খুলনা প্রতিনিধি

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) শিক্ষক সমিতির নেতারা বলেছেন, ১৮ ফেব্রুয়ারি সংঘর্ষের ঘটনায় দোষ থাকলে উপাচার্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। আর দোষী না হলে তাঁর মর্যাদা সমুন্নত রাখা হোক।
আজ বুধবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে নেতারা এ কথা বলেন। এ সময় শিক্ষক সমিতির সভাপতি শাহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফারুক হোসেনসহ শিক্ষকেরা উপস্থিত ছিলেন।
শিক্ষকেরা জানান, শিক্ষকদের গায়ে থুতু দেওয়া, হাত তোলা, অমর্যাদা করাসহ সব অপমান-অপদস্থের সুষ্ঠু বিচার হতে হবে। বিচার না হওয়া পর্যন্ত প্রয়োজনে শিক্ষকেরা ক্লাস নেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ১৮ ফেব্রুয়ারির ঘটনার জের ধরে আজ পর্যন্ত কুয়েট অশান্ত। উত্তরণের আশানুরূপ দিকনির্দেশনা নেই। এ বিষয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) কমিটি তদন্ত করছে। ওই ঘটনায় শিক্ষকের মাথা থেকেও রক্ত ঝরেছে। শিক্ষকেরা ছাত্র ও প্রশাসনের সঙ্গে থেকে সুরাহার চেষ্টা করেছেন। ছাত্রদের দাবি ছিল পাঁচটি। এর সবগুলোই যথোপযুক্তভাবে পূরণের চেষ্টা করা হয়েছে। পরে পাঁচ দফা ছয় দফায় মোড় নেয়। সময় যত গড়ায়, তা তত ভিন্ন দিকে মোড় নেয়। শিক্ষকদের প্রতিটি কাজের ভিন্ন ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। প্রকৃত চিত্র আড়াল করা হয়েছে। কুয়েট প্রশাসনের সঙ্গে কাজ করার কারণে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা রটনা করা হয়েছে।
শিক্ষক নেতারা বলেন, নামাজ পড়তে না দেওয়া, ইন্টারনেট বন্ধ এবং বিদ্যুৎ-পানি বন্ধ করার অভিযোগ উঠেছে। এগুলোর কোনোটাই সত্য নয়। ছাত্রদের মুখোমুখি শিক্ষকেরা হওয়ার কোনো প্রশ্নই ওঠে না। এগুলোর সুযোগ অন্য কেউ নিতে পারে। বারবার শিক্ষকদের হেয় করা হচ্ছে। শিক্ষকদের বক্তব্য নিয়ে ট্রল, তাঁদের অসম্মানিত ও বারবার নিগৃহীত করা হয়েছে। বিভিন্ন সংগঠন বিভিন্ন ব্যানারে ঘটনাটি ছড়িয়ে দিচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, শিক্ষকেরা সুনাম রক্ষায় অবিচল থাকবেন। তাঁরা বর্তমান পরিস্থিতিকে ব্যাটল গ্রাউন্ড বা যুদ্ধক্ষেত্র বানিয়ে সুবিধা নিতে চাওয়ার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানান। সেই সঙ্গে বলেন, অপরাধীদের শনাক্ত ও শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষকেরা প্রয়োজন হলে একাডেমিক কার্যক্রম থেকে নিজেদের সরিয়ে রাখবেন। শিক্ষকদের আহত করার সুষ্ঠু বিচার না হওয়া পর্যন্ত ক্লাসে যাবেন না। ছাত্রদের পাঁচটি দাবির সঙ্গে শিক্ষকেরা একমত হওয়ার পরও ছাত্ররা তাঁদের মর্যাদা দেননি।
উপাচার্যের বিষয়ে শিক্ষক নেতারা বলেন, উপাচার্য নিয়োগে শিক্ষকদের হাত নেই। তাঁকে অপসারণের দায়িত্ব শিক্ষকদের নয়। তাঁর পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষকেরা কিছু করতে পারেন না। তাঁকে নিয়োগ দেয় সরকার। সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে। সব পক্ষের সঙ্গে কথা বলে দোষী সাব্যস্ত হলে উপাচার্য অপসারণ হোক। দোষী না হলে তাঁকে অপসারণের সুযোগ নেই।
শিক্ষকেরা জানান, রাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাস গঠনে উপাচার্যকে সময় দেওয়া দরকার ছিল। এ-সংক্রান্ত দাবি বাস্তবায়ন না হলে শিক্ষকেরাও আন্দোলনে নামতে প্রস্তুত।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) শিক্ষক সমিতির নেতারা বলেছেন, ১৮ ফেব্রুয়ারি সংঘর্ষের ঘটনায় দোষ থাকলে উপাচার্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। আর দোষী না হলে তাঁর মর্যাদা সমুন্নত রাখা হোক।
আজ বুধবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে নেতারা এ কথা বলেন। এ সময় শিক্ষক সমিতির সভাপতি শাহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফারুক হোসেনসহ শিক্ষকেরা উপস্থিত ছিলেন।
