মুহাম্মাদ শাওন মাহমুদ

মানবসভ্যতার শুরুর দিকে পৃথিবী ছিল অপার বিস্ময় ও রহস্যের স্থান। সে পৃথিবীকে মানুষ হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছে বিজ্ঞানচর্চার মাধ্যমে। প্রাচীনকালে জীবনযাপনের একপর্যায়ে মানুষ পাথরে পাথর ঘষে আগুন আবিষ্কার এবং পশুশিকারের জন্য অস্ত্র হিসেবে গাছের ডাল ও পাথর ব্যবহার করতে শেখে। তখন থেকেই শুরু হয় বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রা। তার পর থেকে মানুষ বিজ্ঞানকে ব্যবহার করে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন আবিষ্কারের নেশায় মত্ত হয়ে উঠতে থাকে। আর এই নেশার মূলে ছিল ভৌত ও বাস্তব বিশ্বের সমস্যা সমাধান। ধাপে ধাপে এই বিজ্ঞানই হয়ে ওঠে ‘গ্লোবাল কোলাবোরেশন’, ক্ষমতা এবং বিশ্বে টিকে থাকা তথা নিরাপত্তার মূলসূত্র। বিজ্ঞানশিক্ষা কেন জরুরি, এই প্রসঙ্গে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উল্লেখ করা যাক—
গ্লোবাল কোলাবোরেশন ও নিরাপত্তা
‘মাইক্রোচিপ’ শব্দটির সঙ্গে আমরা অনেকেই পরিচিত। প্রথম মাইক্রোচিপ ব্যবহার করে কম্পিউটার তৈরি করা হয়েছিল উনিশ শ ষাটের দশকে। তারপর অসংখ্য প্রযুক্তি কোম্পানি মাইক্রোচিপের ব্যবহার শুরু করলেও এক যুগান্তকারী বিপ্লব ঘটায় ‘ইনটেল’। ১৯৭১ সালে তারা মাইক্রোচিপকে মাইক্রোপ্রসেসর আকারে প্রথম বাজারে নিয়ে আসে। তার পর থেকেই মানুষ বুঝতে পারে ইন্টিগ্রেটেড সার্কিটের ক্ষমতা কতটুকু। ইনটেলের সেই প্রথম মাইক্রোপ্রসেসরটি ছিল Intel 4004, যা ব্যবহার করে মানুষ প্রথমবার চাঁদে পর্যন্ত চলে গিয়েছিল। এর জনক আমেরিকান হলেও ধীরে ধীরে মাইক্রোপ্রসেসর উৎপাদন এশিয়া মহাদেশে চলে আসে। বর্তমানে বিশ্বের ৭৫ ভাগ রেগুলার মাইক্রোপ্রসেসর এবং ৯২ ভাগ ‘হাই-ইন্ড’ মাইক্রোপ্রসেসর (আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ন্যাশনাল সিকিউরিটি, ফাইটার জেটে ব্যবহৃত মাইক্রোপ্রসেসর) তৈরি করছে তাইওয়ান (টিএসএমসি)। বাকি বাজার ধরে রেখেছে নোকিয়া, এনভিডিয়া, ইনটেল ইত্যাদি। এখানে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, তাইওয়ানের মাইক্রোচিপ ব্যবহার করে যেমন অন্যান্য দেশের ইলেকট্রনিকস উৎপাদন শিল্প টিকে আছে, ঠিক তেমনি এই পণ্যগুলো উৎপাদন করে তাইওয়ান নিজেও পুরো বিশ্বে নিজের অস্তিত্বকে নিরাপদ রেখেছে। যত দিন তাইওয়ান তার এই প্রযুক্তি উদ্ভাবনে অটল থাকবে, তত দিন সে বহির্বিশ্বের আক্রমণ থেকে মুক্ত। চাঁদে নিয়ে যাওয়া সেই মাইক্রোপ্রসেসর Intel 4004
ভেবে দেখুন, একটা রাষ্ট্র বহিঃআক্রমণ থেকে কতটুকু নিরাপদ থাকবে, বহির্বিশ্বের সঙ্গে তার কতটুকু কূটনৈতিক সম্পর্ক বজায় থাকবে, তা নির্ভর করছে দেশটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে কতটুকু স্বশিক্ষিত। হাই-ইন্ড মাইক্রোপ্রসেসর থেকে ম্যাসিভ স্পেস ইনস্ট্রুমেন্ট যখন বাংলাদেশে তৈরি হবে, তখনই বাংলাদেশ শীর্ষ রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলতে পারবে। আর সে জন্য প্রয়োজন যথাযথ বিজ্ঞানশিক্ষা।
জীবনমান উন্নয়নে জ্ঞানের অগ্রগতি
