
যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যের ফিনিক্সের বাসিন্দারা বেশ ভোগান্তির মধ্যেই দিনাতিপাত করছেন। ঘরের বাইরের যা তাপমাত্রা তার চেয়ে সড়ক, ঘরের দেয়াল, ছাদ কয়েকগুণ বেশি উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। কংক্রিটের নগরে ঘরের মেঝে যেন হয়ে উঠেছে আগ্নেয়গিরির লাভা। ফলে হাঁটাচলা তো বটেই, কোথাও বসা কিংবা হাত দেওয়াও বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে।
সম্প্রতি শহরটির চিকিৎসকেরা এমন বেশ কয়েকজন রোগীর চিকিৎসা করেছেন, যারা কিনা তাপমাত্রা বুঝতে না পারার কারণে দেয়াল ও খোলা আকাশের নিচে থাকা স্টিল ও কংক্রিটের সামগ্রী স্পর্শ করে শরীরের কিছু অংশ পুড়িয়ে ফেলেছে।
বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যের ফিনিক্সে অবস্থিত অ্যারিজোনা বার্ন সেন্টারের পরিচালক ড. কেভিন ফস্টার। গবেষণা করতে গিয়ে তিনি বিচিত্র অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হন। তিনি দেখতে পান, পরিবেশে যে তাপমাত্রা বিরাজ করে, একই সময়ে তার চেয়ে অনেক বেশি তাপমাত্রা বিরাজ করে কংক্রিট নির্মিত কোনো কাঠামোতে।
বিশ্বজুড়ে তাপমাত্রা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে সিমেন্ট ও কংক্রিট নির্মিত স্থাপনা। একই সঙ্গে তা শহুরে মানুষের স্বাস্থ্যগত ঝুঁকিও বাড়াচ্ছে মারাত্মকভাবে। সিমেন্ট ও কংক্রিটের স্থাপনার কারণেই একটি শহরের তাপমাত্রা এত বেশি বেড়ে যাচ্ছে যে, বিজ্ঞানীরা এই অবস্থাকে ‘উত্তপ্ত নগরদ্বীপ’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। সম্প্রতি বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক নিবন্ধে বিষয়টি আলোচনা করা হয়েছে।
কোনো স্থানের তাপমাত্রা পরিমাপ করার সময় মূলত সেখানকার ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১ মিটার ওপর পর্যন্ত বায়ুর অবস্থা বিবেচনা করা হয়। সে হিসেবে যখন কোনো স্থানের বায়ুর তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, একই সময়ে সেই স্থানের কংক্রিট বা অ্যাসফল্ট পৃষ্ঠের তাপমাত্রা হতে পারে ৬৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত, যা কিনা সহজেই কোনো মানুষের ত্বক ঝলসে দিতে পারে। কিন্তু নতুন গবেষণা থেকে পাওয়া তথ্য বলছে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে এই তাপমাত্রার ব্যবধানটা আরও বেশি হতে পারে।
এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যের ফিনিক্সে অবস্থিত অ্যারিজোনা বার্ন সেন্টারের পরিচালক ড. কেভিন ফস্টারের গবেষণা বলছে, একটি উত্তপ্ত দিনে অ্যাসফল্ট ও কংক্রিটের তাপমাত্রা বেড়ে ৮২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে।
সাধারণত তাপপ্রবাহের সময় বিভিন্ন পৃষ্ঠ সূর্যের আলো থেকে আসা তাপের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ শোষণ করে নেয়। পরে সেই তাপ আশপাশের তাপমাত্রা বাড়ানোর ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। বিশেষ করে বিভিন্ন পৃষ্ঠ শোষণ করা তাপ পরে বাতাসে অবমুক্ত করে সামগ্রিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে।
ঘাস বা মাটির মতো কিছু ভেদযোগ্য ও আর্দ্র পৃষ্ঠতল কম তাপ শোষণ করে। বিপরীতে অন্যান্য নির্মাণসামগ্রী যেমন অ্যাসফল্ট বা কংক্রিট সূর্যের শক্তির ৯৫ শতাংশ পর্যন্ত শোষণ করতে সক্ষম। বিষয়টির এখানেই শেষ নয় বরং এই তাপ পরে আবার বায়ুমণ্ডলে ফিরে আসে।
