তিস্তার তীর রক্ষা প্রকল্প
মাসুদ পারভেজ রুবেল, ডিমলা (নীলফামারী)

নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা নদীর তীর রক্ষায় জিও ব্যাগ ফেলার কাজ করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। জিও ব্যাগে বালু ভরাট করতে নদীর ভাঙন ও ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে শ্যালো ইঞ্জিনচালিত নিষিদ্ধ বোমা মেশিন বসিয়ে বালু তুলছে পাউবোর ঠিকাদার। বালু তোলার কারণে পাড়ের ফসলি জমি নদীতে বিলীন হচ্ছে। তিস্তা ব্যারাজসহ আশপাশের গ্রামের ঘরবাড়ি, ফসলি জমি, বাঁধসহ বিভিন্ন স্থাপনা ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ভাঙন এলাকায় বালু উত্তোলন করা হলেও তা বন্ধে কোনো পদক্ষেপ নেই পাউবো ও স্থানীয় প্রশাসনের। অবৈধভাবে বালু তোলায় জলে যাবে সরকারের কোটি কোটি টাকার এ প্রকল্প।
পাউবো সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে তিস্তা নদীর তীর রক্ষায় ২০ কোটি টাকার প্রকল্প চলমান। এর মধ্যে ডিমলা উপজেলার খালিশা চাপানি ইউনিয়নের বাইশপুকুর এলাকায় ১০৭০ মিটার তীরে জিও ব্যাগ ফেলার প্রকল্প চলমান। এতে ৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। চারটি প্যাকেজে ভাগ করে ঠিকাদার নিয়োগ করে পাউবো। তবে কাজ সম্পন্ন করছে সাব ঠিকাদার। এ ছাড়া জরুরি কাজের নামে দরপত্র ছাড়াই ঝুনাগাছ চাপানির ভেণ্ডাবাড়ী ও সোনাখুলি স্পার বাঁধ রক্ষায় ১ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে জিও ব্যাগ ফেলছে ডালিয়া পাউবো।
এর আগে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এসব স্পার বাঁধ রক্ষায় দুটি প্রকল্পে সাড়ে ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে জিও ব্যাগ ফেলা হয়। জিও ব্যাগ ভরাট করা হয়েছিল বাঁধের নিচের বালু তুলে। তবে বছর না ঘুরতেই জিও ব্যাগ ধসে পড়ে নদীতে বিলীন হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার বাইশপুকুর, ভেণ্ডাবাড়ী ও সোনাখুলি স্পার বাঁধের নিচে ভাঙন এলাকা থেকে বালু তুলে ভরা হচ্ছে ব্যাগে। বাঁধ থেকে ৩০ মিটার দূরত্বে নদীর ভাঙন ও ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন পাঁচটি বোমা মেশিনে ১০ ইঞ্চি পাইপ যুক্ত করে বালু তোলা হচ্ছে। যদিও এমন মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলনে উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এমনকি নদীর তীর ভাঙনের শিকার হওয়ার আশঙ্কা থাকলেও বালু তোলা নিষেধ। তবে এরপরও উত্তোলন করা পলিমিশ্রিত চিকন বালু দিয়ে পাশেই ভরা হচ্ছে জিও ব্যাগে। অথচ শুষ্ক ও মোটা বালু দিয়ে জিও ব্যাগ ভরাটের নিয়ম রয়েছে।
কর্মরত শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাঁরা কাজের ঠিকাদারদের অধীনে প্রায় আট দিন ধরে বালু তোলার কাজ করছেন। আর স্থানীয়দের অভিযোগ, ঠিকাদার অধিক মুনাফার লোভে কোনো আইন না মেনে নদীর ভাঙন যেখানে বেশি, সেখান থেকেই বালু উত্তোলন করছে। এর ফলে বস্তাগুলো (জিও ব্যাগ) কাজে আসবে না। প্রশাসন তা বন্ধও করে না। এ ক্ষেত্রে পাউবো কর্মকর্তাদের যোগসাজশ থাকার সন্দেহ করেন তাঁরা।
সোনাখুলি ভাঙনকবলিত এলাকার সামছুল হক বলেন, ভাঙন প্রতিরোধে প্রতিবছর বড় বড় বালুর বস্তা (জিও ব্যাগ) ফেলা হয় নদীতে। নদীর তলদেশে যেখানে ভাঙনটা হয়, সেখানে মেশিন দিয়ে বালু তুলে আবার সেখানেই বালুর বস্তা ফেলে প্রতিরোধ তৈরি করা হয়। এই প্রতিরোধব্যবস্থা শুধু পানিতে টাকা ফেলা।
একই এলাকার জমির উদ্দিন অভিযোগ করেন, বানের জলে এসব বালুর বস্তা নদীর গভীরে চলে যায়। আর একই প্রক্রিয়ায় বছরের পর বছর কাজ হচ্ছে। সরকারি টাকা পানিতে যায়, অথচ ভাঙন রোধে তেমন কাজে আসে না।
বাইশপুকুর এলাকার দেলোয়ার হোসেন বলেন, বস্তার মধ্যে মোটা বালু দেওয়ার কথা, কিন্তু ঠিকাদারেরা দিচ্ছেন নদীর চিকন বালু-মাটি। মোটা বালু দিয়ে নদীর মধ্যে বস্তা ফেললে, তা শক্ত ও মজবুত হতো।
তিস্তা বাঁচাও নদী বাঁচাও আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সদস্য সোহেল হাসান বলেন, নদী এলাকায় বালু উত্তোলন করলে তা হবে আত্মঘাতী। এতে নদীর তলদেশে বড় গর্তের সৃষ্টি হচ্ছে। সে গর্তে নদীর তীর ধসে ভাঙন সৃষ্টি হচ্ছে। বাঁধ টিকিয়ে রাখতে অর্থ খরচ করা হচ্ছে ঠিকই, তবে বালু উত্তোলন বন্ধ না হলে এ অর্থ ব্যয় কোনো কাজে আসবে না।
