মনিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি
পাঁচ দিন আগে যশোরের মনিরামপুরে একটি অসুস্থ শকুন উদ্ধার করে উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর। অসুস্থ শকুনটি প্রাণিসম্পদ দপ্তরের লোকজনের সেবায় সুস্থ হয়ে উঠেছে। গত বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার কামালপুর এলাকায় দুই কিশোর মাঠে খেলতে গিয়ে অসুস্থ অবস্থায় পড়ে থাকা শকুনটি দেখত পায়।
সেখান থেকে তারা পাখিটি নিয়ে যায় মনিরামপুর বাজারের শরিফ ড্রাগ হাউসে। উদ্ধারের সময় ওই দুই কিশোর পাখিটির পরিচয় জানত না। পরে বাজারে ওষুধের দোকানে তারা জানতে পারে এটি শকুন।
শরিফ ড্রাগ হাউসের মালিক শরিফ শেখ বলেন, ‘ভাইপোরা মাঠে খেলতে গিয়ে শকুনটাকে পড়ে থাকতে দেখে ধরে আনে। ওরাও চিনতে পারেনি এটা শকুন। পরে আমার দোকানে নিয়ে আসে। সঙ্গে সঙ্গে শকুনিকে প্রাণিসম্পদ অফিসে নিয়ে যাই। যখন পাখিটা ধরা পড়ে তখন খুব দুর্বল ছিল। চিকিৎসা পেয়ে এখন পাখিটি ভালো আছে।’
মনিরামপুর প্রাণিসম্পদ দপ্তরের উপসহকারী প্রাণী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আব্দুল মজিদ জানান, খাদ্যের অভাবে অসুস্থ ছিল শকুনটি। যখন তাঁরা শকুনটি পান তখন সেটি একবার ডানা মেললে আর গুটিয়ে নিতে পারত না। পরে শকুনটিকে ভিটামিন দেওয়া হয়েছে।
শকুনটিকে নিয়মিত খাবার দেওয়া হচ্ছে বলেও জানান আব্দুল মজিদ।
উপজেলার উপসহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা সাইফুজ্জামান সেলিম বলেন, ‘চিকিৎসা ও খাবার দেওয়ার পর শকুনটি সুস্থ হয়ে উঠেছে। আমরা শকুনটিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেই। কিন্তু আমাদের অফিসের বাইরে যায় না, অফিসের প্রাচীরের ওপর বসে থাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত শকুনটি মুক্ত ছিল। আশপাশের ছেলেদের শকুনের গায়ে ঢিল ছুড়তে দেখে আমরা এখন খাঁচায় রেখে খাবার দিচ্ছি।’
মনিরামপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আবুজার সিদ্দিকী বলেন, ‘শকুনটি এখন সুস্থ আছে। আরও দুদিন হেফাজতে রেখে সুস্থ করে তারপর বন বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে শকুনটি মুক্ত করে দেব।’
পাঁচ দিন আগে যশোরের মনিরামপুরে একটি অসুস্থ শকুন উদ্ধার করে উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর। অসুস্থ শকুনটি প্রাণিসম্পদ দপ্তরের লোকজনের সেবায় সুস্থ হয়ে উঠেছে। গত বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার কামালপুর এলাকায় দুই কিশোর মাঠে খেলতে গিয়ে অসুস্থ অবস্থায় পড়ে থাকা শকুনটি দেখত পায়।
সেখান থেকে তারা পাখিটি নিয়ে যায় মনিরামপুর বাজারের শরিফ ড্রাগ হাউসে। উদ্ধারের সময় ওই দুই কিশোর পাখিটির পরিচয় জানত না। পরে বাজারে ওষুধের দোকানে তারা জানতে পারে এটি শকুন।
শরিফ ড্রাগ হাউসের মালিক শরিফ শেখ বলেন, ‘ভাইপোরা মাঠে খেলতে গিয়ে শকুনটাকে পড়ে থাকতে দেখে ধরে আনে। ওরাও চিনতে পারেনি এটা শকুন। পরে আমার দোকানে নিয়ে আসে। সঙ্গে সঙ্গে শকুনিকে প্রাণিসম্পদ অফিসে নিয়ে যাই। যখন পাখিটা ধরা পড়ে তখন খুব দুর্বল ছিল। চিকিৎসা পেয়ে এখন পাখিটি ভালো আছে।’
মনিরামপুর প্রাণিসম্পদ দপ্তরের উপসহকারী প্রাণী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আব্দুল মজিদ জানান, খাদ্যের অভাবে অসুস্থ ছিল শকুনটি। যখন তাঁরা শকুনটি পান তখন সেটি একবার ডানা মেললে আর গুটিয়ে নিতে পারত না। পরে শকুনটিকে ভিটামিন দেওয়া হয়েছে।
শকুনটিকে নিয়মিত খাবার দেওয়া হচ্ছে বলেও জানান আব্দুল মজিদ।
উপজেলার উপসহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা সাইফুজ্জামান সেলিম বলেন, ‘চিকিৎসা ও খাবার দেওয়ার পর শকুনটি সুস্থ হয়ে উঠেছে। আমরা শকুনটিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেই। কিন্তু আমাদের অফিসের বাইরে যায় না, অফিসের প্রাচীরের ওপর বসে থাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত শকুনটি মুক্ত ছিল। আশপাশের ছেলেদের শকুনের গায়ে ঢিল ছুড়তে দেখে আমরা এখন খাঁচায় রেখে খাবার দিচ্ছি।’
মনিরামপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আবুজার সিদ্দিকী বলেন, ‘শকুনটি এখন সুস্থ আছে। আরও দুদিন হেফাজতে রেখে সুস্থ করে তারপর বন বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে শকুনটি মুক্ত করে দেব।’
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
১৩ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
২১ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১ দিন আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
২ দিন আগে