দ্রুত নগরায়ণ আরও দ্রুত সেই স্থানের তাপমাত্রার প্রকৃতি বদলে দিচ্ছে। যেমন, সাধারণ উন্মুক্ত ভূপৃষ্ঠকে বড় বড় সব দালান ও অ্যাসফল্টের রাস্তা দিয়ে ঢেকে ফেলা হচ্ছে। এর ফলে খোলা বা গ্রামীণ কোনো এলাকার তুলনায় একটি শহর অনেক বেশি উত্তপ্ত হয়ে উঠছে; যেন শহরটি বিচ্ছিন্ন একটি দ্বীপ। বিষয়টি মাথায় নিয়েই বিজ্ঞানীরা এ ধরনের পরিস্থিতির নাম দিয়েছেন ‘উত্তপ্ত নগরদ্বীপ’। এই ‘উত্তপ্ত নগরদ্বীপের’ তাপমাত্রা নগরের ঠিক বাইরের কোনো একটি গ্রামীণ এলাকার তুলনায় অনেক বেশি।
ইউএস এনভায়রনমেন্টাল প্রোটেকশন এজেন্সির মতে, ১০ লাখ বা তার বেশি মানুষের বসবাস রয়েছে এমন একটি শহরের বার্ষিক গড় তাপমাত্রা তার আশপাশের (গ্রামীণ বা উপশহর) এলাকার তুলনায় ১ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসেরও বেশি হতে পারে। এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে তাপমাত্রার এই পার্থক্য গ্রামীণ এলাকার তুলনায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হতে পারে।
শহরগুলোর ‘উত্তপ্ত নগরদ্বীপ’ হয়ে ওঠার বেশ কিছু কারণ রয়েছে। সবুজ এলাকা এবং গাছপালা বাষ্পীভবন (প্রস্বেদন) প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই প্রক্রিয়ায় গাছপালা বাতাসে জলীয়বাষ্প ছেড়ে দিয়ে পরিবেশের তাপমাত্রা কমাতে সহায়তা করে।
বিপরীতে শহরের যে গঠন, তার কারণেই প্রচুর পরিমাণ তাপ আটকে দেয়। এ ছাড়া শহরের কংক্রিটের পৃষ্ঠ স্বাভাবিক ভূপৃষ্ঠের তুলনায় অনেক বেশি তাপ শোষণ করে এবং সঞ্চয় করে, যার ফলে আশপাশের তাপমাত্রা আরও বাড়ে। শহরের গাঠনিক বৈশিষ্ট্য—সূর্য থেকে আগত তাপের প্রতিফলন, তাপ নির্গমন এবং তাপ ধারণক্ষমতার কারণে তা ‘উত্তপ্ত নগরদ্বীপ’ হিসেবে পরিণত হওয়ার জন্য আদর্শ বলে বিবেচিত হয়।
ভূপৃষ্ঠের তাপীয় অবস্থা নজরদারি করা স্যাটেলাইটগুলোর চিত্র থেকে দেখা গেছে যে, এলাকার গাঠনিক বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে শহর ও গ্রামীণ এলাকার তাপমাত্রার পার্থক্য স্পষ্ট। যেমন শহরের পার্কগুলোর যে তাপমাত্রা তা শহরের অন্যান্য স্থানের চেয়ে বেশ কম দেখায়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে তা গ্রামীণ এলাকার তাপমাত্রার কাছাকাছিও পৌঁছে যায়। আর তাই প্রচণ্ড গরমের হাত থেকে বাঁচতে বিজ্ঞানীরা বলছেন, শহরে ‘পকেট পার্ক’ বা ছোট আকারের পার্ক ভালো কাজে দিতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যের ফিনিক্সের বাসিন্দারা বেশ ভোগান্তির মধ্যেই দিনাতিপাত করছেন। ঘরের বাইরের যা তাপমাত্রা তার চেয়ে সড়ক, ঘরের দেয়াল, ছাদ কয়েকগুণ বেশি উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। কংক্রিটের নগরে ঘরের মেঝে যেন হয়ে উঠেছে আগ্নেয়গিরির লাভা। ফলে হাঁটাচলা তো বটেই, কোথাও বসা কিংবা হাত দেওয়াও বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে।
সম্প্রতি শহরটির চিকিৎসকেরা এমন বেশ কয়েকজন রোগীর চিকিৎসা করেছেন, যারা কিনা তাপমাত্রা বুঝতে না পারার কারণে দেয়াল ও খোলা আকাশের নিচে থাকা স্টিল ও কংক্রিটের সামগ্রী স্পর্শ করে শরীরের কিছু অংশ পুড়িয়ে ফেলেছে।
বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যের ফিনিক্সে অবস্থিত অ্যারিজোনা বার্ন সেন্টারের পরিচালক ড. কেভিন ফস্টার। গবেষণা করতে গিয়ে তিনি বিচিত্র অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হন। তিনি দেখতে পান, পরিবেশে যে তাপমাত্রা বিরাজ করে, একই সময়ে তার চেয়ে অনেক বেশি তাপমাত্রা বিরাজ করে কংক্রিট নির্মিত কোনো কাঠামোতে।
