নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘বায়ু, শব্দ, প্লাস্টিক এবং নদী দূষণ নিয়ন্ত্রণে সরকার উদাহরণ স্থাপন করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।’ আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত ইর্মা ভ্যান ডুরেন উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের সময় এসব কথা বলেন তিনি।
সাক্ষাতে বাংলাদেশের পরিবেশ সংরক্ষণ, পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা এবং দূষণ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে নেদারল্যান্ডসের সঙ্গে সহযোগিতা শক্তিশালী করার ওপর আলোচনা হয়। উভয় পক্ষ জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশগত অবনতি মোকাবিলায় চলমান উদ্যোগ এবং ভবিষ্যতের সম্ভাব্য সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করেন।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ‘জনগণের জন্য একটি পরিচ্ছন্ন এবং স্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
পরিবেশ সংরক্ষণ বিশেষ করে নদী রক্ষায় স্থানীয় জনগণের অংশগ্রহণের গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘নদীগুলো আমাদের জীববৈচিত্র্যের মূলভিত্তি এবং যে কোনো টেকসই পরিচ্ছন্নতার উদ্যোগে স্থানীয় জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ অপরিহার্য।’
তিনি পলিথিন ব্যাগ নিষিদ্ধের বর্তমান বাস্তবায়নের উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, ‘উদ্ভূত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রয়োজনে ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনাও হালনাগাদ করা হতে পারে।’
রাষ্ট্রদূত ইর্মা ভ্যান ডুরেন বাংলাদেশকে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় এবং পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা উন্নত করতে সহায়তা করার জন্য নেদারল্যান্ডসের প্রস্তুতির কথা জানান।
উভয় পক্ষ ভবিষ্যতে পরিবেশ সংরক্ষণ ও পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে আরও সহযোগিতার আশাবাদ ব্যক্ত করেন। পানি ব্যবস্থাপনায় নেদারল্যান্ডসের অভিজ্ঞতা এবং টেকসই উন্নয়নের প্রতি বাংলাদেশের অঙ্গীকারকে সহযোগিতার শক্তিশালী ভিত্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অনুষ্ঠানে পরিবেশ সচিব, পানি সম্পদ সচিব, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক এবং দূতাবাসের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘বায়ু, শব্দ, প্লাস্টিক এবং নদী দূষণ নিয়ন্ত্রণে সরকার উদাহরণ স্থাপন করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।’ আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত ইর্মা ভ্যান ডুরেন উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের সময় এসব কথা বলেন তিনি।
সাক্ষাতে বাংলাদেশের পরিবেশ সংরক্ষণ, পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা এবং দূষণ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে নেদারল্যান্ডসের সঙ্গে সহযোগিতা শক্তিশালী করার ওপর আলোচনা হয়। উভয় পক্ষ জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশগত অবনতি মোকাবিলায় চলমান উদ্যোগ এবং ভবিষ্যতের সম্ভাব্য সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করেন।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ‘জনগণের জন্য একটি পরিচ্ছন্ন এবং স্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
পরিবেশ সংরক্ষণ বিশেষ করে নদী রক্ষায় স্থানীয় জনগণের অংশগ্রহণের গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘নদীগুলো আমাদের জীববৈচিত্র্যের মূলভিত্তি এবং যে কোনো টেকসই পরিচ্ছন্নতার উদ্যোগে স্থানীয় জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ অপরিহার্য।’
তিনি পলিথিন ব্যাগ নিষিদ্ধের বর্তমান বাস্তবায়নের উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, ‘উদ্ভূত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রয়োজনে ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনাও হালনাগাদ করা হতে পারে।’
রাষ্ট্রদূত ইর্মা ভ্যান ডুরেন বাংলাদেশকে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় এবং পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা উন্নত করতে সহায়তা করার জন্য নেদারল্যান্ডসের প্রস্তুতির কথা জানান।
উভয় পক্ষ ভবিষ্যতে পরিবেশ সংরক্ষণ ও পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে আরও সহযোগিতার আশাবাদ ব্যক্ত করেন। পানি ব্যবস্থাপনায় নেদারল্যান্ডসের অভিজ্ঞতা এবং টেকসই উন্নয়নের প্রতি বাংলাদেশের অঙ্গীকারকে সহযোগিতার শক্তিশালী ভিত্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অনুষ্ঠানে পরিবেশ সচিব, পানি সম্পদ সচিব, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক এবং দূতাবাসের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অতি মুনাফা ও বাজার অর্থনীতিই পরিবেশ ধ্বংসের মূল কারণ বলে মন্তব্য করেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক রেহমান সোবহান। তিনি বলেছেন, আইনের যথাযথ বাস্তবায়নের অভাবে পরিবেশ সুরক্ষা কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এই জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও উদ্যোগ প্রয়োজন। তবে সবার আগে এ বিষয়ে করণীয়...
৭ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বায়ুদূষণের সূচকে বিশ্বের ১২৫টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান আজ দ্বিতীয়। সকাল ৬টায় ঢাকার বায়ুমান রেকর্ড করা হয় ২৯১। মানসূচকে ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়...
৯ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের কুতুবদিয়া দ্বীপে নতুনভাবে বনায়নের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বন ও পরিবেশ এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান। আজ শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অডিটরিয়ামে সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
২১ ঘণ্টা আগেঅবিলম্বে প্রাণ-প্রকৃতি পুনরুদ্ধার ও কার্বন নিঃসরণ কমানোর পদক্ষেপ না নেওয়া হলে ২০৭০-২০৯০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক জিডিপি ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। যুক্তরাজ্যের লন্ডনভিত্তিক ইনস্টিটিউট অ্যান্ড ফ্যাকাল্টি অব অ্যাকচুয়ারিজ এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই সতর্কবার্তা দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প
১ দিন আগে