এ বিষয়ে ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী অমিতাভ চৌধুরী বলেন, ভাঙন এলাকায় মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলনের সুযোগ নেই। তিনি বোমা মেশিন বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানান।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান বলেন, ‘ইতিমধ্যে ইউএনওকে এগুলো বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছি। এ ধরনের অবৈধ কার্যক্রম আমরা বরদাশত করব না। কেউ নির্দেশনা না মানলে আইনি ব্যবস্থা নেব। আর পাউবোর এক্সিয়েনকে বলব এইভাবে যাতে টাকার অপচয় করা না হয়, বালু যেখান থেকে তুলবে সেখানেই জিও ব্যাগ ফেলার মানে হয় না।’

নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা নদীর তীর রক্ষায় জিও ব্যাগ ফেলার কাজ করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। জিও ব্যাগে বালু ভরাট করতে নদীর ভাঙন ও ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে শ্যালো ইঞ্জিনচালিত নিষিদ্ধ বোমা মেশিন বসিয়ে বালু তুলছে পাউবোর ঠিকাদার। বালু তোলার কারণে পাড়ের ফসলি জমি নদীতে বিলীন হচ্ছে। তিস্তা ব্যারাজসহ আশপাশের গ্রামের ঘরবাড়ি, ফসলি জমি, বাঁধসহ বিভিন্ন স্থাপনা ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ভাঙন এলাকায় বালু উত্তোলন করা হলেও তা বন্ধে কোনো পদক্ষেপ নেই পাউবো ও স্থানীয় প্রশাসনের। অবৈধভাবে বালু তোলায় জলে যাবে সরকারের কোটি কোটি টাকার এ প্রকল্প।
পাউবো সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে তিস্তা নদীর তীর রক্ষায় ২০ কোটি টাকার প্রকল্প চলমান। এর মধ্যে ডিমলা উপজেলার খালিশা চাপানি ইউনিয়নের বাইশপুকুর এলাকায় ১০৭০ মিটার তীরে জিও ব্যাগ ফেলার প্রকল্প চলমান। এতে ৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। চারটি প্যাকেজে ভাগ করে ঠিকাদার নিয়োগ করে পাউবো। তবে কাজ সম্পন্ন করছে সাব ঠিকাদার। এ ছাড়া জরুরি কাজের নামে দরপত্র ছাড়াই ঝুনাগাছ চাপানির ভেণ্ডাবাড়ী ও সোনাখুলি স্পার বাঁধ রক্ষায় ১ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে জিও ব্যাগ ফেলছে ডালিয়া পাউবো।
এর আগে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এসব স্পার বাঁধ রক্ষায় দুটি প্রকল্পে সাড়ে ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে জিও ব্যাগ ফেলা হয়। জিও ব্যাগ ভরাট করা হয়েছিল বাঁধের নিচের বালু তুলে। তবে বছর না ঘুরতেই জিও ব্যাগ ধসে পড়ে নদীতে বিলীন হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার বাইশপুকুর, ভেণ্ডাবাড়ী ও সোনাখুলি স্পার বাঁধের নিচে ভাঙন এলাকা থেকে বালু তুলে ভরা হচ্ছে ব্যাগে। বাঁধ থেকে ৩০ মিটার দূরত্বে নদীর ভাঙন ও ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন পাঁচটি বোমা মেশিনে ১০ ইঞ্চি পাইপ যুক্ত করে বালু তোলা হচ্ছে। যদিও এমন মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলনে উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এমনকি নদীর তীর ভাঙনের শিকার হওয়ার আশঙ্কা থাকলেও বালু তোলা নিষেধ। তবে এরপরও উত্তোলন করা পলিমিশ্রিত চিকন বালু দিয়ে পাশেই ভরা হচ্ছে জিও ব্যাগে। অথচ শুষ্ক ও মোটা বালু দিয়ে জিও ব্যাগ ভরাটের নিয়ম রয়েছে।
কর্মরত শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাঁরা কাজের ঠিকাদারদের অধীনে প্রায় আট দিন ধরে বালু তোলার কাজ করছেন। আর স্থানীয়দের অভিযোগ, ঠিকাদার অধিক মুনাফার লোভে কোনো আইন না মেনে নদীর ভাঙন যেখানে বেশি, সেখান থেকেই বালু উত্তোলন করছে। এর ফলে বস্তাগুলো (জিও ব্যাগ) কাজে আসবে না। প্রশাসন তা বন্ধও করে না। এ ক্ষেত্রে পাউবো কর্মকর্তাদের যোগসাজশ থাকার সন্দেহ করেন তাঁরা।
সোনাখুলি ভাঙনকবলিত এলাকার সামছুল হক বলেন, ভাঙন প্রতিরোধে প্রতিবছর বড় বড় বালুর বস্তা (জিও ব্যাগ) ফেলা হয় নদীতে। নদীর তলদেশে যেখানে ভাঙনটা হয়, সেখানে মেশিন দিয়ে বালু তুলে আবার সেখানেই বালুর বস্তা ফেলে প্রতিরোধ তৈরি করা হয়। এই প্রতিরোধব্যবস্থা শুধু পানিতে টাকা ফেলা।
