অনলাইন ডেস্ক
নিখোঁজ দুই কিশোরীর সন্ধানে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ওকলাহোমা অঙ্গরাজ্যের ছোট্ট একটি শহরের এক বাড়িতে পাওয়া গেল সাতটি লাশ। পুলিশ বলছে, তাদের ধারণা, যে দুই কিশোরীকে তারা খুঁজছিল, ওই লাশগুলোর মধ্যে তারাও আছে। আইভি ওয়েবস্টার (১৪) এবং ব্রিটানি ব্রুয়ার (১৬) নামের দুই কিশোরীকে খুঁজছিল পুলিশ।
পুলিশের ভাষ্যমতে, সেখানে জেস ম্যাকফ্যাডেন নামে এক ব্যক্তিরও লাশ পাওয়া গেছে। তিনি চিহ্নিত যৌন অপরাধী। এই মেয়েরা তাঁর সঙ্গেই এখানে এসেছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অবশ্য পুলিশ এখনো মৃত্যুর কারণ আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়নি।
স্থানীয় কর্মকর্তারাও বাকি চারটি লাশের ব্যাপারে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেননি। তবে ওকলাহোমার ওয়েস্টভিলের বাসিন্দা জ্যানেট মায়ো (৫৯) বার্তা সংস্থা এপিকে বলেন, অন্য চারজন তাঁর মেয়ে হলি গেস (৩৫), নাতনি রাইলি এলিজাবেথ অ্যালেন (১৭), মিশেল জেমস মায়ো (১৫) ও টিফানি ডোরে গেস (১৩)।
জ্যানেট মায়ো আরও বলেন, শেরিফের অফিস থেকে তাঁকে লাশ পাওয়ার কথা জানানো হয়েছে। কয়েক মাস আগে পর্যন্তও ম্যাকফ্যাডেনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড সম্পর্কে তাঁরা কিছুই জানতেন না।
ওকলাহোমা হাইওয়ে প্যাট্রোল সোমবার (১ মে) আইভি ওয়েবস্টার ও ব্রিটানি ব্রুয়ারের সন্ধান চেয়ে বিজ্ঞাপন দিয়েছিল। হলি গেসের সঙ্গে তাদের বন্ধুত্ব ছিল। গত সপ্তাহে তারা পরিবারের সঙ্গেই ছিল।
সোমবার সকালে নির্ধারিত দিনে হাজিরা না দেওয়ায় আদালত ম্যাকফ্যাডেনের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করে। পরোয়ানা নিয়ে কর্তৃপক্ষ তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালাতে যায়। সেখানে তিনিসহ আরও ছয়টি লাশ পায়।
২০১৭ সালে এক নাবালককে কুপ্রস্তাব দেওয়া এবং নিজের হেফাজতে শিশু পর্নোগ্রাফি রাখার অভিযোগে ম্যাকফ্যাডেনের বিচার চলছিল।
আদালতের পরোয়ানা পেয়ে পুলিশ হেনরিয়েটায় ম্যাকফ্যাডেনের বাড়িতে যায়। মাত্র প্রায় ৬ হাজার বাসিন্দার এই ছোট্ট শহরে ম্যাকফ্যাডেনের বাড়িতে গিয়ে সাতটি লাশ পায় পুলিশ।
অকমুলগি কাউন্টি শেরিফ এডি রাইস সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, তাঁর ধারণা, আইভি ও ব্রিটানিকে পাওয়া গেছে। ওই লাশগুলোর মধ্যে তারাও আছে। কিন্তু নিশ্চিত হতে পোস্টমর্টেম করতে হবে।
নিখোঁজ দুই কিশোরীর সন্ধানে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ওকলাহোমা অঙ্গরাজ্যের ছোট্ট একটি শহরের এক বাড়িতে পাওয়া গেল সাতটি লাশ। পুলিশ বলছে, তাদের ধারণা, যে দুই কিশোরীকে তারা খুঁজছিল, ওই লাশগুলোর মধ্যে তারাও আছে। আইভি ওয়েবস্টার (১৪) এবং ব্রিটানি ব্রুয়ার (১৬) নামের দুই কিশোরীকে খুঁজছিল পুলিশ।
পুলিশের ভাষ্যমতে, সেখানে জেস ম্যাকফ্যাডেন নামে এক ব্যক্তিরও লাশ পাওয়া গেছে। তিনি চিহ্নিত যৌন অপরাধী। এই মেয়েরা তাঁর সঙ্গেই এখানে এসেছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অবশ্য পুলিশ এখনো মৃত্যুর কারণ আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়নি।
স্থানীয় কর্মকর্তারাও বাকি চারটি লাশের ব্যাপারে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেননি। তবে ওকলাহোমার ওয়েস্টভিলের বাসিন্দা জ্যানেট মায়ো (৫৯) বার্তা সংস্থা এপিকে বলেন, অন্য চারজন তাঁর মেয়ে হলি গেস (৩৫), নাতনি রাইলি এলিজাবেথ অ্যালেন (১৭), মিশেল জেমস মায়ো (১৫) ও টিফানি ডোরে গেস (১৩)।
জ্যানেট মায়ো আরও বলেন, শেরিফের অফিস থেকে তাঁকে লাশ পাওয়ার কথা জানানো হয়েছে। কয়েক মাস আগে পর্যন্তও ম্যাকফ্যাডেনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড সম্পর্কে তাঁরা কিছুই জানতেন না।
ওকলাহোমা হাইওয়ে প্যাট্রোল সোমবার (১ মে) আইভি ওয়েবস্টার ও ব্রিটানি ব্রুয়ারের সন্ধান চেয়ে বিজ্ঞাপন দিয়েছিল। হলি গেসের সঙ্গে তাদের বন্ধুত্ব ছিল। গত সপ্তাহে তারা পরিবারের সঙ্গেই ছিল।
সোমবার সকালে নির্ধারিত দিনে হাজিরা না দেওয়ায় আদালত ম্যাকফ্যাডেনের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করে। পরোয়ানা নিয়ে কর্তৃপক্ষ তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালাতে যায়। সেখানে তিনিসহ আরও ছয়টি লাশ পায়।
২০১৭ সালে এক নাবালককে কুপ্রস্তাব দেওয়া এবং নিজের হেফাজতে শিশু পর্নোগ্রাফি রাখার অভিযোগে ম্যাকফ্যাডেনের বিচার চলছিল।
আদালতের পরোয়ানা পেয়ে পুলিশ হেনরিয়েটায় ম্যাকফ্যাডেনের বাড়িতে যায়। মাত্র প্রায় ৬ হাজার বাসিন্দার এই ছোট্ট শহরে ম্যাকফ্যাডেনের বাড়িতে গিয়ে সাতটি লাশ পায় পুলিশ।
অকমুলগি কাউন্টি শেরিফ এডি রাইস সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, তাঁর ধারণা, আইভি ও ব্রিটানিকে পাওয়া গেছে। ওই লাশগুলোর মধ্যে তারাও আছে। কিন্তু নিশ্চিত হতে পোস্টমর্টেম করতে হবে।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৫ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