অনলাইন ডেস্ক
পৃথিবীর মোট স্থলভাগের ৩০ শতাংশের বেশি জায়গা দখল করে আছে অরণ্য। পরিষ্কার বাতাস, পানি তৈরির প্রাকৃতিক এক কারখানা বলতে পারেন একে। বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীর বাসস্থান এটি। তেমনি বহু মানুষ কোনো না কোনোভাবে এর ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু গোটা পৃথিবীজুড়েই বন উজাড় হচ্ছে আশঙ্কাজনকভাবে। আজ বিশ্ব বন দিবসে অরণ্যের ১২টি উপকারিতার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেব পাঠকদের।
অক্সিজেন তৈরি করে
আমাদের ছাড়া কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে গাছ। আবার এর বদলে আমাদের বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় অক্সিজেন সরবরাহ করে। বলা হয় একটি বড় আকারের গাছ চারজন মানুষের এক দিনের অক্সিজেনের জোগান দেয়।
কার্বন-ডাই-অক্সাইডের সংরক্ষণাগার
পৃথিবীর কার্বন-ডাই-অক্সাইডের বড় সংরক্ষণাগার হলো অরণ্য। বায়ুমণ্ডল থেকে কার্বন-ডাই-অক্সাইড শোষণ করে পরিবেশকে ভালো রাখে অরণ্যের গাছপালা। শুধুমাত্র গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অরণ্যগুলোতেই ২ হাজার ৫০০ কোটি টন সংরক্ষিত আছে কোনো না কোনোভাবে।
আমাদের শীতল রাখে
ছায়া দিয়ে বনের গাছপালা আমাদের শীতলতা দেয় সন্দেহ নেই। তবে ট্রান্সপিরেশন নামের একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে চারপাশের বাতাসের তাপমাত্রা দ্রুত সময়ের মধ্যে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। শিকড়ের মাধ্যমে পানি সংগ্রহ করে গাছ। তারপর ট্রান্সপিরেশনের মাধ্যমে পাতার মাধ্যমে কিছু পানি বাতাসে ছেড়ে দেয়। এভাবে উত্তপ্ত পরিবেশ শীতল হয়। এর পাশাপাশি শহর অঞ্চলে গাছের চাঁদোয়া কার্বন আটকে দেয়, বাতাস পরিশোধন করে, তেমনি বনের গাছপালা পানির মান উন্নত করে, তেমনি আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যেও ইতিবাচক ভূমিকা রাখে।
আবহাওয়াকে প্রভাবিত করে
মাটি থেকে পানি নিয়ে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে ছেড়ে দেয় গাছ। তাই বড়সড় জায়গা নিয়ে বিস্তৃত জঙ্গলগুলো নিজেদের একটা ক্ষুদ্র জলবায়ু এলাকা তৈরির পাশাপাশি আবহাওয়াতে ভূমিকা রাখতে পারে। এমনকি খুব বড় অরণ্য হলে এর প্রভাব থাকতে পারে হাজারো মাইল পর্যন্ত। যেমন আমাজনের জঙ্গল শুধু এর ভেতরে ও আশপাশে বৃষ্টিপাত ঘটাতে ভূমিকা রাখে তা নয়, এটি এমনকি উত্তর আমেরিকার বিশাল সমতলভূমিতেও বৃষ্টি ঝরতে পারে বিশাল অরণ্যটির প্রভাবে।
অসংখ্য প্রজাতির আবাস
পৃথিবীর জীববৈচিত্র্যের শতকরা ৮০ শতাংশের দেখা মেলে বনে। গাছের ৬০ হাজার প্রজাতির আশ্রয়স্থল অরণ্য। উভচর প্রজাতির ৮০ শতাংশ, পাখি প্রজাতির ৭৫ শতাংশ এবং স্তন্যপায়ী প্রাণী প্রজাতির ৬৮ শতাংশের আবাস জঙ্গলে।
কয়েক কোটি মানুষের বাস
গোটা পৃথিবীজুড়ে অরণ্যগুলোতে ৩০ কোটি লোকের বাস। এদের মধ্যে আনুমানিক ৬ কোটি আদিবাসী, তাঁরা বেঁচে থাকতে পুরোপুরি অরণ্যের ওপর নির্ভরশীল। অনেকের আবার বাস করে অরণ্য এলাকার আশপাশে।
বাতাস পরিষ্কার রাখে
বন কার্বন-ডাই-অক্সাইড শোষণ করার পাশাপাশি বাতাসকে কার্বন মনোক্সাইড, নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড এবং সালফার ডাই অক্সাইড থেকে বাতাসকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। এগুলোর সবগুলোই বায়ু দূষণে ভূমিকা রাখে। এক সমীক্ষায় দেখা গেছে শুধু বাতাস বিশুদ্ধ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শহরের গাছপালা এভাবে ৮৫০ জন মানুষের জীবন বাঁচায় বছরে, আর স্বাস্থ্যসেবায় খরচ কমায় ৬৮০ কোটি ডলারের।
ভূমিক্ষয় রোধ
বন ভূমিক্ষয় রোধে সাহায্য করে। ভূমিক্ষয়ে ভূমিকা রাখে এমন বিভিন্ন নিয়ামকের প্রভাব কমাতে সাহায্য করে। যেমন বাতাস আর বৃষ্টিকে আটকায় নিজের শিকড় আর ডাল-পাতার মাধ্যমে। তাই কোনো এলাকায় বন উজাড় হলে আশপাশের জায়গাগুলোয় ভূমিধস, ধূলিঝড় ও বন্যার সৃষ্টি হয়।
ওষুধ তৈরিতে সাহায্য করে
ওষুধ তৈরিতে যেসব ওষুধ ব্যবহার করা হয় তার অনেকগুলোই পাওয়া যায় জঙ্গলে। যেমন অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টজনিত রোগের চিকিৎসায় ব্যবহার করা ওষুধ থিওফিলিন তৈরি করা হয় কোকো দিয়ে। ক্যানসার নিরাময়ে ব্যবহার করা বিভিন্ন ওষুধ তৈরিতে যেসব উদ্ভিদ কাজে লাগে এর অর্ধেকের বেশি পাবেন অরণ্যে।
খাবারের জোগানদাতা
বাদাম, মাশরুম, ফল, মধু, বীজসহ আরও কত ধরনের খাবারের যে জোগান দেয় বন। বিভিন্ন খাবার তৈরিতেও ব্যবহার করা হয় বন থেকে পাওয়া যাওয়া নানান কিছু।
শব্দকে চাপা দেয়
উচ্চ শব্দও মৃদু হয়ে যায় বনে। এ ক্ষেত্রে বনের বৃক্ষ শব্দের প্রাকৃতিক এক প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করে। এই শব্দের তেজ হারানোর কারণ পাতার মর্মর, পাখির ডাক ইত্যাদি। শুধুমাত্র জায়গামতো থাকা গাছ এমনকি আপনার বাসায় আসা কৃত্রিম শব্দ ৫ থেকে ১০ ডেসিবেল কমিয়ে দিতে পারে। কিংবা আপনার কানে যে শব্দ পৌঁছে এটা অর্ধেক করে দেবে।
চাকরি সৃষ্টি করে
১৬০ কোটির বেশি মানুষ জীবনধারণের জন্য কিছুটা হলেও বনের ওপর নির্ভরশীল। আর ১ কোটি মানুষ সরাসরি বন সংরক্ষণ কিংবা বন ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িত চাকরি করছেন।
সূত্র: ট্রি হাগার ডট কম, ব্লগ ডট টেনট্রি ডট কম
পৃথিবীর মোট স্থলভাগের ৩০ শতাংশের বেশি জায়গা দখল করে আছে অরণ্য। পরিষ্কার বাতাস, পানি তৈরির প্রাকৃতিক এক কারখানা বলতে পারেন একে। বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীর বাসস্থান এটি। তেমনি বহু মানুষ কোনো না কোনোভাবে এর ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু গোটা পৃথিবীজুড়েই বন উজাড় হচ্ছে আশঙ্কাজনকভাবে। আজ বিশ্ব বন দিবসে অরণ্যের ১২টি উপকারিতার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেব পাঠকদের।
অক্সিজেন তৈরি করে
আমাদের ছাড়া কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে গাছ। আবার এর বদলে আমাদের বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় অক্সিজেন সরবরাহ করে। বলা হয় একটি বড় আকারের গাছ চারজন মানুষের এক দিনের অক্সিজেনের জোগান দেয়।
কার্বন-ডাই-অক্সাইডের সংরক্ষণাগার
পৃথিবীর কার্বন-ডাই-অক্সাইডের বড় সংরক্ষণাগার হলো অরণ্য। বায়ুমণ্ডল থেকে কার্বন-ডাই-অক্সাইড শোষণ করে পরিবেশকে ভালো রাখে অরণ্যের গাছপালা। শুধুমাত্র গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অরণ্যগুলোতেই ২ হাজার ৫০০ কোটি টন সংরক্ষিত আছে কোনো না কোনোভাবে।
আমাদের শীতল রাখে
ছায়া দিয়ে বনের গাছপালা আমাদের শীতলতা দেয় সন্দেহ নেই। তবে ট্রান্সপিরেশন নামের একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে চারপাশের বাতাসের তাপমাত্রা দ্রুত সময়ের মধ্যে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। শিকড়ের মাধ্যমে পানি সংগ্রহ করে গাছ। তারপর ট্রান্সপিরেশনের মাধ্যমে পাতার মাধ্যমে কিছু পানি বাতাসে ছেড়ে দেয়। এভাবে উত্তপ্ত পরিবেশ শীতল হয়। এর পাশাপাশি শহর অঞ্চলে গাছের চাঁদোয়া কার্বন আটকে দেয়, বাতাস পরিশোধন করে, তেমনি বনের গাছপালা পানির মান উন্নত করে, তেমনি আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যেও ইতিবাচক ভূমিকা রাখে।