একই এলাকার জমির উদ্দিন অভিযোগ করেন, বানের জলে এসব বালুর বস্তা নদীর গভীরে চলে যায়। আর একই প্রক্রিয়ায় বছরের পর বছর কাজ হচ্ছে। সরকারি টাকা পানিতে যায়, অথচ ভাঙন রোধে তেমন কাজে আসে না।
বাইশপুকুর এলাকার দেলোয়ার হোসেন বলেন, বস্তার মধ্যে মোটা বালু দেওয়ার কথা, কিন্তু ঠিকাদারেরা দিচ্ছেন নদীর চিকন বালু-মাটি। মোটা বালু দিয়ে নদীর মধ্যে বস্তা ফেললে, তা শক্ত ও মজবুত হতো।
তিস্তা বাঁচাও নদী বাঁচাও আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সদস্য সোহেল হাসান বলেন, নদী এলাকায় বালু উত্তোলন করলে তা হবে আত্মঘাতী। এতে নদীর তলদেশে বড় গর্তের সৃষ্টি হচ্ছে। সে গর্তে নদীর তীর ধসে ভাঙন সৃষ্টি হচ্ছে। বাঁধ টিকিয়ে রাখতে অর্থ খরচ করা হচ্ছে ঠিকই, তবে বালু উত্তোলন বন্ধ না হলে এ অর্থ ব্যয় কোনো কাজে আসবে না।
এ বিষয়ে ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী অমিতাভ চৌধুরী বলেন, ভাঙন এলাকায় মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলনের সুযোগ নেই। তিনি বোমা মেশিন বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানান।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান বলেন, ‘ইতিমধ্যে ইউএনওকে এগুলো বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছি। এ ধরনের অবৈধ কার্যক্রম আমরা বরদাশত করব না। কেউ নির্দেশনা না মানলে আইনি ব্যবস্থা নেব। আর পাউবোর এক্সিয়েনকে বলব এইভাবে যাতে টাকার অপচয় করা না হয়, বালু যেখান থেকে তুলবে সেখানেই জিও ব্যাগ ফেলার মানে হয় না।’
তিস্তার তীর রক্ষা প্রকল্প
মাসুদ পারভেজ রুবেল, ডিমলা (নীলফামারী)

নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা নদীর তীর রক্ষায় জিও ব্যাগ ফেলার কাজ করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। জিও ব্যাগে বালু ভরাট করতে নদীর ভাঙন ও ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে শ্যালো ইঞ্জিনচালিত নিষিদ্ধ বোমা মেশিন বসিয়ে বালু তুলছে পাউবোর ঠিকাদার। বালু তোলার কারণে পাড়ের ফসলি জমি নদীতে বিলীন হচ্ছে। তিস্তা ব্যারাজসহ আশপাশের গ্রামের ঘরবাড়ি, ফসলি জমি, বাঁধসহ বিভিন্ন স্থাপনা ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ভাঙন এলাকায় বালু উত্তোলন করা হলেও তা বন্ধে কোনো পদক্ষেপ নেই পাউবো ও স্থানীয় প্রশাসনের। অবৈধভাবে বালু তোলায় জলে যাবে সরকারের কোটি কোটি টাকার এ প্রকল্প।
পাউবো সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে তিস্তা নদীর তীর রক্ষায় ২০ কোটি টাকার প্রকল্প চলমান। এর মধ্যে ডিমলা উপজেলার খালিশা চাপানি ইউনিয়নের বাইশপুকুর এলাকায় ১০৭০ মিটার তীরে জিও ব্যাগ ফেলার প্রকল্প চলমান। এতে ৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। চারটি প্যাকেজে ভাগ করে ঠিকাদার নিয়োগ করে পাউবো। তবে কাজ সম্পন্ন করছে সাব ঠিকাদার। এ ছাড়া জরুরি কাজের নামে দরপত্র ছাড়াই ঝুনাগাছ চাপানির ভেণ্ডাবাড়ী ও সোনাখুলি স্পার বাঁধ রক্ষায় ১ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে জিও ব্যাগ ফেলছে ডালিয়া পাউবো।
এর আগে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এসব স্পার বাঁধ রক্ষায় দুটি প্রকল্পে সাড়ে ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে জিও ব্যাগ ফেলা হয়। জিও ব্যাগ ভরাট করা হয়েছিল বাঁধের নিচের বালু তুলে। তবে বছর না ঘুরতেই জিও ব্যাগ ধসে পড়ে নদীতে বিলীন হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার বাইশপুকুর, ভেণ্ডাবাড়ী ও সোনাখুলি স্পার বাঁধের নিচে ভাঙন এলাকা থেকে বালু তুলে ভরা হচ্ছে ব্যাগে। বাঁধ থেকে ৩০ মিটার দূরত্বে নদীর ভাঙন ও ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন পাঁচটি বোমা মেশিনে ১০ ইঞ্চি পাইপ যুক্ত করে বালু তোলা হচ্ছে। যদিও এমন মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলনে উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এমনকি নদীর তীর ভাঙনের শিকার হওয়ার আশঙ্কা থাকলেও বালু তোলা নিষেধ। তবে এরপরও উত্তোলন করা পলিমিশ্রিত চিকন বালু দিয়ে পাশেই ভরা হচ্ছে জিও ব্যাগে। অথচ শুষ্ক ও মোটা বালু দিয়ে জিও ব্যাগ ভরাটের নিয়ম রয়েছে।
