চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গার দর্শনায় গভীর রাতে হযরত আলী (৫৫) নামের এক বিজিবির সোর্সকে ঘুমন্ত অবস্থায় গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১টার দিকে চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনা থানাধীন পারকৃষ্ণপুর-মদনা ইউনিয়নের নাস্তিপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত হযরত আলী নাস্তিপুর গ্রামের পশ্চিমপাড়ার মৃত রইস উদ্দীনের ছেলে। তিনি পেশায় কৃষক হলেও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবির) সোর্স হিসেবে কাজ করতেন
নিহত হযরত আলীর ছেলে নাঈম হাসান তৌফিক বলেন, ‘রাত ৮টার দিকে রাতের খাবার খেয়ে বাবা ও মা আমার পাশের ঘরেই ঘুমিয়ে পড়েন। এর কিছুক্ষণ পরে আমিও ঘুমিয়ে পড়ি। মাঝরাতে হঠাৎ গুলির বিকট শব্দে আমার ঘুম ভেঙে যায়। এ সময় মায়ের চিৎকারে পাশের ঘরে ছুটে গিয়ে দেখি বাবার মাথা দিয়ে প্রচুর রক্ত বের হচ্ছে। রাস্তার ধারের জানালাটাও খোলা। এ সময় আমার চাচাতো ভাই মুকুলসহ প্রতিবেশীরাও ছুটে আসে। সময় নষ্ট না করে মুকুল ভাই ও আমি বাবাকে মোটরসাইকেলযোগে প্রথমে দর্শনার একটি ক্লিনিকে নিয়ে যাই। কিন্তু সেখানে কেউ দরজা না খুললে আমরা সেখান থেকে দ্রুত চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসি।’
নিহত হযরত আলীর ছোট ভাই মৃত জাহাঙ্গীরের ছেলে মুকুল হোসেন বলেন, ‘আমার চাচার সঙ্গে কারো কোনো বিরোধ ছিল না। তিনি কৃষিকাজসহ বিজিবির লাইন ম্যান (সোর্স) হিসেবেও কাজ করতেন। কেন তাঁকে এভাবে গুলি করা হলো, আর কেই বা করল? আমাদের বুঝে আসছে না।’
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. সোহরব হোসেন বলেন, ‘রাত সোয়া ২টার দিকে রক্তাক্ত জখম অবস্থায় হযরত আলী নামের এক ব্যক্তিকে জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়। তার পরিবারের সদস্যরা জানায় তাঁর মাথায় গুলি করা হয়েছে। মাথা থেকে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হওয়ায় প্রথমেই আমরা রক্ত বন্ধ করার চেষ্টা করেছি। তবে জরুরি বিভাগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত পৌনে ৩টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়। ধারণা করা হচ্ছে গুলিটি এখনো তার মাথার মধ্যেই আছে।’
এ বিষয়ে দর্শনা থানার ওসি এএইচএম লুৎফুল কবীর ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘ঘটনাটি জানার সঙ্গে সঙ্গে আমি ও দামুড়হুদা সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মুন্না বিশ্বাস স্যার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। নিহত ওই কৃষক বিজিবির সোর্স হিসেবে কাজ করতেন বলে জানতে পেরেছি। তবে ঠিক কি কারণে কে বা কারা তাঁকে গুলি করে হত্যা করেছে সে সম্পর্কে এখন পর্যন্ত কিছুই জানা যায়নি। ঘটনাটির তদন্তে ও অপরাধী আটকে পুলিশের একাধিক কাজ করছে।’
চুয়াডাঙ্গার দর্শনায় গভীর রাতে হযরত আলী (৫৫) নামের এক বিজিবির সোর্সকে ঘুমন্ত অবস্থায় গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১টার দিকে চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনা থানাধীন পারকৃষ্ণপুর-মদনা ইউনিয়নের নাস্তিপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত হযরত আলী নাস্তিপুর গ্রামের পশ্চিমপাড়ার মৃত রইস উদ্দীনের ছেলে। তিনি পেশায় কৃষক হলেও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবির) সোর্স হিসেবে কাজ করতেন
নিহত হযরত আলীর ছেলে নাঈম হাসান তৌফিক বলেন, ‘রাত ৮টার দিকে রাতের খাবার খেয়ে বাবা ও মা আমার পাশের ঘরেই ঘুমিয়ে পড়েন। এর কিছুক্ষণ পরে আমিও ঘুমিয়ে পড়ি। মাঝরাতে হঠাৎ গুলির বিকট শব্দে আমার ঘুম ভেঙে যায়। এ সময় মায়ের চিৎকারে পাশের ঘরে ছুটে গিয়ে দেখি বাবার মাথা দিয়ে প্রচুর রক্ত বের হচ্ছে। রাস্তার ধারের জানালাটাও খোলা। এ সময় আমার চাচাতো ভাই মুকুলসহ প্রতিবেশীরাও ছুটে আসে। সময় নষ্ট না করে মুকুল ভাই ও আমি বাবাকে মোটরসাইকেলযোগে প্রথমে দর্শনার একটি ক্লিনিকে নিয়ে যাই। কিন্তু সেখানে কেউ দরজা না খুললে আমরা সেখান থেকে দ্রুত চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসি।’
নিহত হযরত আলীর ছোট ভাই মৃত জাহাঙ্গীরের ছেলে মুকুল হোসেন বলেন, ‘আমার চাচার সঙ্গে কারো কোনো বিরোধ ছিল না। তিনি কৃষিকাজসহ বিজিবির লাইন ম্যান (সোর্স) হিসেবেও কাজ করতেন। কেন তাঁকে এভাবে গুলি করা হলো, আর কেই বা করল? আমাদের বুঝে আসছে না।’
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. সোহরব হোসেন বলেন, ‘রাত সোয়া ২টার দিকে রক্তাক্ত জখম অবস্থায় হযরত আলী নামের এক ব্যক্তিকে জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়। তার পরিবারের সদস্যরা জানায় তাঁর মাথায় গুলি করা হয়েছে। মাথা থেকে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হওয়ায় প্রথমেই আমরা রক্ত বন্ধ করার চেষ্টা করেছি। তবে জরুরি বিভাগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত পৌনে ৩টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়। ধারণা করা হচ্ছে গুলিটি এখনো তার মাথার মধ্যেই আছে।’
এ বিষয়ে দর্শনা থানার ওসি এএইচএম লুৎফুল কবীর ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘ঘটনাটি জানার সঙ্গে সঙ্গে আমি ও দামুড়হুদা সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মুন্না বিশ্বাস স্যার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। নিহত ওই কৃষক বিজিবির সোর্স হিসেবে কাজ করতেন বলে জানতে পেরেছি। তবে ঠিক কি কারণে কে বা কারা তাঁকে গুলি করে হত্যা করেছে সে সম্পর্কে এখন পর্যন্ত কিছুই জানা যায়নি। ঘটনাটির তদন্তে ও অপরাধী আটকে পুলিশের একাধিক কাজ করছে।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