ঘূর্ণিঝড়-জলোচ্ছ্বাস কেন হয়, ভূমিকম্প কীভাবে হয়, নদীর জল কোথা থেকে কোথায় গড়াবে—এ ধরনের প্রাকৃতিক চরিত্র সম্পর্কে যেমন বিজ্ঞানই আমাদের শেখায়, তেমনি প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেকে বাঁচার রাস্তাটিও সেই বিজ্ঞানই বাতলে দেয়। বিজ্ঞানের আশীর্বাদে উপ-পারমাণবিক কণা থেকে জল-স্থল পেরিয়ে জয় করেছে অন্তরিক্ষ! শিখেছে কীভাবে মহাশূন্যে টিকে থাকা যায়। শিখেছে দেহের ভেতর প্রয়োজনে ন্যানো-রোবট পাঠিয়ে কীভাবে ক্যানসার কোষ খুঁজে বের করা যায়। বিজ্ঞান গবেষণা এবং ছোট-বড় আবিষ্কার প্রতিনিয়ত আমাদের ধারণা দিচ্ছে। একটি ন্যাচারাল ঘটনা কীভাবে সামলাতে হয় অর্থাৎ একটি নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করে জীবনযাত্রার মান কী করে আরও সমৃদ্ধ করা যায়। এ ব্যাপারে যাঁদের বিজ্ঞানের প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান নেই, তাঁদের সাহায্য করতে পারে পপুলার বিজ্ঞানের সংগঠন ‘বিজ্ঞানপ্রিয়’ (facebook.com/bigyanpriyo)।
বাস্তবমুখী সমস্যার সমাধান
বিশ্বে প্রতিবছর প্রতি ছয়টি মৃত্যুর একটি হয় ক্যানসারের কারণে। ক্যানসারের বহু চিকিৎসা প্রচলিত আছে, কিন্তু চ্যালেঞ্জ হলো দেহের ঠিক কোথায় ক্যানসার কোষ রয়েছে, খুঁজে বের করা। বিজ্ঞানের ঘাড়ে বসেই প্রতিনিয়ত নতুন নতুন পদ্ধতির তালাশ করছি আমরা। বাস্তবমুখী সমস্যাগুলোর সমাধান কেবল বিজ্ঞানই দিতে পারে। যেমন, একদা গুটিবসন্তে আক্রান্ত হলেই মানুষ মারা যেত। এখন তা পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত। একসময় কেবল মাটিতেই ফসল চাষ হতো, ভূমিস্বল্পতায় এখন উদ্ভাবিত হয়েছে হাইড্রোপনিক পদ্ধতি। এককথায়, নানা সম্পাদ্যের সমাধান করে মানবসভ্যতাকে পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত করেছে বিজ্ঞান।
কুসংস্কারের গতি আলোর চেয়েও বেশি
জন্ডিস রোগটির তেমন কোনো চিকিৎসা নেই। আপনা-আপনি হয়ে আপনা-আপনিই ভালো হয়ে যায়। চিকিৎসকেরাও তেমন কোনো ওষুধ দেন না। অথচ এই সুযোগের অপব্যবহার করে ‘হাত-ধোয়া’ নামের চিকিৎসার ডালা নিয়ে বসে আছেন অসংখ্য ফকির-কবিরাজ। আজ বিজ্ঞান যদি ওপরের তথ্যটি না জানাত, তবে এই ঠগবাজ কবিরাজেরাই হতো একমাত্র ভরসা। যুগে যুগে অপবিজ্ঞান, অপসাংস্কৃতিক উত্থাপন, মনের সংকীর্ণতা ও ভ্রান্ত ধারণার অবসান ঘটিয়ে সত্যের সন্ধান দিয়ে এসেছে বিজ্ঞান। একটা সময় পৃথিবীকে মনে করা হতো সমুদয় মহাবিশ্বের কেন্দ্র। এই তথ্যের সত্যতা তুলে ধরতে গিয়ে আজীবন গৃহবন্দী থেকে মৃত্যুবরণ করলেন গ্যালিলিও গ্যালেলি। কিন্তু কোপার্নিকাস প্রচলিত ধারণার বিপরীতে গিয়ে প্রমাণ করে ছাড়লেন, পৃথিবী সৌরজগতের কেন্দ্র নয়, বরং সামান্য একটা হ্যাভিটেবল গ্রহ মাত্র। এভাবেই যাঁরা যুক্তিবাদী ও বিচারবোধসম্পন্ন হয়ে বিজ্ঞানশিক্ষা অর্জন করছেন, তাঁরাই মানুষের অজ্ঞতা দূর করে কোনো ঘটনা বা সমস্যার প্রকৃত কারণ জানতে সচেষ্ট হয়েছেন। কুসংস্কারমুক্ত বিজ্ঞানভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণে বিজ্ঞানশিক্ষার বিকল্প নেই।
কর্মসংস্থান ও ক্যারিয়ার
যদি প্রশ্ন করা হয়, পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি কর্মসংস্থান রয়েছে কোন সেক্টরে? উত্তর হবে, কৃষি এবং টেকনিক্যাল সেক্টরগুলোতে। দুটোই বিজ্ঞানের অঙ্গ। বিজ্ঞানকে ঘিরেই গড়ে উঠেছে ব্যবস্থাপনা, অর্থায়ন, হিসাবব্যবস্থা। মহাকাশ গবেষণা, স্পেসক্র্যাফট, মেডিসিন, কম্পিউটার, চাষাবাদ, ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল, ডিজাইনসহ বিজ্ঞানের অসংখ্য শাখা-প্রশাখা রয়েছে, যেখানে বিপুলসংখ্যক কর্মসংস্থান সুষম হারে তৈরি হচ্ছে। এদিকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিরাচরিত এই কর্মসংস্থানের জন্য হুমকি হলেও, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিজেই বৃহৎ এক কর্মসংস্থানের ঝুলি নিয়ে হাজির হচ্ছে।
