অনলাইন ডেস্ক
ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা এখনো ক্ষতিকর পর্যায়েই রয়ে গেছে। আজ মঙ্গলবার দূষিত শহরের বৈশ্বিক সূচকে ২১৪ বায়ুমান নিয়ে বিশ্বের ১২৫টি শহরের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে আছে ঢাকা। গতকাল সোমবার ঢাকা ছিল প্রথম স্থানে। তালিকায় অবস্থার সামান্য উন্নতি হলেও বায়ুমানে কোনো পরিবর্তন আসেনি বললেই চলে। ঢাকার বায়ু খুবই অস্বাস্থ্যকর। ২৬৩ বায়ুমান নিয়ে দূষণের তালিকায় শীর্ষে ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়।
দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষ পাঁচ শহরের ভিয়েতনামেরই আরেক শহর হো চি মিন সিটি, ভারতের দিল্লি ও নর্থ মেসিডোনিয়ার স্কোপজে। আজ সকাল ৯টার হিসাবে শহরগুলোর বাতাসের এই অবস্থা ছিল। বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে বায়ুদূষণের মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বায়ুদূষণের পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকায় বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে—ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিকদের এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকার বায়ুমানের অবনতি থামছে না। গত বছর থেকে এ বছরের নভেম্বরে বায়ুর মান ১০ শতাংশ পর্যন্ত খারাপ হয়েছে। আর ডিসেম্বরে চলতি বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দূষিত ছিল ঢাকার বাতাস।
ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা এখনো ক্ষতিকর পর্যায়েই রয়ে গেছে। আজ মঙ্গলবার দূষিত শহরের বৈশ্বিক সূচকে ২১৪ বায়ুমান নিয়ে বিশ্বের ১২৫টি শহরের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে আছে ঢাকা। গতকাল সোমবার ঢাকা ছিল প্রথম স্থানে। তালিকায় অবস্থার সামান্য উন্নতি হলেও বায়ুমানে কোনো পরিবর্তন আসেনি বললেই চলে। ঢাকার বায়ু খুবই অস্বাস্থ্যকর। ২৬৩ বায়ুমান নিয়ে দূষণের তালিকায় শীর্ষে ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়।
দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষ পাঁচ শহরের ভিয়েতনামেরই আরেক শহর হো চি মিন সিটি, ভারতের দিল্লি ও নর্থ মেসিডোনিয়ার স্কোপজে। আজ সকাল ৯টার হিসাবে শহরগুলোর বাতাসের এই অবস্থা ছিল। বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে বায়ুদূষণের মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বায়ুদূষণের পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকায় বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে—ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিকদের এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকার বায়ুমানের অবনতি থামছে না। গত বছর থেকে এ বছরের নভেম্বরে বায়ুর মান ১০ শতাংশ পর্যন্ত খারাপ হয়েছে। আর ডিসেম্বরে চলতি বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দূষিত ছিল ঢাকার বাতাস।
অবৈধ ১৮টি ইটভাটা থেকে ৪৬ লাখ ৮০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। চারটি ইটভাটার চিমনি ভেঙে কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়। আরও চারটি ইটভাটা বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়। আজ বুধবার বায়ুদূষণ রোধে পরিবেশ মন্ত্রণালয় ও পরিবেশ অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমাণ আদালত ঢাকা, শরীয়তপুর, রংপুর, কুড়িগ্রাম, কুষ্টিয়া, ফরিদপুর ও মাদা
৩ ঘণ্টা আগেসামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ‘সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড’ সামুদ্রিক সংরক্ষিত এলাকার সমন্বিত ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছে সরকার। এই পরিকল্পনার মাধ্যমে ডলফিন, তিমি, হাঙর, শাপলাপাতা মাছ (স্টিং রে) ও সামুদ্রিক কাছিমসহ বিপন্ন সামুদ্রিক প্রাণী এবং এদের বাসস্থান রক্ষা করা হবে। এ লক্ষ্যে সমুদ্রে সংরক্ষিত
৫ ঘণ্টা আগেপৌষ মাসের ২৪ দিন পেরিয়ে গেলেও তাপমাত্রা ওঠা–নামার মধ্যেই আছে। ডিসেম্বরের শেষ নাগাদ শীতের অনুভূতি অনেকটা কম থাকলেও জানুয়ারির শুরুতে আচমকা শীতের তীব্রতা বেড়ে যায়। গত সপ্তাহের শেষ দিকে রংপুর বিভাগের সব জেলাসহ...
৬ ঘণ্টা আগেবায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদ
১৬ ঘণ্টা আগে