাজ্যের অর্থমন্ত্রী হারিশ রাও।
তবে এত সমালোচনা হলেও নিজের সিদ্ধান্তের পক্ষে যুক্তি দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, রাজ্যের সব জেলায় ঘুরে বেড়াতে অ্যাডিশনাল কালেক্টরদের এমন গাড়িই চাই।
এর আগে জেলা কালেক্টরদের ২০১৫ সালে টয়োটা ফরচুনারস গাড়ি দেওয়া হয়েছিল। ওই সময় তেলেঙ্গানাতে ছিল মাত্র ১০টি জেলা।
তেলেঙ্গানা: ঋণে জর্জরিত ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্য। করোনা মহামারি পরিস্থিতিতে ৪০ হাজার কোটি রুপির ঋণ থাকা সত্ত্বেও ৩২ জন অতিরিক্ত জেলা কালেক্টরকে বিলাসবহুল গাড়ি কিনে দিয়েছেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর। প্রতিটি গাড়ির আনুমানিক বাজারমূল্য ২৫-৩০ লাখ রুপি। রাজ্যের বিরোধী দলের নেতারা এমন সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
আমলাদের খুশি করতে তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতির নেতা মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাষ্ট্রীয় অর্থের অপচয় করেছেন বলে অভিযোগ বিজেপির। বিজেপির মুখপাত্র কৃষ্ণা সাগর রাও মুখ্যমন্ত্রীর কাছে প্রশ্ন রেখেছেন, ১১ কোটি রুপির বেশি অর্থ খরচ করে বিলাসবহুল গাড়ি কেনার এই সিদ্ধান্তকে কীভাবে তিনি যৌক্তিক প্রমাণ করবেন?
কৃষ্ণা সাগর রাও বলেন, ভয়াবহ করোনা পরিস্থিতিতে বিলাসবহুল গাড়ি কিনে প্রচুর অর্থের অপচয় করা হলো। এমনিতেই করোনার কারণে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে মানুষজন ঋণে হিমশিম খাচ্ছে। এর মধ্যে বিলাসবহুল গাড়ি কেনার এই সিদ্ধান্ত ভয়ংকর বলা চলে। এটি কল্পনাতীত।
বিজেপির পক্ষ থেকে এই সিদ্ধান্ত অনতিবিলম্বে প্রত্যাহার করে নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
কংগ্রেস নেতা ডি শ্রাবণ কুমার এই সিদ্ধান্তকে ঔদ্ধত্যপূর্ণ বলেছেন। ডি শ্রাবণ কুমার বলেন, এমনিতেই রাজ্যকে ৪০ হাজার কোটি রুপির ঋণে ডুবিয়ে রেখেছেন মুখ্যমন্ত্রী। যাঁদের জন্য কেনা হয়েছে তাঁদের সরকারি গাড়িটি ভালো অবস্থায় থাকা সত্ত্বেও নতুন গাড়ি কেনা হলো।
উল্লেখ্য, করোনা মহামারিতে লকডাউনের কারণে রাজ্য সাড়ে ৪ হাজার কোটি রুপির রাজস্ব বঞ্চিত হয়েছে বলে জানিয়েছিলেন রাজ্যের অর্থমন্ত্রী হারিশ রাও।
তবে এত সমালোচনা হলেও নিজের সিদ্ধান্তের পক্ষে যুক্তি দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, রাজ্যের সব জেলায় ঘুরে বেড়াতে অ্যাডিশনাল কালেক্টরদের এমন গাড়িই চাই।
এর আগে জেলা কালেক্টরদের ২০১৫ সালে টয়োটা ফরচুনারস গাড়ি দেওয়া হয়েছিল। ওই সময় তেলেঙ্গানাতে ছিল মাত্র ১০টি জেলা।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৪ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