শিক্ষকেরা জানান, শিক্ষকদের গায়ে থুতু দেওয়া, হাত তোলা, অমর্যাদা করাসহ সব অপমান-অপদস্থের সুষ্ঠু বিচার হতে হবে। বিচার না হওয়া পর্যন্ত প্রয়োজনে শিক্ষকেরা ক্লাস নেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ১৮ ফেব্রুয়ারির ঘটনার জের ধরে আজ পর্যন্ত কুয়েট অশান্ত। উত্তরণের আশানুরূপ দিকনির্দেশনা নেই। এ বিষয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) কমিটি তদন্ত করছে। ওই ঘটনায় শিক্ষকের মাথা থেকেও রক্ত ঝরেছে। শিক্ষকেরা ছাত্র ও প্রশাসনের সঙ্গে থেকে সুরাহার চেষ্টা করেছেন। ছাত্রদের দাবি ছিল পাঁচটি। এর সবগুলোই যথোপযুক্তভাবে পূরণের চেষ্টা করা হয়েছে। পরে পাঁচ দফা ছয় দফায় মোড় নেয়। সময় যত গড়ায়, তা তত ভিন্ন দিকে মোড় নেয়। শিক্ষকদের প্রতিটি কাজের ভিন্ন ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। প্রকৃত চিত্র আড়াল করা হয়েছে। কুয়েট প্রশাসনের সঙ্গে কাজ করার কারণে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা রটনা করা হয়েছে।
শিক্ষক নেতারা বলেন, নামাজ পড়তে না দেওয়া, ইন্টারনেট বন্ধ এবং বিদ্যুৎ-পানি বন্ধ করার অভিযোগ উঠেছে। এগুলোর কোনোটাই সত্য নয়। ছাত্রদের মুখোমুখি শিক্ষকেরা হওয়ার কোনো প্রশ্নই ওঠে না। এগুলোর সুযোগ অন্য কেউ নিতে পারে। বারবার শিক্ষকদের হেয় করা হচ্ছে। শিক্ষকদের বক্তব্য নিয়ে ট্রল, তাঁদের অসম্মানিত ও বারবার নিগৃহীত করা হয়েছে। বিভিন্ন সংগঠন বিভিন্ন ব্যানারে ঘটনাটি ছড়িয়ে দিচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, শিক্ষকেরা সুনাম রক্ষায় অবিচল থাকবেন। তাঁরা বর্তমান পরিস্থিতিকে ব্যাটল গ্রাউন্ড বা যুদ্ধক্ষেত্র বানিয়ে সুবিধা নিতে চাওয়ার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানান। সেই সঙ্গে বলেন, অপরাধীদের শনাক্ত ও শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষকেরা প্রয়োজন হলে একাডেমিক কার্যক্রম থেকে নিজেদের সরিয়ে রাখবেন। শিক্ষকদের আহত করার সুষ্ঠু বিচার না হওয়া পর্যন্ত ক্লাসে যাবেন না। ছাত্রদের পাঁচটি দাবির সঙ্গে শিক্ষকেরা একমত হওয়ার পরও ছাত্ররা তাঁদের মর্যাদা দেননি।
উপাচার্যের বিষয়ে শিক্ষক নেতারা বলেন, উপাচার্য নিয়োগে শিক্ষকদের হাত নেই। তাঁকে অপসারণের দায়িত্ব শিক্ষকদের নয়। তাঁর পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষকেরা কিছু করতে পারেন না। তাঁকে নিয়োগ দেয় সরকার। সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে। সব পক্ষের সঙ্গে কথা বলে দোষী সাব্যস্ত হলে উপাচার্য অপসারণ হোক। দোষী না হলে তাঁকে অপসারণের সুযোগ নেই।
শিক্ষকেরা জানান, রাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাস গঠনে উপাচার্যকে সময় দেওয়া দরকার ছিল। এ-সংক্রান্ত দাবি বাস্তবায়ন না হলে শিক্ষকেরাও আন্দোলনে নামতে প্রস্তুত।
খুলনা প্রতিনিধি

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) শিক্ষক সমিতির নেতারা বলেছেন, ১৮ ফেব্রুয়ারি সংঘর্ষের ঘটনায় দোষ থাকলে উপাচার্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। আর দোষী না হলে তাঁর মর্যাদা সমুন্নত রাখা হোক।
আজ বুধবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে নেতারা এ কথা বলেন। এ সময় শিক্ষক সমিতির সভাপতি শাহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফারুক হোসেনসহ শিক্ষকেরা উপস্থিত ছিলেন।
শিক্ষকেরা জানান, শিক্ষকদের গায়ে থুতু দেওয়া, হাত তোলা, অমর্যাদা করাসহ সব অপমান-অপদস্থের সুষ্ঠু বিচার হতে হবে। বিচার না হওয়া পর্যন্ত প্রয়োজনে শিক্ষকেরা ক্লাস নেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ১৮ ফেব্রুয়ারির ঘটনার জের ধরে আজ পর্যন্ত কুয়েট অশান্ত। উত্তরণের আশানুরূপ দিকনির্দেশনা নেই। এ বিষয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) কমিটি তদন্ত করছে। ওই ঘটনায় শিক্ষকের মাথা থেকেও রক্ত ঝরেছে। শিক্ষকেরা ছাত্র ও প্রশাসনের সঙ্গে থেকে সুরাহার চেষ্টা করেছেন। ছাত্রদের দাবি ছিল পাঁচটি। এর সবগুলোই যথোপযুক্তভাবে পূরণের চেষ্টা করা হয়েছে। পরে পাঁচ দফা ছয় দফায় মোড় নেয়। সময় যত গড়ায়, তা তত ভিন্ন দিকে মোড় নেয়। শিক্ষকদের প্রতিটি কাজের ভিন্ন ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। প্রকৃত চিত্র আড়াল করা হয়েছে। কুয়েট প্রশাসনের সঙ্গে কাজ করার কারণে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা রটনা করা হয়েছে।