কর্মরত শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাঁরা কাজের ঠিকাদারদের অধীনে প্রায় আট দিন ধরে বালু তোলার কাজ করছেন। আর স্থানীয়দের অভিযোগ, ঠিকাদার অধিক মুনাফার লোভে কোনো আইন না মেনে নদীর ভাঙন যেখানে বেশি, সেখান থেকেই বালু উত্তোলন করছে। এর ফলে বস্তাগুলো (জিও ব্যাগ) কাজে আসবে না। প্রশাসন তা বন্ধও করে না। এ ক্ষেত্রে পাউবো কর্মকর্তাদের যোগসাজশ থাকার সন্দেহ করেন তাঁরা।
সোনাখুলি ভাঙনকবলিত এলাকার সামছুল হক বলেন, ভাঙন প্রতিরোধে প্রতিবছর বড় বড় বালুর বস্তা (জিও ব্যাগ) ফেলা হয় নদীতে। নদীর তলদেশে যেখানে ভাঙনটা হয়, সেখানে মেশিন দিয়ে বালু তুলে আবার সেখানেই বালুর বস্তা ফেলে প্রতিরোধ তৈরি করা হয়। এই প্রতিরোধব্যবস্থা শুধু পানিতে টাকা ফেলা।
একই এলাকার জমির উদ্দিন অভিযোগ করেন, বানের জলে এসব বালুর বস্তা নদীর গভীরে চলে যায়। আর একই প্রক্রিয়ায় বছরের পর বছর কাজ হচ্ছে। সরকারি টাকা পানিতে যায়, অথচ ভাঙন রোধে তেমন কাজে আসে না।
বাইশপুকুর এলাকার দেলোয়ার হোসেন বলেন, বস্তার মধ্যে মোটা বালু দেওয়ার কথা, কিন্তু ঠিকাদারেরা দিচ্ছেন নদীর চিকন বালু-মাটি। মোটা বালু দিয়ে নদীর মধ্যে বস্তা ফেললে, তা শক্ত ও মজবুত হতো।
তিস্তা বাঁচাও নদী বাঁচাও আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সদস্য সোহেল হাসান বলেন, নদী এলাকায় বালু উত্তোলন করলে তা হবে আত্মঘাতী। এতে নদীর তলদেশে বড় গর্তের সৃষ্টি হচ্ছে। সে গর্তে নদীর তীর ধসে ভাঙন সৃষ্টি হচ্ছে। বাঁধ টিকিয়ে রাখতে অর্থ খরচ করা হচ্ছে ঠিকই, তবে বালু উত্তোলন বন্ধ না হলে এ অর্থ ব্যয় কোনো কাজে আসবে না।
এ বিষয়ে ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী অমিতাভ চৌধুরী বলেন, ভাঙন এলাকায় মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলনের সুযোগ নেই। তিনি বোমা মেশিন বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানান।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান বলেন, ‘ইতিমধ্যে ইউএনওকে এগুলো বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছি। এ ধরনের অবৈধ কার্যক্রম আমরা বরদাশত করব না। কেউ নির্দেশনা না মানলে আইনি ব্যবস্থা নেব। আর পাউবোর এক্সিয়েনকে বলব এইভাবে যাতে টাকার অপচয় করা না হয়, বালু যেখান থেকে তুলবে সেখানেই জিও ব্যাগ ফেলার মানে হয় না।’

নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা নদীর তীর রক্ষায় জিও ব্যাগ ফেলার কাজ করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। জিও ব্যাগে বালু ভরাট করতে নদীর ভাঙন ও ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে শ্যালো ইঞ্জিনচালিত নিষিদ্ধ বোমা মেশিন বসিয়ে বালু তুলছে পাউবোর ঠিকাদার। বালু তোলার কারণে পাড়ের ফসলি জমি নদীতে বিলীন হচ্ছে। তিস্তা ব্যারাজসহ আশপাশের গ্রামের ঘরবাড়ি, ফসলি জমি, বাঁধসহ বিভিন্ন স্থাপনা ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ভাঙন এলাকায় বালু উত্তোলন করা হলেও তা বন্ধে কোনো পদক্ষেপ নেই পাউবো ও স্থানীয় প্রশাসনের। অবৈধভাবে বালু তোলায় জলে যাবে সরকারের কোটি কোটি টাকার এ প্রকল্প।
পাউবো সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে তিস্তা নদীর তীর রক্ষায় ২০ কোটি টাকার প্রকল্প চলমান। এর মধ্যে ডিমলা উপজেলার খালিশা চাপানি ইউনিয়নের বাইশপুকুর এলাকায় ১০৭০ মিটার তীরে জিও ব্যাগ ফেলার প্রকল্প চলমান। এতে ৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। চারটি প্যাকেজে ভাগ করে ঠিকাদার নিয়োগ করে পাউবো। তবে কাজ সম্পন্ন করছে সাব ঠিকাদার। এ ছাড়া জরুরি কাজের নামে দরপত্র ছাড়াই ঝুনাগাছ চাপানির ভেণ্ডাবাড়ী ও সোনাখুলি স্পার বাঁধ রক্ষায় ১ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে জিও ব্যাগ ফেলছে ডালিয়া পাউবো।
