অনলাইন ডেস্ক
সংগীত জগতে জনপ্রিয়তার শীর্ষে এখন মার্কিন পপ তারকা টেলর সুইফট। একুশ শতকের সেরা সংগীতশিল্পী বলা হচ্ছে তাঁকে। গানের জগতে যাত্রা শুরু ২০০৬ সালে, ১৭ বছর বয়সে। সম্প্রতি বিশ্বের ৫৩টি দেশে ১৪৯টি শোতে ‘সুইফটিদের’ মন মাতালেন তিনি। ১ কোটি ১ লাখ ৬৮ হাজার ৮ জন মানুষ তাঁর কনসার্টগুলোতে অংশ নিয়েছে। বিশ্বের সর্বকালের ব্যবসাসফল কনসার্ট ট্যুর হিসেবে ঘোষিত হয়েছে এটি।
নিউইয়র্ক টাইমসকে টেলর সুইফটের টিম জানায়, ইরাস ট্যুরে টিকিট বিক্রি থেকে আয় হয়েছে ২ বিলিয়ন (২০০ কোটি) মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯২৭ কোটি টাকা প্রায়। যেকোনো কনসার্ট ট্যুরের ইতিহাসে দ্বিগুণ আয়ের রেকর্ড এটি।
ইরাস ট্যুরে গানে মন ভরানোর পাশাপাশি সুইফট আরও একটি কাজের মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে মানুষের মন জয় করে নিলেন। ‘লাভার’ খ্যাত এই সংগীতশিল্পীর জনহিতকর কর্মকাণ্ডের আরেকটি অভূতপূর্ব নিদর্শন দেখল বিশ্ব।
পিপল ম্যাগাজিনের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, ইরাস ট্যুর থেকে আয়কৃত অর্থের একটি অংশ ট্যুর সঙ্গীদের বোনাস হিসেবে দিয়েছেন। অর্থের অঙ্কটি হলো, ১৯ কোটি ৭০ লাখ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ২ হাজার ৩৫৭ কোটি ৪৩ লাখ টাকা প্রায়।
ইরাস ট্যুরে যুক্ত থাকা প্রত্যেকটি সদস্য টেলর সুইফটের এই বোনাস পেয়েছেন। নিয়মিত বেতনের বাইরেই তাঁদের এই সম্মানী দেওয়া হলো। ট্রাক চালক থেকে শুরু করে, ক্যাটারার, মার্চেন্ডাইজার, লাইটিং ও সাউন্ড ক্রু, যন্ত্র প্রযুক্তিবিদ, ভিডিও টিম, প্রোডাকশন স্টাফ, স্টেজের কর্মী, নৃত্যশিল্পী, নিরাপত্তা কর্মী, কোরিওগ্রাফার, পাইরোটেকনিক বিশেষজ্ঞ, রিগার, হেয়ার-মেকআপ আর্টিস্ট, সাজসজ্জা সহকারী, শারীরিক থেরাপিস্ট—সবাই পেয়েছেন সুইফটের এই ভালোবাসা।
গত বছরের আগস্টে উত্তর আমেরিকায় ইরাস ট্যুরের প্রথম পর্ব শেষ করেন সুইফট। সে সময় তিনি ৫৯৭ কোটি ৩১ লাখ টাকারও বেশি বোনাস দেন।
২০২৩ সালের ১৭ মার্চ যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় শুরু হয় টেলর সুইফটের ‘ইরাস ট্যুর’। চলতি বছরের ৮ ডিসেম্বর কানাডার ভ্যাঙ্কুভারে বিএসি প্লেস স্টেডিয়ামে কনসার্টের মধ্য দিয়ে শেষ হয় এ সফর।
সফরের শেষ কনসার্টে শেষ গানটি পরিবেশনের আগে টেলর ভক্তদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, ‘আমরা বিশ্ব জুড়ে ট্যুর করেছি। অনেক অভিজ্ঞতা হয়েছে। এটা আমার জীবনের সবচেয়ে রোমাঞ্চকর, সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং কাজ ছিল। এর গভীর প্রভাব থাকবে সারা জীবন।’