বিজ্ঞানেরও আছে সীমাবদ্ধতা!
বিজ্ঞানেরও আবার ‘লিমিটেশন’ আছে নাকি? হ্যাঁ, প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতা, নৈতিক বিবেচ্য বিষয়াদি, জ্ঞানের পরিধি, প্রাকৃতিক জটিলতা ইত্যাদি প্যারামিটার বিজ্ঞানের সীমাবদ্ধতা প্রকাশ করে। যেমন, প্রযুক্তি ক্রমাগত বিকশিত হচ্ছে; কিন্তু এখনো কিছু প্রশ্ন রয়েছে, যা প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতার কারণে উত্তর দেওয়া যায় না। আবার, নৈতিক বিবেচনার কারণে একজন বিজ্ঞানী চাইলেই মানুষের দেহ বা অন্য প্রাণীর ওপর পরীক্ষা চালাতে পারেন না। অনুমোদনই নেই। তা ছাড়া প্রাকৃতিক বিশ্ব অবিশ্বাস্যভাবে জটিল। অসংখ্য ফ্যাক্টর রয়েছে, যা একটি বৈজ্ঞানিক পরীক্ষার ফলকে প্রভাবিত করে ফেলতে পারে। সব ভ্যারিয়েবল নিয়ন্ত্রণ করা এবং নির্দিষ্ট একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছানো অনেক সময়ই কঠিন হয়ে পড়ে। যার কারণে সফলতার চেয়ে ব্যর্থতার সংখ্যাই বেশি। তবে এই ব্যর্থতার যাত্রাটাও অত্যন্ত উপভোগ্য। বিজ্ঞানে ব্যর্থ হতে গেলেও বিজ্ঞানশিক্ষা জরুরি। বিজ্ঞানের সীমাবদ্ধতাগুলো বুঝতে হলেও, বিজ্ঞানশিক্ষার বিকল্প নেই। জীবনে বিজ্ঞানকে এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। আমরা একদম কিছু না জেনেও বিজ্ঞানের আশীর্বাদগুলো ব্যবহার করতে পারি। আজকের বিজ্ঞান যখন কালকের প্রযুক্তি হয়ে আসবে, আকাশ থেকে পড়ব। বিজ্ঞানশিক্ষা ও গবেষণার প্রতি পর্যাপ্ত গুরুত্ব না দিলে ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন কখনো বাস্তবায়িত হবে না। তৃতীয় শিল্পবিপ্লবটি ছিল ডিজিটাল বিপ্লব। এখন অপেক্ষা চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের। বাংলাদেশের মতো একটি উন্নয়নশীল দেশকে এগিয়ে নিতে হলে এ দেশের বিজ্ঞানশিক্ষায় অধিক পরিমাণ বাজেট বরাদ্দ, জনসচেতনতা, সেই সঙ্গে কৌশলগত পরিকল্পনা গ্রহণ করা জরুরি।
মুহাম্মাদ শাওন মাহমুদ, প্রতিষ্ঠাতা, বিজ্ঞানপ্রিয় (জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড-২০২২ বিজয়ী)
অনুলিখন: মো. আশিকুর রহমান

মানবসভ্যতার শুরুর দিকে পৃথিবী ছিল অপার বিস্ময় ও রহস্যের স্থান। সে পৃথিবীকে মানুষ হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছে বিজ্ঞানচর্চার মাধ্যমে। প্রাচীনকালে জীবনযাপনের একপর্যায়ে মানুষ পাথরে পাথর ঘষে আগুন আবিষ্কার এবং পশুশিকারের জন্য অস্ত্র হিসেবে গাছের ডাল ও পাথর ব্যবহার করতে শেখে। তখন থেকেই শুরু হয় বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রা। তার পর থেকে মানুষ বিজ্ঞানকে ব্যবহার করে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন আবিষ্কারের নেশায় মত্ত হয়ে উঠতে থাকে। আর এই নেশার মূলে ছিল ভৌত ও বাস্তব বিশ্বের সমস্যা সমাধান। ধাপে ধাপে এই বিজ্ঞানই হয়ে ওঠে ‘গ্লোবাল কোলাবোরেশন’, ক্ষমতা এবং বিশ্বে টিকে থাকা তথা নিরাপত্তার মূলসূত্র। বিজ্ঞানশিক্ষা কেন জরুরি, এই প্রসঙ্গে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উল্লেখ করা যাক—
গ্লোবাল কোলাবোরেশন ও নিরাপত্তা