শিক্ষক নেতারা বলেন, নামাজ পড়তে না দেওয়া, ইন্টারনেট বন্ধ এবং বিদ্যুৎ-পানি বন্ধ করার অভিযোগ উঠেছে। এগুলোর কোনোটাই সত্য নয়। ছাত্রদের মুখোমুখি শিক্ষকেরা হওয়ার কোনো প্রশ্নই ওঠে না। এগুলোর সুযোগ অন্য কেউ নিতে পারে। বারবার শিক্ষকদের হেয় করা হচ্ছে। শিক্ষকদের বক্তব্য নিয়ে ট্রল, তাঁদের অসম্মানিত ও বারবার নিগৃহীত করা হয়েছে। বিভিন্ন সংগঠন বিভিন্ন ব্যানারে ঘটনাটি ছড়িয়ে দিচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, শিক্ষকেরা সুনাম রক্ষায় অবিচল থাকবেন। তাঁরা বর্তমান পরিস্থিতিকে ব্যাটল গ্রাউন্ড বা যুদ্ধক্ষেত্র বানিয়ে সুবিধা নিতে চাওয়ার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানান। সেই সঙ্গে বলেন, অপরাধীদের শনাক্ত ও শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষকেরা প্রয়োজন হলে একাডেমিক কার্যক্রম থেকে নিজেদের সরিয়ে রাখবেন। শিক্ষকদের আহত করার সুষ্ঠু বিচার না হওয়া পর্যন্ত ক্লাসে যাবেন না। ছাত্রদের পাঁচটি দাবির সঙ্গে শিক্ষকেরা একমত হওয়ার পরও ছাত্ররা তাঁদের মর্যাদা দেননি।
উপাচার্যের বিষয়ে শিক্ষক নেতারা বলেন, উপাচার্য নিয়োগে শিক্ষকদের হাত নেই। তাঁকে অপসারণের দায়িত্ব শিক্ষকদের নয়। তাঁর পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষকেরা কিছু করতে পারেন না। তাঁকে নিয়োগ দেয় সরকার। সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে। সব পক্ষের সঙ্গে কথা বলে দোষী সাব্যস্ত হলে উপাচার্য অপসারণ হোক। দোষী না হলে তাঁকে অপসারণের সুযোগ নেই।
শিক্ষকেরা জানান, রাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাস গঠনে উপাচার্যকে সময় দেওয়া দরকার ছিল। এ-সংক্রান্ত দাবি বাস্তবায়ন না হলে শিক্ষকেরাও আন্দোলনে নামতে প্রস্তুত।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) শিক্ষক সমিতির নেতারা বলেছেন, ১৮ ফেব্রুয়ারি সংঘর্ষের ঘটনায় দোষ থাকলে উপাচার্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। আর দোষী না হলে তাঁর মর্যাদা সমুন্নত রাখা হোক।
আজ বুধবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে নেতারা এ কথা বলেন। এ সময় শিক্ষক সমিতির সভাপতি শাহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফারুক হোসেনসহ শিক্ষকেরা উপস্থিত ছিলেন।
শিক্ষকেরা জানান, শিক্ষকদের গায়ে থুতু দেওয়া, হাত তোলা, অমর্যাদা করাসহ সব অপমান-অপদস্থের সুষ্ঠু বিচার হতে হবে। বিচার না হওয়া পর্যন্ত প্রয়োজনে শিক্ষকেরা ক্লাস নেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ১৮ ফেব্রুয়ারির ঘটনার জের ধরে আজ পর্যন্ত কুয়েট অশান্ত। উত্তরণের আশানুরূপ দিকনির্দেশনা নেই। এ বিষয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) কমিটি তদন্ত করছে। ওই ঘটনায় শিক্ষকের মাথা থেকেও রক্ত ঝরেছে। শিক্ষকেরা ছাত্র ও প্রশাসনের সঙ্গে থেকে সুরাহার চেষ্টা করেছেন। ছাত্রদের দাবি ছিল পাঁচটি। এর সবগুলোই যথোপযুক্তভাবে পূরণের চেষ্টা করা হয়েছে। পরে পাঁচ দফা ছয় দফায় মোড় নেয়। সময় যত গড়ায়, তা তত ভিন্ন দিকে মোড় নেয়। শিক্ষকদের প্রতিটি কাজের ভিন্ন ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। প্রকৃত চিত্র আড়াল করা হয়েছে। কুয়েট প্রশাসনের সঙ্গে কাজ করার কারণে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা রটনা করা হয়েছে।
শিক্ষক নেতারা বলেন, নামাজ পড়তে না দেওয়া, ইন্টারনেট বন্ধ এবং বিদ্যুৎ-পানি বন্ধ করার অভিযোগ উঠেছে। এগুলোর কোনোটাই সত্য নয়। ছাত্রদের মুখোমুখি শিক্ষকেরা হওয়ার কোনো প্রশ্নই ওঠে না। এগুলোর সুযোগ অন্য কেউ নিতে পারে। বারবার শিক্ষকদের হেয় করা হচ্ছে। শিক্ষকদের বক্তব্য নিয়ে ট্রল, তাঁদের অসম্মানিত ও বারবার নিগৃহীত করা হয়েছে। বিভিন্ন সংগঠন বিভিন্ন ব্যানারে ঘটনাটি ছড়িয়ে দিচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, শিক্ষকেরা সুনাম রক্ষায় অবিচল থাকবেন। তাঁরা বর্তমান পরিস্থিতিকে ব্যাটল গ্রাউন্ড বা যুদ্ধক্ষেত্র বানিয়ে সুবিধা নিতে চাওয়ার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানান। সেই সঙ্গে বলেন, অপরাধীদের শনাক্ত ও শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষকেরা প্রয়োজন হলে একাডেমিক কার্যক্রম থেকে নিজেদের সরিয়ে রাখবেন। শিক্ষকদের আহত করার সুষ্ঠু বিচার না হওয়া পর্যন্ত ক্লাসে যাবেন না। ছাত্রদের পাঁচটি দাবির সঙ্গে শিক্ষকেরা একমত হওয়ার পরও ছাত্ররা তাঁদের মর্যাদা দেননি।
উপাচার্যের বিষয়ে শিক্ষক নেতারা বলেন, উপাচার্য নিয়োগে শিক্ষকদের হাত নেই। তাঁকে অপসারণের দায়িত্ব শিক্ষকদের নয়। তাঁর পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষকেরা কিছু করতে পারেন না। তাঁকে নিয়োগ দেয় সরকার। সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে। সব পক্ষের সঙ্গে কথা বলে দোষী সাব্যস্ত হলে উপাচার্য অপসারণ হোক। দোষী না হলে তাঁকে অপসারণের সুযোগ নেই।