সুইফট আরও বলেন, ‘আমি আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। আপনারা সবাই ছিলেন আমার জীবনের সবচেয়ে রোমাঞ্চকর অধ্যায়টিতে, আমার প্রিয় ইরাস ট্যুরের অংশ আপনারা।’
এ সফরে যে ৫৩টি দেশে পা রেখেছেন ৩৪ বছর বয়সী টেলর সুইফট, সেসব দেশের অর্থনীতিতেও পড়েছে তাঁর ট্যুরের অভূতপূর্ব প্রভাব। দেশগুলোর পর্যটন খাতে যুক্ত হয়েছে বিশাল অঙ্কের অর্থ।
সংগীত জগতে জনপ্রিয়তার শীর্ষে এখন মার্কিন পপ তারকা টেলর সুইফট। একুশ শতকের সেরা সংগীতশিল্পী বলা হচ্ছে তাঁকে। গানের জগতে যাত্রা শুরু ২০০৬ সালে, ১৭ বছর বয়সে। সম্প্রতি বিশ্বের ৫৩টি দেশে ১৪৯টি শোতে ‘সুইফটিদের’ মন মাতালেন তিনি। ১ কোটি ১ লাখ ৬৮ হাজার ৮ জন মানুষ তাঁর কনসার্টগুলোতে অংশ নিয়েছে। বিশ্বের সর্বকালের ব্যবসাসফল কনসার্ট ট্যুর হিসেবে ঘোষিত হয়েছে এটি।
নিউইয়র্ক টাইমসকে টেলর সুইফটের টিম জানায়, ইরাস ট্যুরে টিকিট বিক্রি থেকে আয় হয়েছে ২ বিলিয়ন (২০০ কোটি) মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯২৭ কোটি টাকা প্রায়। যেকোনো কনসার্ট ট্যুরের ইতিহাসে দ্বিগুণ আয়ের রেকর্ড এটি।
ইরাস ট্যুরে গানে মন ভরানোর পাশাপাশি সুইফট আরও একটি কাজের মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে মানুষের মন জয় করে নিলেন। ‘লাভার’ খ্যাত এই সংগীতশিল্পীর জনহিতকর কর্মকাণ্ডের আরেকটি অভূতপূর্ব নিদর্শন দেখল বিশ্ব।
পিপল ম্যাগাজিনের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, ইরাস ট্যুর থেকে আয়কৃত অর্থের একটি অংশ ট্যুর সঙ্গীদের বোনাস হিসেবে দিয়েছেন। অর্থের অঙ্কটি হলো, ১৯ কোটি ৭০ লাখ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ২ হাজার ৩৫৭ কোটি ৪৩ লাখ টাকা প্রায়।
ইরাস ট্যুরে যুক্ত থাকা প্রত্যেকটি সদস্য টেলর সুইফটের এই বোনাস পেয়েছেন। নিয়মিত বেতনের বাইরেই তাঁদের এই সম্মানী দেওয়া হলো। ট্রাক চালক থেকে শুরু করে, ক্যাটারার, মার্চেন্ডাইজার, লাইটিং ও সাউন্ড ক্রু, যন্ত্র প্রযুক্তিবিদ, ভিডিও টিম, প্রোডাকশন স্টাফ, স্টেজের কর্মী, নৃত্যশিল্পী, নিরাপত্তা কর্মী, কোরিওগ্রাফার, পাইরোটেকনিক বিশেষজ্ঞ, রিগার, হেয়ার-মেকআপ আর্টিস্ট, সাজসজ্জা সহকারী, শারীরিক থেরাপিস্ট—সবাই পেয়েছেন সুইফটের এই ভালোবাসা।
গত বছরের আগস্টে উত্তর আমেরিকায় ইরাস ট্যুরের প্রথম পর্ব শেষ করেন সুইফট। সে সময় তিনি ৫৯৭ কোটি ৩১ লাখ টাকারও বেশি বোনাস দেন।
