নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎপাদন বাড়াতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (এমজেএফ)। সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম বলেছেন, ‘যেসব জ্বালানি পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর, সেসব পরিহার করে আমাদের নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বাড়াতে হবে। শুধু পরিবেশের জন্যই নয়, জীবাশ্ম জ্বালানি নারীর স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর।’
‘নারীর ক্ষমতায়নে নবায়নযোগ্য জ্বালানির গুরুত্ব’ শীর্ষক উন্মুক্ত আলোচনা এবং ‘বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎস ও প্রযুক্তিতে জেন্ডার প্রভাব মূল্যায়ন’ শীর্ষক গবেষণা প্রকাশনীর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে শাহীন আনাম এসব কথা বলেন। রাজধানীর এমজেএফ টাওয়ারে গতকাল বৃহস্পতিবার এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
শাহীন আনাম বলেন, ‘আমাদের নবায়নযোগ্য জ্বালানি নীতিমালায় অনেক ফাঁক রয়েছে। এই নীতিমালা জেন্ডার লেন্স দিয়ে পর্যালোচনা করে পরিবর্তন আনতে হবে। নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে নীতিমালায় পরিবর্তন আনা প্রয়োজন।’
অনুষ্ঠানে ‘ইনভেস্ট ইন উইমেন অ্যান্ড গার্লস: এক্সিলারেট প্রগ্রেস থ্রু রিনিউয়েবল এনার্জি’ শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন এমজেএফের পরিচালক (প্রকল্প) বনশ্রী মিত্র নিয়োগী। তিনি বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির ন্যায্যতা নিশ্চিত করার জন্য নারীর ওপর বিনিয়োগ অত্যন্ত জরুরি। নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য নীতিমালা পর্যায়ে যেমন কাজ করতে হবে, তেমনি তৃণমূল পর্যায়ের নারীদের দক্ষতাও বাড়াতে হবে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন তারা ক্লাইমেট ফাউন্ডেশনের সুহা তাবিল, অ্যাকশনএইড বাংলাদেশের আবুল কালাম আজাদ, এথিক্যাল ট্রেনিং ইনিশিয়েটিভের মুনীর উদ্দিন শামীম, জিএসসিসির ফারাহ আনজুমসহ বিভিন্ন বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা, গবেষণা সংস্থার প্রতিনিধি এবং উই নেটওয়ার্কের সদস্যরা।
নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎপাদন বাড়াতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (এমজেএফ)। সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম বলেছেন, ‘যেসব জ্বালানি পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর, সেসব পরিহার করে আমাদের নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বাড়াতে হবে। শুধু পরিবেশের জন্যই নয়, জীবাশ্ম জ্বালানি নারীর স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর।’
‘নারীর ক্ষমতায়নে নবায়নযোগ্য জ্বালানির গুরুত্ব’ শীর্ষক উন্মুক্ত আলোচনা এবং ‘বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎস ও প্রযুক্তিতে জেন্ডার প্রভাব মূল্যায়ন’ শীর্ষক গবেষণা প্রকাশনীর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে শাহীন আনাম এসব কথা বলেন। রাজধানীর এমজেএফ টাওয়ারে গতকাল বৃহস্পতিবার এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
শাহীন আনাম বলেন, ‘আমাদের নবায়নযোগ্য জ্বালানি নীতিমালায় অনেক ফাঁক রয়েছে। এই নীতিমালা জেন্ডার লেন্স দিয়ে পর্যালোচনা করে পরিবর্তন আনতে হবে। নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে নীতিমালায় পরিবর্তন আনা প্রয়োজন।’
অনুষ্ঠানে ‘ইনভেস্ট ইন উইমেন অ্যান্ড গার্লস: এক্সিলারেট প্রগ্রেস থ্রু রিনিউয়েবল এনার্জি’ শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন এমজেএফের পরিচালক (প্রকল্প) বনশ্রী মিত্র নিয়োগী। তিনি বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির ন্যায্যতা নিশ্চিত করার জন্য নারীর ওপর বিনিয়োগ অত্যন্ত জরুরি। নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য নীতিমালা পর্যায়ে যেমন কাজ করতে হবে, তেমনি তৃণমূল পর্যায়ের নারীদের দক্ষতাও বাড়াতে হবে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন তারা ক্লাইমেট ফাউন্ডেশনের সুহা তাবিল, অ্যাকশনএইড বাংলাদেশের আবুল কালাম আজাদ, এথিক্যাল ট্রেনিং ইনিশিয়েটিভের মুনীর উদ্দিন শামীম, জিএসসিসির ফারাহ আনজুমসহ বিভিন্ন বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা, গবেষণা সংস্থার প্রতিনিধি এবং উই নেটওয়ার্কের সদস্যরা।
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আজকে দিনের মধ্যে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে শেষরাত থেকে ভোররাত পর্যন্ত কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে আগামী ৭২ ঘণ্টায় দিন ও রাতের তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর...
২ ঘণ্টা আগেবায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বর ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নাল (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূ
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
১৬ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১ দিন আগে