এর আগে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এসব স্পার বাঁধ রক্ষায় দুটি প্রকল্পে সাড়ে ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে জিও ব্যাগ ফেলা হয়। জিও ব্যাগ ভরাট করা হয়েছিল বাঁধের নিচের বালু তুলে। তবে বছর না ঘুরতেই জিও ব্যাগ ধসে পড়ে নদীতে বিলীন হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার বাইশপুকুর, ভেণ্ডাবাড়ী ও সোনাখুলি স্পার বাঁধের নিচে ভাঙন এলাকা থেকে বালু তুলে ভরা হচ্ছে ব্যাগে। বাঁধ থেকে ৩০ মিটার দূরত্বে নদীর ভাঙন ও ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন পাঁচটি বোমা মেশিনে ১০ ইঞ্চি পাইপ যুক্ত করে বালু তোলা হচ্ছে। যদিও এমন মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলনে উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এমনকি নদীর তীর ভাঙনের শিকার হওয়ার আশঙ্কা থাকলেও বালু তোলা নিষেধ। তবে এরপরও উত্তোলন করা পলিমিশ্রিত চিকন বালু দিয়ে পাশেই ভরা হচ্ছে জিও ব্যাগে। অথচ শুষ্ক ও মোটা বালু দিয়ে জিও ব্যাগ ভরাটের নিয়ম রয়েছে।
কর্মরত শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাঁরা কাজের ঠিকাদারদের অধীনে প্রায় আট দিন ধরে বালু তোলার কাজ করছেন। আর স্থানীয়দের অভিযোগ, ঠিকাদার অধিক মুনাফার লোভে কোনো আইন না মেনে নদীর ভাঙন যেখানে বেশি, সেখান থেকেই বালু উত্তোলন করছে। এর ফলে বস্তাগুলো (জিও ব্যাগ) কাজে আসবে না। প্রশাসন তা বন্ধও করে না। এ ক্ষেত্রে পাউবো কর্মকর্তাদের যোগসাজশ থাকার সন্দেহ করেন তাঁরা।
সোনাখুলি ভাঙনকবলিত এলাকার সামছুল হক বলেন, ভাঙন প্রতিরোধে প্রতিবছর বড় বড় বালুর বস্তা (জিও ব্যাগ) ফেলা হয় নদীতে। নদীর তলদেশে যেখানে ভাঙনটা হয়, সেখানে মেশিন দিয়ে বালু তুলে আবার সেখানেই বালুর বস্তা ফেলে প্রতিরোধ তৈরি করা হয়। এই প্রতিরোধব্যবস্থা শুধু পানিতে টাকা ফেলা।
একই এলাকার জমির উদ্দিন অভিযোগ করেন, বানের জলে এসব বালুর বস্তা নদীর গভীরে চলে যায়। আর একই প্রক্রিয়ায় বছরের পর বছর কাজ হচ্ছে। সরকারি টাকা পানিতে যায়, অথচ ভাঙন রোধে তেমন কাজে আসে না।
বাইশপুকুর এলাকার দেলোয়ার হোসেন বলেন, বস্তার মধ্যে মোটা বালু দেওয়ার কথা, কিন্তু ঠিকাদারেরা দিচ্ছেন নদীর চিকন বালু-মাটি। মোটা বালু দিয়ে নদীর মধ্যে বস্তা ফেললে, তা শক্ত ও মজবুত হতো।
তিস্তা বাঁচাও নদী বাঁচাও আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সদস্য সোহেল হাসান বলেন, নদী এলাকায় বালু উত্তোলন করলে তা হবে আত্মঘাতী। এতে নদীর তলদেশে বড় গর্তের সৃষ্টি হচ্ছে। সে গর্তে নদীর তীর ধসে ভাঙন সৃষ্টি হচ্ছে। বাঁধ টিকিয়ে রাখতে অর্থ খরচ করা হচ্ছে ঠিকই, তবে বালু উত্তোলন বন্ধ না হলে এ অর্থ ব্যয় কোনো কাজে আসবে না।
এ বিষয়ে ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী অমিতাভ চৌধুরী বলেন, ভাঙন এলাকায় মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলনের সুযোগ নেই। তিনি বোমা মেশিন বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানান।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান বলেন, ‘ইতিমধ্যে ইউএনওকে এগুলো বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছি। এ ধরনের অবৈধ কার্যক্রম আমরা বরদাশত করব না। কেউ নির্দেশনা না মানলে আইনি ব্যবস্থা নেব। আর পাউবোর এক্সিয়েনকে বলব এইভাবে যাতে টাকার অপচয় করা না হয়, বালু যেখান থেকে তুলবে সেখানেই জিও ব্যাগ ফেলার মানে হয় না।’

পাবনা শহরের দারুল আমান ট্রাস্ট এলাকায় ওয়াজ মাহফিলে দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে সুজন মোল্লা (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। হামলায় জড়িত অভিযোগে সোহান ইসলাম (২০) নামের এক তরুণকে আটক করেছে পুলিশ।
৪ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ায় মাদক ও কিশোর গ্যাংবিরোধী অভিযানে পাঁচজনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত শহরের ঘোড়াঘাট এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে পাঁচজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। অভিযান শেষে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মনিরা আক্তার ভ্রাম্যমাণ আদালত...