শিক্ষকেরা জানান, রাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাস গঠনে উপাচার্যকে সময় দেওয়া দরকার ছিল। এ-সংক্রান্ত দাবি বাস্তবায়ন না হলে শিক্ষকেরাও আন্দোলনে নামতে প্রস্তুত।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার মূল আসামিকে গ্রেপ্তারসহ সাত দফা দাবিতে নারায়ণগঞ্জে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর গাড়ি আটকে রাখলেন বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
৫ মিনিট আগে
ভিডিওতে বিএনপি নেতা খোরশেদুল আলমকে ‘হাদির ওপর হামলা কেন, সাদিক কায়েম জবাব চাই’—এই স্লোগান দিতে দেখা যায়। একই সঙ্গে তিনি ডাকসুর মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক সম্পাদক ফাতিমা তাসনিম জুমার কাছেও এ ঘটনার জবাব দাবি করে বলেন, ‘জুমা, তোমাকেও জবাব দিতে হবে।’
২৬ মিনিট আগে
‘কে নির্বাচন করবে আর করবে না, সে কী জন্য করবে না, কেন করবে না—এটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। এটা নিয়ে আমাদের বলার মতো কিছু নেই।’
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা–৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মস্তিষ্ক সক্রিয় করার জন্য জরুরি ভিত্তিতে অস্ত্রোপচার প্রয়োজন। তাঁর বর্তমান স্বাস্থ্য স্থিতিশীল হওয়ার অপেক্ষা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার মূল আসামিকে গ্রেপ্তারসহ সাত দফা দাবিতে নারায়ণগঞ্জে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর গাড়ি আটকে রাখলেন বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে নারায়ণগঞ্জ শহরের বিকেএমইএর প্রধান কার্যালয়ের সামনে রাস্তা আটকে ছাত্রশক্তি, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, ছাত্রদল, এনসিপি ও ওয়ারিয়র্স অব জুলাইয়ের নেতা-কর্মীরা এই দাবি জানান। পরে দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিলে গাড়ির সামনে থেকে সরে যান তাঁরা।
এ দিন নারায়ণগঞ্জ শহরে বিকেএমইএর পক্ষ থেকে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ ও শিল্প পুলিশ-৪-কে ছয়টি পুলিশভ্যান হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়েছিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। সেখান থেকে যাওয়ার সময় গাড়ি আটকে দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রায় আধা ঘণ্টা অবরুদ্ধ ছিলেন তিনি।
ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার, আওয়ামী লীগের দোসরদের গ্রেপ্তার, সীমান্তে হত্যা বন্ধ, ওসমান হাদিকে গুলিবিদ্ধ করার ঘটনায় মূল আসামিকে গ্রেপ্তার, আওয়ামী সন্ত্রাসীদের পুনর্বাসনে তদবির-বাণিজ্য বন্ধসহ সাতটি দাবি জানান।
পরে তাঁদের দাবি মেনে নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ওসমান হাদি এখন সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন রয়েছে। আপনারা সবাই তার জন্য বেশি বেশি দোয়া করবেন; যেন সে দ্রুত সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসে। পাশাপাশি আপনারা আরও যেসব দাবি জানিয়েছেন, তা সবই যৌক্তিক। আমরা তা বাস্তবায়নে কাজ করব।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার মূল আসামিকে গ্রেপ্তারসহ সাত দফা দাবিতে নারায়ণগঞ্জে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর গাড়ি আটকে রাখলেন বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে নারায়ণগঞ্জ শহরের বিকেএমইএর প্রধান কার্যালয়ের সামনে রাস্তা আটকে ছাত্রশক্তি, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, ছাত্রদল, এনসিপি ও ওয়ারিয়র্স অব জুলাইয়ের নেতা-কর্মীরা এই দাবি জানান। পরে দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিলে গাড়ির সামনে থেকে সরে যান তাঁরা।
এ দিন নারায়ণগঞ্জ শহরে বিকেএমইএর পক্ষ থেকে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ ও শিল্প পুলিশ-৪-কে ছয়টি পুলিশভ্যান হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়েছিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। সেখান থেকে যাওয়ার সময় গাড়ি আটকে দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রায় আধা ঘণ্টা অবরুদ্ধ ছিলেন তিনি।
ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার, আওয়ামী লীগের দোসরদের গ্রেপ্তার, সীমান্তে হত্যা বন্ধ, ওসমান হাদিকে গুলিবিদ্ধ করার ঘটনায় মূল আসামিকে গ্রেপ্তার, আওয়ামী সন্ত্রাসীদের পুনর্বাসনে তদবির-বাণিজ্য বন্ধসহ সাতটি দাবি জানান।
পরে তাঁদের দাবি মেনে নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ওসমান হাদি এখন সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন রয়েছে। আপনারা সবাই তার জন্য বেশি বেশি দোয়া করবেন; যেন সে দ্রুত সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসে। পাশাপাশি আপনারা আরও যেসব দাবি জানিয়েছেন, তা সবই যৌক্তিক। আমরা তা বাস্তবায়নে কাজ করব।’

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) শিক্ষক সমিতির নেতারা বলেছেন, ১৮ ফেব্রুয়ারি সংঘর্ষের ঘটনায় দোষ থাকলে উপাচার্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। আর দোষী না হলে তাঁর মর্যাদা সমুন্নত রাখা হোক। আজ বুধবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে নেতারা এ কথা বলেন। এ সময় শিক্ষক সমিতির সভাপতি শাহিদুল ইসলাম
২৩ এপ্রিল ২০২৫
ভিডিওতে বিএনপি নেতা খোরশেদুল আলমকে ‘হাদির ওপর হামলা কেন, সাদিক কায়েম জবাব চাই’—এই স্লোগান দিতে দেখা যায়। একই সঙ্গে তিনি ডাকসুর মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক সম্পাদক ফাতিমা তাসনিম জুমার কাছেও এ ঘটনার জবাব দাবি করে বলেন, ‘জুমা, তোমাকেও জবাব দিতে হবে।’
২৬ মিনিট আগে
‘কে নির্বাচন করবে আর করবে না, সে কী জন্য করবে না, কেন করবে না—এটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। এটা নিয়ে আমাদের বলার মতো কিছু নেই।’
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা–৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মস্তিষ্ক সক্রিয় করার জন্য জরুরি ভিত্তিতে অস্ত্রোপচার প্রয়োজন। তাঁর বর্তমান স্বাস্থ্য স্থিতিশীল হওয়ার অপেক্ষা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেপটিয়া (চট্টগ্রাম) সংবাদদাতা

রাজধানীতে শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েমের কাছে জবাব চাইলেন চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব খোরশেদুল আলম। গতকাল মঙ্গলবার উপজেলায় বিএনপির বিজয় র্যালি শুরুর আগে এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
এদিকে তাঁর এই বক্তব্যের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে; যা নিয়ে জেলার রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি হয়েছে।
তিন মিনিট ৪১ সেকেন্ডের ভিডিওতে বিএনপি নেতা খোরশেদুল আলমকে ‘হাদির ওপর হামলা কেন, সাদিক কায়েম জবাব চাই’—এই স্লোগান দিতে দেখা যায়। একই সঙ্গে তিনি ডাকসুর মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক সম্পাদক ফাতিমা তাসনিম জুমার কাছেও এ ঘটনার জবাব দাবি করে বলেন, ‘জুমা, তোমাকেও জবাব দিতে হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে খোরশেদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাদির ওপর হামলার ঘটনায় কোনো কারণ ছাড়াই সাদিক কায়েম বিএনপির ওপর দায় চাপিয়েছেন। আবার জুমাদের নেতৃত্বেই দেশের একজন সিনিয়র সিটিজেন মির্জা আব্বাস হাসপাতালে মবের শিকার হয়েছেন, যা অত্যন্ত দুঃখজনক। হাদি ইস্যুতে জল ঘোলা করার দায় তাদেরই বেশি।’
উল্লেখ্য, গত শুক্রবার রাজধানীর পুরানা পল্টন এলাকায় চলন্ত একটি মোটরসাইকেল থেকে দুর্বৃত্তরা রিকশায় থাকা শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ও পরে বসুন্ধরা এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

রাজধানীতে শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েমের কাছে জবাব চাইলেন চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব খোরশেদুল আলম। গতকাল মঙ্গলবার উপজেলায় বিএনপির বিজয় র্যালি শুরুর আগে এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
এদিকে তাঁর এই বক্তব্যের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে; যা নিয়ে জেলার রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি হয়েছে।
