ইবি প্রতিনিধি
হল ও বিশ্ববিদ্যালয় খোলার দাবিতে মশাল মিছিল করেছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে ক্যাম্পাসের মেইন গেট সংলগ্ন মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরালের পাদদেশে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা সেপ্টেম্বরের মধ্যেই হল ও বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়ার দাবি জানান। দাবি মানা না হলে পরবর্তীতে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন শিক্ষার্থীরা।
সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জিয়া মোড়ে জড়ো হন শিক্ষার্থীরা। পরে সেখান থেকে মশাল মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে মেইন গেট সংলগ্ন মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরালের পাদদেশে সমাবেশ করে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা।
জানা যায়, গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে আবাসিক হল বন্ধ রেখে সশরীরে পরীক্ষা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। পরীক্ষা দিতে এসে ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। ইতিমধ্যে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তির কথা চিন্তা করে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো খুলে দিয়েছে। তারই সূত্র ধরে ইবিতে আজকের মশাল মিছিল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী আজিজুল হক পিয়াসের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা বলেন, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে হল ও বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দিতে হবে। ৩০ সেপ্টেম্বরের পরে আর একদিনও বিশ্ববিদ্যালয়ের হলের বাইরে থাকতে চাই না। হল না খোলা হলে তালা ভেঙে হলে হলে ওঠা হবে। এর জন্য কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে তার দায় প্রশাসনকে নিতে হবে।
শিক্ষার্থীরা আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় খোলা নিয়ে আর কোনো টালবাহানা শিক্ষার্থীরা মানবে না। আমাদের শিক্ষাজীবন সচল করে দিন। শিক্ষাজীবন শেষ করতে দিন। শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ চরম মাত্রায় পৌঁছেছে এবার অন্তত শিক্ষার্থী বান্ধব সিদ্ধান্ত নিন।’
হল ও বিশ্ববিদ্যালয় খোলার দাবিতে মশাল মিছিল করেছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে ক্যাম্পাসের মেইন গেট সংলগ্ন মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরালের পাদদেশে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা সেপ্টেম্বরের মধ্যেই হল ও বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়ার দাবি জানান। দাবি মানা না হলে পরবর্তীতে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন শিক্ষার্থীরা।
সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জিয়া মোড়ে জড়ো হন শিক্ষার্থীরা। পরে সেখান থেকে মশাল মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে মেইন গেট সংলগ্ন মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরালের পাদদেশে সমাবেশ করে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা।
জানা যায়, গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে আবাসিক হল বন্ধ রেখে সশরীরে পরীক্ষা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। পরীক্ষা দিতে এসে ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। ইতিমধ্যে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তির কথা চিন্তা করে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো খুলে দিয়েছে। তারই সূত্র ধরে ইবিতে আজকের মশাল মিছিল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী আজিজুল হক পিয়াসের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা বলেন, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে হল ও বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দিতে হবে। ৩০ সেপ্টেম্বরের পরে আর একদিনও বিশ্ববিদ্যালয়ের হলের বাইরে থাকতে চাই না। হল না খোলা হলে তালা ভেঙে হলে হলে ওঠা হবে। এর জন্য কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে তার দায় প্রশাসনকে নিতে হবে।
শিক্ষার্থীরা আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় খোলা নিয়ে আর কোনো টালবাহানা শিক্ষার্থীরা মানবে না। আমাদের শিক্ষাজীবন সচল করে দিন। শিক্ষাজীবন শেষ করতে দিন। শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ চরম মাত্রায় পৌঁছেছে এবার অন্তত শিক্ষার্থী বান্ধব সিদ্ধান্ত নিন।’
রাজধানীর উত্তরায় অবস্থিত স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মাইলস্টোন কলেজে শুরু হয়েছে দ্বাদশ শ্রেণির (বাংলা মাধ্যম ও ইংরেজি ভার্সন) বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। ছাত্রদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে আনন্দমুখর প্রতিযোগিতার শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর যা চলবে ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
৫ ঘণ্টা আগেনর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) মিডিয়া, কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম (এমসিজে) প্রোগ্রাম ও ডয়েচে ভেলের উদ্যোগে আয়োজিত নবম সিজেএন বাংলাদেশ নেটওয়ার্কিং কনফারেন্স শেষ হয়েছে। দুই দিনব্যাপী এই সম্মেলনে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক ও গণমাধ্যম পেশাদার ব্যক্তিরা একত্রিত হন। এতে পরিবর্তিত মিডিয়ায়
৫ ঘণ্টা আগেইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘৬ষ্ঠ নেহরীন খান স্মৃতি বক্তৃতা’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের মঞ্জুর এলাহী অডিটরিয়ামে এই বক্তৃতা অনুষ্ঠানে মূল বক্তা ছিলেন প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক রেহমান সোবহান। ‘বাংলাদেশে ন্যায়ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণ’ শিরোনামে বক্তব্যে অধ্যাপক রেহমান সোবহান দেশের চারটি ব
৭ ঘণ্টা আগেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কেন্দ্রিক ফুটবল টুর্নামেন্টের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ‘বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট’ এবং’ বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট’ পরিবর্তে এখন ‘প্রাথমিক বিদ্য
৭ ঘণ্টা আগে