২৬ মিনিট আগে
নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও ১৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি রবিউল হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নগরীর গলাচিপা এলাকার নিজ বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৮ মিনিট আগে
ঢাকার সাভারে নানার বাসায় বেড়াতে এসে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে শিশু মাইশা আক্তার (১০) নিহত হয়েছে। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে আশুলিয়া থানাধীন কুরগাঁও এলাকায় ঢাকা কো-অপারেটিভ সোসাইটির ভেতরে এ ঘটনা ঘটে।
৩৪ মিনিট আগেপাবনা প্রতিনিধি

পাবনা শহরের দারুল আমান ট্রাস্ট এলাকায় ওয়াজ মাহফিলের পাশে দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে সুজন মোল্লা (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। হামলায় জড়িত অভিযোগে সোহান ইসলাম (২০) নামের এক তরুণকে আটক করেছে পুলিশ।
পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত সুজন মোল্লা পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার পিপুলিয়া গ্রামের সাইফুল মোল্লার ছেলে। আর আটক সোহান ইসলাম পাবনা সদর উপজেলার মহেন্দ্রপুর গ্রামের শরিফ প্রামাণিকের ছেলে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, দারুল আমান ট্রাস্টে আয়োজিত ওয়াজ মাহফিল উপলক্ষে সংলগ্ন এলাকায় দোকান বসানো নিয়ে সুজন ও সোহানের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে সোহান ধারালো ছুরি দিয়ে সুজনকে আঘাত করেন। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় সুজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে পাবনা সদর থানার ওসি দুলাল হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত সোহান ইসলামকে আটক করেছে। মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে।

পাবনা শহরের দারুল আমান ট্রাস্ট এলাকায় ওয়াজ মাহফিলের পাশে দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে সুজন মোল্লা (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। হামলায় জড়িত অভিযোগে সোহান ইসলাম (২০) নামের এক তরুণকে আটক করেছে পুলিশ।
পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত সুজন মোল্লা পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার পিপুলিয়া গ্রামের সাইফুল মোল্লার ছেলে। আর আটক সোহান ইসলাম পাবনা সদর উপজেলার মহেন্দ্রপুর গ্রামের শরিফ প্রামাণিকের ছেলে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, দারুল আমান ট্রাস্টে আয়োজিত ওয়াজ মাহফিল উপলক্ষে সংলগ্ন এলাকায় দোকান বসানো নিয়ে সুজন ও সোহানের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে সোহান ধারালো ছুরি দিয়ে সুজনকে আঘাত করেন। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় সুজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে পাবনা সদর থানার ওসি দুলাল হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত সোহান ইসলামকে আটক করেছে। মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে।

নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা নদীর তীর রক্ষায় জিও ব্যাগ ফেলার কাজ করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। জিও ব্যাগে বালু ভরাট করতে নদীর ভাঙন ও ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে শ্যালো ইঞ্জিনচালিত নিষিদ্ধ বোমা মেশিন বসিয়ে বালু তুলছে পাউবোর ঠিকাদার। বালু তোলার কারণে পাড়ের ফসলি জমি নদীতে বিলীন হচ্ছে।
২৩ এপ্রিল ২০২৫
কুষ্টিয়ায় মাদক ও কিশোর গ্যাংবিরোধী অভিযানে পাঁচজনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত শহরের ঘোড়াঘাট এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে পাঁচজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। অভিযান শেষে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মনিরা আক্তার ভ্রাম্যমাণ আদালত...
২৬ মিনিট আগে
নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও ১৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি রবিউল হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নগরীর গলাচিপা এলাকার নিজ বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৮ মিনিট আগে
ঢাকার সাভারে নানার বাসায় বেড়াতে এসে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে শিশু মাইশা আক্তার (১০) নিহত হয়েছে। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে আশুলিয়া থানাধীন কুরগাঁও এলাকায় ঢাকা কো-অপারেটিভ সোসাইটির ভেতরে এ ঘটনা ঘটে।
৩৪ মিনিট আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ায় মাদক ও কিশোর গ্যাংবিরোধী অভিযানে পাঁচজনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত শহরের ঘোড়াঘাট এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে পাঁচজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। অভিযান শেষে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মনিরা আক্তার ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে আটক ব্যক্তিদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা প্রদান করেন।
অভিযানে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) ফয়সাল মাহমুদসহ যৌথ বাহিনীর সদস্যরা অংশ নেন। ফয়সাল মাহমুদ জানান, মাদক ও কিশোর গ্যাং নির্মূলে যৌথ বাহিনী বদ্ধপরিকর। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শহরের বড় বাজার ঘোড়াঘাট এলাকায় মাদক কেনাবেচা ও কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বাড়ার তথ্য পেয়ে এ অভিযান চালানো হয়।
অভিযানে পাঁচজনকে আটক করা হয়েছে। এ ছাড়া মাদকদ্রব্য ও বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে। ভবিষ্যতেও এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।

