অনলাইন ডেস্ক
সাগরের তাপমাত্রা রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের কোপার্নিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিস (সি৩এস) বলছে, ফেব্রুয়ারিতে বিশ্বজুড়ে সাগরপৃষ্ঠের গড় তাপমাত্রা ২১ দশমিক ০৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে (৬৯ দশমিক ৯১ ফারেনহাইট) পৌঁছেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, এ বছরের ফেব্রুয়ারির গড় সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা ২০২৩ সালের আগস্টের ২০ দশমিক ৯৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের (৬৯ দশমিক ৭৭ ফারেনহাইট) রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। সবচেয়ে উষ্ণতম মাসের আখ্যা এই বছরের ফেব্রুয়ারি আগেই পেয়েছিল। এখন নতুন করে সাগরের তাপমাত্রার রেকর্ডের খবর সামনে আসে।
সমুদ্রবিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলেছেন, গরম পানির কারণে দক্ষিণ গোলার্ধে চতুর্থবারের মতো ব্যাপকা হারে কোরাল ব্লিচিং অর্থাৎ প্রবালের রং জ্বলে সাদা হয়ে যেতে পারে। তাপমাত্রা বৃদ্ধি ছাড়াও আলো বা পুষ্টি উপাদানে পরিবর্তনের কারণে কোরাল ব্লিচিং হতে পারে।
এই সাদা হওয়ার প্রক্রিয়ায় প্রবাল টিস্যুর ভেতরে থাকা শৈবাল বের হয়ে যায়। এর ফলে খাদ্যের অভাবে ও অসুস্থ হয়ে প্রবাল দুর্বল হয়ে পড়ে এবং মারাও যায়। এতে প্রবালপ্রাচীরের বাস্তুতন্ত্রের ক্ষতি হতে পারে। ভাঙন ও ঝড়ের কবলে পড়ে উপকূল ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকিতে পড়তে পারে। এমনকি উপকূলীয় অঞ্চলে মাছের সংখ্যাও কমে আসে।
মানবসৃষ্ট জলবায়ু পরিবর্তনের পাশাপাশি এল নিনো প্রচণ্ড তাপকে আরও বাড়িয়ে তুলছে। পূর্ব প্রশান্ত মহাসাগরের সমুদ্রপৃষ্ঠের স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি গরম পানি থেকে সৃষ্টি হচ্ছে এই এল নিনোর ধরন।
ইংল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব রিডিংয়ের জলবায়ু বিজ্ঞানী রিচার্ড অ্যালেন বলেন, ‘আশ্চর্যের বিষয় হলো, এল নিনোর কেন্দ্র থেকে অনেক দূরের অঞ্চলে, যেমন—ক্রান্তীয় আটলান্টিক ও ভারত মহাসাগরে সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রাও রেকর্ড মাত্রায় রয়েছে।’
তিনি বলেন, সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রার এই রেকর্ড বৃদ্ধি বায়ুমণ্ডলে ক্রমবর্ধমান গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের শক্তিশালী প্রভাবকে ইঙ্গিত করে। সমুদ্রপৃষ্ঠের বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রার এই রেকর্ডে মেরু অঞ্চল অন্তর্ভুক্ত নেই। কিন্তু সেখানকার পরিস্থিতিও খারাপ।
গত ফেব্রুয়ারিতে অ্যান্টার্কটিক সমুদ্রের বরফের মাত্রা বার্ষিক সর্বনিম্ন সীমা ছুঁয়েছে। বরফের এই মাত্রা তৃতীয় সর্বনিম্ন, যা বরফের গড় মাত্রার চেয়ে ২৮ শতাংশ কম।
নিরক্ষীয় প্রশান্ত মহাসাগরে এল নিনো এখন দুর্বল হয়ে পড়ছে জানিয়ে সি৩এস বলছে, মহাসাগরের ওপরের তাপমাত্রা অস্বাভাবিক বেশি।
