নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকার চারপাশের নদীরক্ষায় এবং নদীর পানি দূষণ মুক্ত করতে এক বছরের আল্টিমেটাম দিয়েছেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরী। গাবতলী বেড়িবাঁধ সংলগ্ন তুরাগের সংযোগ খালের দূষণ সরেজমিনে পরিদর্শনে গিয়ে আজ বুধবার জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান এ কথা বলেন।
মঞ্জুর আহমেদ বলেন, ‘আগামীকাল ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী। বঙ্গবন্ধুর সারা জীবনের স্বপ্ন ছিল সোনার বাংলা করা। সোনার বাংলার নদী এমন দূষিত হতে পারে না। নদী বা জলাশয় সংশ্লিষ্ট যে কয়েকটি সংস্থা আছে, আগামী এক বছরের মধ্যে সবাই মিলে একটা কর্ম-পরিকল্পনা গ্রহণ করবেন। আগামী বছর বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকীর আগের দিন যদি পানির অবস্থা এমন থাকে। তাহলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেব।’
নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, ‘ঢাকার চারপাশে বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, শীতলক্ষ্যা ও বালু নদী রয়েছে। এই নদীগুলোর পানি আজকে দূষণে বিষাক্ত হয়ে গেছে। এখন নদীকে নদী বলতে পারি না, এটাকে বলতে হয় বিষাক্ত জলস্রোত। এখানে কেউ সাঁতার কাটতে পারে না। কেউ গোসল করতে পারে না। তীব্র দুর্গন্ধে নদীর পাড় দিয়ে হাঁটা যায় না। কিন্তু যারা দূষণ করছেন তারা সব সময় আড়ালে থেকে যাচ্ছেন।’
মঞ্জুর আহমেদ বলেন, ‘পানির অপর নাম জীবন। কিন্তু এটা এখন মরণ হয়ে দেখা দিয়েছে। সারা দেশের নদী রক্ষায় জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের কর্মীরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। আদালত বলেছেন, নদী হচ্ছে জীবন্ত সত্তা। এই নদীকে বাঁচাতে আমরা কাজ করব। এর জন্য যত রকমের অ্যাকশনে যাওয়া দরকার, আমরা সেখানে যাব।’
এ সময় জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যানের সঙ্গে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ভাস্কর দেবনাথ বাপ্পি, পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক আসাদুল হক, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সহকারী নগর-পরিকল্পনাবিদ রেমন আহমেদ আসিফ, জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের উপপ্রধান এম এম মহিউদ্দিন কবীর মাহিন প্রমুখ।
ঢাকার চারপাশের নদীরক্ষায় এবং নদীর পানি দূষণ মুক্ত করতে এক বছরের আল্টিমেটাম দিয়েছেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরী। গাবতলী বেড়িবাঁধ সংলগ্ন তুরাগের সংযোগ খালের দূষণ সরেজমিনে পরিদর্শনে গিয়ে আজ বুধবার জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান এ কথা বলেন।
মঞ্জুর আহমেদ বলেন, ‘আগামীকাল ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী। বঙ্গবন্ধুর সারা জীবনের স্বপ্ন ছিল সোনার বাংলা করা। সোনার বাংলার নদী এমন দূষিত হতে পারে না। নদী বা জলাশয় সংশ্লিষ্ট যে কয়েকটি সংস্থা আছে, আগামী এক বছরের মধ্যে সবাই মিলে একটা কর্ম-পরিকল্পনা গ্রহণ করবেন। আগামী বছর বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকীর আগের দিন যদি পানির অবস্থা এমন থাকে। তাহলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেব।’
নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, ‘ঢাকার চারপাশে বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, শীতলক্ষ্যা ও বালু নদী রয়েছে। এই নদীগুলোর পানি আজকে দূষণে বিষাক্ত হয়ে গেছে। এখন নদীকে নদী বলতে পারি না, এটাকে বলতে হয় বিষাক্ত জলস্রোত। এখানে কেউ সাঁতার কাটতে পারে না। কেউ গোসল করতে পারে না। তীব্র দুর্গন্ধে নদীর পাড় দিয়ে হাঁটা যায় না। কিন্তু যারা দূষণ করছেন তারা সব সময় আড়ালে থেকে যাচ্ছেন।’
মঞ্জুর আহমেদ বলেন, ‘পানির অপর নাম জীবন। কিন্তু এটা এখন মরণ হয়ে দেখা দিয়েছে। সারা দেশের নদী রক্ষায় জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের কর্মীরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। আদালত বলেছেন, নদী হচ্ছে জীবন্ত সত্তা। এই নদীকে বাঁচাতে আমরা কাজ করব। এর জন্য যত রকমের অ্যাকশনে যাওয়া দরকার, আমরা সেখানে যাব।’
এ সময় জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যানের সঙ্গে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ভাস্কর দেবনাথ বাপ্পি, পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক আসাদুল হক, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সহকারী নগর-পরিকল্পনাবিদ রেমন আহমেদ আসিফ, জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের উপপ্রধান এম এম মহিউদ্দিন কবীর মাহিন প্রমুখ।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
৬ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১৪ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১৫ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১ দিন আগে