অনলাইন ডেস্ক
বায়ুদূষণের তালিকায় আজ রাজধানী ঢাকা পঞ্চম অবস্থানে। শীর্ষে রয়েছে ভারতের দিল্লি। দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় রয়েছে পাকিস্তান, ভিয়েতনাম, ইরাকও। শুক্রবার সকাল ৬টায় বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিশ্বের বায়ুদূষণ তালিকার শীর্ষে অবস্থান করা দিল্লির দূষণ স্কোর ২৯৪। বায়ুদূষণের পরিমাপক অনুযায়ী স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। সেই হিসাবে এই শহরের বাতাস খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। এই শহরের দূষণ স্কোর ২১১, অর্থাৎ সেখানকার বাতাসও খুবই অস্বাস্থ্যকর।
গতকাল বৃহস্পতিবার দিওয়ালি উদ্যাপনের সময় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিপুল পরিমাণ আতশবাজি ফুটানো হয়। এতে আজ সকালে দিল্লিতে বাতাসের মান আরও খারাপ হয়ে পড়ে।
আতশবাজির নিরবচ্ছিন্ন বিস্ফোরণ মারাত্মক শব্দ দূষণেরও সৃষ্টি করে। গভীর রাত পর্যন্ত রাজধানী ঘন ধোঁয়ায় ঢেকে ছিল।
তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ভিয়েতনামের হানোয়। শহরটির দূষণ স্কোর ১৯৭। পরিমাপক অনুযায়ী স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। সেই হিসাবে এই শহরের বায়ু অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় রয়েছে। ১৮৫ স্কোর নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ইরাকের বাগদাদ শহর।
ঢাকার বায়ুদূষণ স্কোর ১৮১। সেই অনুযায়ী এই শহরের বাতাস অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে।
মূলত বায়ুদূষণ পরিমাপে স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এ ছাড়া ৩০১ এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।
বায়ুদূষণের তালিকায় আজ রাজধানী ঢাকা পঞ্চম অবস্থানে। শীর্ষে রয়েছে ভারতের দিল্লি। দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় রয়েছে পাকিস্তান, ভিয়েতনাম, ইরাকও। শুক্রবার সকাল ৬টায় বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিশ্বের বায়ুদূষণ তালিকার শীর্ষে অবস্থান করা দিল্লির দূষণ স্কোর ২৯৪। বায়ুদূষণের পরিমাপক অনুযায়ী স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। সেই হিসাবে এই শহরের বাতাস খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। এই শহরের দূষণ স্কোর ২১১, অর্থাৎ সেখানকার বাতাসও খুবই অস্বাস্থ্যকর।
গতকাল বৃহস্পতিবার দিওয়ালি উদ্যাপনের সময় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিপুল পরিমাণ আতশবাজি ফুটানো হয়। এতে আজ সকালে দিল্লিতে বাতাসের মান আরও খারাপ হয়ে পড়ে।
আতশবাজির নিরবচ্ছিন্ন বিস্ফোরণ মারাত্মক শব্দ দূষণেরও সৃষ্টি করে। গভীর রাত পর্যন্ত রাজধানী ঘন ধোঁয়ায় ঢেকে ছিল।
তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ভিয়েতনামের হানোয়। শহরটির দূষণ স্কোর ১৯৭। পরিমাপক অনুযায়ী স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। সেই হিসাবে এই শহরের বায়ু অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় রয়েছে। ১৮৫ স্কোর নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ইরাকের বাগদাদ শহর।
ঢাকার বায়ুদূষণ স্কোর ১৮১। সেই অনুযায়ী এই শহরের বাতাস অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে।
মূলত বায়ুদূষণ পরিমাপে স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এ ছাড়া ৩০১ এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।
অতি মুনাফা ও বাজার অর্থনীতিই পরিবেশ ধ্বংসের মূল কারণ বলে মন্তব্য করেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক রেহমান সোবহান। তিনি বলেছেন, আইনের যথাযথ বাস্তবায়নের অভাবে পরিবেশ সুরক্ষা কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এই জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও উদ্যোগ প্রয়োজন। তবে সবার আগে এ বিষয়ে করণীয়...
৫ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বায়ুদূষণের সূচকে বিশ্বের ১২৫টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান আজ দ্বিতীয়। সকাল ৬টায় ঢাকার বায়ুমান রেকর্ড করা হয় ২৯১। মানসূচকে ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়...
৮ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের কুতুবদিয়া দ্বীপে নতুনভাবে বনায়নের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বন ও পরিবেশ এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান। আজ শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অডিটরিয়ামে সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
২০ ঘণ্টা আগেঅবিলম্বে প্রাণ-প্রকৃতি পুনরুদ্ধার ও কার্বন নিঃসরণ কমানোর পদক্ষেপ না নেওয়া হলে ২০৭০-২০৯০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক জিডিপি ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। যুক্তরাজ্যের লন্ডনভিত্তিক ইনস্টিটিউট অ্যান্ড ফ্যাকাল্টি অব অ্যাকচুয়ারিজ এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই সতর্কবার্তা দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প
১ দিন আগে