‘মাইক্রোচিপ’ শব্দটির সঙ্গে আমরা অনেকেই পরিচিত। প্রথম মাইক্রোচিপ ব্যবহার করে কম্পিউটার তৈরি করা হয়েছিল উনিশ শ ষাটের দশকে। তারপর অসংখ্য প্রযুক্তি কোম্পানি মাইক্রোচিপের ব্যবহার শুরু করলেও এক যুগান্তকারী বিপ্লব ঘটায় ‘ইনটেল’। ১৯৭১ সালে তারা মাইক্রোচিপকে মাইক্রোপ্রসেসর আকারে প্রথম বাজারে নিয়ে আসে। তার পর থেকেই মানুষ বুঝতে পারে ইন্টিগ্রেটেড সার্কিটের ক্ষমতা কতটুকু। ইনটেলের সেই প্রথম মাইক্রোপ্রসেসরটি ছিল Intel 4004, যা ব্যবহার করে মানুষ প্রথমবার চাঁদে পর্যন্ত চলে গিয়েছিল। এর জনক আমেরিকান হলেও ধীরে ধীরে মাইক্রোপ্রসেসর উৎপাদন এশিয়া মহাদেশে চলে আসে। বর্তমানে বিশ্বের ৭৫ ভাগ রেগুলার মাইক্রোপ্রসেসর এবং ৯২ ভাগ ‘হাই-ইন্ড’ মাইক্রোপ্রসেসর (আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ন্যাশনাল সিকিউরিটি, ফাইটার জেটে ব্যবহৃত মাইক্রোপ্রসেসর) তৈরি করছে তাইওয়ান (টিএসএমসি)। বাকি বাজার ধরে রেখেছে নোকিয়া, এনভিডিয়া, ইনটেল ইত্যাদি। এখানে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, তাইওয়ানের মাইক্রোচিপ ব্যবহার করে যেমন অন্যান্য দেশের ইলেকট্রনিকস উৎপাদন শিল্প টিকে আছে, ঠিক তেমনি এই পণ্যগুলো উৎপাদন করে তাইওয়ান নিজেও পুরো বিশ্বে নিজের অস্তিত্বকে নিরাপদ রেখেছে। যত দিন তাইওয়ান তার এই প্রযুক্তি উদ্ভাবনে অটল থাকবে, তত দিন সে বহির্বিশ্বের আক্রমণ থেকে মুক্ত। চাঁদে নিয়ে যাওয়া সেই মাইক্রোপ্রসেসর Intel 4004
ভেবে দেখুন, একটা রাষ্ট্র বহিঃআক্রমণ থেকে কতটুকু নিরাপদ থাকবে, বহির্বিশ্বের সঙ্গে তার কতটুকু কূটনৈতিক সম্পর্ক বজায় থাকবে, তা নির্ভর করছে দেশটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে কতটুকু স্বশিক্ষিত। হাই-ইন্ড মাইক্রোপ্রসেসর থেকে ম্যাসিভ স্পেস ইনস্ট্রুমেন্ট যখন বাংলাদেশে তৈরি হবে, তখনই বাংলাদেশ শীর্ষ রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলতে পারবে। আর সে জন্য প্রয়োজন যথাযথ বিজ্ঞানশিক্ষা।
জীবনমান উন্নয়নে জ্ঞানের অগ্রগতি
ঘূর্ণিঝড়-জলোচ্ছ্বাস কেন হয়, ভূমিকম্প কীভাবে হয়, নদীর জল কোথা থেকে কোথায় গড়াবে—এ ধরনের প্রাকৃতিক চরিত্র সম্পর্কে যেমন বিজ্ঞানই আমাদের শেখায়, তেমনি প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেকে বাঁচার রাস্তাটিও সেই বিজ্ঞানই বাতলে দেয়। বিজ্ঞানের আশীর্বাদে উপ-পারমাণবিক কণা থেকে জল-স্থল পেরিয়ে জয় করেছে অন্তরিক্ষ! শিখেছে কীভাবে মহাশূন্যে টিকে থাকা যায়। শিখেছে দেহের ভেতর প্রয়োজনে ন্যানো-রোবট পাঠিয়ে কীভাবে ক্যানসার কোষ খুঁজে বের করা যায়। বিজ্ঞান গবেষণা এবং ছোট-বড় আবিষ্কার প্রতিনিয়ত আমাদের ধারণা দিচ্ছে। একটি ন্যাচারাল ঘটনা কীভাবে সামলাতে হয় অর্থাৎ একটি নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করে জীবনযাত্রার মান কী করে আরও সমৃদ্ধ করা যায়। এ ব্যাপারে যাঁদের বিজ্ঞানের প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান নেই, তাঁদের সাহায্য করতে পারে পপুলার বিজ্ঞানের সংগঠন ‘বিজ্ঞানপ্রিয়’ (facebook.com/bigyanpriyo)।
বাস্তবমুখী সমস্যার সমাধান
বিশ্বে প্রতিবছর প্রতি ছয়টি মৃত্যুর একটি হয় ক্যানসারের কারণে। ক্যানসারের বহু চিকিৎসা প্রচলিত আছে, কিন্তু চ্যালেঞ্জ হলো দেহের ঠিক কোথায় ক্যানসার কোষ রয়েছে, খুঁজে বের করা। বিজ্ঞানের ঘাড়ে বসেই প্রতিনিয়ত নতুন নতুন পদ্ধতির তালাশ করছি আমরা। বাস্তবমুখী সমস্যাগুলোর সমাধান কেবল বিজ্ঞানই দিতে পারে। যেমন, একদা গুটিবসন্তে আক্রান্ত হলেই মানুষ মারা যেত। এখন তা পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত। একসময় কেবল মাটিতেই ফসল চাষ হতো, ভূমিস্বল্পতায় এখন উদ্ভাবিত হয়েছে হাইড্রোপনিক পদ্ধতি। এককথায়, নানা সম্পাদ্যের সমাধান করে মানবসভ্যতাকে পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত করেছে বিজ্ঞান।