বিশ্বজুড়ে তাপমাত্রা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে সিমেন্ট ও কংক্রিট নির্মিত স্থাপনা। একই সঙ্গে তা শহুরে মানুষের স্বাস্থ্যগত ঝুঁকিও বাড়াচ্ছে মারাত্মকভাবে। সিমেন্ট ও কংক্রিটের স্থাপনার কারণেই একটি শহরের তাপমাত্রা এত বেশি বেড়ে যাচ্ছে যে, বিজ্ঞানীরা এই অবস্থাকে ‘উত্তপ্ত নগরদ্বীপ’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। সম্প্রতি বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক নিবন্ধে বিষয়টি আলোচনা করা হয়েছে।
কোনো স্থানের তাপমাত্রা পরিমাপ করার সময় মূলত সেখানকার ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১ মিটার ওপর পর্যন্ত বায়ুর অবস্থা বিবেচনা করা হয়। সে হিসেবে যখন কোনো স্থানের বায়ুর তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, একই সময়ে সেই স্থানের কংক্রিট বা অ্যাসফল্ট পৃষ্ঠের তাপমাত্রা হতে পারে ৬৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত, যা কিনা সহজেই কোনো মানুষের ত্বক ঝলসে দিতে পারে। কিন্তু নতুন গবেষণা থেকে পাওয়া তথ্য বলছে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে এই তাপমাত্রার ব্যবধানটা আরও বেশি হতে পারে।
এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যের ফিনিক্সে অবস্থিত অ্যারিজোনা বার্ন সেন্টারের পরিচালক ড. কেভিন ফস্টারের গবেষণা বলছে, একটি উত্তপ্ত দিনে অ্যাসফল্ট ও কংক্রিটের তাপমাত্রা বেড়ে ৮২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে।
সাধারণত তাপপ্রবাহের সময় বিভিন্ন পৃষ্ঠ সূর্যের আলো থেকে আসা তাপের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ শোষণ করে নেয়। পরে সেই তাপ আশপাশের তাপমাত্রা বাড়ানোর ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। বিশেষ করে বিভিন্ন পৃষ্ঠ শোষণ করা তাপ পরে বাতাসে অবমুক্ত করে সামগ্রিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে।
ঘাস বা মাটির মতো কিছু ভেদযোগ্য ও আর্দ্র পৃষ্ঠতল কম তাপ শোষণ করে। বিপরীতে অন্যান্য নির্মাণসামগ্রী যেমন অ্যাসফল্ট বা কংক্রিট সূর্যের শক্তির ৯৫ শতাংশ পর্যন্ত শোষণ করতে সক্ষম। বিষয়টির এখানেই শেষ নয় বরং এই তাপ পরে আবার বায়ুমণ্ডলে ফিরে আসে।
দ্রুত নগরায়ণ আরও দ্রুত সেই স্থানের তাপমাত্রার প্রকৃতি বদলে দিচ্ছে। যেমন, সাধারণ উন্মুক্ত ভূপৃষ্ঠকে বড় বড় সব দালান ও অ্যাসফল্টের রাস্তা দিয়ে ঢেকে ফেলা হচ্ছে। এর ফলে খোলা বা গ্রামীণ কোনো এলাকার তুলনায় একটি শহর অনেক বেশি উত্তপ্ত হয়ে উঠছে; যেন শহরটি বিচ্ছিন্ন একটি দ্বীপ। বিষয়টি মাথায় নিয়েই বিজ্ঞানীরা এ ধরনের পরিস্থিতির নাম দিয়েছেন ‘উত্তপ্ত নগরদ্বীপ’। এই ‘উত্তপ্ত নগরদ্বীপের’ তাপমাত্রা নগরের ঠিক বাইরের কোনো একটি গ্রামীণ এলাকার তুলনায় অনেক বেশি।
ইউএস এনভায়রনমেন্টাল প্রোটেকশন এজেন্সির মতে, ১০ লাখ বা তার বেশি মানুষের বসবাস রয়েছে এমন একটি শহরের বার্ষিক গড় তাপমাত্রা তার আশপাশের (গ্রামীণ বা উপশহর) এলাকার তুলনায় ১ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসেরও বেশি হতে পারে। এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে তাপমাত্রার এই পার্থক্য গ্রামীণ এলাকার তুলনায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হতে পারে।
