সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
গাইবান্ধার-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য মঞ্জুরুল ইসলাম লিটন হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি চন্দন কুমার রায় গ্রেপ্তার হয়েছেন। রোববার (১১ সেপ্টেম্বর) সাতক্ষীরা জেলার ভোমরা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। চন্দন কুমার রায় উপজেলার বামনডাঙা ইউনিয়নের মনমথ গ্রামের সুশীল চন্দ্র রায়ের ছেলে।
রোববার রাত ১১টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরকার ইফতেখারুল মোকাদ্দেম।
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈনের বরাত দিয়ে ওসি বলেন, ‘এমপি লিটন হত্যাকাণ্ডের প্রধান সমন্বয়কারী ছিলেন চন্দন কুমার রায়। হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই তিনি পলাতক ছিলেন। লিটন হত্যা মামলার রায়ে এই আসামিকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করেন আদালত। পলাতক থাকায় তাঁর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশও জারি করা হয়েছিল।’
২০১৯ সালের ২৮ নভেম্বর চাঞ্চল্যকর এ হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করেন গাইবান্ধা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক দিলীপ কুমার ভৌমিক। রায় ঘোষণার সময় আট আসামির মধ্যে ছয়জন উপস্থিত ছিলেন। একজন কারাগারে অসুস্থ হয়ে মারা যান। অপর আসামি চন্দন কুমার রায় পলাতক ছিলেন।
দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর অবশেষে সীমান্ত জেলা সাতক্ষীরার ভোমরা এলাকায় র্যাবের হাতে ধরা পড়লেন চন্দন কুমার।
উল্লেখ্য, উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের মাস্টার পাড়া গ্রামের নিজ বাড়িতে ২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর গুলিতে নিহত হন মঞ্জুরুল ইসলাম লিটন। তিনি গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন।
গাইবান্ধার-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য মঞ্জুরুল ইসলাম লিটন হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি চন্দন কুমার রায় গ্রেপ্তার হয়েছেন। রোববার (১১ সেপ্টেম্বর) সাতক্ষীরা জেলার ভোমরা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। চন্দন কুমার রায় উপজেলার বামনডাঙা ইউনিয়নের মনমথ গ্রামের সুশীল চন্দ্র রায়ের ছেলে।
রোববার রাত ১১টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরকার ইফতেখারুল মোকাদ্দেম।
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈনের বরাত দিয়ে ওসি বলেন, ‘এমপি লিটন হত্যাকাণ্ডের প্রধান সমন্বয়কারী ছিলেন চন্দন কুমার রায়। হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই তিনি পলাতক ছিলেন। লিটন হত্যা মামলার রায়ে এই আসামিকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করেন আদালত। পলাতক থাকায় তাঁর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশও জারি করা হয়েছিল।’
২০১৯ সালের ২৮ নভেম্বর চাঞ্চল্যকর এ হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করেন গাইবান্ধা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক দিলীপ কুমার ভৌমিক। রায় ঘোষণার সময় আট আসামির মধ্যে ছয়জন উপস্থিত ছিলেন। একজন কারাগারে অসুস্থ হয়ে মারা যান। অপর আসামি চন্দন কুমার রায় পলাতক ছিলেন।
দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর অবশেষে সীমান্ত জেলা সাতক্ষীরার ভোমরা এলাকায় র্যাবের হাতে ধরা পড়লেন চন্দন কুমার।
উল্লেখ্য, উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের মাস্টার পাড়া গ্রামের নিজ বাড়িতে ২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর গুলিতে নিহত হন মঞ্জুরুল ইসলাম লিটন। তিনি গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৬ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৬ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৬ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২০ দিন আগে