২০২৩ সালের ১৭ মার্চ যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় শুরু হয় টেলর সুইফটের ‘ইরাস ট্যুর’। চলতি বছরের ৮ ডিসেম্বর কানাডার ভ্যাঙ্কুভারে বিএসি প্লেস স্টেডিয়ামে কনসার্টের মধ্য দিয়ে শেষ হয় এ সফর।
সফরের শেষ কনসার্টে শেষ গানটি পরিবেশনের আগে টেলর ভক্তদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, ‘আমরা বিশ্ব জুড়ে ট্যুর করেছি। অনেক অভিজ্ঞতা হয়েছে। এটা আমার জীবনের সবচেয়ে রোমাঞ্চকর, সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং কাজ ছিল। এর গভীর প্রভাব থাকবে সারা জীবন।’
সুইফট আরও বলেন, ‘আমি আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। আপনারা সবাই ছিলেন আমার জীবনের সবচেয়ে রোমাঞ্চকর অধ্যায়টিতে, আমার প্রিয় ইরাস ট্যুরের অংশ আপনারা।’
এ সফরে যে ৫৩টি দেশে পা রেখেছেন ৩৪ বছর বয়সী টেলর সুইফট, সেসব দেশের অর্থনীতিতেও পড়েছে তাঁর ট্যুরের অভূতপূর্ব প্রভাব। দেশগুলোর পর্যটন খাতে যুক্ত হয়েছে বিশাল অঙ্কের অর্থ।
রাত ৯টা ৫৫ মিনিট। মঞ্চে উঠলেন রাহাত ফতেহ আলী খান। সঙ্গে সঙ্গে দর্শকদের বাঁধভাঙা উল্লাসে মুখর হয়ে ওঠে ঢাকার আর্মি স্টেডিয়াম। শিল্পী মঞ্চে উঠে দর্শকদের অভিবাদন জানিয়ে বললেন, ‘আসসালামু আলাইকুম। বাংলাদেশ, আমি তোমায় ভালোবাসি।’ এরপর শুরু করলেন গান। প্রথমে গাইলেন ‘তু না জানে আস পাস হ্যায় খোদা’।
৬ ঘণ্টা আগেগিটার বাজাতে বাজাতেই চলে গেলেন গিটারিস্ট পিকলু। গতকাল ২০ ডিসেম্বর শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরায় গিটার প্রশিক্ষণের একটি স্কুলের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন পিকলু। অনুষ্ঠান শেষে গিটার হাতে জ্যামিং করেন।
১৪ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার জুলাই আন্দোলনে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের পরিবারকে সহায়তার জন্য আয়োজন করা হয়েছে কনসার্ট ‘ইকোস অব রেভল্যুশন’। ঢাকার আর্মি স্টেডিয়ামে আজ এই চ্যারিটি কনসার্টের প্রধান আকর্ষণ জনপ্রিয় পাকিস্তানি সংগীতশিল্পী রাহাত ফতেহ আলী খান। কনসার্টটি আয়োজন করেছে শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম স্পিরিট অব জুলাই।
১ দিন আগেরামায়ণ নিয়ে যেন একেবারে কুরুক্ষেত্র। একদিকে ‘মহাভারত’ সিরিয়ালের ভীষ্ম অর্থাৎ ছোট পর্দার শক্তিমান মুকেশ খান্না, অন্যদিকে বলিউডের ‘দাবাং গার্ল’ সোনাক্ষী সিনহা। ‘কৌন বনেগা ক্রোড়পতি’ অনুষ্ঠানে তাঁকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, রামায়ণে হনুমান কার জন্য সঞ্জীবনী বুটি নিয়ে এসেছিলেন? সোনাক্ষী এ প্রশ্নের উত্তর দিতে
১ দিন আগে