আবহাওয়াকে প্রভাবিত করে
মাটি থেকে পানি নিয়ে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে ছেড়ে দেয় গাছ। তাই বড়সড় জায়গা নিয়ে বিস্তৃত জঙ্গলগুলো নিজেদের একটা ক্ষুদ্র জলবায়ু এলাকা তৈরির পাশাপাশি আবহাওয়াতে ভূমিকা রাখতে পারে। এমনকি খুব বড় অরণ্য হলে এর প্রভাব থাকতে পারে হাজারো মাইল পর্যন্ত। যেমন আমাজনের জঙ্গল শুধু এর ভেতরে ও আশপাশে বৃষ্টিপাত ঘটাতে ভূমিকা রাখে তা নয়, এটি এমনকি উত্তর আমেরিকার বিশাল সমতলভূমিতেও বৃষ্টি ঝরতে পারে বিশাল অরণ্যটির প্রভাবে।
অসংখ্য প্রজাতির আবাস
পৃথিবীর জীববৈচিত্র্যের শতকরা ৮০ শতাংশের দেখা মেলে বনে। গাছের ৬০ হাজার প্রজাতির আশ্রয়স্থল অরণ্য। উভচর প্রজাতির ৮০ শতাংশ, পাখি প্রজাতির ৭৫ শতাংশ এবং স্তন্যপায়ী প্রাণী প্রজাতির ৬৮ শতাংশের আবাস জঙ্গলে।
কয়েক কোটি মানুষের বাস
গোটা পৃথিবীজুড়ে অরণ্যগুলোতে ৩০ কোটি লোকের বাস। এদের মধ্যে আনুমানিক ৬ কোটি আদিবাসী, তাঁরা বেঁচে থাকতে পুরোপুরি অরণ্যের ওপর নির্ভরশীল। অনেকের আবার বাস করে অরণ্য এলাকার আশপাশে।
বাতাস পরিষ্কার রাখে
বন কার্বন-ডাই-অক্সাইড শোষণ করার পাশাপাশি বাতাসকে কার্বন মনোক্সাইড, নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড এবং সালফার ডাই অক্সাইড থেকে বাতাসকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। এগুলোর সবগুলোই বায়ু দূষণে ভূমিকা রাখে। এক সমীক্ষায় দেখা গেছে শুধু বাতাস বিশুদ্ধ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শহরের গাছপালা এভাবে ৮৫০ জন মানুষের জীবন বাঁচায় বছরে, আর স্বাস্থ্যসেবায় খরচ কমায় ৬৮০ কোটি ডলারের।
ভূমিক্ষয় রোধ
বন ভূমিক্ষয় রোধে সাহায্য করে। ভূমিক্ষয়ে ভূমিকা রাখে এমন বিভিন্ন নিয়ামকের প্রভাব কমাতে সাহায্য করে। যেমন বাতাস আর বৃষ্টিকে আটকায় নিজের শিকড় আর ডাল-পাতার মাধ্যমে। তাই কোনো এলাকায় বন উজাড় হলে আশপাশের জায়গাগুলোয় ভূমিধস, ধূলিঝড় ও বন্যার সৃষ্টি হয়।
ওষুধ তৈরিতে সাহায্য করে
ওষুধ তৈরিতে যেসব ওষুধ ব্যবহার করা হয় তার অনেকগুলোই পাওয়া যায় জঙ্গলে। যেমন অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টজনিত রোগের চিকিৎসায় ব্যবহার করা ওষুধ থিওফিলিন তৈরি করা হয় কোকো দিয়ে। ক্যানসার নিরাময়ে ব্যবহার করা বিভিন্ন ওষুধ তৈরিতে যেসব উদ্ভিদ কাজে লাগে এর অর্ধেকের বেশি পাবেন অরণ্যে।
খাবারের জোগানদাতা
বাদাম, মাশরুম, ফল, মধু, বীজসহ আরও কত ধরনের খাবারের যে জোগান দেয় বন। বিভিন্ন খাবার তৈরিতেও ব্যবহার করা হয় বন থেকে পাওয়া যাওয়া নানান কিছু।
শব্দকে চাপা দেয়
উচ্চ শব্দও মৃদু হয়ে যায় বনে। এ ক্ষেত্রে বনের বৃক্ষ শব্দের প্রাকৃতিক এক প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করে। এই শব্দের তেজ হারানোর কারণ পাতার মর্মর, পাখির ডাক ইত্যাদি। শুধুমাত্র জায়গামতো থাকা গাছ এমনকি আপনার বাসায় আসা কৃত্রিম শব্দ ৫ থেকে ১০ ডেসিবেল কমিয়ে দিতে পারে। কিংবা আপনার কানে যে শব্দ পৌঁছে এটা অর্ধেক করে দেবে।
চাকরি সৃষ্টি করে
১৬০ কোটির বেশি মানুষ জীবনধারণের জন্য কিছুটা হলেও বনের ওপর নির্ভরশীল। আর ১ কোটি মানুষ সরাসরি বন সংরক্ষণ কিংবা বন ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িত চাকরি করছেন।
সূত্র: ট্রি হাগার ডট কম, ব্লগ ডট টেনট্রি ডট কম
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
৪ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১২ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১৩ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১ দিন আগে