কুসংস্কারের গতি আলোর চেয়েও বেশি
জন্ডিস রোগটির তেমন কোনো চিকিৎসা নেই। আপনা-আপনি হয়ে আপনা-আপনিই ভালো হয়ে যায়। চিকিৎসকেরাও তেমন কোনো ওষুধ দেন না। অথচ এই সুযোগের অপব্যবহার করে ‘হাত-ধোয়া’ নামের চিকিৎসার ডালা নিয়ে বসে আছেন অসংখ্য ফকির-কবিরাজ। আজ বিজ্ঞান যদি ওপরের তথ্যটি না জানাত, তবে এই ঠগবাজ কবিরাজেরাই হতো একমাত্র ভরসা। যুগে যুগে অপবিজ্ঞান, অপসাংস্কৃতিক উত্থাপন, মনের সংকীর্ণতা ও ভ্রান্ত ধারণার অবসান ঘটিয়ে সত্যের সন্ধান দিয়ে এসেছে বিজ্ঞান। একটা সময় পৃথিবীকে মনে করা হতো সমুদয় মহাবিশ্বের কেন্দ্র। এই তথ্যের সত্যতা তুলে ধরতে গিয়ে আজীবন গৃহবন্দী থেকে মৃত্যুবরণ করলেন গ্যালিলিও গ্যালেলি। কিন্তু কোপার্নিকাস প্রচলিত ধারণার বিপরীতে গিয়ে প্রমাণ করে ছাড়লেন, পৃথিবী সৌরজগতের কেন্দ্র নয়, বরং সামান্য একটা হ্যাভিটেবল গ্রহ মাত্র। এভাবেই যাঁরা যুক্তিবাদী ও বিচারবোধসম্পন্ন হয়ে বিজ্ঞানশিক্ষা অর্জন করছেন, তাঁরাই মানুষের অজ্ঞতা দূর করে কোনো ঘটনা বা সমস্যার প্রকৃত কারণ জানতে সচেষ্ট হয়েছেন। কুসংস্কারমুক্ত বিজ্ঞানভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণে বিজ্ঞানশিক্ষার বিকল্প নেই।
কর্মসংস্থান ও ক্যারিয়ার
যদি প্রশ্ন করা হয়, পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি কর্মসংস্থান রয়েছে কোন সেক্টরে? উত্তর হবে, কৃষি এবং টেকনিক্যাল সেক্টরগুলোতে। দুটোই বিজ্ঞানের অঙ্গ। বিজ্ঞানকে ঘিরেই গড়ে উঠেছে ব্যবস্থাপনা, অর্থায়ন, হিসাবব্যবস্থা। মহাকাশ গবেষণা, স্পেসক্র্যাফট, মেডিসিন, কম্পিউটার, চাষাবাদ, ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল, ডিজাইনসহ বিজ্ঞানের অসংখ্য শাখা-প্রশাখা রয়েছে, যেখানে বিপুলসংখ্যক কর্মসংস্থান সুষম হারে তৈরি হচ্ছে। এদিকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিরাচরিত এই কর্মসংস্থানের জন্য হুমকি হলেও, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিজেই বৃহৎ এক কর্মসংস্থানের ঝুলি নিয়ে হাজির হচ্ছে।
বিজ্ঞানেরও আছে সীমাবদ্ধতা!
বিজ্ঞানেরও আবার ‘লিমিটেশন’ আছে নাকি? হ্যাঁ, প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতা, নৈতিক বিবেচ্য বিষয়াদি, জ্ঞানের পরিধি, প্রাকৃতিক জটিলতা ইত্যাদি প্যারামিটার বিজ্ঞানের সীমাবদ্ধতা প্রকাশ করে। যেমন, প্রযুক্তি ক্রমাগত বিকশিত হচ্ছে; কিন্তু এখনো কিছু প্রশ্ন রয়েছে, যা প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতার কারণে উত্তর দেওয়া যায় না। আবার, নৈতিক বিবেচনার কারণে একজন বিজ্ঞানী চাইলেই মানুষের দেহ বা অন্য প্রাণীর ওপর পরীক্ষা চালাতে পারেন না। অনুমোদনই নেই। তা ছাড়া প্রাকৃতিক বিশ্ব অবিশ্বাস্যভাবে জটিল। অসংখ্য ফ্যাক্টর রয়েছে, যা একটি বৈজ্ঞানিক পরীক্ষার ফলকে প্রভাবিত করে ফেলতে পারে। সব ভ্যারিয়েবল নিয়ন্ত্রণ করা এবং নির্দিষ্ট একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছানো অনেক সময়ই কঠিন হয়ে পড়ে। যার কারণে সফলতার চেয়ে ব্যর্থতার সংখ্যাই বেশি। তবে এই ব্যর্থতার যাত্রাটাও