তিন মিনিট ৪১ সেকেন্ডের ভিডিওতে বিএনপি নেতা খোরশেদুল আলমকে ‘হাদির ওপর হামলা কেন, সাদিক কায়েম জবাব চাই’—এই স্লোগান দিতে দেখা যায়। একই সঙ্গে তিনি ডাকসুর মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক সম্পাদক ফাতিমা তাসনিম জুমার কাছেও এ ঘটনার জবাব দাবি করে বলেন, ‘জুমা, তোমাকেও জবাব দিতে হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে খোরশেদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাদির ওপর হামলার ঘটনায় কোনো কারণ ছাড়াই সাদিক কায়েম বিএনপির ওপর দায় চাপিয়েছেন। আবার জুমাদের নেতৃত্বেই দেশের একজন সিনিয়র সিটিজেন মির্জা আব্বাস হাসপাতালে মবের শিকার হয়েছেন, যা অত্যন্ত দুঃখজনক। হাদি ইস্যুতে জল ঘোলা করার দায় তাদেরই বেশি।’
উল্লেখ্য, গত শুক্রবার রাজধানীর পুরানা পল্টন এলাকায় চলন্ত একটি মোটরসাইকেল থেকে দুর্বৃত্তরা রিকশায় থাকা শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ও পরে বসুন্ধরা এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) শিক্ষক সমিতির নেতারা বলেছেন, ১৮ ফেব্রুয়ারি সংঘর্ষের ঘটনায় দোষ থাকলে উপাচার্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। আর দোষী না হলে তাঁর মর্যাদা সমুন্নত রাখা হোক। আজ বুধবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে নেতারা এ কথা বলেন। এ সময় শিক্ষক সমিতির সভাপতি শাহিদুল ইসলাম
২৩ এপ্রিল ২০২৫
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার মূল আসামিকে গ্রেপ্তারসহ সাত দফা দাবিতে নারায়ণগঞ্জে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর গাড়ি আটকে রাখলেন বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
৫ মিনিট আগে
‘কে নির্বাচন করবে আর করবে না, সে কী জন্য করবে না, কেন করবে না—এটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। এটা নিয়ে আমাদের বলার মতো কিছু নেই।’
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা–৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মস্তিষ্ক সক্রিয় করার জন্য জরুরি ভিত্তিতে অস্ত্রোপচার প্রয়োজন। তাঁর বর্তমান স্বাস্থ্য স্থিতিশীল হওয়ার অপেক্ষা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

‘নিরাপত্তার’ অজুহাতে নারায়ণগঞ্জ–৫ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর নির্বাচনপ্রক্রিয়া থেকে সরে যাওয়া প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, ‘আমরা জানি, এটা উনার ব্যক্তিগত কারণ। কে নির্বাচন করবে আর কে করবে না, সে কী জন্য করবে না, কেন করবে না—এটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। এটা নিয়ে আমাদের বলার মতো কিছু নেই।’
আজ বুধবার বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) পক্ষ থেকে নারায়ণগঞ্জে শিল্প পুলিশ-৪ ও জেলা পুলিশকে ছয়টি পুলিশভ্যান হস্তান্তর অনুষ্ঠান শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘নিরাপত্তা একটা বড় বিষয়। এখানে সবাই আসছেন। এখানে যাঁরা আসছেন, তাঁরা বলতে পারতেন—নিরাপত্তা সংকট আছে, আমরা কেউ আসব না। এটার ক্ষেত্রে বলা যায়, এটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। তিনি নির্বাচন কেন করবেন না, এটা সাংবাদিকেরা অনুসন্ধান করলে বেরিয়ে আসবে।’
নিরাপত্তার শঙ্কায় ঢাকায় ভারতীয় ভিসা সেন্টার বন্ধ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এই বিষয়ে আমার জানা নেই। আপনাদের কাছ থেকেই শুনেছি।’
শরিফ ওসমান হাদি প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের ওসমান হাদি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন আছেন। আপনারা সবাই উনার জন্য দোয়া করবেন। উনি যেন সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসেন। তিনি একজন জুলাই যোদ্ধা। দেশের জন্য উনার ব্যাপক অংশগ্রহণ রয়েছে। আপনারা উনার জন্য খাস দিলে দোয়া করবেন।’
মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্প বিশেষ করে নিটওয়্যার খাত আমাদের জাতীয় অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি। এই খাতের টেকসই উন্নয়নের জন্য নিরাপদ শিল্পাঞ্চল, স্থিতিশীল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং প্রশাসনের সঙ্গে শিল্পমালিকদের সহযোগিতা অত্যন্ত জরুরি।
‘বিকেএমইএ সেই সহযোগিতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে এই পুলিশভ্যান উপহারের মাধ্যমে। আমি বিশ্বাস করি, এ ধরনের অংশীদারত্ব দেশকে আরও এগিয়ে নিতে সহায়তা করবে।’
বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরী। উপস্থিত ছিলেন শিল্প পুলিশের প্রধান গাজী জসিম উদ্দিন, নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মো. রায়হান কবির, শিল্প পুলিশ-৪-এর প্রধান মো. আসাদুজ্জামান, জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান মুন্সী, বিকেএমইএর সহসভাপতি মোরশেদ সারোয়ার সোহেল প্রমুখ।

‘নিরাপত্তার’ অজুহাতে নারায়ণগঞ্জ–৫ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর নির্বাচনপ্রক্রিয়া থেকে সরে যাওয়া প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, ‘আমরা জানি, এটা উনার ব্যক্তিগত কারণ। কে নির্বাচন করবে আর কে করবে না, সে কী জন্য করবে না, কেন করবে না—এটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। এটা নিয়ে আমাদের বলার মতো কিছু নেই।’
আজ বুধবার বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) পক্ষ থেকে নারায়ণগঞ্জে শিল্প পুলিশ-৪ ও জেলা পুলিশকে ছয়টি পুলিশভ্যান হস্তান্তর অনুষ্ঠান শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘নিরাপত্তা একটা বড় বিষয়। এখানে সবাই আসছেন। এখানে যাঁরা আসছেন, তাঁরা বলতে পারতেন—নিরাপত্তা সংকট আছে, আমরা কেউ আসব না। এটার ক্ষেত্রে বলা যায়, এটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। তিনি নির্বাচন কেন করবেন না, এটা সাংবাদিকেরা অনুসন্ধান করলে বেরিয়ে আসবে।’
নিরাপত্তার শঙ্কায় ঢাকায় ভারতীয় ভিসা সেন্টার বন্ধ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এই বিষয়ে আমার জানা নেই। আপনাদের কাছ থেকেই শুনেছি।’
শরিফ ওসমান হাদি প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের ওসমান হাদি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন আছেন। আপনারা সবাই উনার জন্য দোয়া করবেন। উনি যেন সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসেন। তিনি একজন জুলাই যোদ্ধা। দেশের জন্য উনার ব্যাপক অংশগ্রহণ রয়েছে। আপনারা উনার জন্য খাস দিলে দোয়া করবেন।’
মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্প বিশেষ করে নিটওয়্যার খাত আমাদের জাতীয় অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি। এই খাতের টেকসই উন্নয়নের জন্য নিরাপদ শিল্পাঞ্চল, স্থিতিশীল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং প্রশাসনের সঙ্গে শিল্পমালিকদের সহযোগিতা অত্যন্ত জরুরি।
‘বিকেএমইএ সেই সহযোগিতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে এই পুলিশভ্যান উপহারের মাধ্যমে। আমি বিশ্বাস করি, এ ধরনের অংশীদারত্ব দেশকে আরও এগিয়ে নিতে সহায়তা করবে।’
বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরী। উপস্থিত ছিলেন শিল্প পুলিশের প্রধান গাজী জসিম উদ্দিন, নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মো. রায়হান কবির, শিল্প পুলিশ-৪-এর প্রধান মো. আসাদুজ্জামান, জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান মুন্সী, বিকেএমইএর সহসভাপতি মোরশেদ সারোয়ার সোহেল প্রমুখ।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) শিক্ষক সমিতির নেতারা বলেছেন, ১৮ ফেব্রুয়ারি সংঘর্ষের ঘটনায় দোষ থাকলে উপাচার্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। আর দোষী না হলে তাঁর মর্যাদা সমুন্নত রাখা হোক। আজ বুধবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে নেতারা এ কথা বলেন। এ সময় শিক্ষক সমিতির সভাপতি শাহিদুল ইসলাম
২৩ এপ্রিল ২০২৫
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার মূল আসামিকে গ্রেপ্তারসহ সাত দফা দাবিতে নারায়ণগঞ্জে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর গাড়ি আটকে রাখলেন বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
৫ মিনিট আগে
ভিডিওতে বিএনপি নেতা খোরশেদুল আলমকে ‘হাদির ওপর হামলা কেন, সাদিক কায়েম জবাব চাই’—এই স্লোগান দিতে দেখা যায়। একই সঙ্গে তিনি ডাকসুর মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক সম্পাদক ফাতিমা তাসনিম জুমার কাছেও এ ঘটনার জবাব দাবি করে বলেন, ‘জুমা, তোমাকেও জবাব দিতে হবে।’
২৬ মিনিট আগে
