বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
কোটা সংস্কার আন্দোলনে অফলাইন ও অনলাইনে আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের সমর্থন করেছেন শোবিজের অনেক তারকা। তবে এই আন্দোলন নিয়ে চুপ ছিলেন অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণ। অবশেষে নীরবতা ভেঙে ছাত্রদের আন্দোলনে সংহিত জানালেন তিনি। জানালেন নিজের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করেই এত দিন নীরব ছিলেন।
ফেসবুকে তাসনিয়া ফারিণ লেখেন, ‘এতগুলো দিন পার হয়ে যাওয়ার পর আমার কিছু বলা বা না বলাতে কিছু আসে যায় না। তবু মনে হচ্ছে আমার চুপ থাকাটাকে নিজের কাছে নিজের সহ্য হচ্ছে না। আমি আমার নিজের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে নীরব ছিলাম। সাহসের অভাবে নীরব ছিলাম। নিজের স্বার্থের চেয়ে দেশের স্বার্থকে বড় করে দেখতে পারিনি। এ ব্যর্থতার দায় সম্পূর্ণ আমার। গা বাঁচিয়ে একটা দায়সারা বক্তব্য প্রদান করার চেয়ে আমার নীরব থাকাকে শ্রেয় মনে হয়েছে।’
শনিবার ছাত্রদের দাবির সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে হাজির ছিলেন শোবিজ অঙ্গনের অনেকে। শহীদ মিনারে যেতে না পেরেও দুঃখ প্রকাশ করেন ফারিণ। ফেসবুকে তিনি লেখেন, ‘আজকে (শনিবার) যখন হাজার হাজার মানুষ নিজের নিরাপত্তার কথা চিন্তা না করে শহীদ মিনারে জড়ো হল ভবিষ্যতের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার তাগিদে, তখন নিজের বাসায় বসে নিজের নিরাপত্তার কথা ভাবাটাই হাস্যকর।’
যারা এই আন্দোলনে আছেন তাদেরকে সত্যিকারের তারকা উল্লেখ করে ফারিণ লেখেন, ‘কারও কোনো সাহায্য সহযোগিতা ছাড়া আপনারা সাধারণ মানুষ যারা এত সুন্দর করে দেশ সংস্কারের কাজ করে যাচ্ছেন তারাই আসল সেলিব্রিটি। আমার মতো স্বার্থপর মানুষদের অনেক কিছু শেখার আছে আপনাদের থেকে। হয়তো একদিন আপনাদের মতো আমারও সাহস হবে, কোনো কিছু লিখতে বলতে গিয়ে দশ বার ভাবতে হবে না। এখনো অনেক কথা লিখতে গিয়ে বারবার মুছে ফেলছি। আপনাদের মনে কষ্ট দিয়েছি। আমি ক্ষমাপ্রার্থী। বাংলাদেশের নাগরিক হিসাবে চাই গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হোক। কেউ পারলে আপনারাই পারবেন।’
কোটা সংস্কার আন্দোলনে অফলাইন ও অনলাইনে আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের সমর্থন করেছেন শোবিজের অনেক তারকা। তবে এই আন্দোলন নিয়ে চুপ ছিলেন অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণ। অবশেষে নীরবতা ভেঙে ছাত্রদের আন্দোলনে সংহিত জানালেন তিনি। জানালেন নিজের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করেই এত দিন নীরব ছিলেন।
ফেসবুকে তাসনিয়া ফারিণ লেখেন, ‘এতগুলো দিন পার হয়ে যাওয়ার পর আমার কিছু বলা বা না বলাতে কিছু আসে যায় না। তবু মনে হচ্ছে আমার চুপ থাকাটাকে নিজের কাছে নিজের সহ্য হচ্ছে না। আমি আমার নিজের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে নীরব ছিলাম। সাহসের অভাবে নীরব ছিলাম। নিজের স্বার্থের চেয়ে দেশের স্বার্থকে বড় করে দেখতে পারিনি। এ ব্যর্থতার দায় সম্পূর্ণ আমার। গা বাঁচিয়ে একটা দায়সারা বক্তব্য প্রদান করার চেয়ে আমার নীরব থাকাকে শ্রেয় মনে হয়েছে।’
শনিবার ছাত্রদের দাবির সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে হাজির ছিলেন শোবিজ অঙ্গনের অনেকে। শহীদ মিনারে যেতে না পেরেও দুঃখ প্রকাশ করেন ফারিণ। ফেসবুকে তিনি লেখেন, ‘আজকে (শনিবার) যখন হাজার হাজার মানুষ নিজের নিরাপত্তার কথা চিন্তা না করে শহীদ মিনারে জড়ো হল ভবিষ্যতের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার তাগিদে, তখন নিজের বাসায় বসে নিজের নিরাপত্তার কথা ভাবাটাই হাস্যকর।’
যারা এই আন্দোলনে আছেন তাদেরকে সত্যিকারের তারকা উল্লেখ করে ফারিণ লেখেন, ‘কারও কোনো সাহায্য সহযোগিতা ছাড়া আপনারা সাধারণ মানুষ যারা এত সুন্দর করে দেশ সংস্কারের কাজ করে যাচ্ছেন তারাই আসল সেলিব্রিটি। আমার মতো স্বার্থপর মানুষদের অনেক কিছু শেখার আছে আপনাদের থেকে। হয়তো একদিন আপনাদের মতো আমারও সাহস হবে, কোনো কিছু লিখতে বলতে গিয়ে দশ বার ভাবতে হবে না। এখনো অনেক কথা লিখতে গিয়ে বারবার মুছে ফেলছি। আপনাদের মনে কষ্ট দিয়েছি। আমি ক্ষমাপ্রার্থী। বাংলাদেশের নাগরিক হিসাবে চাই গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হোক। কেউ পারলে আপনারাই পারবেন।’
আর কয়েকদিন পরেই বিয়ের এক বছর পূর্তি হবে পরম-পিয়ার। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে দাম্পত্য জীবন নিয়ে কথা বলেছেন তাঁরা। আলাপ করেছেন প্রাক্তনদের নিয়েও।
২ ঘণ্টা আগেমারা গেছেন চলচ্চিত্র চিত্রপরিচালক শাহ আলম মণ্ডল। আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গুলশানের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
২ ঘণ্টা আগেবিকেলের মধ্যেই কনসার্টস্থলে জমায়েত হন লাখো মানুষ। ভিড় ঠেকাতে হিমশিম অবস্থা আয়োজকদের। অনুষ্ঠানের শেষদিকে নগর বাউলের পারফর্ম করার কথা থাকলেও, ভিড় সামাল দিতে নির্ধারিত সময়ের আগেই জেমসকে মঞ্চে আনা হয়।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রায় চার দশক পর আবারও মিঠুনের সঙ্গে দেখা যাবে বাংলাদেশের কোনো অভিনেত্রীকে। নির্মাতা মানস মুকুল পাল তাঁর পরবর্তী সিনেমায় মিঠুনের বিপরীতে আফসানা মিমির কথা ভাবছেন।
৮ ঘণ্টা আগে