অত্যন্ত উপভোগ্য। বিজ্ঞানে ব্যর্থ হতে গেলেও বিজ্ঞানশিক্ষা জরুরি। বিজ্ঞানের সীমাবদ্ধতাগুলো বুঝতে হলেও, বিজ্ঞানশিক্ষার বিকল্প নেই। জীবনে বিজ্ঞানকে এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। আমরা একদম কিছু না জেনেও বিজ্ঞানের আশীর্বাদগুলো ব্যবহার করতে পারি। আজকের বিজ্ঞান যখন কালকের প্রযুক্তি হয়ে আসবে, আকাশ থেকে পড়ব। বিজ্ঞানশিক্ষা ও গবেষণার প্রতি পর্যাপ্ত গুরুত্ব না দিলে ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন কখনো বাস্তবায়িত হবে না। তৃতীয় শিল্পবিপ্লবটি ছিল ডিজিটাল বিপ্লব। এখন অপেক্ষা চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের। বাংলাদেশের মতো একটি উন্নয়নশীল দেশকে এগিয়ে নিতে হলে এ দেশের বিজ্ঞানশিক্ষায় অধিক পরিমাণ বাজেট বরাদ্দ, জনসচেতনতা, সেই সঙ্গে কৌশলগত পরিকল্পনা গ্রহণ করা জরুরি।
মুহাম্মাদ শাওন মাহমুদ, প্রতিষ্ঠাতা, বিজ্ঞানপ্রিয় (জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড-২০২২ বিজয়ী)
অনুলিখন: মো. আশিকুর রহমান

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২ ঘণ্টা আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৬ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

মানবসভ্যতার শুরুর দিকে পৃথিবী ছিল অপার বিস্ময় ও রহস্যের স্থান। সে পৃথিবীকে মানুষ হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছে বিজ্ঞানচর্চার মাধ্যমে। প্রাচীনকালে জীবনযাপনের একপর্যায়ে মানুষ পাথরে পাথর ঘষে আগুন আবিষ্কার এবং পশুশিকারের জন্য অস্ত্র হিসেবে গাছের ডাল ও পাথর ব্যবহার করতে শেখে
২০ মার্চ ২০২৩
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৬ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি প্রযোজ্য।
ইতালির মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনো দেশটির অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৩৩৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। শতাব্দীপ্রাচীন ঐতিহ্য ও আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার সমন্বয়ে গড়ে ওঠা এ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত। শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ, আধুনিক ল্যাব ও গবেষণাগার এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সহায়তা কর্মসূচির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষ রয়েছে।
বৃত্তির ধরন
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে পড়াশোনার জন্য একাধিক রকমের স্কলারশিপ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইতালিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ। এই বৃত্তি রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত হয়। মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ইউনিক্যাম এক্সেলেন্স স্কলারশিপ। এটি মূলত মাস্টার্স ও পিএইচডি পর্যায়ের উচ্চ ফলাফলধারী শিক্ষার্থীদের জন্য দেওয়া হয়। ইউরোপজুড়ে শিক্ষার্থী বিনিময় ও মবিলিটির জন্য রয়েছে ইরাসমাস প্রোগ্রাম। পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে মার্কে রিজিওনাল স্কলারশিপ।
সুযোগ-সুবিধা
