বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) পূর্ণকালীন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক মো. সাইদুর রহমান। তিনি আজ মঙ্গলবার ইউজিসি চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ও সদস্য অধ্যাপক তানজীমউদ্দিন খানের কাছে যোগদানপত্র দেন।
গত ৮ ডিসেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ অধ্যাপক সাইদুর রহমানকে চার বছরের জন্য কমিশনের সদস্য হিসেবে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে। এ নিয়োগ আদেশ তাঁর যোগদানের তারিখ থেকে কার্যকর হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনের শর্তানুযায়ী তিনি অব্যবহিত পূর্ব পদে সর্বশেষ আহরিত বেতনভাতাসহ প্রচলিত বিধি অনুযায়ী বিভিন্ন সুবিধা পাবেন।
আন্তর্জাতিক খ্যাতনামা জার্নাল ও কনফারেন্সে অ্যালগরিদম ও গ্রাফ থিওরির ওপর সাইদুর রহমানের ১৩০ টির বেশি প্রকাশনা রয়েছে। বিখ্যাত কম্পিউটার বিজ্ঞানী প্রফেসর তাকাও নিশিজেকির সঙ্গে তাঁর যৌথভাবে লিখিত ‘প্ল্যানার গ্রাফ ড্রয়িং বইটি উচ্চশিক্ষা স্তরে বহুল সমাদৃত পাঠ্যবই হিসেবে বিবেচিত। এ ছাড়া, আন্ডার গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের জন্য তাঁর লেখা ‘বেসিক গ্রাফ থিওরি’ শীর্ষক বইটি আন্তর্জাতিক খ্যাতনামা প্রকাশনা সংস্থা স্প্রিঞ্জার কর্তৃক প্রকাশিত হয়েছে, যা বিগত সাত বছরে ৬৬ হাজার বার ডাউনলোড হয়েছে।
বর্তমানে সাইদুর রহমান জার্নাল অব গ্রাফ অ্যালগরিদমস অ্যান্ড অ্যাপ্লিকেশন, ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব ফাউন্ডেশন অব কম্পিউটার সায়েন্সসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক জার্নালের সম্পাদনা পরিষদের সদস্য হিসেবে কাজ করছেন। তাঁর তত্ত্বাবধানে চারটি পিএইচডি এবং ২৭টি এমএসসি থিসিস সম্পন্ন হয়েছে।
শিক্ষা ও গবেষণা ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে অধ্যাপক সাইদুর রহমান ওয়ালক্যাম বেস্ট পেপার অ্যাওয়ার্ড, ইউজিসি অ্যাওয়ার্ড, বিএএস গোল্ড মেডেল, ফুনাই ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যাওয়ার্ড ফর ইয়াং রিসার্চার এবং বাংলাদেশ একাডেমি অব সায়েন্সেসসহ বহু পুরস্কারে ভূষিত হন।
সাইদুর রহমান পাবনার সাঁথিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯৯১ সালে বুয়েটে লেকচারার হিসেবে যোগদান করেন। তিনি বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে ১৯৮৯ সালে বিএসসি এবং ১৯৯২ সালে এমএসসি ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। তিনি জাপানের তোহকু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইনফরমেশন সায়েন্সেস বিষয়ে ১৯৯৬ সালে এমএস এবং ১৯৯৯ সালে তিনি পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি তোহকু বিশ্ববিদ্যালয়ের সিস্টেম ইনফরমেশন সায়েন্সেস বিভাগে ২০০৩-০৪ সাল পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করেন।
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) পূর্ণকালীন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক মো. সাইদুর রহমান। তিনি আজ মঙ্গলবার ইউজিসি চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ও সদস্য অধ্যাপক তানজীমউদ্দিন খানের কাছে যোগদানপত্র দেন।
গত ৮ ডিসেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ অধ্যাপক সাইদুর রহমানকে চার বছরের জন্য কমিশনের সদস্য হিসেবে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে। এ নিয়োগ আদেশ তাঁর যোগদানের তারিখ থেকে কার্যকর হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনের শর্তানুযায়ী তিনি অব্যবহিত পূর্ব পদে সর্বশেষ আহরিত বেতনভাতাসহ প্রচলিত বিধি অনুযায়ী বিভিন্ন সুবিধা পাবেন।