সাগরের তাপমাত্রা রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের কোপার্নিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিস (সি৩এস) বলছে, ফেব্রুয়ারিতে বিশ্বজুড়ে সাগরপৃষ্ঠের গড় তাপমাত্রা ২১ দশমিক ০৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে (৬৯ দশমিক ৯১ ফারেনহাইট) পৌঁছেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, এ বছরের ফেব্রুয়ারির গড় সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা ২০২৩ সালের আগস্টের ২০ দশমিক ৯৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের (৬৯ দশমিক ৭৭ ফারেনহাইট) রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। সবচেয়ে উষ্ণতম মাসের আখ্যা এই বছরের ফেব্রুয়ারি আগেই পেয়েছিল। এখন নতুন করে সাগরের তাপমাত্রার রেকর্ডের খবর সামনে আসে।
সমুদ্রবিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলেছেন, গরম পানির কারণে দক্ষিণ গোলার্ধে চতুর্থবারের মতো ব্যাপকা হারে কোরাল ব্লিচিং অর্থাৎ প্রবালের রং জ্বলে সাদা হয়ে যেতে পারে। তাপমাত্রা বৃদ্ধি ছাড়াও আলো বা পুষ্টি উপাদানে পরিবর্তনের কারণে কোরাল ব্লিচিং হতে পারে।
এই সাদা হওয়ার প্রক্রিয়ায় প্রবাল টিস্যুর ভেতরে থাকা শৈবাল বের হয়ে যায়। এর ফলে খাদ্যের অভাবে ও অসুস্থ হয়ে প্রবাল দুর্বল হয়ে পড়ে এবং মারাও যায়। এতে প্রবালপ্রাচীরের বাস্তুতন্ত্রের ক্ষতি হতে পারে। ভাঙন ও ঝড়ের কবলে পড়ে উপকূল ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকিতে পড়তে পারে। এমনকি উপকূলীয় অঞ্চলে মাছের সংখ্যাও কমে আসে।
মানবসৃষ্ট জলবায়ু পরিবর্তনের পাশাপাশি এল নিনো প্রচণ্ড তাপকে আরও বাড়িয়ে তুলছে। পূর্ব প্রশান্ত মহাসাগরের সমুদ্রপৃষ্ঠের স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি গরম পানি থেকে সৃষ্টি হচ্ছে এই এল নিনোর ধরন।
ইংল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব রিডিংয়ের জলবায়ু বিজ্ঞানী রিচার্ড অ্যালেন বলেন, ‘আশ্চর্যের বিষয় হলো, এল নিনোর কেন্দ্র থেকে অনেক দূরের অঞ্চলে, যেমন—ক্রান্তীয় আটলান্টিক ও ভারত মহাসাগরে সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রাও রেকর্ড মাত্রায় রয়েছে।’
তিনি বলেন, সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রার এই রেকর্ড বৃদ্ধি বায়ুমণ্ডলে ক্রমবর্ধমান গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের শক্তিশালী প্রভাবকে ইঙ্গিত করে। সমুদ্রপৃষ্ঠের বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রার এই রেকর্ডে মেরু অঞ্চল অন্তর্ভুক্ত নেই। কিন্তু সেখানকার পরিস্থিতিও খারাপ।
গত ফেব্রুয়ারিতে অ্যান্টার্কটিক সমুদ্রের বরফের মাত্রা বার্ষিক সর্বনিম্ন সীমা ছুঁয়েছে। বরফের এই মাত্রা তৃতীয় সর্বনিম্ন, যা বরফের গড় মাত্রার চেয়ে ২৮ শতাংশ কম।
নিরক্ষীয় প্রশান্ত মহাসাগরে এল নিনো এখন দুর্বল হয়ে পড়ছে জানিয়ে সি৩এস বলছে, মহাসাগরের ওপরের তাপমাত্রা অস্বাভাবিক বেশি।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
৯ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১৭ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১৮ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১ দিন আগে