বাজিতপুর (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কালো বর্ণের হাজারো পাখির কলতানে মুখর সাংসদের বাড়ি। লোকে বলে, বাজিতপুরের সবচেয়ে নিরাপদ নিবাস। এই খানে গড়ে উঠেছে পানকৌড়ির অভয়াশ্রম।
হাওরের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত বাজিতপুর-নিকলীর অর্ধেক এলাকা নদীবিধৌত। আর অর্ধেকে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে খালবিল, স্থলভাগে মানুষের বাস। এই জনপদে তিনবারের সাংসদ মো. আফজাল হোসেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি বাজিতপুর উপজেলার দিলালপুর ইউনিয়নের নোয়াপাড়া গ্রামে। এই গ্রামের দক্ষিণ দিকে কালী নদী, উত্তরে ইছামতী বিল। এখানে আস্তানা গেড়েছে পানকৌড়ির দল।
এমপির বাড়ির ফলদ বনজ গাছগুলো দখল করে সংসার পেতেছে পানকৌড়ি দম্পতিরা। ডালে ডালে পাখিদের বাসা। কিছুদিন পরে আসবে নতুন অতিথি। ছানাদের কিচিরমিচির আওয়াজ ভেসে আসবে দর্শনার্থীদের কানে। দূর থেকেই টের পাওয়া যায় পানকৌড়িদের আনাগোনা। বেলা গড়িয়ে বিকেল হলেই ঝাঁকে ঝাঁকে পানকৌড়ি চলে আসে নীড়ে। দর্শনার্থীরা ভিড় করতে থাকে নোয়াপাড়া গ্রামে। পানকৌড়ির পাশাপাশি এখানে চড়ুই, শালিকেরও বাস। সকাল-সন্ধ্যা তাদের কিচিরমিচির শব্দে মুখর হয়ে উঠে পুরো এলাকা।
সাংসদের ভাগনে জনি আহামেদ বলেন, অনেক আগে থেকে চড়ুই, শালিক পাখি থাকত এখানে। গত বছর যোগ হয়েছে পানকৌড়ির দল। সাধারণত মে মাসের দিকে ঝাঁকে ঝাঁকে পানকৌড়ি এখানে আসে। সহজেই খাদ্য সংগ্রহের নিশ্চয়তা ও নিরাপদ আশ্রয় পায় তারা। প্রথম দিকে তারা বাসা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করে। বাসা তৈরি হলে ডিম দেয়। ডিম থেকে বাচ্চা বড় হওয়া পর্যন্ত এখানে থাকে। এর মাঝে বিল শুকিয়ে গেলে যখন নদীতে মাছ কমে যায় তখন অন্যত্র চলে যায়।
নোয়াপাড়া গ্রামের আমেনা খাতুন বলেন, ‘প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে ভোর পর্যন্ত গ্রামটি পাখির কলতানে মুখর থাকে। লোকে অতিথি পাখি বললেও আমাদের কাছে ওরা পরিবারের সদস্য মতো।’
সাংসদ মো. আফজাল হোসেন বলেন, ‘পাখিদের কিচিরমিচির শব্দ শুনতে ভালোই লাগে। আমি পাখিদের নিরাপত্তার জন্য বাড়ির লোকজনদের বলে দিয়েছি। যদিও পাখির বিষ্ঠার কারণে বাড়িজুড়ে মারাত্মক দুর্গন্ধ হয়। আমি ভাগ্যবান, আমার বাড়িতে পাখিদের মিলনমেলা হয়।’
বাজিতপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার ডা. মো. হায়দার আলী বলেন, গ্রামবাংলার অতিপরিচিত পাখির নাম পানকৌড়ি। খালবিল, নদী কমে যাওয়া এবং মাছের অপ্রতুলতার পাশাপাশি পাখি শিকারের কারণে হারিয়ে যেতে বসেছে এই অতিথি পাখিগুলো। পৃথিবীতে প্রায় ৪০ প্রজাতির পানকৌড়ি রয়েছে। এদের দেহ কালো বর্ণের। এই পাখিগুলো দীর্ঘক্ষণ পানিতে ডুব দিয়ে মাছ শিকার করে। প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় পানকৌড়িকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে।
কালো বর্ণের হাজারো পাখির কলতানে মুখর সাংসদের বাড়ি। লোকে বলে, বাজিতপুরের সবচেয়ে নিরাপদ নিবাস। এই খানে গড়ে উঠেছে পানকৌড়ির অভয়াশ্রম।
হাওরের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত বাজিতপুর-নিকলীর অর্ধেক এলাকা নদীবিধৌত। আর অর্ধেকে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে খালবিল, স্থলভাগে মানুষের বাস। এই জনপদে তিনবারের সাংসদ মো. আফজাল হোসেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি বাজিতপুর উপজেলার দিলালপুর ইউনিয়নের নোয়াপাড়া গ্রামে। এই গ্রামের দক্ষিণ দিকে কালী নদী, উত্তরে ইছামতী বিল। এখানে আস্তানা গেড়েছে পানকৌড়ির দল।
