সাদিয়া আফরিন হীরা
১. ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন (ইউসিএল)
যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডন শহরে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন (ইউসিএল)। এর ‘বার্টলেট স্কুল অব আর্কিটেকচার’ স্থাপত্যকলার অন্যতম সেরা বিদ্যাপীঠ। স্থাপত্যকলাবিষয়ক কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে এর অবস্থান ১ নম্বরে। ১৮৪১ সাল থেকে ইউসিএলে স্থাপত্যকলা পড়ানো হয়। বিশ্বমানের গ্রুপ টিউটোরিয়াল, কর্মশালা, লিখিত ও নকশাভিত্তিক পোর্টফলিও, বিতর্ক সেশন ও সেমিনারগুলোই এই প্রতিষ্ঠানটিকে অন্যদের থেকে আলাদা করেছে।
২. ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি
এমআইটির স্কুল অব আর্কিটেকচার অ্যান্ড প্ল্যানিং স্কুলটির আছে আলাদা মর্যাদা। র্যাঙ্কিংয়ে এর অবস্থান ২। প্রতিবছর এর ৫৫ জন অভিজ্ঞ ফ্যাকাল্টি মেম্বার ১০০টির বেশি কোর্স অফার করেন। প্রতি ১০ জন শিক্ষার্থীর জন্য এখানে আছেন ১ জন শিক্ষক। এখানে স্থাপত্য নকশা, স্থাপত্যকলার ইতিহাস, থিওরি অব আর্কিটেকচার আর্ট ডিজাইন, আর্ট কালচার টেকনোলজি, বিল্ডিং ডিজাইন, অত্যাধুনিক সব টেকনোলজির সুবিধাসহ স্বনামধন্য শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে স্থাপত্যকলা পড়ানো হয়।
৩. টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি অব ডেলফ্ট
নেদারল্যান্ডসের সবচেয়ে বড় ও পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয় হলো ১৮৪২ সালে প্রতিষ্ঠিত টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি অব ডেলফ্ট। র্যাঙ্কিংয়ে ৩ নম্বর স্থানে আছে এটি। বিশ্ববিদ্যালয়টির অবস্থান ডেলফ্ট শহরে। এখানে আর্কিটেকচার, আরবানিজম ও বিল্ডিং সায়েন্সের ওপর স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি দেওয়া হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে এমনভাবে স্থাপত্যের কোর্স ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে শিক্ষার্থীরা পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে তাঁদের স্থাপত্যকলার নকশা করতে পারেন।
৪. সুইস ফেডারেল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি
সুইজারল্যান্ডের সুইস ফেডারেল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি ইটিএইচ জুরিখ নামেও পরিচিত। এর ডিপার্টমেন্ট অব আর্কিটেকচার বেশ পুরোনো ও প্রসিদ্ধ এবং বিশ্বে এর অবস্থান ৪। এই বিভাগের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি টিয়ার্ড মডেলের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা। এতে শিক্ষার্থীরা চাহিদা অনুযায়ী দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। বিশ্ববিদ্যালয়টির আর্কিটেকচার ডিপার্টমেন্টের মূল লক্ষ্যই হলো পরিবর্তনশীল প্রাকৃতিক পরিবেশের সঙ্গে মানানসই বাসযোগ্য শহর, বাসস্থান ও ল্যান্ডস্কেপ ডিজাইন করার জন্য ভবিষ্যৎ স্থপতিদের তৈরি করা।
৫. ম্যানচেস্টার স্কুল অব আর্কিটেকচার
ম্যানচেস্টার মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি এবং দ্য ইউনিভার্সিটি অব ম্যানচেস্টারের যৌথ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত ম্যানচেস্টার স্কুল অব আর্কিটেকচার। র্যাঙ্কিংয়ে এর অবস্থান ৫। ১৯৯৬ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৮০টিরও বেশি দেশের শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা করছেন। এখানে বিশেষজ্ঞ আছেন প্রায় ১০০ জন। তাঁদের কোর্সগুলো আর্কিটেক্টস রেজিস্ট্রেশন বোর্ড, ইনস্টিটিউশন ফর ব্রিটিশ আর্কিটেক্টস ও ল্যান্ডস্কেপ ইনস্টিটিউটের মতো প্রতিষ্ঠান থেকে স্বীকৃত। ফলে শিক্ষার্থীরা বিশ্বমানের শিক্ষকদের কাছে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে স্থাপত্যকলা শিখতে পারেন।
৬. হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি
এটি যুক্তরাষ্ট্রের কেমব্রিজে অবস্থিত দেশটির প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয়। এর গ্র্যাজুয়েট স্কুল অব ডিজাইনও বেশ খ্যাতিসম্পন্ন। যার কিউএস র্যাঙ্কিং ৬। স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের ল্যান্ডস্কেপ আর্কিটেকচার, আরবান প্ল্যানিং, আরবান ডিজাইন, রিয়েল স্টেট, ডিজাইন ইঞ্জিনিয়ারিংসহ আরও অনেক কোর্স অফার করা হয়। স্থাপত্য বিভাগের পাঠ্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত আছে ডিজাইন স্টুডিও, থিওরি অ্যান্ড ভিজুয়াল স্টাডিজ, হিস্ট্রি, টেকনোলজি, প্রফেশনাল প্র্যাকটিসসহ আরও অনেক বিষয়।
৭. ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুর
ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের ডিপার্টমেন্ট অব আর্কিটেকচার এশিয়ার মধ্যে শিক্ষা ও গবেষণায় নেতৃত্বস্থানীয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি ‘এশিয়ার জন্য স্থাপত্য’ প্রতিপাদ্যে মেধাবী শিক্ষার্থীদের স্থপতি হিসেবে গড়ে তুলছে। প্রতিবছর প্রায় ১ হাজার ২০০ শিক্ষার্থী মোট ৬টি প্রোগ্রামে স্থাপত্যকলায় পড়ার সুযোগ পান এখানে। শিক্ষার্থীদের দ্রুত পরিবর্তনশীল পরিবেশে কীভাবে স্থাপত্য পুরকৌশলের জ্ঞান প্রয়োগ করতে হবে তার বাস্তবসম্মত শিক্ষা দিয়ে থাকে বিশ্ববিদ্যালয়টির স্থাপত্য অনুষদ।
৮. ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়
চীনের বেইজিং শহরে অবস্থিত ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯১১ সালে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্যাম্পাস তার স্থাপত্যশৈলীর জন্য বিখ্যাত। বিশ্বের সুন্দরতম ক্যাম্পাস হিসেবে ফোর্বসের তালিকায়ও জায়গা করে নিয়েছে এটি। ১৯৮৮ সালে সিনহুয়া স্কুল অব আর্কিটেকচার আলাদাভাবে যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে এখানে ৪টি বিভাগ, ৯টি গবেষণা ইনস্টিটিউট, ৩টি প্রফেশনাল প্র্যাকটিক্যাল সাইট ও ৩টি ল্যাব আছে। শিক্ষার্থীদের স্থাপত্যের বিজ্ঞানভিত্তিক কৌশল শেখানোর মাধ্যমে আসন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে যোগ্য করাই প্রতিষ্ঠানটির উদ্দেশ্য।
৯. ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, বাকর্লি
যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, বাকর্লি বিশ্বের স্বনামধন্য একটি বিশ্ববিদ্যালয়। এর ডিপার্টমেন্ট অব আর্কিটেকচার র্যাঙ্কিংয়ে অবস্থান ৯। গবেষণার মাধ্যমে হিস্ট্রি অব আর্কিটেকচার অ্যান্ড আরবানিজম, বিল্ডিং সায়েন্স, স্ট্রাকচার অ্যান্ড কনস্ট্রাকশনকে আরও উন্নত করা যায় তা শিক্ষার্থীদের পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে শেখানো হয় এখানে।
১০. পলিটেকনিকো দ্য মিলানো
১৮৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টি ইতালির সবচেয়ে বড় টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়। এর প্রধান ক্যাম্পাস
মিলানে অবস্থিত। মিলান ছাড়া আরও পাঁচটি শহরে এর স্যাটেলাইট ক্যাম্পাস আছে। কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে এর অবস্থান ১০। সমৃদ্ধ স্থাপত্যকলার ইতিহাসের পাশাপাশি সময়োপযোগী আধুনিক কৌশল অবলম্বন করে শিক্ষার্থীদের যোগ্য স্থপতি হিসেবে গড়ে তোলাই বিশ্ববিদ্যালয়টিকে সেরাদের কাতারে ফেলেছে।
১. ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন (ইউসিএল)
যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডন শহরে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন (ইউসিএল)। এর ‘বার্টলেট স্কুল অব আর্কিটেকচার’ স্থাপত্যকলার অন্যতম সেরা বিদ্যাপীঠ। স্থাপত্যকলাবিষয়ক কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে এর অবস্থান ১ নম্বরে। ১৮৪১ সাল থেকে ইউসিএলে স্থাপত্যকলা পড়ানো হয়। বিশ্বমানের গ্রুপ টিউটোরিয়াল, কর্মশালা, লিখিত ও নকশাভিত্তিক পোর্টফলিও, বিতর্ক সেশন ও সেমিনারগুলোই এই প্রতিষ্ঠানটিকে অন্যদের থেকে আলাদা করেছে।
২. ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি
এমআইটির স্কুল অব আর্কিটেকচার অ্যান্ড প্ল্যানিং স্কুলটির আছে আলাদা মর্যাদা। র্যাঙ্কিংয়ে এর অবস্থান ২। প্রতিবছর এর ৫৫ জন অভিজ্ঞ ফ্যাকাল্টি মেম্বার ১০০টির বেশি কোর্স অফার করেন। প্রতি ১০ জন শিক্ষার্থীর জন্য এখানে আছেন ১ জন শিক্ষক। এখানে স্থাপত্য নকশা, স্থাপত্যকলার ইতিহাস, থিওরি অব আর্কিটেকচার আর্ট ডিজাইন, আর্ট কালচার টেকনোলজি, বিল্ডিং ডিজাইন, অত্যাধুনিক সব টেকনোলজির সুবিধাসহ স্বনামধন্য শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে স্থাপত্যকলা পড়ানো হয়।
৩. টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি অব ডেলফ্ট
নেদারল্যান্ডসের সবচেয়ে বড় ও পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয় হলো ১৮৪২ সালে প্রতিষ্ঠিত টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি অব ডেলফ্ট। র্যাঙ্কিংয়ে ৩ নম্বর স্থানে আছে এটি। বিশ্ববিদ্যালয়টির অবস্থান ডেলফ্ট শহরে। এখানে আর্কিটেকচার, আরবানিজম ও বিল্ডিং সায়েন্সের ওপর স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি দেওয়া হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে এমনভাবে স্থাপত্যের কোর্স ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে শিক্ষার্থীরা পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে তাঁদের স্থাপত্যকলার নকশা করতে পারেন।
৪. সুইস ফেডারেল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি
সুইজারল্যান্ডের সুইস ফেডারেল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি ইটিএইচ জুরিখ নামেও পরিচিত। এর ডিপার্টমেন্ট অব আর্কিটেকচার বেশ পুরোনো ও প্রসিদ্ধ এবং বিশ্বে এর অবস্থান ৪। এই বিভাগের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি টিয়ার্ড মডেলের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা। এতে শিক্ষার্থীরা চাহিদা অনুযায়ী দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। বিশ্ববিদ্যালয়টির আর্কিটেকচার ডিপার্টমেন্টের মূল লক্ষ্যই হলো পরিবর্তনশীল প্রাকৃতিক পরিবেশের সঙ্গে মানানসই বাসযোগ্য শহর, বাসস্থান ও ল্যান্ডস্কেপ ডিজাইন করার জন্য ভবিষ্যৎ স্থপতিদের তৈরি করা।
৫. ম্যানচেস্টার স্কুল অব আর্কিটেকচার
ম্যানচেস্টার মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি এবং দ্য ইউনিভার্সিটি অব ম্যানচেস্টারের যৌথ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত ম্যানচেস্টার স্কুল অব আর্কিটেকচার। র্যাঙ্কিংয়ে এর অবস্থান ৫। ১৯৯৬ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৮০টিরও বেশি দেশের শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা করছেন। এখানে বিশেষজ্ঞ আছেন প্রায় ১০০ জন। তাঁদের কোর্সগুলো আর্কিটেক্টস রেজিস্ট্রেশন বোর্ড, ইনস্টিটিউশন ফর ব্রিটিশ আর্কিটেক্টস ও ল্যান্ডস্কেপ ইনস্টিটিউটের মতো প্রতিষ্ঠান থেকে স্বীকৃত। ফলে শিক্ষার্থীরা বিশ্বমানের শিক্ষকদের কাছে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে স্থাপত্যকলা শিখতে পারেন।
৬. হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি
এটি যুক্তরাষ্ট্রের কেমব্রিজে অবস্থিত দেশটির প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয়। এর গ্র্যাজুয়েট স্কুল অব ডিজাইনও বেশ খ্যাতিসম্পন্ন। যার কিউএস র্যাঙ্কিং ৬। স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের ল্যান্ডস্কেপ আর্কিটেকচার, আরবান প্ল্যানিং, আরবান ডিজাইন, রিয়েল স্টেট, ডিজাইন ইঞ্জিনিয়ারিংসহ আরও অনেক কোর্স অফার করা হয়। স্থাপত্য বিভাগের পাঠ্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত আছে ডিজাইন স্টুডিও, থিওরি অ্যান্ড ভিজুয়াল স্টাডিজ, হিস্ট্রি, টেকনোলজি, প্রফেশনাল প্র্যাকটিসসহ আরও অনেক বিষয়।
৭. ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুর
ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের ডিপার্টমেন্ট অব আর্কিটেকচার এশিয়ার মধ্যে শিক্ষা ও গবেষণায় নেতৃত্বস্থানীয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি ‘এশিয়ার জন্য স্থাপত্য’ প্রতিপাদ্যে মেধাবী শিক্ষার্থীদের স্থপতি হিসেবে গড়ে তুলছে। প্রতিবছর প্রায় ১ হাজার ২০০ শিক্ষার্থী মোট ৬টি প্রোগ্রামে স্থাপত্যকলায় পড়ার সুযোগ পান এখানে। শিক্ষার্থীদের দ্রুত পরিবর্তনশীল পরিবেশে কীভাবে স্থাপত্য পুরকৌশলের জ্ঞান প্রয়োগ করতে হবে তার বাস্তবসম্মত শিক্ষা দিয়ে থাকে বিশ্ববিদ্যালয়টির স্থাপত্য অনুষদ।
৮. ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়
চীনের বেইজিং শহরে অবস্থিত ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯১১ সালে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্যাম্পাস তার স্থাপত্যশৈলীর জন্য বিখ্যাত। বিশ্বের সুন্দরতম ক্যাম্পাস হিসেবে ফোর্বসের তালিকায়ও জায়গা করে নিয়েছে এটি। ১৯৮৮ সালে সিনহুয়া স্কুল অব আর্কিটেকচার আলাদাভাবে যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে এখানে ৪টি বিভাগ, ৯টি গবেষণা ইনস্টিটিউট, ৩টি প্রফেশনাল প্র্যাকটিক্যাল সাইট ও ৩টি ল্যাব আছে। শিক্ষার্থীদের স্থাপত্যের বিজ্ঞানভিত্তিক কৌশল শেখানোর মাধ্যমে আসন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে যোগ্য করাই প্রতিষ্ঠানটির উদ্দেশ্য।
৯. ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, বাকর্লি
যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, বাকর্লি বিশ্বের স্বনামধন্য একটি বিশ্ববিদ্যালয়। এর ডিপার্টমেন্ট অব আর্কিটেকচার র্যাঙ্কিংয়ে অবস্থান ৯। গবেষণার মাধ্যমে হিস্ট্রি অব আর্কিটেকচার অ্যান্ড আরবানিজম, বিল্ডিং সায়েন্স, স্ট্রাকচার অ্যান্ড কনস্ট্রাকশনকে আরও উন্নত করা যায় তা শিক্ষার্থীদের পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে শেখানো হয় এখানে।
১০. পলিটেকনিকো দ্য মিলানো
১৮৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টি ইতালির সবচেয়ে বড় টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়। এর প্রধান ক্যাম্পাস
মিলানে অবস্থিত। মিলান ছাড়া আরও পাঁচটি শহরে এর স্যাটেলাইট ক্যাম্পাস আছে। কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে এর অবস্থান ১০। সমৃদ্ধ স্থাপত্যকলার ইতিহাসের পাশাপাশি সময়োপযোগী আধুনিক কৌশল অবলম্বন করে শিক্ষার্থীদের যোগ্য স্থপতি হিসেবে গড়ে তোলাই বিশ্ববিদ্যালয়টিকে সেরাদের কাতারে ফেলেছে।
বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি (বিইউএফটি) আজ সোমবার ঢাকার নিশাতনগরে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে শিন শিন গ্রুপ এবং ইপিলিয়ন গ্রুপের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে। এই সহযোগিতা
৭ ঘণ্টা আগেপরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, ‘দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে শিক্ষক, শ্রমিক, শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করছে। শুধু শিক্ষার্থীরা না বহু সংগঠন ঢাকা শহরে আন্দোলন করছে। তাঁরা রাস্তা দখল করে আন্দোলন করছে, এর সমাধান কী করে হবে, আমি তো একা সমাধান করতে পারছি না। শিক্ষার্থীদের আহ্বান করছি, তোমাদ
৯ ঘণ্টা আগেপ্রাকৃতিক নৈসর্গে ভরপুর থাইল্যান্ড প্রকৃতিপ্রেমী মেধাবীদের জন্য উচ্চশিক্ষার এক অনন্য গন্তব্য। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশটি বিদেশি শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ অর্থায়িত বৃত্তিতে পড়ার সুযোগ দিচ্ছে। দেশটির এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (এআইটি) রয়েল থাই স্কলারশিপ ২০২৫ সেরকমই একটি বৃত্তি।
১৯ ঘণ্টা আগেছাত্রজীবনে মনোযোগ একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ গুণ। যা শিক্ষার্থীদের অ্যাকাডেমিক সফলতার পাশাপাশি ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে বর্তমান প্রযুক্তিনির্ভর যুগে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইস এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রতি আসক্তি শিক্ষার্থীদের মনোযোগ ভঙ্গ করার অন্যতম কারণ
১৯ ঘণ্টা আগে