কুষ্টিয়ায় মাদক ও কিশোর গ্যাংবিরোধী অভিযানে পাঁচজনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত শহরের ঘোড়াঘাট এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে পাঁচজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। অভিযান শেষে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মনিরা আক্তার ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে আটক ব্যক্তিদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা প্রদান করেন।
অভিযানে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) ফয়সাল মাহমুদসহ যৌথ বাহিনীর সদস্যরা অংশ নেন। ফয়সাল মাহমুদ জানান, মাদক ও কিশোর গ্যাং নির্মূলে যৌথ বাহিনী বদ্ধপরিকর। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শহরের বড় বাজার ঘোড়াঘাট এলাকায় মাদক কেনাবেচা ও কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বাড়ার তথ্য পেয়ে এ অভিযান চালানো হয়।
অভিযানে পাঁচজনকে আটক করা হয়েছে। এ ছাড়া মাদকদ্রব্য ও বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে। ভবিষ্যতেও এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।

নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা নদীর তীর রক্ষায় জিও ব্যাগ ফেলার কাজ করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। জিও ব্যাগে বালু ভরাট করতে নদীর ভাঙন ও ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে শ্যালো ইঞ্জিনচালিত নিষিদ্ধ বোমা মেশিন বসিয়ে বালু তুলছে পাউবোর ঠিকাদার। বালু তোলার কারণে পাড়ের ফসলি জমি নদীতে বিলীন হচ্ছে।
২৩ এপ্রিল ২০২৫
পাবনা শহরের দারুল আমান ট্রাস্ট এলাকায় ওয়াজ মাহফিলে দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে সুজন মোল্লা (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। হামলায় জড়িত অভিযোগে সোহান ইসলাম (২০) নামের এক তরুণকে আটক করেছে পুলিশ।
৪ মিনিট আগে
নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও ১৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি রবিউল হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নগরীর গলাচিপা এলাকার নিজ বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৮ মিনিট আগে
ঢাকার সাভারে নানার বাসায় বেড়াতে এসে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে শিশু মাইশা আক্তার (১০) নিহত হয়েছে। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে আশুলিয়া থানাধীন কুরগাঁও এলাকায় ঢাকা কো-অপারেটিভ সোসাইটির ভেতরে এ ঘটনা ঘটে।
৩৪ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও ১৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি রবিউল হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নগরীর গলাচিপা এলাকার নিজ বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) তারেক আল মেহেদী। তিনি বলেন, সদর মডেল থানা-পুলিশের একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে।
সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুল হালিম বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে সদর মডেল থানায় নিয়মিত মামলা রয়েছে। ওই মামলাতেই তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
রবিউল হোসেন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমানের ঘনিষ্ঠ অনুসারী। গত বছর ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্যান্য আওয়ামী লীগ নেতার মতো রবিউলও এলাকা ছেড়ে আত্মগোপনে চলে যান। কিন্তু সম্প্রতি তিনি তাঁর বাড়িতে যাতায়াত শুরু করেন। বুধবার তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও ১৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি রবিউল হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নগরীর গলাচিপা এলাকার নিজ বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) তারেক আল মেহেদী। তিনি বলেন, সদর মডেল থানা-পুলিশের একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে।
সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুল হালিম বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে সদর মডেল থানায় নিয়মিত মামলা রয়েছে। ওই মামলাতেই তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
রবিউল হোসেন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমানের ঘনিষ্ঠ অনুসারী। গত বছর ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্যান্য আওয়ামী লীগ নেতার মতো রবিউলও এলাকা ছেড়ে আত্মগোপনে চলে যান। কিন্তু সম্প্রতি তিনি তাঁর বাড়িতে যাতায়াত শুরু করেন। বুধবার তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা নদীর তীর রক্ষায় জিও ব্যাগ ফেলার কাজ করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। জিও ব্যাগে বালু ভরাট করতে নদীর ভাঙন ও ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে শ্যালো ইঞ্জিনচালিত নিষিদ্ধ বোমা মেশিন বসিয়ে বালু তুলছে পাউবোর ঠিকাদার। বালু তোলার কারণে পাড়ের ফসলি জমি নদীতে বিলীন হচ্ছে।
২৩ এপ্রিল ২০২৫
পাবনা শহরের দারুল আমান ট্রাস্ট এলাকায় ওয়াজ মাহফিলে দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে সুজন মোল্লা (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। হামলায় জড়িত অভিযোগে সোহান ইসলাম (২০) নামের এক তরুণকে আটক করেছে পুলিশ।
৪ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ায় মাদক ও কিশোর গ্যাংবিরোধী অভিযানে পাঁচজনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত শহরের ঘোড়াঘাট এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে পাঁচজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। অভিযান শেষে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মনিরা আক্তার ভ্রাম্যমাণ আদালত...