আন্তর্জাতিক খ্যাতনামা জার্নাল ও কনফারেন্সে অ্যালগরিদম ও গ্রাফ থিওরির ওপর সাইদুর রহমানের ১৩০ টির বেশি প্রকাশনা রয়েছে। বিখ্যাত কম্পিউটার বিজ্ঞানী প্রফেসর তাকাও নিশিজেকির সঙ্গে তাঁর যৌথভাবে লিখিত ‘প্ল্যানার গ্রাফ ড্রয়িং বইটি উচ্চশিক্ষা স্তরে বহুল সমাদৃত পাঠ্যবই হিসেবে বিবেচিত। এ ছাড়া, আন্ডার গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের জন্য তাঁর লেখা ‘বেসিক গ্রাফ থিওরি’ শীর্ষক বইটি আন্তর্জাতিক খ্যাতনামা প্রকাশনা সংস্থা স্প্রিঞ্জার কর্তৃক প্রকাশিত হয়েছে, যা বিগত সাত বছরে ৬৬ হাজার বার ডাউনলোড হয়েছে।
বর্তমানে সাইদুর রহমান জার্নাল অব গ্রাফ অ্যালগরিদমস অ্যান্ড অ্যাপ্লিকেশন, ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব ফাউন্ডেশন অব কম্পিউটার সায়েন্সসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক জার্নালের সম্পাদনা পরিষদের সদস্য হিসেবে কাজ করছেন। তাঁর তত্ত্বাবধানে চারটি পিএইচডি এবং ২৭টি এমএসসি থিসিস সম্পন্ন হয়েছে।
শিক্ষা ও গবেষণা ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে অধ্যাপক সাইদুর রহমান ওয়ালক্যাম বেস্ট পেপার অ্যাওয়ার্ড, ইউজিসি অ্যাওয়ার্ড, বিএএস গোল্ড মেডেল, ফুনাই ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যাওয়ার্ড ফর ইয়াং রিসার্চার এবং বাংলাদেশ একাডেমি অব সায়েন্সেসসহ বহু পুরস্কারে ভূষিত হন।
সাইদুর রহমান পাবনার সাঁথিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯৯১ সালে বুয়েটে লেকচারার হিসেবে যোগদান করেন। তিনি বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে ১৯৮৯ সালে বিএসসি এবং ১৯৯২ সালে এমএসসি ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। তিনি জাপানের তোহকু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইনফরমেশন সায়েন্সেস বিষয়ে ১৯৯৬ সালে এমএস এবং ১৯৯৯ সালে তিনি পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি তোহকু বিশ্ববিদ্যালয়ের সিস্টেম ইনফরমেশন সায়েন্সেস বিভাগে ২০০৩-০৪ সাল পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করেন।
আইইএলটিএস পরীক্ষায় একটি বড় পরিবর্তন নিয়ে এসেছে বাংলাদেশে আইইএলটিএস পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান।
২৪ মিনিট আগেস্নাতকের চারটি বছর শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ সময় পড়ালেখার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গঠনের প্রস্তুতি নিতে হয়। প্রথম বর্ষ থেকে পরিকল্পিতভাবে নিজেকে প্রস্তুত করলে পেশাগত জীবনে সহজে সফল হওয়া সম্ভব।
৯ ঘণ্টা আগেসুইডেন ইউরোপের অন্যতম একটি দেশ। এ দেশটি বছরের পর বছর ধরে নাগরিকদের কাঙ্ক্ষিত আর্থসামাজিক অবস্থা নিশ্চিত করে আসছে। বিশ্বখ্যাত সব ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের এই আশ্রয়স্থলে ক্যারিয়ার গঠন হাজারো বিদেশি শিক্ষার্থীদের কাছে স্বপ্নতুল্য। সুইডিশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পাঠ্যক্রম শেনজেন ও ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ (ইইউ) বিশ্বে
১ দিন আগেজীবনে বড় হওয়ার প্রস্তুতি নিতে হয় স্কুলজীবন থেকে। তুমি চাইলে এখান থেকে লিখতে পার তোমার স্বপ্নজয়ের গল্প। স্কুলজীবন থেকে ক্যারিয়ার গঠনে এবং জীবনকে সুন্দর করতে কিছু পরামর্শ লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
১ দিন আগে