অনলাইন ডেস্ক
সুন্দরবনের ভারত অংশে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের সংখ্যা প্রথমবারের মতো ১০০ ছাড়িয়েছে। ২০২২ সালে পরিচালিত ভারতের পঞ্চম বাঘ শুমারির প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। সে হিসাবে বাঘের ঘনত্ব এখন প্রায় সর্বোচ্চ। ফলে এর মধ্যে অনেক বাঘ সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশে চলে আসার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
দ্য নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে এমন তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সুন্দরবনের ভারত অংশে বাঘের বংশবৃদ্ধির হার সর্বোচ্চ মাত্রায় পৌঁছেছে। ফলে এসব বাঘ এখন বাংলাদেশ অংশে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এমন অবস্থায়, ভারতীয় বন কর্মকর্তারা ব-দ্বীপ অঞ্চলের পরিস্থিতি বিবেচনা করে ভারত-বাংলাদেশকে আন্তসীমান্ত সহযোগিতা শুরুর পরামর্শ দিয়েছেন।
বন কর্মকর্তারা বলছেন, পশ্চিমবঙ্গে ম্যানগ্রোভ অঞ্চলে প্রতি ১০০ বর্গ কিলোমিটারে বাঘের ধারণক্ষমতা প্রায় সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছে গেছে। ফলে এসব বাঘ খাঁড়ি এবং নদী পার হয়ে প্রতিবেশী বাংলাদেশে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যেখানে বাংলাদেশ অংশে ম্যানগ্রোভের পরিমাণ পশ্চিমবঙ্গ অংশের চেয়ে ১৬ শতাংশ বেশি।
ভারতের এক বন কর্মকর্তা বলেন, ভারতে বর্তমানে সুন্দরবনের ১ হাজার ৮৯৫ বর্গকিলোমিটার এলাকা রয়েছে। এই এলাকায় ১০১টি বাঘ বাস করে এবং প্রতি ১০০ বর্গকিলোমিটার এলাকায় ঘনত্ব ৪ দশমিক ২৭। ২০১৮ সালে সুন্দরবনের ভারত অংশে বাঘের ঘনত্ব ছিল ৩ দশমিক ৬ এবং এখানে বাঘের সর্বোচ্চ ধারণক্ষমতা ১০০ বর্গকিলোমিটারে ৪ দশমিক ৬৮। বংশবৃদ্ধি এভাবে অব্যাহত থাকলে এ অঞ্চলে বাঘের সংখ্যা ও বিচরণ এলাকার অনুপাত সর্বোচ্চে পৌঁছাবে, তখন বাঘেরা সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশে পাড়ি দিতে বাধ্য হবে।
আরেক ভারতীয় বন কর্মকর্তা জানান, রয়েল বেঙ্গল টাইগারদের সীমানা অতিক্রমের সম্ভাবনা দেখা দেওয়ার অন্যতম কারণ, সুন্দরবনের পশ্চিমবঙ্গ অংশের সজনেখালী এবং বসিরহাট রেঞ্জের পশ্চিম ও উত্তরে মানববসতি বেড়ে যাওয়া। সুতরাং ভারতীয় ম্যানগ্রোভের বাঘের জন্য একমাত্র বিকল্প আবাসস্থল হতে পারে সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশ।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে প্রকাশিত একটি সরকারি বাঘশুমারি অনুসারে সুন্দরবনের বাংলাদেশের অংশে মাত্র ১১৪টি রয়েল বেঙ্গল টাইগার বাস করে। যা চার বছর আগের সংখ্যা থেকে সামান্য বেশি। আগামী বছর নতুন করে বাঘের সংখ্যার হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করা হবে।
সুন্দরবনের ভারত অংশে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের সংখ্যা প্রথমবারের মতো ১০০ ছাড়িয়েছে। ২০২২ সালে পরিচালিত ভারতের পঞ্চম বাঘ শুমারির প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। সে হিসাবে বাঘের ঘনত্ব এখন প্রায় সর্বোচ্চ। ফলে এর মধ্যে অনেক বাঘ সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশে চলে আসার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
দ্য নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে এমন তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সুন্দরবনের ভারত অংশে বাঘের বংশবৃদ্ধির হার সর্বোচ্চ মাত্রায় পৌঁছেছে। ফলে এসব বাঘ এখন বাংলাদেশ অংশে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এমন অবস্থায়, ভারতীয় বন কর্মকর্তারা ব-দ্বীপ অঞ্চলের পরিস্থিতি বিবেচনা করে ভারত-বাংলাদেশকে আন্তসীমান্ত সহযোগিতা শুরুর পরামর্শ দিয়েছেন।
বন কর্মকর্তারা বলছেন, পশ্চিমবঙ্গে ম্যানগ্রোভ অঞ্চলে প্রতি ১০০ বর্গ কিলোমিটারে বাঘের ধারণক্ষমতা প্রায় সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছে গেছে। ফলে এসব বাঘ খাঁড়ি এবং নদী পার হয়ে প্রতিবেশী বাংলাদেশে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যেখানে বাংলাদেশ অংশে ম্যানগ্রোভের পরিমাণ পশ্চিমবঙ্গ অংশের চেয়ে ১৬ শতাংশ বেশি।
ভারতের এক বন কর্মকর্তা বলেন, ভারতে বর্তমানে সুন্দরবনের ১ হাজার ৮৯৫ বর্গকিলোমিটার এলাকা রয়েছে। এই এলাকায় ১০১টি বাঘ বাস করে এবং প্রতি ১০০ বর্গকিলোমিটার এলাকায় ঘনত্ব ৪ দশমিক ২৭। ২০১৮ সালে সুন্দরবনের ভারত অংশে বাঘের ঘনত্ব ছিল ৩ দশমিক ৬ এবং এখানে বাঘের সর্বোচ্চ ধারণক্ষমতা ১০০ বর্গকিলোমিটারে ৪ দশমিক ৬৮। বংশবৃদ্ধি এভাবে অব্যাহত থাকলে এ অঞ্চলে বাঘের সংখ্যা ও বিচরণ এলাকার অনুপাত সর্বোচ্চে পৌঁছাবে, তখন বাঘেরা সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশে পাড়ি দিতে বাধ্য হবে।
আরেক ভারতীয় বন কর্মকর্তা জানান, রয়েল বেঙ্গল টাইগারদের সীমানা অতিক্রমের সম্ভাবনা দেখা দেওয়ার অন্যতম কারণ, সুন্দরবনের পশ্চিমবঙ্গ অংশের সজনেখালী এবং বসিরহাট রেঞ্জের পশ্চিম ও উত্তরে মানববসতি বেড়ে যাওয়া। সুতরাং ভারতীয় ম্যানগ্রোভের বাঘের জন্য একমাত্র বিকল্প আবাসস্থল হতে পারে সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশ।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে প্রকাশিত একটি সরকারি বাঘশুমারি অনুসারে সুন্দরবনের বাংলাদেশের অংশে মাত্র ১১৪টি রয়েল বেঙ্গল টাইগার বাস করে। যা চার বছর আগের সংখ্যা থেকে সামান্য বেশি। আগামী বছর নতুন করে বাঘের সংখ্যার হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করা হবে।
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আজকে দিনের মধ্যে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে শেষরাত থেকে ভোররাত পর্যন্ত কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে আগামী ৭২ ঘণ্টায় দিন ও রাতের তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর...
২০ ঘণ্টা আগেবায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বর ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নাল (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূ
২০ ঘণ্টা আগেবিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
১ দিন আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
২ দিন আগে