অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা: দেশটি এশীয় হাতির বৃহত্তম আবাস। কিন্তু খাদ্য ও আবাসের সংকটে প্রজাতিটি এখন হুমকির মুখে। ফলে প্রায়ই লোকালয়ে হানা দেয় তারা। কখনো দল বেঁধে নেমে পড়ে ফসলের খেতে। ঢুকে পড়ে মানুষের বসতিতে। আক্রমণ করে বসে স্থানীয় বাসিন্দাদের।
সরকারি হিসাব অনুযায়ীই, দেশটিতে প্রতি বছর হাতির আক্রমণে প্রাণ হারায় প্রায় ৫০০ মানুষ। সরকারি ও বেসরকারিভাবে নানা উদ্যোগেও হাতি আর মানুষের এই সংঘাত নিরসন করা যাচ্ছে না।
দানবাকার প্রাণীটির সঙ্গে ভারতে মানুষের সংঘাত এখন নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হয়েছে। বাসস্থান সংকুচিত হওয়ার কারণে যে ১৩টি দেশে এই হাতির বিচরণ এর সবগুলোতেই এদের সংখ্যা দ্রুত কমে যাচ্ছে। হাতির আবাস্থলগুলোতে মানুষের আবাস, চাষাবাদ এবং অন্যান্য অবকাঠামো নির্মাণ চলছে। প্রায় ১৪০ কোটি জনসংখ্যার দেশ ভারতে হাতির আবাসস্থলে মানুষের তৎপরতা আরও দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে।
ভারতের সেন্ট্রাল ফর ওয়াইল্ডলাইফ স্টাডিজের নির্বাহী পরিচালক এবং প্রধান সংরক্ষণ বিজ্ঞানী কৃতি কারান্থ মার্কিন সম্প্রচার মাধ্যম সিএনএনকে বলেন, ভারতে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে একটি হলো– আমাদের বন্যপ্রাণীর জন্য ৫ শতাংশেরও কম ভূমি সংরক্ষিত আছে। লাখ লাখ মানুষ আমাদের সংরক্ষিত অঞ্চল বা এর আশপাশে বসবাস করেন।
ভারতে ১০০টিরও বেশি জাতীয় উদ্যান এবং হাতির জন্য প্রায় ৩০টি সংরক্ষিত এলাকা রয়েছে। কিন্তু ভারতে অবস্থানরত ৩০ হাজারের বেশি হাতির বেশির ভাগই এই সংরক্ষিত এলাকাগুলোর বাইরে থাকে এবং খাবারের সন্ধানে বা ঘুরে বেড়ানোর জন্য মানুষের আবাসস্থলে চলে যায়।
ঢাকা: দেশটি এশীয় হাতির বৃহত্তম আবাস। কিন্তু খাদ্য ও আবাসের সংকটে প্রজাতিটি এখন হুমকির মুখে। ফলে প্রায়ই লোকালয়ে হানা দেয় তারা। কখনো দল বেঁধে নেমে পড়ে ফসলের খেতে। ঢুকে পড়ে মানুষের বসতিতে। আক্রমণ করে বসে স্থানীয় বাসিন্দাদের।
সরকারি হিসাব অনুযায়ীই, দেশটিতে প্রতি বছর হাতির আক্রমণে প্রাণ হারায় প্রায় ৫০০ মানুষ। সরকারি ও বেসরকারিভাবে নানা উদ্যোগেও হাতি আর মানুষের এই সংঘাত নিরসন করা যাচ্ছে না।
দানবাকার প্রাণীটির সঙ্গে ভারতে মানুষের সংঘাত এখন নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হয়েছে। বাসস্থান সংকুচিত হওয়ার কারণে যে ১৩টি দেশে এই হাতির বিচরণ এর সবগুলোতেই এদের সংখ্যা দ্রুত কমে যাচ্ছে। হাতির আবাস্থলগুলোতে মানুষের আবাস, চাষাবাদ এবং অন্যান্য অবকাঠামো নির্মাণ চলছে। প্রায় ১৪০ কোটি জনসংখ্যার দেশ ভারতে হাতির আবাসস্থলে মানুষের তৎপরতা আরও দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে।
ভারতের সেন্ট্রাল ফর ওয়াইল্ডলাইফ স্টাডিজের নির্বাহী পরিচালক এবং প্রধান সংরক্ষণ বিজ্ঞানী কৃতি কারান্থ মার্কিন সম্প্রচার মাধ্যম সিএনএনকে বলেন, ভারতে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে একটি হলো– আমাদের বন্যপ্রাণীর জন্য ৫ শতাংশেরও কম ভূমি সংরক্ষিত আছে। লাখ লাখ মানুষ আমাদের সংরক্ষিত অঞ্চল বা এর আশপাশে বসবাস করেন।
ভারতে ১০০টিরও বেশি জাতীয় উদ্যান এবং হাতির জন্য প্রায় ৩০টি সংরক্ষিত এলাকা রয়েছে। কিন্তু ভারতে অবস্থানরত ৩০ হাজারের বেশি হাতির বেশির ভাগই এই সংরক্ষিত এলাকাগুলোর বাইরে থাকে এবং খাবারের সন্ধানে বা ঘুরে বেড়ানোর জন্য মানুষের আবাসস্থলে চলে যায়।
অতি মুনাফা ও বাজার অর্থনীতিই পরিবেশ ধ্বংসের মূল কারণ বলে মন্তব্য করেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক রেহমান সোবহান। তিনি বলেছেন, আইনের যথাযথ বাস্তবায়নের অভাবে পরিবেশ সুরক্ষা কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এই জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও উদ্যোগ প্রয়োজন। তবে সবার আগে এ বিষয়ে করণীয়...
৭ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বায়ুদূষণের সূচকে বিশ্বের ১২৫টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান আজ দ্বিতীয়। সকাল ৬টায় ঢাকার বায়ুমান রেকর্ড করা হয় ২৯১। মানসূচকে ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়...
৯ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের কুতুবদিয়া দ্বীপে নতুনভাবে বনায়নের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বন ও পরিবেশ এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান। আজ শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অডিটরিয়ামে সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
২১ ঘণ্টা আগেঅবিলম্বে প্রাণ-প্রকৃতি পুনরুদ্ধার ও কার্বন নিঃসরণ কমানোর পদক্ষেপ না নেওয়া হলে ২০৭০-২০৯০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক জিডিপি ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। যুক্তরাজ্যের লন্ডনভিত্তিক ইনস্টিটিউট অ্যান্ড ফ্যাকাল্টি অব অ্যাকচুয়ারিজ এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই সতর্কবার্তা দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প
১ দিন আগে