যশোর প্রতিনিধি
যশোরের বাঘারপাড়ায় রিক্তা খানম (৬) নামে এক শিশুকে ধর্ষণের দায়ে নাজমুল হকের ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে তাঁকে এক লাখ টাকা জরিমানাও করা হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে যশোরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক গোলাম কবির আসামির সামনে এ আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) সেতারা খাতুন।
দণ্ডিত আসামি নাজমুল হক ওরফে বান্দা আলী উপজেলার দোহাকুলা ইউনিয়নের ঠাকুরকাঠি গ্রামের নওশের আলীর ছেলে। রিক্তা খানম একই গ্রামের মুক্তার হোসেনের মেয়ে। সে স্থানীয় ইসলামিক ফাউন্ডেশন পরিচালিত মক্তবে শিশু শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
আদালত সূত্র জানা গেছে, ২০২১ সালের ২০ নভেম্বর সকাল থেকে রিক্তাকে পাওয়া যাচ্ছিল না। এরপর বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন স্বজনেরা। তাঁদের সঙ্গে নাজমুলও ছিলেন। একপর্যায়ে নাজমুলকে বাড়ির পাশের একটি ফাঁকা স্থানে গর্ত খুঁড়তে দেখতে পান প্রতিবেশীরা। সেখানে রিক্তার একটি স্যান্ডেল পড়ে থাকতে দেখে তাঁদের সন্দেহ হয়। এ নিয়ে জিজ্ঞাসা করলে নাজমুলকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। ওই সময় প্রতিবেশীরা তাঁকে ধরে ফেলে। একপর্যায়ে রিক্তার মরদেহ নিজের ঘরের খাটের নিচে রাখা আছে বলে স্বীকার করেন। তিনি আরও জানান, রিক্তাকে ধর্ষণের পরে শ্বাসরোধ করেছেন তিনি। পরে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করেন এবং তাঁকে আটক করেন। এ ঘটনায় রিক্তার বাবা মুক্তার আলী বিশ্বাস বাদী হয়ে বাঘারপাড়া থানায় মামলা করেন। তদন্ত করে ২০২২ সালের ১৭মে আদালতে সেই মামলার চার্জশিট জমা দেন তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আওয়াল হোসেন। ১৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আজ রোববার আদালত বাদী ও আসামির উপস্থিতিতে মামলার রায় ঘোষণা করেন।
রিক্তার পরিবারের সদস্যেরা এ রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন। তবে আসামি পক্ষের আইনজীবী সিরাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, এ রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা উচ্চ আদালতে আপিল করবেন।
যশোরের বাঘারপাড়ায় রিক্তা খানম (৬) নামে এক শিশুকে ধর্ষণের দায়ে নাজমুল হকের ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে তাঁকে এক লাখ টাকা জরিমানাও করা হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে যশোরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক গোলাম কবির আসামির সামনে এ আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) সেতারা খাতুন।
দণ্ডিত আসামি নাজমুল হক ওরফে বান্দা আলী উপজেলার দোহাকুলা ইউনিয়নের ঠাকুরকাঠি গ্রামের নওশের আলীর ছেলে। রিক্তা খানম একই গ্রামের মুক্তার হোসেনের মেয়ে। সে স্থানীয় ইসলামিক ফাউন্ডেশন পরিচালিত মক্তবে শিশু শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
আদালত সূত্র জানা গেছে, ২০২১ সালের ২০ নভেম্বর সকাল থেকে রিক্তাকে পাওয়া যাচ্ছিল না। এরপর বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন স্বজনেরা। তাঁদের সঙ্গে নাজমুলও ছিলেন। একপর্যায়ে নাজমুলকে বাড়ির পাশের একটি ফাঁকা স্থানে গর্ত খুঁড়তে দেখতে পান প্রতিবেশীরা। সেখানে রিক্তার একটি স্যান্ডেল পড়ে থাকতে দেখে তাঁদের সন্দেহ হয়। এ নিয়ে জিজ্ঞাসা করলে নাজমুলকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। ওই সময় প্রতিবেশীরা তাঁকে ধরে ফেলে। একপর্যায়ে রিক্তার মরদেহ নিজের ঘরের খাটের নিচে রাখা আছে বলে স্বীকার করেন। তিনি আরও জানান, রিক্তাকে ধর্ষণের পরে শ্বাসরোধ করেছেন তিনি। পরে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করেন এবং তাঁকে আটক করেন। এ ঘটনায় রিক্তার বাবা মুক্তার আলী বিশ্বাস বাদী হয়ে বাঘারপাড়া থানায় মামলা করেন। তদন্ত করে ২০২২ সালের ১৭মে আদালতে সেই মামলার চার্জশিট জমা দেন তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আওয়াল হোসেন। ১৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আজ রোববার আদালত বাদী ও আসামির উপস্থিতিতে মামলার রায় ঘোষণা করেন।
রিক্তার পরিবারের সদস্যেরা এ রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন। তবে আসামি পক্ষের আইনজীবী সিরাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, এ রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা উচ্চ আদালতে আপিল করবেন।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