বিনোদন ডেস্ক
বাংলা চলচ্চিত্রের অমূল্য সম্পদ সত্যজিৎ রায়ের ‘নায়ক: দ্য হিরো’। কয়েক দিন আগে এর স্বত্ব নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক। এই সিনেমার চিত্রনাট্যের স্বত্ব দাবি করে প্রযোজনা সংস্থা আরডি বনশল। সেই নিয়ে আদলতে মুখোমুখি হয় প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান এবং সত্যজিৎপুত্র সন্দীপ রায় ও প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান হার্পার কলিন্স।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, অবশেষে হয়েছে এর সমাধান, একক বেঞ্চের পর ডিভিশনও জানাল, সিনেমাটির চিত্রনাট্যের স্বত্বাধিকার চিত্রনাট্যকার সত্যজিৎ রায়েরই, কোনোভাবেই এই অধিকার প্রযোজনা সংস্থার নয়।
বিতর্কের সূত্রপাত, ‘নায়ক’ সিনেমাকে নিয়ে অভিনেতা-লেখক ভাস্বর চট্টোপাধ্যায়ের বইকে কেন্দ্র করে। প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান হার্পার কলিন্স মাস কয়েক আগেই সেটি প্রকাশ্যে এনেছে।
এর পরই নড়েচড়ে বসে এই ছবির প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান। তাদের দাবি, ‘নায়ক’ সিনেমার প্রযোজক হিসেবে চিত্রনাট্যের স্বত্বাধিকার তাদের এবং লিখিত অনুমতি ছাড়া ‘নায়ক’ নিয়ে বই প্রকাশ করে আইনবিরুদ্ধ কাজ করেছে প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান।
তখন পালটা হুঁশিয়ারি দেয় হার্পার কলিন্সও। তারা জানায়, ‘নায়ক’ অবলম্বনে উপন্যাস প্রকাশের আগে চিত্রনাট্যকার ও পরিচালক সত্যজিৎ রায়ের আইনি স্বত্বাধিকারী পরিবারের (সন্দীপ রায়) এবং রায় সোসাইটির অনুমতি নেওয়া হয়েছে। সেখানে প্রযোজনা সংস্থার অনুমতি নিষ্প্রয়োজন।
এই বিতর্কের জল গড়ায় দিল্লি হাইকোর্ট পর্যন্ত। গত মে মাসে হাইকোর্টের একক বেঞ্চ স্পষ্ট জানিয়েছে, এই ছবির চিত্রনাট্যকার সত্যজিৎ রায়। সৃজনশীল কাজে কোনো ভূমিকাই ছিল না প্রযোজনা সংস্থার। তাই এই ছবির চিত্রনাট্যের স্বত্ব পুরোটাই সত্যজিৎ রায়ের। একক বেঞ্চের রায়ের তিন মাস পর একই রায় বহাল রাখল দিল্লি হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ।
বিনোদন জগতের এক তারকার জীবনের উত্থান-পতনকে ঘিরে এই ছবির চিত্রনাট্য সাজিয়েছিলেন সত্যজিৎ রায়। এই ছবিতেই প্রথমবার সত্যজিতের নায়ক হিসাবে দেখা মিলেছিল উত্তম কুমারের। মহানায়কের বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন শর্মিলা ঠাকুর। ১৯৬৬ সালে মুক্তি পায় সিনেমাটি।
বাংলা চলচ্চিত্রের অমূল্য সম্পদ সত্যজিৎ রায়ের ‘নায়ক: দ্য হিরো’। কয়েক দিন আগে এর স্বত্ব নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক। এই সিনেমার চিত্রনাট্যের স্বত্ব দাবি করে প্রযোজনা সংস্থা আরডি বনশল। সেই নিয়ে আদলতে মুখোমুখি হয় প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান এবং সত্যজিৎপুত্র সন্দীপ রায় ও প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান হার্পার কলিন্স।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, অবশেষে হয়েছে এর সমাধান, একক বেঞ্চের পর ডিভিশনও জানাল, সিনেমাটির চিত্রনাট্যের স্বত্বাধিকার চিত্রনাট্যকার সত্যজিৎ রায়েরই, কোনোভাবেই এই অধিকার প্রযোজনা সংস্থার নয়।