শহরগুলোর ‘উত্তপ্ত নগরদ্বীপ’ হয়ে ওঠার বেশ কিছু কারণ রয়েছে। সবুজ এলাকা এবং গাছপালা বাষ্পীভবন (প্রস্বেদন) প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই প্রক্রিয়ায় গাছপালা বাতাসে জলীয়বাষ্প ছেড়ে দিয়ে পরিবেশের তাপমাত্রা কমাতে সহায়তা করে।
বিপরীতে শহরের যে গঠন, তার কারণেই প্রচুর পরিমাণ তাপ আটকে দেয়। এ ছাড়া শহরের কংক্রিটের পৃষ্ঠ স্বাভাবিক ভূপৃষ্ঠের তুলনায় অনেক বেশি তাপ শোষণ করে এবং সঞ্চয় করে, যার ফলে আশপাশের তাপমাত্রা আরও বাড়ে। শহরের গাঠনিক বৈশিষ্ট্য—সূর্য থেকে আগত তাপের প্রতিফলন, তাপ নির্গমন এবং তাপ ধারণক্ষমতার কারণে তা ‘উত্তপ্ত নগরদ্বীপ’ হিসেবে পরিণত হওয়ার জন্য আদর্শ বলে বিবেচিত হয়।
ভূপৃষ্ঠের তাপীয় অবস্থা নজরদারি করা স্যাটেলাইটগুলোর চিত্র থেকে দেখা গেছে যে, এলাকার গাঠনিক বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে শহর ও গ্রামীণ এলাকার তাপমাত্রার পার্থক্য স্পষ্ট। যেমন শহরের পার্কগুলোর যে তাপমাত্রা তা শহরের অন্যান্য স্থানের চেয়ে বেশ কম দেখায়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে তা গ্রামীণ এলাকার তাপমাত্রার কাছাকাছিও পৌঁছে যায়। আর তাই প্রচণ্ড গরমের হাত থেকে বাঁচতে বিজ্ঞানীরা বলছেন, শহরে ‘পকেট পার্ক’ বা ছোট আকারের পার্ক ভালো কাজে দিতে পারে।

পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যের ফোনিক্সের বাসিন্দারা বেশ ভোগান্তির মধ্যেই দিনাতিপাত করছে। বাইরের যা তাপমাত্রা তার চেয়ে সড়ক, ঘরের দেয়াল, ছাদ কয়েক গুণ বেশি উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। কংক্রিটের নগরে ঘরের মেঝে যেন হয়ে উঠেছে আগ্নেয়গিরির লাভা। ফলে হাঁটাচলা তো বটেই, কোথাও বসা কিংবা হাত দেওয়াও বিপজ্জনক হয়ে উঠে
০১ আগস্ট ২০২৩
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যের ফোনিক্সের বাসিন্দারা বেশ ভোগান্তির মধ্যেই দিনাতিপাত করছে। বাইরের যা তাপমাত্রা তার চেয়ে সড়ক, ঘরের দেয়াল, ছাদ কয়েক গুণ বেশি উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। কংক্রিটের নগরে ঘরের মেঝে যেন হয়ে উঠেছে আগ্নেয়গিরির লাভা। ফলে হাঁটাচলা তো বটেই, কোথাও বসা কিংবা হাত দেওয়াও বিপজ্জনক হয়ে উঠে
০১ আগস্ট ২০২৩
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যের ফোনিক্সের বাসিন্দারা বেশ ভোগান্তির মধ্যেই দিনাতিপাত করছে। বাইরের যা তাপমাত্রা তার চেয়ে সড়ক, ঘরের দেয়াল, ছাদ কয়েক গুণ বেশি উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। কংক্রিটের নগরে ঘরের মেঝে যেন হয়ে উঠেছে আগ্নেয়গিরির লাভা। ফলে হাঁটাচলা তো বটেই, কোথাও বসা কিংবা হাত দেওয়াও বিপজ্জনক হয়ে উঠে
০১ আগস্ট ২০২৩
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যের ফোনিক্সের বাসিন্দারা বেশ ভোগান্তির মধ্যেই দিনাতিপাত করছে। বাইরের যা তাপমাত্রা তার চেয়ে সড়ক, ঘরের দেয়াল, ছাদ কয়েক গুণ বেশি উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। কংক্রিটের নগরে ঘরের মেঝে যেন হয়ে উঠেছে আগ্নেয়গিরির লাভা। ফলে হাঁটাচলা তো বটেই, কোথাও বসা কিংবা হাত দেওয়াও বিপজ্জনক হয়ে উঠে
০১ আগস্ট ২০২৩
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে