বিনোদন ডেস্ক
পাকিস্তানি সংগীতশিল্পীরা যেমন সারা বিশ্বে জনপ্রিয়, তেমনি সমৃদ্ধ দেশটির টিভি ইন্ডাস্ট্রিও। প্রেম আর পরিবারের গল্প দিয়ে অনেক পাকিস্তানি সিরিয়াল মুগ্ধ করেছে দর্শককে। এ মুগ্ধতা ছড়িয়ে গেছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও। এমন ৫ সিরিয়াল স্থান পেল এ তালিকায়, যেগুলোর কাঁধে চেপে সমৃদ্ধ হয়েছে পাকিস্তানের টিভি ইন্ডাস্ট্রি।
কাভি ম্যায় কাভি তুম
পাকিস্তানের সবচেয়ে জনপ্রিয় সিরিয়াল ‘কাভি ম্যায় কাভি তুম’। এআরওয়াই ডিজিটাল চ্যানেলে ৩৪ পর্বের এ ধারাবাহিকের প্রচার শুরু হয় গত জুলাই মাসে, শেষ হয়েছে নভেম্বরের শুরুর দিকে। কাভি ম্যায় কাভি তুম দর্শকদের এতটাই পছন্দ হয়েছে যে এর শেষ পর্ব সিনেমা হলে প্রচারের সিদ্ধান্ত নেন নির্মাতারা। করাচি, লাহোর, ইসলামাবাদ, ফয়সালাবাদসহ বিভিন্ন শহরের হলগুলোতে আগেভাগেই শেষ হয়ে যায় শোয়ের টিকিট। রোমান্টিক গল্পের সিরিয়ালটি আইএমডিবিতে ৯.১ রেটিং পেয়েছে, যা যেকোনো পাকিস্তানি কনটেন্টের ক্ষেত্রে রেকর্ড। প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন ফাহাদ মুস্তাফা ও হানিয়া আমির।
পারিজাদ
২০২১ সালের জুলাই থেকে পরের বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত হাম টিভিতে প্রচারিত হয়েছিল ‘পারিজাদ’। দর্শকেরা মুগ্ধ হয়েছিলেন সহজ সরল পরিশ্রমী যুবক পারিজাদের গল্পে। কীভাবে সে বারবার পরাজিত হয়েও, বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হয়েও, নিজের পথে আস্থায় অবিচল থাকে; সে গল্প উঠে এসেছে এতে। পারিজাদ চরিত্রে অভিনয় করেছেন আহমেদ আলী আকবর।
আলিফ
প্রেমের গল্প। পরিবারের গল্প। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে আধ্যাত্মিকতা। নতুন অভিনেত্রী মোমেনা ও সফল চিত্রপরিচালক মোমিনের নিজেদের জার্নি, ক্যারিয়ার, পরিবার ও ধর্মীয় বিশ্বাসের গল্প উঠে এসেছে এতে। ২০১৯ সালের অক্টোবরে জিও টিভিতে এসেছিল ‘আলিফ’। অল্পদিনেই পায় দর্শকদের প্রশংসা। জীবনের রসদ খুঁজে পাওয়া বা বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা জোগায় সিরিয়ালটি। অভিনয় করেছেন পেহলাজ হাসান, হামজা আলী আব্বাসি, সজল আলী প্রমুখ।
সুনো চান্দা
২০১৮ সালে হাম টিভিতে প্রচারিত হয় ৩০ পর্বের সিরিয়াল ‘সুনো চান্দা’। ধারাবাহিকটি এতটাই জনপ্রিয় হয় যে পরের বছর আসে সুনো চান্দার দ্বিতীয় সিজন। সিরিয়ালের গল্পে দেখা যায়, দুই পরিবার মিলে আরসাল ও জিয়ার বিয়ে ঠিক করে। কিন্তু এ বিয়েতে সম্মতি নেই তাদের। বিয়ে ঠেকাতে পরস্পরের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করে। কিন্তু যত দিন যায়, ধীরে ধীরে প্রেমে পড়ে তারা। প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন ইকরা আজিজ ও ফারহান সাঈদ।