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বিভিন্ন বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা পাবেন উল্লেখযোগ্য আর্থিক সহায়তা। এসব বৃত্তির মাধ্যমে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক টিউশন ফি মওকুফের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার খরচ বহনের জন্য ৩০০-৮০০ ইউরো পর্যন্ত স্টাইপেন্ড সুবিধা রয়েছে। যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা মূল্যে আবাসন অথবা স্বল্প খরচে ভর্তুকিযুক্ত আবাসনের ব্যবস্থাও রয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দেওয়া হবে হেলথ ইনস্যুরেন্স সুবিধা। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিয়ান ভাষা শেখার কোর্সে অংশ নেওয়ার সুযোগও থাকছে।
আবেদনের যোগ্যতা
বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে প্রার্থীর পূর্ববর্তী শিক্ষাজীবনে ভালো একাডেমিক ফলাফল থাকতে হবে। স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের সনদ থাকতে হবে এবং মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। ভাষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। তবে আবেদনকারীকে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে। যেমন ইংরেজি মাধ্যমে পূর্ববর্তী পড়াশোনার সনদ বা অন্য স্বীকৃত ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে শিক্ষার্থীরা তাঁদের আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। প্রধান একাডেমিক ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, লাইফ সায়েন্সেস, আর্কিটেকচার ও ডিজাইন, সামাজিক বিজ্ঞান এবং ফার্মেসি ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞান।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ মার্চ, ২০২৬।

ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি প্রযোজ্য।
ইতালির মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনো দেশটির অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৩৩৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। শতাব্দীপ্রাচীন ঐতিহ্য ও আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার সমন্বয়ে গড়ে ওঠা এ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত। শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ, আধুনিক ল্যাব ও গবেষণাগার এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সহায়তা কর্মসূচির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষ রয়েছে।
বৃত্তির ধরন
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে পড়াশোনার জন্য একাধিক রকমের স্কলারশিপ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইতালিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ। এই বৃত্তি রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত হয়। মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ইউনিক্যাম এক্সেলেন্স স্কলারশিপ। এটি মূলত মাস্টার্স ও পিএইচডি পর্যায়ের উচ্চ ফলাফলধারী শিক্ষার্থীদের জন্য দেওয়া হয়। ইউরোপজুড়ে শিক্ষার্থী বিনিময় ও মবিলিটির জন্য রয়েছে ইরাসমাস প্রোগ্রাম। পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে মার্কে রিজিওনাল স্কলারশিপ।
সুযোগ-সুবিধা