এমপির বাড়ির ফলদ বনজ গাছগুলো দখল করে সংসার পেতেছে পানকৌড়ি দম্পতিরা। ডালে ডালে পাখিদের বাসা। কিছুদিন পরে আসবে নতুন অতিথি। ছানাদের কিচিরমিচির আওয়াজ ভেসে আসবে দর্শনার্থীদের কানে। দূর থেকেই টের পাওয়া যায় পানকৌড়িদের আনাগোনা। বেলা গড়িয়ে বিকেল হলেই ঝাঁকে ঝাঁকে পানকৌড়ি চলে আসে নীড়ে। দর্শনার্থীরা ভিড় করতে থাকে নোয়াপাড়া গ্রামে। পানকৌড়ির পাশাপাশি এখানে চড়ুই, শালিকেরও বাস। সকাল-সন্ধ্যা তাদের কিচিরমিচির শব্দে মুখর হয়ে উঠে পুরো এলাকা।
সাংসদের ভাগনে জনি আহামেদ বলেন, অনেক আগে থেকে চড়ুই, শালিক পাখি থাকত এখানে। গত বছর যোগ হয়েছে পানকৌড়ির দল। সাধারণত মে মাসের দিকে ঝাঁকে ঝাঁকে পানকৌড়ি এখানে আসে। সহজেই খাদ্য সংগ্রহের নিশ্চয়তা ও নিরাপদ আশ্রয় পায় তারা। প্রথম দিকে তারা বাসা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করে। বাসা তৈরি হলে ডিম দেয়। ডিম থেকে বাচ্চা বড় হওয়া পর্যন্ত এখানে থাকে। এর মাঝে বিল শুকিয়ে গেলে যখন নদীতে মাছ কমে যায় তখন অন্যত্র চলে যায়।
নোয়াপাড়া গ্রামের আমেনা খাতুন বলেন, ‘প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে ভোর পর্যন্ত গ্রামটি পাখির কলতানে মুখর থাকে। লোকে অতিথি পাখি বললেও আমাদের কাছে ওরা পরিবারের সদস্য মতো।’
সাংসদ মো. আফজাল হোসেন বলেন, ‘পাখিদের কিচিরমিচির শব্দ শুনতে ভালোই লাগে। আমি পাখিদের নিরাপত্তার জন্য বাড়ির লোকজনদের বলে দিয়েছি। যদিও পাখির বিষ্ঠার কারণে বাড়িজুড়ে মারাত্মক দুর্গন্ধ হয়। আমি ভাগ্যবান, আমার বাড়িতে পাখিদের মিলনমেলা হয়।’
বাজিতপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার ডা. মো. হায়দার আলী বলেন, গ্রামবাংলার অতিপরিচিত পাখির নাম পানকৌড়ি। খালবিল, নদী কমে যাওয়া এবং মাছের অপ্রতুলতার পাশাপাশি পাখি শিকারের কারণে হারিয়ে যেতে বসেছে এই অতিথি পাখিগুলো। পৃথিবীতে প্রায় ৪০ প্রজাতির পানকৌড়ি রয়েছে। এদের দেহ কালো বর্ণের। এই পাখিগুলো দীর্ঘক্ষণ পানিতে ডুব দিয়ে মাছ শিকার করে। প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় পানকৌড়িকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে।
উন্নতি হয়নি ঢাকার বাতাসের। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ১২৫টি দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থানে আছে বাংলাদেশের রাজধানী। স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার রেকর্ড অনুযায়ী, ১৫৯ বায়ুমান নিয়ে ঢাকার বাতাস আজকে অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে ছিল।
২ ঘণ্টা আগেপানিসম্পদ এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘ঢাকা শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনে এখানকার খালগুলো খননের বিকল্প নেই। একটু বৃষ্টি হলেই ঢাকার ধানমন্ডিসহ বিভিন্ন এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। এই অবস্থা থেকে উত্তরণে আমাদের ঢাকার খালগুলোতে পানির প্রবাহ ফিরিয়ে আনতে হবে
১৩ ঘণ্টা আগেযেহেতু প্রভাবশালী ও বিত্তশালীরা বর্তমানে বিভিন্ন স্তরে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন। সুতরাং নির্বাচনে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে যদি পরিবেশ দূষণ ও নদী দখলকারীদের অযোগ্য ঘোষণা করার আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়, তবে পরিবেশ সংরক্ষণ সহজতর হবে...
১৮ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাসের তেমন উন্নতি হয়নি। আজ বুধবার বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ১২৫টি দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশের রাজধানী। সকাল ৮টার রেকর্ড অনুযায়ী, ১৭১ বায়ুমান নিয়ে ঢাকার বাতাস আজকে অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী, ১৫৯ বায়ুমান নিয়ে ৭ম স্থানে ছিল
১ দিন আগে