হামসাফার
২০১১ সালের সিরিয়াল ‘হামসাফার’। অথচ এক যুগ পরে এসেও মানুষের মুখে মুখে ফেরে এ ধারাবাহিকের নাম। হামসাফার বিভিন্ন দেশে এতটাই জনপ্রিয়তা পেয়েছিল যে ওই সময়কে বলা হতো পাকিস্তানের টিভি চ্যানেলের স্বর্ণসময়। গল্পে দেখা যায়, পারিবারিক কারণে বাধ্য হয়ে বিয়ে করতে হয় আজহার ও খাইরাদকে। প্রথম দিকে মানিয়ে নিতে পারছিল না দুজনেই। ধীরে ধীরে তাদের মধ্যে ভালোবাসা তৈরি হয়। প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন ফাওয়াদ খান ও মাহিরা খান।
পাকিস্তানি সংগীতশিল্পীরা যেমন সারা বিশ্বে জনপ্রিয়, তেমনি সমৃদ্ধ দেশটির টিভি ইন্ডাস্ট্রিও। প্রেম আর পরিবারের গল্প দিয়ে অনেক পাকিস্তানি সিরিয়াল মুগ্ধ করেছে দর্শককে। এ মুগ্ধতা ছড়িয়ে গেছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও। এমন ৫ সিরিয়াল স্থান পেল এ তালিকায়, যেগুলোর কাঁধে চেপে সমৃদ্ধ হয়েছে পাকিস্তানের টিভি ইন্ডাস্ট্রি।
কাভি ম্যায় কাভি তুম
পাকিস্তানের সবচেয়ে জনপ্রিয় সিরিয়াল ‘কাভি ম্যায় কাভি তুম’। এআরওয়াই ডিজিটাল চ্যানেলে ৩৪ পর্বের এ ধারাবাহিকের প্রচার শুরু হয় গত জুলাই মাসে, শেষ হয়েছে নভেম্বরের শুরুর দিকে। কাভি ম্যায় কাভি তুম দর্শকদের এতটাই পছন্দ হয়েছে যে এর শেষ পর্ব সিনেমা হলে প্রচারের সিদ্ধান্ত নেন নির্মাতারা। করাচি, লাহোর, ইসলামাবাদ, ফয়সালাবাদসহ বিভিন্ন শহরের হলগুলোতে আগেভাগেই শেষ হয়ে যায় শোয়ের টিকিট। রোমান্টিক গল্পের সিরিয়ালটি আইএমডিবিতে ৯.১ রেটিং পেয়েছে, যা যেকোনো পাকিস্তানি কনটেন্টের ক্ষেত্রে রেকর্ড। প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন ফাহাদ মুস্তাফা ও হানিয়া আমির।
পারিজাদ
২০২১ সালের জুলাই থেকে পরের বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত হাম টিভিতে প্রচারিত হয়েছিল ‘পারিজাদ’। দর্শকেরা মুগ্ধ হয়েছিলেন সহজ সরল পরিশ্রমী যুবক পারিজাদের গল্পে। কীভাবে সে বারবার পরাজিত হয়েও, বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হয়েও, নিজের পথে আস্থায় অবিচল থাকে; সে গল্প উঠে এসেছে এতে। পারিজাদ চরিত্রে অভিনয় করেছেন আহমেদ আলী আকবর।
আলিফ
প্রেমের গল্প। পরিবারের গল্প। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে আধ্যাত্মিকতা। নতুন অভিনেত্রী মোমেনা ও সফল চিত্রপরিচালক মোমিনের নিজেদের জার্নি, ক্যারিয়ার, পরিবার ও ধর্মীয় বিশ্বাসের গল্প উঠে এসেছে এতে। ২০১৯ সালের অক্টোবরে জিও টিভিতে এসেছিল ‘আলিফ’। অল্পদিনেই পায় দর্শকদের প্রশংসা। জীবনের রসদ খুঁজে পাওয়া বা বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা জোগায় সিরিয়ালটি। অভিনয় করেছেন পেহলাজ হাসান, হামজা আলী আব্বাসি, সজল আলী প্রমুখ।
