বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে ১২টি মন্দিরে প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনায় বিএনপির নেতা-কর্মীদের ধরলেই প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রমেন মণ্ডল।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার ধনতলা ইউনিয়নের সিন্দুরপিন্ডি হরিবাসর মন্দিরে হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের আয়োজনে সম্প্রীতি সমাবেশে বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রমেন মণ্ডল বলেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা-কর্মীরা গতকাল ঘটনাস্থলে পরিদর্শনে এসে অভিযোগ করেছে গেছে প্রতিমা ভাঙচুরের যে ঘটনা ঘটেছে এ ঘটনার জন্য আওয়ামী লীগ দায়ী। এ কথা সত্য নয়। বর্তমান যিনি আওয়ামী লীগের এমপি রয়েছে তাঁর সন্তান একজন ব্রাহ্মণ কন্যা বিবাহ করেছেন। যার ঘরে একজন ব্রাহ্মণ কন্যা আছে। তিনি সাম্প্রদায়িক হতে পারে না। আমি মনে করি তিনি যদি সাম্প্রদায়িক হতেন, তাহলে তার ঘরেই সাম্প্রদায়িকতা দেখা দিত।’
রমেন মণ্ডল আরও বলেন, ‘বিএনপির এসব কথা বলা মানে উসকানি দেওয়া, একটা বিশৃঙ্খলা তৈরি করা। একটা ইস্যু তৈরি। আপনারা এসেছেন, সান্ত্বনা দিন, ভালো কথা বলুন, মুক্তির পথ দেখান। অশুভ শক্তি, যারা আমার মায়ের প্রতিমা ভেঙেছে তাদের কীভাবে ধরতে পারি, কীভাবে বিচার করতে পারি সেই কথা বলো। সেটা না করে আরেকটা ঘটনা ঘটিয়ে দিচ্ছেন। আমি মনে করি তাদের অ্যারেস্ট করলেই প্রশাসন প্রকৃত ঘটনা জানতে পারবে।’
সম্প্রীতি সমাবেশে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি অপূর্ব কুমার রায় চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি ডক্টর নিম চন্দ্র ভৌমিক।
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন ঠাকুরগাঁও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুহা. সাদেক কুরাইশী, সহসভাপতি প্রবীর কুমার রায়, সাধারণ সম্পাদক দীপক কুমার রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মাজহারুল ইসলাম সুজন, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান অরুনাংশ দত্ত টিটো, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা চেয়ারম্যান আলী আসলাম জুয়েল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী, সাধারণ সম্পাদক আবু হাসনাত বাবু প্রমুখ।
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু গতকাল বুধবার বিকেল ৩টায় প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে বালিয়াডাঙ্গীর পাড়িয়া, ধনতলা ও চাড়োল ইউনিয়নে আসেন কেন্দ্রীয় নেতারা। পরে সন্ধ্যায় ঠাকুরগাঁওয়ে সংবাদ সম্মেলন করে অভিযোগ করেন, প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনায় আওয়ামী লীগ জড়িত। তাঁরা বিভাগীয় তদন্তের দাবি জানান।
গত রোববার ভোররাতে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার পাড়িয়া, চাড়োল ও ধনতলা ইউনিয়নের ১২টি মন্দিরে ১৪টি প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। ঘটনায় ওই দিন বিকেলে সিন্দুরপিন্ডি হরিবাসর পরিচালনা কমিটির সভাপতি যতীন্দ্র নাথ সিংহ বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত কেউ গ্রেপ্তার হয়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে ১২টি মন্দিরে প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনায় বিএনপির নেতা-কর্মীদের ধরলেই প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রমেন মণ্ডল।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার ধনতলা ইউনিয়নের সিন্দুরপিন্ডি হরিবাসর মন্দিরে হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের আয়োজনে সম্প্রীতি সমাবেশে বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রমেন মণ্ডল বলেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা-কর্মীরা গতকাল ঘটনাস্থলে পরিদর্শনে এসে অভিযোগ করেছে গেছে প্রতিমা ভাঙচুরের যে ঘটনা ঘটেছে এ ঘটনার জন্য আওয়ামী লীগ দায়ী। এ কথা সত্য নয়। বর্তমান যিনি আওয়ামী লীগের এমপি রয়েছে তাঁর সন্তান একজন ব্রাহ্মণ কন্যা বিবাহ করেছেন। যার ঘরে একজন ব্রাহ্মণ কন্যা আছে। তিনি সাম্প্রদায়িক হতে পারে না। আমি মনে করি তিনি যদি সাম্প্রদায়িক হতেন, তাহলে তার ঘরেই সাম্প্রদায়িকতা দেখা দিত।’
রমেন মণ্ডল আরও বলেন, ‘বিএনপির এসব কথা বলা মানে উসকানি দেওয়া, একটা বিশৃঙ্খলা তৈরি করা। একটা ইস্যু তৈরি। আপনারা এসেছেন, সান্ত্বনা দিন, ভালো কথা বলুন, মুক্তির পথ দেখান। অশুভ শক্তি, যারা আমার মায়ের প্রতিমা ভেঙেছে তাদের কীভাবে ধরতে পারি, কীভাবে বিচার করতে পারি সেই কথা বলো। সেটা না করে আরেকটা ঘটনা ঘটিয়ে দিচ্ছেন। আমি মনে করি তাদের অ্যারেস্ট করলেই প্রশাসন প্রকৃত ঘটনা জানতে পারবে।’
সম্প্রীতি সমাবেশে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি অপূর্ব কুমার রায় চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি ডক্টর নিম চন্দ্র ভৌমিক।
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন ঠাকুরগাঁও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুহা. সাদেক কুরাইশী, সহসভাপতি প্রবীর কুমার রায়, সাধারণ সম্পাদক দীপক কুমার রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মাজহারুল ইসলাম সুজন, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান অরুনাংশ দত্ত টিটো, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা চেয়ারম্যান আলী আসলাম জুয়েল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী, সাধারণ সম্পাদক আবু হাসনাত বাবু প্রমুখ।
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু গতকাল বুধবার বিকেল ৩টায় প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে বালিয়াডাঙ্গীর পাড়িয়া, ধনতলা ও চাড়োল ইউনিয়নে আসেন কেন্দ্রীয় নেতারা। পরে সন্ধ্যায় ঠাকুরগাঁওয়ে সংবাদ সম্মেলন করে অভিযোগ করেন, প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনায় আওয়ামী লীগ জড়িত। তাঁরা বিভাগীয় তদন্তের দাবি জানান।
গত রোববার ভোররাতে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার পাড়িয়া, চাড়োল ও ধনতলা ইউনিয়নের ১২টি মন্দিরে ১৪টি প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। ঘটনায় ওই দিন বিকেলে সিন্দুরপিন্ডি হরিবাসর পরিচালনা কমিটির সভাপতি যতীন্দ্র নাথ সিংহ বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত কেউ গ্রেপ্তার হয়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