বিতর্কের সূত্রপাত, ‘নায়ক’ সিনেমাকে নিয়ে অভিনেতা-লেখক ভাস্বর চট্টোপাধ্যায়ের বইকে কেন্দ্র করে। প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান হার্পার কলিন্স মাস কয়েক আগেই সেটি প্রকাশ্যে এনেছে।
এর পরই নড়েচড়ে বসে এই ছবির প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান। তাদের দাবি, ‘নায়ক’ সিনেমার প্রযোজক হিসেবে চিত্রনাট্যের স্বত্বাধিকার তাদের এবং লিখিত অনুমতি ছাড়া ‘নায়ক’ নিয়ে বই প্রকাশ করে আইনবিরুদ্ধ কাজ করেছে প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান।
তখন পালটা হুঁশিয়ারি দেয় হার্পার কলিন্সও। তারা জানায়, ‘নায়ক’ অবলম্বনে উপন্যাস প্রকাশের আগে চিত্রনাট্যকার ও পরিচালক সত্যজিৎ রায়ের আইনি স্বত্বাধিকারী পরিবারের (সন্দীপ রায়) এবং রায় সোসাইটির অনুমতি নেওয়া হয়েছে। সেখানে প্রযোজনা সংস্থার অনুমতি নিষ্প্রয়োজন।
এই বিতর্কের জল গড়ায় দিল্লি হাইকোর্ট পর্যন্ত। গত মে মাসে হাইকোর্টের একক বেঞ্চ স্পষ্ট জানিয়েছে, এই ছবির চিত্রনাট্যকার সত্যজিৎ রায়। সৃজনশীল কাজে কোনো ভূমিকাই ছিল না প্রযোজনা সংস্থার। তাই এই ছবির চিত্রনাট্যের স্বত্ব পুরোটাই সত্যজিৎ রায়ের। একক বেঞ্চের রায়ের তিন মাস পর একই রায় বহাল রাখল দিল্লি হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ।
বিনোদন জগতের এক তারকার জীবনের উত্থান-পতনকে ঘিরে এই ছবির চিত্রনাট্য সাজিয়েছিলেন সত্যজিৎ রায়। এই ছবিতেই প্রথমবার সত্যজিতের নায়ক হিসাবে দেখা মিলেছিল উত্তম কুমারের। মহানায়কের বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন শর্মিলা ঠাকুর। ১৯৬৬ সালে মুক্তি পায় সিনেমাটি।
পরদিনই কাকতালীয়ভাবে প্রকাশ্যে আসে বেজিস্ট মোহিনী দের বিবাহবিচ্ছেদের খবর। অনেকে দুইয়ে দুইয়ে চার মেলানো শুরু করেন। কেউ কেউ তো আগবাড়িয়ে এটাও বলে দিয়েছেন, মোহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক থাকার কারণেই নাকি বিচ্ছেদ হয়েছে রাহমান-সায়রার!
১৭ মিনিট আগেআগামী ৪ ডিসেম্বর শুরু হবে ৩০তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। এবারের উৎসবে অংশ নেবে বিভিন্ন দেশের ২০০টির বেশি সিনেমা। তবে রাখা হয়নি না বাংলাদেশের কোনো সিনেমা।
৫ ঘণ্টা আগেঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন ও অভিষেক বচ্চন দম্পতির ঘর ভাঙার গুঞ্জন এখন বলিউডের লোকের মুখে মুখে। এই তারকা দম্পতির বিচ্ছেদের গুঞ্জন ঘিরে একের পর এক তথ্য সামনে আসছে। কখনো সংসারে বনিবনা না হওয়া কখনোবা তৃতীয় ব্যক্তির প্রবেশের কথাও শোনা যাচ্ছে। যদিও এ নিয়ে কুলুপ এঁটে ছিলেন পুরো বচ্চন পরিবার। এসবের মধ্যেই নিজের ব্ল
৭ ঘণ্টা আগেশুধু কিং খানই নন, তাঁর নিশানায় ছিলেন বাদশাপুত্র আরিয়ান খানও। শাহরুখের নিরাপত্তাবলয়ের বিষয়েও খুঁটিনাটি তথ্য ইন্টারনেট ঘেঁটে জোগাড় করেছিলেন ফয়জান। এমনকি শাহরুখ এবং আরিয়ান নিত্যদিন কোথায়, কখন যেতেন, কী করতেন সমস্ত গতিবিধির ওপর নজর ছিল ধৃতর। পুলিশি সূত্রে খবর, রীতিমতো আটঘাট বেঁধে শাহরুখ খানকে খুনের হুম
১০ ঘণ্টা আগে