২৬ মিনিট আগে
ঢাকার সাভারে নানার বাসায় বেড়াতে এসে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে শিশু মাইশা আক্তার (১০) নিহত হয়েছে। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে আশুলিয়া থানাধীন কুরগাঁও এলাকায় ঢাকা কো-অপারেটিভ সোসাইটির ভেতরে এ ঘটনা ঘটে।
৩৪ মিনিট আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

ঢাকার সাভারে নানার বাসায় বেড়াতে এসে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে শিশু মাইশা আক্তার (১০) নিহত হয়েছে। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে আশুলিয়া থানাধীন কুরগাঁও এলাকায় ঢাকা কো-অপারেটিভ সোসাইটির ভেতরে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মাইশা আক্তার (১০) ভোলা জেলার দৌলতখান উপজেলার শিবপুরের মো. মাইনুদ্দিনের মেয়ে। খালার সঙ্গে সাভারের আশুলিয়ায় গ্যাস বেলুন বিক্রেতা নানা মান্নানের কাছে বেড়াতে এসেছিল সে।
পুলিশ ও নিহত শিশুর স্বজনেরা জানায়, গত সোমবার ভোলা জেলার দৌলতখান উপজেলার শিবপুর থেকে খালার সঙ্গে শিশু মাইশা সাভারে গ্যাস বেলুন বিক্রেতা নানা মান্নানের কাছে বেড়াতে আসে। মান্নান আশুলিয়ার কুরগাঁও এলাকায় ঢাকা কো-অপারেটিভ সোসাইটির ভেতরে একটি বাড়িতে কেয়ারটেকার হিসেবে থাকেন। এ ছাড়া বাড়ির একটি অংশে বেলুনে গ্যাস ভরে পাইকারি ও খুচরা বিক্রি করেন। আজ বিকেলে বেলুনে গ্যাস ভরে সিলিন্ডারটি ঠান্ডা করতে সেখানেই রেখে দেন মান্নান। একপর্যায়ে মাইশা ওই সিলিন্ডারের কাছে গেলে সিলিন্ডারটি বিস্ফোরিত হয়ে মাইশা মারা যায়। খবর পেয়ে আশুলিয়া থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে।
নিহত শিশুর খালা সীমা আক্তার বলেন, ‘আমি রান্না করতেছিলাম। মাইশা বাইরে খেলতেছিল। সেখানে কেউ ছিল না। বাবা গ্যাস ভইরা বোতল (সিলিন্ডার) ঠান্ডা কইরা বাইরে চইলা গেছে। এরপর শব্দ হইছে।’
আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুবেল হাওলাদার বলেন, গ্যাস বেলুনের সিলিন্ডার বিস্ফোরণে শিশুটি নিহত হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

ঢাকার সাভারে নানার বাসায় বেড়াতে এসে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে শিশু মাইশা আক্তার (১০) নিহত হয়েছে। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে আশুলিয়া থানাধীন কুরগাঁও এলাকায় ঢাকা কো-অপারেটিভ সোসাইটির ভেতরে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মাইশা আক্তার (১০) ভোলা জেলার দৌলতখান উপজেলার শিবপুরের মো. মাইনুদ্দিনের মেয়ে। খালার সঙ্গে সাভারের আশুলিয়ায় গ্যাস বেলুন বিক্রেতা নানা মান্নানের কাছে বেড়াতে এসেছিল সে।
পুলিশ ও নিহত শিশুর স্বজনেরা জানায়, গত সোমবার ভোলা জেলার দৌলতখান উপজেলার শিবপুর থেকে খালার সঙ্গে শিশু মাইশা সাভারে গ্যাস বেলুন বিক্রেতা নানা মান্নানের কাছে বেড়াতে আসে। মান্নান আশুলিয়ার কুরগাঁও এলাকায় ঢাকা কো-অপারেটিভ সোসাইটির ভেতরে একটি বাড়িতে কেয়ারটেকার হিসেবে থাকেন। এ ছাড়া বাড়ির একটি অংশে বেলুনে গ্যাস ভরে পাইকারি ও খুচরা বিক্রি করেন। আজ বিকেলে বেলুনে গ্যাস ভরে সিলিন্ডারটি ঠান্ডা করতে সেখানেই রেখে দেন মান্নান। একপর্যায়ে মাইশা ওই সিলিন্ডারের কাছে গেলে সিলিন্ডারটি বিস্ফোরিত হয়ে মাইশা মারা যায়। খবর পেয়ে আশুলিয়া থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে।
নিহত শিশুর খালা সীমা আক্তার বলেন, ‘আমি রান্না করতেছিলাম। মাইশা বাইরে খেলতেছিল। সেখানে কেউ ছিল না। বাবা গ্যাস ভইরা বোতল (সিলিন্ডার) ঠান্ডা কইরা বাইরে চইলা গেছে। এরপর শব্দ হইছে।’
আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুবেল হাওলাদার বলেন, গ্যাস বেলুনের সিলিন্ডার বিস্ফোরণে শিশুটি নিহত হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা নদীর তীর রক্ষায় জিও ব্যাগ ফেলার কাজ করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। জিও ব্যাগে বালু ভরাট করতে নদীর ভাঙন ও ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে শ্যালো ইঞ্জিনচালিত নিষিদ্ধ বোমা মেশিন বসিয়ে বালু তুলছে পাউবোর ঠিকাদার। বালু তোলার কারণে পাড়ের ফসলি জমি নদীতে বিলীন হচ্ছে।
২৩ এপ্রিল ২০২৫
পাবনা শহরের দারুল আমান ট্রাস্ট এলাকায় ওয়াজ মাহফিলে দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে সুজন মোল্লা (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। হামলায় জড়িত অভিযোগে সোহান ইসলাম (২০) নামের এক তরুণকে আটক করেছে পুলিশ।
৪ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ায় মাদক ও কিশোর গ্যাংবিরোধী অভিযানে পাঁচজনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত শহরের ঘোড়াঘাট এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে পাঁচজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। অভিযান শেষে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মনিরা আক্তার ভ্রাম্যমাণ আদালত...
২৬ মিনিট আগে
নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও ১৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি রবিউল হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নগরীর গলাচিপা এলাকার নিজ বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৮ মিনিট আগে