নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল-কলেজ) শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ইলেকট্রিক ফান্ড ট্রান্সফারের (ইএফটি) মাধ্যমে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ফলে নির্দিষ্ট সময়ে শিক্ষক-কর্মচারীরা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে বেতন-ভাতা ব্যাংক হিসাব থেকে উত্তোলন করতে পারবেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক এ বি এম রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
মাউশি থেকে জানা যায়, এত দিন প্রতি মাসে মাউশির হিসাব শাখা থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ করা হতো। অনেক সময় বিভিন্ন জটিলতার কারণে শিক্ষক-কর্মচারীরা দেরিতে বেতন-ভাতা পেতেন।
এমপিও হলো মান্থলি পে-অর্ডার বা মাসিক বেতন আদেশ। এমপিওভুক্ত হওয়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা প্রতি মাসে বেতনের মূল অংশ ও কিছু ভাতা সরকার থেকে পেয়ে থাকেন। আর বাকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা সরকার থেকে কোনো আর্থিক সুবিধা পান না।
অফিস আদেশে বলা হয়, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের এমপিওভুক্ত জনবলের বেতন-ভাতা অর্থ মন্ত্রণালয়ের আইবাস প্লাস প্লাস সফটওয়্যারের মাধ্যমে ইএফটিতে পাঠানোতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা রয়েছে। ইএফটিতে অর্থ পাঠানোর আগে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর এমপিওভুক্ত জনবলের জাতীয় পরিচয়পত্র, পে কোড, ব্যাংক হিসাব, মোবাইল নম্বর ইত্যাদি তথ্য এমপিও সিস্টেমে হালনাগাদ থাকতে হবে।
আরও বলা হয়, এমপিও সিস্টেমে তথ্য হালনাগাদ করতে অনলাইন ফরম শিগগির উন্মুক্ত করা হবে। প্রতিষ্ঠানপ্রধানেরা অনলাইনে সংশ্লিষ্ট জনবলের সঠিক তথ্য পাঠাবেন এবং পরবর্তী নির্দেশনা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় হার্ড কপি উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (স্কুলের ক্ষেত্রে) এবং আঞ্চলিক পরিচালকের (কলেজের ক্ষেত্রে) দপ্তরে জমা দেবেন। প্রতিষ্ঠানপ্রধান থেকে অনলাইনে প্রাপ্ত তথ্য ও হার্ড কপি ডকুমেন্ট উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (স্কুলের ক্ষেত্রে) এবং আঞ্চলিক পরিচালক (কলেজের ক্ষেত্রে) যাচাই করে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে অনলাইনে পাঠাবেন।
প্রয়োজনীয় তথ্য না দিলে বেতন-ভাতা দেওয়া সম্ভব হবে না এবং ভুল বা অসত্য তথ্যের জন্য প্রতিষ্ঠানপ্রধান দায়ী থাকবেন বলেও অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে। দেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে ২৯ হাজার ১৬৪টি। এসব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক-কর্মচারীর সংখ্যা প্রায় ৫ লাখ।
বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল-কলেজ) শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ইলেকট্রিক ফান্ড ট্রান্সফারের (ইএফটি) মাধ্যমে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ফলে নির্দিষ্ট সময়ে শিক্ষক-কর্মচারীরা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে বেতন-ভাতা ব্যাংক হিসাব থেকে উত্তোলন করতে পারবেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক এ বি এম রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
মাউশি থেকে জানা যায়, এত দিন প্রতি মাসে মাউশির হিসাব শাখা থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ করা হতো। অনেক সময় বিভিন্ন জটিলতার কারণে শিক্ষক-কর্মচারীরা দেরিতে বেতন-ভাতা পেতেন।
এমপিও হলো মান্থলি পে-অর্ডার বা মাসিক বেতন আদেশ। এমপিওভুক্ত হওয়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা প্রতি মাসে বেতনের মূল অংশ ও কিছু ভাতা সরকার থেকে পেয়ে থাকেন। আর বাকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা সরকার থেকে কোনো আর্থিক সুবিধা পান না।
অফিস আদেশে বলা হয়, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের এমপিওভুক্ত জনবলের বেতন-ভাতা অর্থ মন্ত্রণালয়ের আইবাস প্লাস প্লাস সফটওয়্যারের মাধ্যমে ইএফটিতে পাঠানোতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা রয়েছে। ইএফটিতে অর্থ পাঠানোর আগে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর এমপিওভুক্ত জনবলের জাতীয় পরিচয়পত্র, পে কোড, ব্যাংক হিসাব, মোবাইল নম্বর ইত্যাদি তথ্য এমপিও সিস্টেমে হালনাগাদ থাকতে হবে।
আরও বলা হয়, এমপিও সিস্টেমে তথ্য হালনাগাদ করতে অনলাইন ফরম শিগগির উন্মুক্ত করা হবে। প্রতিষ্ঠানপ্রধানেরা অনলাইনে সংশ্লিষ্ট জনবলের সঠিক তথ্য পাঠাবেন এবং পরবর্তী নির্দেশনা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় হার্ড কপি উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (স্কুলের ক্ষেত্রে) এবং আঞ্চলিক পরিচালকের (কলেজের ক্ষেত্রে) দপ্তরে জমা দেবেন। প্রতিষ্ঠানপ্রধান থেকে অনলাইনে প্রাপ্ত তথ্য ও হার্ড কপি ডকুমেন্ট উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (স্কুলের ক্ষেত্রে) এবং আঞ্চলিক পরিচালক (কলেজের ক্ষেত্রে) যাচাই করে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে অনলাইনে পাঠাবেন।
প্রয়োজনীয় তথ্য না দিলে বেতন-ভাতা দেওয়া সম্ভব হবে না এবং ভুল বা অসত্য তথ্যের জন্য প্রতিষ্ঠানপ্রধান দায়ী থাকবেন বলেও অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে। দেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে ২৯ হাজার ১৬৪টি। এসব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক-কর্মচারীর সংখ্যা প্রায় ৫ লাখ।
অনেকে মনে করেন, জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রস্তুতির সময়। কারণ, সামনের চার-পাঁচ বছর বা আরও বেশি সময়ের পড়ালেখার বিষয় নিশ্চিত করতে হয় এই সময়ে। তাই প্রথমে নির্ধারণ করুন—কী করতে চান, কী নিয়ে এগোতে চান এবং পাঁচ বছর পর নিজেকে কোথায় দেখতে চান। এভাবে লক্ষ্য ঠিক করুন।
৭ ঘণ্টা আগেএতক্ষণ প্রশ্নপত্র দেখেছেন, বিশ্লেষণ করেছেন এবং সম্ভাব্য উত্তর ধরে নিয়েছেন। এখন রেকর্ডিং শোনার পালা। এবার রেকর্ডিং শুনে প্রশ্নপত্রের ওপর নোট নিতে থাকুন। যেহেতু সম্ভাব্য উত্তর কী হবে তা আগে থেকে জানেন, তাই সঠিক উত্তর ধরতে পারা সহজ হবে। তবে যতটা সম্ভব নোট নিতে থাকুন। প্রয়োজন না হলে বাদ দেওয়া যাবে...
৭ ঘণ্টা আগেচীনে ইউইএসটিসি চায়নিজ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ ২০২৫-২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। দেশটির শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এ বৃত্তি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির ইলেকট্রনিক সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের...
৭ ঘণ্টা আগেদেশের সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের ১৯টি কেন্দ্রের একাধিক ভেন্যুতে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
১ দিন আগে