ছেলেকে বকাঝকা করার কারণে যশোরের মনিরামপুরে শ্রেণিকক্ষে ঢুকে শিক্ষিকাকে মারপিট করার অভিযোগ উঠেছে মিজানুর রহমান নামে এক যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় মিজানুরের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছেন ভুক্তভোগী শিক্ষিকা। এরপর থানায় গিয়ে ধরা দিয়েছেন অভিযুক্ত যুবলীগ নেতা।
বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) বিকেলে থানায় আত্মসমর্পণ করে ভুল স্বীকার করেন মিজানুর রহমান।
মিজানুর রহমান মনিরামপুর পৌরশহরের দুর্গাপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি স্থানীয় ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মনিরামপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবুবকর মামলার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘মিজানুর রহমানকে আমরা আটক করেছি। তিনি আমাদের হেফাজতে আছেন। তিনি নিজের ভুল স্বীকার করেছেন।’
মামলা ও বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, মিজানুর রহমানের ছেলে রাকিবুল ইসলাম দুর্গাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র। গত মঙ্গলবার দুষ্টামি করায় শিক্ষিকা ছালিমা আক্তার ওই ছাত্রকে শাসন করেন। এরপর রাকিবুল বাড়িতে গিয়ে কান্নাকাটি করে। তখন বিদ্যালয়ে এসে শিক্ষিকা ছালিমা আক্তারকে মারপিট করেন রাকিবুলের বাবা যুবলীগ নেতা মিজানুর রহমান। শিক্ষিকাকে চুল ধরে টেনেহিঁচড়ে বিদ্যালয়ের মাঠে নিয়ে যান মিজানুর। তখন অন্য শিক্ষকেরা এসে তাঁকে থামান।
মারপিটের শিকার শিক্ষিকা ছালিমা আক্তার বলেন, ‘রাকিবুলের বাড়ি বিদ্যালয়ের পাশে। শাসন করায় সে বাড়িতে গিয়ে নালিশ করে। তখন ওই শিক্ষার্থীর বাবা-মাসহ বাড়ির লোকজন স্কুলে ছুটে আসে। এ সময় আমি একটি কক্ষে দায়িত্বরত ছিলাম। মিজান এসে শিক্ষার্থীদের সামনে আমাকে কিলঘুষি মারতে থাকে। পরে চুল ধরে টেনে মাঠে নিয়ে যায়।’
শিক্ষিকা বলেন, ‘মিজানের হাত থেকে ছাড়া পেয়ে আমি মনিরামপুর হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছি। পরে এসে থানায় মামলা দিয়েছি।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে দুর্গাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাহেব আলী বলেন, ‘স্কুলের বেসিন ধরায় রাকিবুলকে “বাপ” তুলে কথা বলেন শিক্ষিকা ছালিমা আক্তার। এরপর রাকিবুল বাড়ি গিয়ে বিষয়টি জানালে তার বাবা এসে শিক্ষিকাকে মারপিট করেন। শিক্ষিকা ও মিজানুরের বাড়ি পাশাপাশি।’
ছেলেকে বকাঝকা করার কারণে যশোরের মনিরামপুরে শ্রেণিকক্ষে ঢুকে শিক্ষিকাকে মারপিট করার অভিযোগ উঠেছে মিজানুর রহমান নামে এক যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় মিজানুরের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছেন ভুক্তভোগী শিক্ষিকা। এরপর থানায় গিয়ে ধরা দিয়েছেন অভিযুক্ত যুবলীগ নেতা।
বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) বিকেলে থানায় আত্মসমর্পণ করে ভুল স্বীকার করেন মিজানুর রহমান।
মিজানুর রহমান মনিরামপুর পৌরশহরের দুর্গাপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি স্থানীয় ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মনিরামপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবুবকর মামলার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘মিজানুর রহমানকে আমরা আটক করেছি। তিনি আমাদের হেফাজতে আছেন। তিনি নিজের ভুল স্বীকার করেছেন।’
মামলা ও বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, মিজানুর রহমানের ছেলে রাকিবুল ইসলাম দুর্গাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র। গত মঙ্গলবার দুষ্টামি করায় শিক্ষিকা ছালিমা আক্তার ওই ছাত্রকে শাসন করেন। এরপর রাকিবুল বাড়িতে গিয়ে কান্নাকাটি করে। তখন বিদ্যালয়ে এসে শিক্ষিকা ছালিমা আক্তারকে মারপিট করেন রাকিবুলের বাবা যুবলীগ নেতা মিজানুর রহমান। শিক্ষিকাকে চুল ধরে টেনেহিঁচড়ে বিদ্যালয়ের মাঠে নিয়ে যান মিজানুর। তখন অন্য শিক্ষকেরা এসে তাঁকে থামান।
মারপিটের শিকার শিক্ষিকা ছালিমা আক্তার বলেন, ‘রাকিবুলের বাড়ি বিদ্যালয়ের পাশে। শাসন করায় সে বাড়িতে গিয়ে নালিশ করে। তখন ওই শিক্ষার্থীর বাবা-মাসহ বাড়ির লোকজন স্কুলে ছুটে আসে। এ সময় আমি একটি কক্ষে দায়িত্বরত ছিলাম। মিজান এসে শিক্ষার্থীদের সামনে আমাকে কিলঘুষি মারতে থাকে। পরে চুল ধরে টেনে মাঠে নিয়ে যায়।’
শিক্ষিকা বলেন, ‘মিজানের হাত থেকে ছাড়া পেয়ে আমি মনিরামপুর হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছি। পরে এসে থানায় মামলা দিয়েছি।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে দুর্গাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাহেব আলী বলেন, ‘স্কুলের বেসিন ধরায় রাকিবুলকে “বাপ” তুলে কথা বলেন শিক্ষিকা ছালিমা আক্তার। এরপর রাকিবুল বাড়ি গিয়ে বিষয়টি জানালে তার বাবা এসে শিক্ষিকাকে মারপিট করেন। শিক্ষিকা ও মিজানুরের বাড়ি পাশাপাশি।’
যুক্তরাষ্ট্রের এক নাগরিকের সঙ্গে প্রতারণা, ভারতে সোনা চোরাচালান এবং ৬০০ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে সিআইডি। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় এই মামলা করে।
৮ দিন আগেঢাকার পল্লবীতে অভিনব কায়দায় প্রতারণার অভিযোগে একটি সংঘবদ্ধ চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। চাকরির লোভ দেখিয়ে ও ব্যবসায়িক অংশীদারির আশ্বাস দিয়ে কোরআন ছুঁয়ে শপথ করিয়ে কোটি টাকার বেশি হাতিয়ে নিত চক্রটি।
১০ দিন আগেফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
১৭ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
২০ দিন আগে