সুনো চান্দা
২০১৮ সালে হাম টিভিতে প্রচারিত হয় ৩০ পর্বের সিরিয়াল ‘সুনো চান্দা’। ধারাবাহিকটি এতটাই জনপ্রিয় হয় যে পরের বছর আসে সুনো চান্দার দ্বিতীয় সিজন। সিরিয়ালের গল্পে দেখা যায়, দুই পরিবার মিলে আরসাল ও জিয়ার বিয়ে ঠিক করে। কিন্তু এ বিয়েতে সম্মতি নেই তাদের। বিয়ে ঠেকাতে পরস্পরের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করে। কিন্তু যত দিন যায়, ধীরে ধীরে প্রেমে পড়ে তারা। প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন ইকরা আজিজ ও ফারহান সাঈদ।
হামসাফার
২০১১ সালের সিরিয়াল ‘হামসাফার’। অথচ এক যুগ পরে এসেও মানুষের মুখে মুখে ফেরে এ ধারাবাহিকের নাম। হামসাফার বিভিন্ন দেশে এতটাই জনপ্রিয়তা পেয়েছিল যে ওই সময়কে বলা হতো পাকিস্তানের টিভি চ্যানেলের স্বর্ণসময়। গল্পে দেখা যায়, পারিবারিক কারণে বাধ্য হয়ে বিয়ে করতে হয় আজহার ও খাইরাদকে। প্রথম দিকে মানিয়ে নিতে পারছিল না দুজনেই। ধীরে ধীরে তাদের মধ্যে ভালোবাসা তৈরি হয়। প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন ফাওয়াদ খান ও মাহিরা খান।
ঈদের দিন আমির, সালমান দুই খান প্রকাশ্যে এলেও দিনভর আড়ালে রইলেন শাহরুখ খান। মান্নাতের ছাদে দাঁড়িয়ে হাত নাড়েন শাহরুখ, প্রতি ঈদের চেনা ছবি এটা। তবে চলতি বছর সেই নিয়মে ভাটা পড়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেঈদ উপলক্ষে নানা প্রতিষ্ঠান, সহকর্মী ও কাছের মানুষদের কাছ থেকে অনেক উপহার পান জয়া আহসান। ফলে আলাদা করে আর কেনাকাটা কিছু করতে হয় না। এবার ঈদে কোনো পোশাক কেনেননি জয়া। তবে হ্যাঁ, ঘর সাজাবার কিছু জিনিসপত্র কিনেছেন ঈদ উপলক্ষে।
১৩ ঘণ্টা আগে‘জ্বীন থ্রি’ সিনেমার ‘কন্যা’ গানটি ঈদের আগে মানুষের মুখে মুখে ফিরেছিল। আশা করা হচ্ছিল, সিনেমা হলেও ভালো সাড়া ফেলবে জ্বীন থ্রি। কিন্তু সিঙ্গেল স্ক্রিনে জায়গাই পেল না সিনেমাটি। মাল্টিপ্লেক্সেও খুব কম শো পেয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেঈদ ঘিরে বাজার ধরতে বরাবরই বলিউড সুপারস্টার খানদের সিনেমার একটি হাঁকডাক থাকে। এবারে মুক্তির অপেক্ষায় ছিল সালমান খানের ‘সিকান্দার’। মুক্তিও পেল, কিন্তু বক্স অফিসে এক দিনের আয় নিয়ে হতাশ নির্মাতা, প্রযোজক, কলাকুশলীসহ পুরো টিম। সালমান খান ও রাশমিকা মান্দানা অভিনীত সিকান্দার গতকাল রোববার মুক্তির দিনে
১৫ ঘণ্টা আগে