অনলাইন ডেস্ক
ঢাকার বাতাসে আজ দূষণের মাত্রা খানিকটা কম থাকলেও অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বাতাসের মান সূচকে ঢাকার অবস্থান নবম, দূষণের মাত্রা ১৫৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে অবস্থান করছে ভারতের রাজধানী দিল্লি। আজ দ্বিতীয় অবস্থানে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে নর্থ মেসেডোনিয়া, ইজিপ্ট ও উজবেকিস্তান।
আজ শুক্রবার সকাল ৬টায় বাতাসের এই পরিমাপ করা হয়। বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে বায়ুদূষণের মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
যেভাবে মাপা হয় বায়ুদূষণের মাত্রা
—০—৫০: ভালো
—৫১—১০০: সন্তোষজনক
—১০১—২০০: মাঝারি
—২০১—৩০০: খারাপ
—৩০১—৪০০: খুব খারাপ
—৪০১—৪৫০: ভয়ানক
—৪৫০ +: অতি ভয়ানক
সূচকের হিসাব অনুযায়ী শীর্ষে থাকা দিল্লির দূষণের মাত্রা ৩৫০, যা খুবই খারাপ পর্যায়ে রয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা লাহোরের দূষণের মাত্রা ১৯৩। এই শহরে দূষণ খারাপ পর্যায়ে রয়েছে।
তৃতীয় অবস্থানে উঠে এসেছে নর্থ মেসিডোনিয়ার স্কোপজে শহর, সেখানে আজ দূষণের মাত্রা ১৭৬। আজ ইজিপ্টের কায়রো বায়ুদূষণের শীর্ষ চতুর্থ অবস্থানে, যেখানে দূষণের মাত্রা ১৭৩, সে অনুযায়ী এই শহরে দূষণের মাত্রা মাঝারি পর্যায়ে রয়েছে।
তালিকায় শীর্ষ পাঁচে অবস্থান করছে উজবেকিস্তান তাশকিন শহর। ওই শহরে আজ দূষণের মাত্রা ১৭১, যেটিও মাঝারি পর্যায়ের দূষিত পরিবেশ হিসেবে বিবেচিত হয়।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্যসমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
এ বছরের শুরুর দিকে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে বিশ্ব গত বছর রেকর্ড পরিমাণ তেল, কয়লা ও গ্যাস ব্যবহার করেছে। এগুলো বিশ্বকে উত্তপ্ত করা কার্বনদূষণকে নতুন উচ্চতায় ঠেলে দিয়েছে।
ঢাকার বাতাসে আজ দূষণের মাত্রা খানিকটা কম থাকলেও অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বাতাসের মান সূচকে ঢাকার অবস্থান নবম, দূষণের মাত্রা ১৫৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে অবস্থান করছে ভারতের রাজধানী দিল্লি। আজ দ্বিতীয় অবস্থানে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে নর্থ মেসেডোনিয়া, ইজিপ্ট ও উজবেকিস্তান।
আজ শুক্রবার সকাল ৬টায় বাতাসের এই পরিমাপ করা হয়। বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে বায়ুদূষণের মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
যেভাবে মাপা হয় বায়ুদূষণের মাত্রা
—০—৫০: ভালো
—৫১—১০০: সন্তোষজনক
—১০১—২০০: মাঝারি
—২০১—৩০০: খারাপ
—৩০১—৪০০: খুব খারাপ
—৪০১—৪৫০: ভয়ানক
—৪৫০ +: অতি ভয়ানক
সূচকের হিসাব অনুযায়ী শীর্ষে থাকা দিল্লির দূষণের মাত্রা ৩৫০, যা খুবই খারাপ পর্যায়ে রয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা লাহোরের দূষণের মাত্রা ১৯৩। এই শহরে দূষণ খারাপ পর্যায়ে রয়েছে।
তৃতীয় অবস্থানে উঠে এসেছে নর্থ মেসিডোনিয়ার স্কোপজে শহর, সেখানে আজ দূষণের মাত্রা ১৭৬। আজ ইজিপ্টের কায়রো বায়ুদূষণের শীর্ষ চতুর্থ অবস্থানে, যেখানে দূষণের মাত্রা ১৭৩, সে অনুযায়ী এই শহরে দূষণের মাত্রা মাঝারি পর্যায়ে রয়েছে।
তালিকায় শীর্ষ পাঁচে অবস্থান করছে উজবেকিস্তান তাশকিন শহর। ওই শহরে আজ দূষণের মাত্রা ১৭১, যেটিও মাঝারি পর্যায়ের দূষিত পরিবেশ হিসেবে বিবেচিত হয়।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্যসমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
এ বছরের শুরুর দিকে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে বিশ্ব গত বছর রেকর্ড পরিমাণ তেল, কয়লা ও গ্যাস ব্যবহার করেছে। এগুলো বিশ্বকে উত্তপ্ত করা কার্বনদূষণকে নতুন উচ্চতায় ঠেলে দিয়েছে।
অতি মুনাফা ও বাজার অর্থনীতিই পরিবেশ ধ্বংসের মূল কারণ বলে মন্তব্য করেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক রেহমান সোবহান। তিনি বলেছেন, আইনের যথাযথ বাস্তবায়নের অভাবে পরিবেশ সুরক্ষা কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এই জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও উদ্যোগ প্রয়োজন। তবে সবার আগে এ বিষয়ে করণীয়...
৫ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বায়ুদূষণের সূচকে বিশ্বের ১২৫টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান আজ দ্বিতীয়। সকাল ৬টায় ঢাকার বায়ুমান রেকর্ড করা হয় ২৯১। মানসূচকে ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়...
৮ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের কুতুবদিয়া দ্বীপে নতুনভাবে বনায়নের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বন ও পরিবেশ এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান। আজ শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অডিটরিয়ামে সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
২০ ঘণ্টা আগেঅবিলম্বে প্রাণ-প্রকৃতি পুনরুদ্ধার ও কার্বন নিঃসরণ কমানোর পদক্ষেপ না নেওয়া হলে ২০৭০-২০৯০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক জিডিপি ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। যুক্তরাজ্যের লন্ডনভিত্তিক ইনস্টিটিউট অ্যান্ড ফ্যাকাল্টি অব অ্যাকচুয়ারিজ এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই সতর্কবার্তা দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প
১ দিন আগে