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বিভিন্ন বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা পাবেন উল্লেখযোগ্য আর্থিক সহায়তা। এসব বৃত্তির মাধ্যমে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক টিউশন ফি মওকুফের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার খরচ বহনের জন্য ৩০০-৮০০ ইউরো পর্যন্ত স্টাইপেন্ড সুবিধা রয়েছে। যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা মূল্যে আবাসন অথবা স্বল্প খরচে ভর্তুকিযুক্ত আবাসনের ব্যবস্থাও রয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দেওয়া হবে হেলথ ইনস্যুরেন্স সুবিধা। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিয়ান ভাষা শেখার কোর্সে অংশ নেওয়ার সুযোগও থাকছে।
আবেদনের যোগ্যতা
বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে প্রার্থীর পূর্ববর্তী শিক্ষাজীবনে ভালো একাডেমিক ফলাফল থাকতে হবে। স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের সনদ থাকতে হবে এবং মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। ভাষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। তবে আবেদনকারীকে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে। যেমন ইংরেজি মাধ্যমে পূর্ববর্তী পড়াশোনার সনদ বা অন্য স্বীকৃত ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে শিক্ষার্থীরা তাঁদের আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। প্রধান একাডেমিক ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, লাইফ সায়েন্সেস, আর্কিটেকচার ও ডিজাইন, সামাজিক বিজ্ঞান এবং ফার্মেসি ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞান।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ মার্চ, ২০২৬।

মানবসভ্যতার শুরুর দিকে পৃথিবী ছিল অপার বিস্ময় ও রহস্যের স্থান। সে পৃথিবীকে মানুষ হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছে বিজ্ঞানচর্চার মাধ্যমে। প্রাচীনকালে জীবনযাপনের একপর্যায়ে মানুষ পাথরে পাথর ঘষে আগুন আবিষ্কার এবং পশুশিকারের জন্য অস্ত্র হিসেবে গাছের ডাল ও পাথর ব্যবহার করতে শেখে
২০ মার্চ ২০২৩
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৬ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

মানবসভ্যতার শুরুর দিকে পৃথিবী ছিল অপার বিস্ময় ও রহস্যের স্থান। সে পৃথিবীকে মানুষ হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছে বিজ্ঞানচর্চার মাধ্যমে। প্রাচীনকালে জীবনযাপনের একপর্যায়ে মানুষ পাথরে পাথর ঘষে আগুন আবিষ্কার এবং পশুশিকারের জন্য অস্ত্র হিসেবে গাছের ডাল ও পাথর ব্যবহার করতে শেখে
২০ মার্চ ২০২৩
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২ ঘণ্টা আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
২ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৬ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

মানবসভ্যতার শুরুর দিকে পৃথিবী ছিল অপার বিস্ময় ও রহস্যের স্থান। সে পৃথিবীকে মানুষ হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছে বিজ্ঞানচর্চার মাধ্যমে। প্রাচীনকালে জীবনযাপনের একপর্যায়ে মানুষ পাথরে পাথর ঘষে আগুন আবিষ্কার এবং পশুশিকারের জন্য অস্ত্র হিসেবে গাছের ডাল ও পাথর ব্যবহার করতে শেখে
২০ মার্চ ২০২৩
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২ ঘণ্টা আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১১ ঘণ্টা আগে