রাজধানী ঢাকার বাতাসে দূষণ কিছুটা কমেছে। গত কয়েক দিন ধরে সকালে ঢাকার বাতাসে সর্বোচ্চ দূষণ লক্ষ করা যাচ্ছে। আজ সকালের রেকর্ড অনুযায়ী আজ বিশ্বের ১২৫টি দেশের মধ্যে ঢাকার অবস্থান অষ্টম। যেখানে গতকাল একই সময়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দূষণের শহর ছিল ঢাকা।
ঢাকায় আজ বায়ুমান রেকর্ড করা হয়েছে ১৭৩, গতকাল ছিল ১৮৫। সে হিসাবে ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’। শীর্ষ দূষণের শহর হিসেবে উঠে এসেছে পাকিস্তানের লাহোর, দূষণের মাত্রা ২৬৯।
বাংলাদেশ সময় আজ সোমবার সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী দূষণে শীর্ষ পাঁচ শহরের মধ্যে রয়েছে—পাকিস্তানের লাহোর (২৬৯), মঙ্গোলিয়ার রাজধানী উলানবাটর (২২০), বসনিয়ার রাজধানী সারায়েভো (২০৫), ভারতের রাজধানী দিল্লি (২০৪), সেনেগালের রাজধানী ডাকার (১৯৮)। ঢাকার ঠিক ওপরেই রয়েছে, নেপালের রাজধানী কাঠমাণ্ডু (১৯৩) এবং চীনের উহান (১৮০)।
বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে বায়ু পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকায় বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এ দিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে—ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকার বায়ুমানের অবনতি থামছে না। গত বছর থেকে এ বছরের নভেম্বরে বায়ুর মান ১০ শতাংশ পর্যন্ত খারাপ হয়েছে। আর ডিসেম্বরে চলতি বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দূষিত ছিল ঢাকার বাতাস।
রাজধানী ঢাকার বাতাসে দূষণ কিছুটা কমেছে। গত কয়েক দিন ধরে সকালে ঢাকার বাতাসে সর্বোচ্চ দূষণ লক্ষ করা যাচ্ছে। আজ সকালের রেকর্ড অনুযায়ী আজ বিশ্বের ১২৫টি দেশের মধ্যে ঢাকার অবস্থান অষ্টম। যেখানে গতকাল একই সময়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দূষণের শহর ছিল ঢাকা।
ঢাকায় আজ বায়ুমান রেকর্ড করা হয়েছে ১৭৩, গতকাল ছিল ১৮৫। সে হিসাবে ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’। শীর্ষ দূষণের শহর হিসেবে উঠে এসেছে পাকিস্তানের লাহোর, দূষণের মাত্রা ২৬৯।
বাংলাদেশ সময় আজ সোমবার সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী দূষণে শীর্ষ পাঁচ শহরের মধ্যে রয়েছে—পাকিস্তানের লাহোর (২৬৯), মঙ্গোলিয়ার রাজধানী উলানবাটর (২২০), বসনিয়ার রাজধানী সারায়েভো (২০৫), ভারতের রাজধানী দিল্লি (২০৪), সেনেগালের রাজধানী ডাকার (১৯৮)। ঢাকার ঠিক ওপরেই রয়েছে, নেপালের রাজধানী কাঠমাণ্ডু (১৯৩) এবং চীনের উহান (১৮০)।
বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে বায়ু পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকায় বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এ দিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে—ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকার বায়ুমানের অবনতি থামছে না। গত বছর থেকে এ বছরের নভেম্বরে বায়ুর মান ১০ শতাংশ পর্যন্ত খারাপ হয়েছে। আর ডিসেম্বরে চলতি বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দূষিত ছিল ঢাকার বাতাস।
আজ রোববার বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষ পাঁচে উঠে এসেছে ঢাকা। বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (একিউআই) বেলা ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, রাজধানী শহরের বায়ুমান ১৫১, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। গতকালও ১৫২ বায়ুমান নিয়ে ঢাকার অবস্থান ছিল ৯ম।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীতে সন্ধ্যায় বৃষ্টি হওয়ার পর থেকে আবহাওয়া শীতল রয়েছে। এরই মধ্যে মধ্যরাত নাগাদ ঢাকাসহ দেশের সাত অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর...
১৫ ঘণ্টা আগেবিকেলেও রাজধানীর আকাশ দেখে বোঝা যায়নি, থেকে থেকে হালকা বাতাস ছিল শুধু। সন্ধ্যায় হাওয়া বদলে গেল। হঠাৎ শুরু হলো মেঘের মৃদু গুড়গুড়, বিদ্যুতের ঝলকানি, ছিপছিপে বৃষ্টি। ক্রমেই বাতাসের গতি আর বৃষ্টির ফোঁটার আকার—দুটোই বাড়ল। হাঁপ ছেড়ে বাঁচল কয়েক দিনের ভ্যাপসা গরমে হাঁসফাঁস করতে থাকা নগরবাসী...
১৬ ঘণ্টা আগেমাতুয়াইল স্যানিটারি ল্যান্ডফিলসহ কোথাও ময়লা পোড়ানো যাবে না বলে জানিয়েছেন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। আজ শনিবার বায়ুদূষণপ্রবণ বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে তিনি এই নির্দেশনা দেন।
২১ ঘণ্টা আগে