চৌগাছা (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের চৌগাছায় সাগর হোসেন (২৫) নামে এক যুবক ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। আজ শনিবার বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে ধুলিয়ানী বাজারে ইউনিয়ন পরিষদের পাশে ওই গ্রামের দুই ব্যক্তি তাঁকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে রাত আটটার দিকে তাঁকে চৌগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হলেও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
আহত যুবক উপজেলার ধুলিয়ানী ইউনিয়নের ধুলিয়ানী গ্রামের মৃত চান্দু মিয়ার ছেলে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাগর হোসেন বলেন, ‘আমি বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে ধুলিয়ানী বাজারে একটি বাইসাইকেল নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম। এ সময় একটি পালসার মোটরসাইকেলে করে অজ্ঞাত দুই ব্যক্তি আমার পশ্চাতদেশে চাকু দিয়ে দুটি আঘাত করে পালিয়ে যায়। তাঁদের কথা বলার শব্দে আমি একজনকে ধুলিয়ানী গ্রামের রিয়াজউদ্দিন পলাশ বলে ধারণা করছি।’
তিনি আরও বলেন, এরপরে আমি ধুলিয়ানী বাজারে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিলে চিকিৎসক কয়েকটি সেলাই দেন। তবুও যন্ত্রণা করতে থাকলে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে আমার স্বজনেরা আমাকে চৌগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়। এখানে চিকিৎসক আমার ক্ষতস্থানের অবস্থা দেখে যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে অপারেশন করার জন্য স্থানান্তর করেছেন।’
আহত সাগর হোসেন বলেন, ‘তিন-চার মাস আগে আমি যশোর সদর উপজেলার এক প্রবাসীর তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রীকে বিয়ে করেছি। এ নিয়ে স্ত্রীর আগের স্বামীর আত্মীয় ধুলিয়ানী গ্রামের রিয়াজ উদ্দিন পলাশরা আমার ওপর ক্ষিপ্ত ছিল।’
ধুলিয়ানী গ্রামের ইউপি সদস্য রাকিব উদ্দিন বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আগামী ৬ এপ্রিল আপস মীমাংসা বসার দিন ছিল। এর আগেই আজ বিকেলে এ ঘটনা ঘটে গেল।’
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. আকিব হোসেন বলেন, ‘ছুরিকাঘাতে আহত ওই যুবককে ভর্তি করা হয়েছিল। আঘাতপ্রাপ্ত জায়গার ক্ষত গভীর হওয়ায় সেখানে অপারেশন করতে হবে। এ জন্য তাঁকে যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।’
যশোরের চৌগাছায় সাগর হোসেন (২৫) নামে এক যুবক ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। আজ শনিবার বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে ধুলিয়ানী বাজারে ইউনিয়ন পরিষদের পাশে ওই গ্রামের দুই ব্যক্তি তাঁকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে রাত আটটার দিকে তাঁকে চৌগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হলেও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
আহত যুবক উপজেলার ধুলিয়ানী ইউনিয়নের ধুলিয়ানী গ্রামের মৃত চান্দু মিয়ার ছেলে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাগর হোসেন বলেন, ‘আমি বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে ধুলিয়ানী বাজারে একটি বাইসাইকেল নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম। এ সময় একটি পালসার মোটরসাইকেলে করে অজ্ঞাত দুই ব্যক্তি আমার পশ্চাতদেশে চাকু দিয়ে দুটি আঘাত করে পালিয়ে যায়। তাঁদের কথা বলার শব্দে আমি একজনকে ধুলিয়ানী গ্রামের রিয়াজউদ্দিন পলাশ বলে ধারণা করছি।’
তিনি আরও বলেন, এরপরে আমি ধুলিয়ানী বাজারে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিলে চিকিৎসক কয়েকটি সেলাই দেন। তবুও যন্ত্রণা করতে থাকলে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে আমার স্বজনেরা আমাকে চৌগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়। এখানে চিকিৎসক আমার ক্ষতস্থানের অবস্থা দেখে যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে অপারেশন করার জন্য স্থানান্তর করেছেন।’
আহত সাগর হোসেন বলেন, ‘তিন-চার মাস আগে আমি যশোর সদর উপজেলার এক প্রবাসীর তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রীকে বিয়ে করেছি। এ নিয়ে স্ত্রীর আগের স্বামীর আত্মীয় ধুলিয়ানী গ্রামের রিয়াজ উদ্দিন পলাশরা আমার ওপর ক্ষিপ্ত ছিল।’
ধুলিয়ানী গ্রামের ইউপি সদস্য রাকিব উদ্দিন বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আগামী ৬ এপ্রিল আপস মীমাংসা বসার দিন ছিল। এর আগেই আজ বিকেলে এ ঘটনা ঘটে গেল।’
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. আকিব হোসেন বলেন, ‘ছুরিকাঘাতে আহত ওই যুবককে ভর্তি করা হয়েছিল। আঘাতপ্রাপ্ত জায়গার ক্ষত গভীর হওয়ায় সেখানে অপারেশন করতে হবে। এ জন্য তাঁকে যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।’
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৮ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৭ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