ঢাকা–৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মস্তিষ্ক সক্রিয় করার জন্য জরুরি ভিত্তিতে অস্ত্রোপচার প্রয়োজন। তাঁর বর্তমান স্বাস্থ্য স্থিতিশীল হওয়ার অপেক্ষা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকা–৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মস্তিষ্ক সক্রিয় করার জন্য জরুরি ভিত্তিতে অস্ত্রোপচার প্রয়োজন। তাঁর বর্তমান স্বাস্থ্য স্থিতিশীল হওয়ার অপেক্ষা করা হচ্ছে।
আজ বুধবার সকালে ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে তাদের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক বিবৃতিতে তাঁর শারীরিক অবস্থার এই হালনাগাদ তথ্য জানানো হয়।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টন এলাকায় চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে দুর্বৃত্তরা গুলি করলে গুরুতর আহত হন শরীফ ওসমান হাদি। তিনি বর্তমানে সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ইনকিলাব মঞ্চের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ওসমান হাদির স্বাস্থ্য স্থিতিশীল হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। অপারেশনের জন্য প্রস্তুত করতে হলে প্রথমে শরীরকে সম্পূর্ণভাবে স্থিতিশীল করতে হবে। চিকিৎসা সিঙ্গাপুরে অথবা ইংল্যান্ড—যে কোনো স্থানে হতে পারে। ব্রেন সক্রিয় করার জন্য অপারেশনের প্রয়োজন। বর্তমানে মূল লক্ষ্য হলো শরীর ও ব্রেনের মধ্যে সংযোগ পুনঃস্থাপন করা। ব্রেন ছাড়া শরীরের অন্যান্য সব অঙ্গ সক্রিয় রয়েছে।’
পরিবারের পক্ষ থেকে এই কঠিন সময়ে শরিফ ওসমান হাদির দ্রুত আরোগ্যের জন্য দেশবাসীর কাছে বিশেষ দোয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।

ঢাকা–৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মস্তিষ্ক সক্রিয় করার জন্য জরুরি ভিত্তিতে অস্ত্রোপচার প্রয়োজন। তাঁর বর্তমান স্বাস্থ্য স্থিতিশীল হওয়ার অপেক্ষা করা হচ্ছে।
আজ বুধবার সকালে ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে তাদের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক বিবৃতিতে তাঁর শারীরিক অবস্থার এই হালনাগাদ তথ্য জানানো হয়।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টন এলাকায় চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে দুর্বৃত্তরা গুলি করলে গুরুতর আহত হন শরীফ ওসমান হাদি। তিনি বর্তমানে সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ইনকিলাব মঞ্চের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ওসমান হাদির স্বাস্থ্য স্থিতিশীল হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। অপারেশনের জন্য প্রস্তুত করতে হলে প্রথমে শরীরকে সম্পূর্ণভাবে স্থিতিশীল করতে হবে। চিকিৎসা সিঙ্গাপুরে অথবা ইংল্যান্ড—যে কোনো স্থানে হতে পারে। ব্রেন সক্রিয় করার জন্য অপারেশনের প্রয়োজন। বর্তমানে মূল লক্ষ্য হলো শরীর ও ব্রেনের মধ্যে সংযোগ পুনঃস্থাপন করা। ব্রেন ছাড়া শরীরের অন্যান্য সব অঙ্গ সক্রিয় রয়েছে।’
পরিবারের পক্ষ থেকে এই কঠিন সময়ে শরিফ ওসমান হাদির দ্রুত আরোগ্যের জন্য দেশবাসীর কাছে বিশেষ দোয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) শিক্ষক সমিতির নেতারা বলেছেন, ১৮ ফেব্রুয়ারি সংঘর্ষের ঘটনায় দোষ থাকলে উপাচার্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। আর দোষী না হলে তাঁর মর্যাদা সমুন্নত রাখা হোক। আজ বুধবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে নেতারা এ কথা বলেন। এ সময় শিক্ষক সমিতির সভাপতি শাহিদুল ইসলাম
২৩ এপ্রিল ২০২৫
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টার মূল আসামিকে গ্রেপ্তারসহ সাত দফা দাবিতে নারায়ণগঞ্জে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর গাড়ি আটকে রাখলেন বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
৫ মিনিট আগে
ভিডিওতে বিএনপি নেতা খোরশেদুল আলমকে ‘হাদির ওপর হামলা কেন, সাদিক কায়েম জবাব চাই’—এই স্লোগান দিতে দেখা যায়। একই সঙ্গে তিনি ডাকসুর মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক সম্পাদক ফাতিমা তাসনিম জুমার কাছেও এ ঘটনার জবাব দাবি করে বলেন, ‘জুমা, তোমাকেও জবাব দিতে হবে।’
২৬ মিনিট আগে
‘কে নির্বাচন করবে আর করবে না, সে কী জন্য করবে না, কেন করবে না—এটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। এটা নিয়ে আমাদের বলার মতো কিছু নেই।’
১ ঘণ্টা আগে