নীলফামারী প্রতিনিধি
নীলফামারীর সদর উপজেলার চওড়া বড়গাছা ইউনিয়নের কাঞ্চনপাড়ায় মুরগির খামারের বৈদ্যুতিক ফাঁদে একটি চিতা বাঘের মরদেহ উদ্ধারের পর আরও বাঘের পায়ের ছাপ মিলেছে। আজ শনিবার দুপুরে রংপুরের বিশেষ টিমের তত্ত্বাবধানে মৃত চিতাবাঘের অপর সঙ্গীকে খুঁজতে গিয়ে বাঘের পায়ের ছাপের সন্ধান পায়।
তবে এখনো মেলেনি সঙ্গী বাঘের হদিস। এতে বাঘ-আতঙ্ক বিরাজ করছে নীলফামারী সদরের গোড়গ্রাম ও চওড়া বড়গাছা ইউনিয়নের ছয় গ্রামবাসীর মধ্যে। ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে মসজিদে মসজিদে মাইকিং করে জনগণকে নিরাপদে থাকার জন্য সতর্ক করা হচ্ছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, বন বিভাগের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থলের আশপাশে লাল পতাকা দিয়ে গ্রামবাসীর চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ডারিরপাড়, ধোবাডাঙ্গা, দলবাড়ি, তীলবাড়ি ডাঙ্গা, কাঞ্চনপাড়া, হিন্দুপাড়া ঘুরে দেখা গেছে বাড়ির বাইরে কয়েকজন নারী-পুরুষ ছাড়া আর চোখে পড়েনি তেমন কাউকে। সবার চোখেমুখে আতঙ্কের ছাপ।
দলবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা মাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘ছোট বাচ্চাদের নিয়ে অনেক ভয় হচ্ছে। তাদের ঘরের বাইরে বের হইতে বাধা দিচ্ছি। তারা বাধা মানতে চায় না। হঠাৎ এলাকায় বাঘ আসার কথা শুনে আতঙ্কে আছি। বন বিভাগের লোকজন চেষ্টা করছে বাঘটা ধরার জন্য। আশা করি বাঘটা তাড়াতাড়ি ধরা পড়বে।’
রংপুর বন্য প্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা স্মৃতি সিংহ বলেন, ঘটনাস্থল থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার দূরে চওড়া বড়গাছা ইউনিয়নের চৌরাঙ্গী বাজারের নতিবাড়ী গ্রামের সড়কে একাধিক বাঘের পায়ের ছাপ দেখা গেছে। এসব পায়ের ছাপ দেখে মনে হচ্ছে আজ শনিবার ভোরের দিকে এখানে বাঘের আনাগোনা ছিল। এ এলাকায় একাধিক বাঘ থাকতে পারে বলে তিনি ধারণা করছেন।
এ সময় ঢাকা ও রাজশাহী বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট, উপজেলা প্রশাসন ও নীলফামারী বন বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গতকাল শুক্রবার ভোরে সদর উপজেলার চওড়া বড়গাছা ইউনিয়নের কাঞ্চনপাড়ায় জনৈক অলিয়ার রহমানের মুরগীর খামার থেকে একটি মৃত চিতা বাঘ উদ্ধার করা হয়। শিয়াল মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদে পড়ে মারা যাওয়া বাঘটি নীলফামারী প্রাণিসম্পদ বিভাগে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করা হয়েছে।
নীলফামারী জেলার বন বিভাগের কর্মকর্তা মোনায়েম খান বলেন, এটি একটি লেপার্ড, ভারতীয় হতে পারে। লুকিয়ে থাকা বাঘ জীবিত অবস্থায় ধরতে কাজ করছে ঢাকা, রাজশাহী ও রংপুর থেকে আসা বন বিভাগের তিনটি ইউনিট। জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোখলেছুর রহমানসহ বন বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
নীলফামারীর সদর উপজেলার চওড়া বড়গাছা ইউনিয়নের কাঞ্চনপাড়ায় মুরগির খামারের বৈদ্যুতিক ফাঁদে একটি চিতা বাঘের মরদেহ উদ্ধারের পর আরও বাঘের পায়ের ছাপ মিলেছে। আজ শনিবার দুপুরে রংপুরের বিশেষ টিমের তত্ত্বাবধানে মৃত চিতাবাঘের অপর সঙ্গীকে খুঁজতে গিয়ে বাঘের পায়ের ছাপের সন্ধান পায়।
তবে এখনো মেলেনি সঙ্গী বাঘের হদিস। এতে বাঘ-আতঙ্ক বিরাজ করছে নীলফামারী সদরের গোড়গ্রাম ও চওড়া বড়গাছা ইউনিয়নের ছয় গ্রামবাসীর মধ্যে। ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে মসজিদে মসজিদে মাইকিং করে জনগণকে নিরাপদে থাকার জন্য সতর্ক করা হচ্ছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, বন বিভাগের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থলের আশপাশে লাল পতাকা দিয়ে গ্রামবাসীর চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ডারিরপাড়, ধোবাডাঙ্গা, দলবাড়ি, তীলবাড়ি ডাঙ্গা, কাঞ্চনপাড়া, হিন্দুপাড়া ঘুরে দেখা গেছে বাড়ির বাইরে কয়েকজন নারী-পুরুষ ছাড়া আর চোখে পড়েনি তেমন কাউকে। সবার চোখেমুখে আতঙ্কের ছাপ।
দলবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা মাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘ছোট বাচ্চাদের নিয়ে অনেক ভয় হচ্ছে। তাদের ঘরের বাইরে বের হইতে বাধা দিচ্ছি। তারা বাধা মানতে চায় না। হঠাৎ এলাকায় বাঘ আসার কথা শুনে আতঙ্কে আছি। বন বিভাগের লোকজন চেষ্টা করছে বাঘটা ধরার জন্য। আশা করি বাঘটা তাড়াতাড়ি ধরা পড়বে।’
রংপুর বন্য প্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা স্মৃতি সিংহ বলেন, ঘটনাস্থল থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার দূরে চওড়া বড়গাছা ইউনিয়নের চৌরাঙ্গী বাজারের নতিবাড়ী গ্রামের সড়কে একাধিক বাঘের পায়ের ছাপ দেখা গেছে। এসব পায়ের ছাপ দেখে মনে হচ্ছে আজ শনিবার ভোরের দিকে এখানে বাঘের আনাগোনা ছিল। এ এলাকায় একাধিক বাঘ থাকতে পারে বলে তিনি ধারণা করছেন।
এ সময় ঢাকা ও রাজশাহী বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট, উপজেলা প্রশাসন ও নীলফামারী বন বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গতকাল শুক্রবার ভোরে সদর উপজেলার চওড়া বড়গাছা ইউনিয়নের কাঞ্চনপাড়ায় জনৈক অলিয়ার রহমানের মুরগীর খামার থেকে একটি মৃত চিতা বাঘ উদ্ধার করা হয়। শিয়াল মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদে পড়ে মারা যাওয়া বাঘটি নীলফামারী প্রাণিসম্পদ বিভাগে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করা হয়েছে।
নীলফামারী জেলার বন বিভাগের কর্মকর্তা মোনায়েম খান বলেন, এটি একটি লেপার্ড, ভারতীয় হতে পারে। লুকিয়ে থাকা বাঘ জীবিত অবস্থায় ধরতে কাজ করছে ঢাকা, রাজশাহী ও রংপুর থেকে আসা বন বিভাগের তিনটি ইউনিট। জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোখলেছুর রহমানসহ বন বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
উন্নতি হয়নি ঢাকার বাতাসের। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ১২৫টি দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থানে আছে বাংলাদেশের রাজধানী। স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার রেকর্ড অনুযায়ী, ১৫৯ বায়ুমান নিয়ে ঢাকার বাতাস আজকে অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে ছিল।
২ ঘণ্টা আগেপানিসম্পদ এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘ঢাকা শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনে এখানকার খালগুলো খননের বিকল্প নেই। একটু বৃষ্টি হলেই ঢাকার ধানমন্ডিসহ বিভিন্ন এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। এই অবস্থা থেকে উত্তরণে আমাদের ঢাকার খালগুলোতে পানির প্রবাহ ফিরিয়ে আনতে হবে
১৩ ঘণ্টা আগেযেহেতু প্রভাবশালী ও বিত্তশালীরা বর্তমানে বিভিন্ন স্তরে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন। সুতরাং নির্বাচনে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে যদি পরিবেশ দূষণ ও নদী দখলকারীদের অযোগ্য ঘোষণা করার আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়, তবে পরিবেশ সংরক্ষণ সহজতর হবে...
১৮ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাসের তেমন উন্নতি হয়নি। আজ বুধবার বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ১২৫টি দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশের রাজধানী। সকাল ৮টার রেকর্ড অনুযায়ী, ১৭১ বায়ুমান নিয়ে ঢাকার বাতাস আজকে অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী, ১৫৯ বায়ুমান নিয়ে ৭ম স্থানে ছিল
১ দিন আগে