ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
খালি পেটে পানি আর ভরা পেটে ফল—বাংলা ভাষায় বহুল প্রচলিত প্রবাদ। এরপরের অংশের অর্থ দাঁড়ায়, ফল খেতে হবে ভরা পেটে। ইন্টারনেটের এই যুগে বিপরীত তথ্যও পাওয়া যায়। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর খালি পেটে ফল খাওয়া সবচেয়ে ভালো—এই তথ্যের সঙ্গে সংগতি রেখে এটাও বলা হয়, খালি পেটে ফল খেলে ক্যানসার প্রতিরোধ করা যায়। বিকেলে এবং রাতে ঘুমানোর আগে ফল খাওয়া বারণ—এমন দাবিও করা হয়। কিন্তু ফল খাওয়ার নির্দিষ্ট সময়ের বিষয়টির কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।
ফল খাওয়ার নির্দিষ্ট সময় কখন
এই প্রশ্নের উত্তরে স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথ লাইন জানায়, দিনে ফল খাওয়ার কোনো নির্দিষ্ট সময় নেই। ফল খাওয়ার উত্তম সময় বা খারাপ সময় হিসেবে যেসব তথ্য ইন্টারনেটে পাওয়া যায়, সেগুলো অসত্য ও ভুল। দিনের যেকোনো সময়েই ফল খাওয়া যায়।
খালি পেটে ফল খাওয়া প্রসঙ্গে ওয়েবসাইটটিতে দাবি করা হয়, অন্যান্য খাবারের সঙ্গে ফল খেলে সেটি খাবারের হজমপ্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়। এর ফলে খাবার দীর্ঘ সময় পাকস্থলীতে থেকে যায়। ফলে পেটে গ্যাস, অস্বস্তি, পেট ফাঁপা এবং অন্যান্য উপসর্গ থেকে বাঁচতে খালি পেটে ফল খাওয়া ভালো। কিন্তু এই দাবির কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। ফলের ফাইবার বা আঁশ খাবার হজমের প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়—এ তথ্য সত্য হলেও এর ফলাফল হিসেবে অন্য যেসব দাবির কথা বলা হয়েছে, তা সঠিক নয়। কারণ, ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি ও খাবার নষ্ট হয়ে বদহজম রোধ করতে পারার মতো করেই পাকস্থলীর অম্লীয় পরিবেশ তৈরি হয়েছে; বরং হজম প্রক্রিয়া ধীর হওয়া বা পাকস্থলী ধীরে ধীরে খালি হওয়া ভালো।
স্বাস্থ্যবিষয়ক ম্যাগাজিন মেডিকেল নিউজ টুডেতেও খালি পেটে ফল খাওয়ার ধারণাটিকে কেবল প্রচলিত ধারণা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। ম্যাগাজিনে আরও বলা হয়, খালি পেটে ফল খেলে ভালো পুষ্টিগুণ পাওয়ার তথ্যটি প্রচলিত ধারণামাত্র। এর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। মূলত বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও ই-মেইলের মাধ্যমে তথ্যটি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের একাডেমিক মেডিকেল সায়েন্সবিষয়ক ওয়েবসাইট এমডিলিংক্সও খালি পেটে ফল খেলে বেশি পুষ্টিগুণ পাওয়া যাওয়ার ধারণাটিকে প্রচলিত ধারণা হিসেবে উল্লেখ করেছে। এমডিলিংক্স জানায়, ফল খালি পেটে খাওয়া হোক বা ভরা পেটে, সেটির পুষ্টিগুণ একই থাকে। অন্যান্য খাবারের সঙ্গে ফল খাওয়া অথবা খাবারের পর ফল খাওয়া স্বাস্থ্যের ওপর কোনো নেতিবাচক প্রভাব ফেলে না। তবে এটি সত্য, খালি পেটে ফল খেলে সেটি দ্রুত হজম হয়ে যায়।
আন্তর্জাতিক ফ্যাক্টচেকিং নেটওয়ার্ক (আইএফসিএন) স্বীকৃত যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান স্নোপ্স জানায়, খালি পেটে ফল খাওয়ার ধারণার সূত্রপাত দেবাগি সানমুগাম নামের সিঙ্গাপুরের একজন নাগরিকের মাধ্যমে। তিনি পেশায় একজন রাঁধুনি এবং রন্ধনসম্পর্কীয় লেখক। ১৯৯৮ সালে তিনি দ্য কারেক্ট ওয়ে অব ইটিং ফ্রুটস নামে একটি লেখা প্রকাশ করেন। এই লেখার সূত্রেই ২০০১ সাল থেকে দাবিটি ইন্টারনেটে প্রচার হয়ে আসছে। তবে দেবাগি সানমুগাম ফল খাওয়ার সঠিক সময় খালি পেট উল্লেখ করলেও এ তথ্যের বিপরীতে কোনো বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা তিনি দেননি।
আবার খালি পেটে ফল খেলে ক্যানসার প্রতিরোধ সম্ভব, এমন দাবিও প্রচার হতে দেখা যায়। তবে বার্তা সংস্থা এএফপির ফ্যাক্টচেক বিভাগ জানায়, খালি পেটে ফল খাওয়ার সঙ্গে ক্যানসার প্রতিরোধের কোনো সম্পর্ক নেই। ইন্দোনেশিয়ার বান্দুং শহরের এডেলউইস হাসপাতালের চিকিৎসক পুষ্টিবিশেষজ্ঞ এল. আরিফ ফিরিয়ান্দ্রি ইউলিয়াস এএফপিকে বলেন, খালি পেটে ফল খাওয়া ক্যানসার প্রতিরোধক—এই ধারণার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।
ইন্দোনেশিয়ান ক্যানসার ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক অরু উইসাকসোনো সুদোয়োও এএফপিকে বলেন, এর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। ফল স্বাস্থ্যের জন্য ভালো এবং ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক। তবে ফল ক্যানসারের কোনো চিকিৎসা নয়।
এমডিলিংক্স আরও জানায়, অন্যান্য খাবারের পরে বা সঙ্গে ফল খেলে ফলের পুষ্টিগুণ যথাযথভাবে না পাওয়ার তথ্যটিও প্রচলিত ধারণামাত্র। প্রকৃতপক্ষে ফল যখনই খাওয়া হোক না কেন, মানুষের পাচনতন্ত্র ওই ফল হজম করা এবং তার থেকে পুষ্টি গ্রহণ করার ক্ষেত্রে একইভাবে কাজ করে। হেলথ লাইনও ধারণাটি সত্য নয় উল্লেখ করে জানায়, খাবার বা ফল যখনই গ্রহণ করা হোক না কেন, সেটি থেকে পুষ্টি আহরণের ক্ষেত্রে মানবদেহ একইভাবে কাজ করে। অর্থাৎ খাবারের আগে বা পরে ফল খেলে এর থেকে যথাযথ পুষ্টি পাওয়া যাবে না, এই ধারণা ভুল।
অনুরূপভাবে স্বাস্থ্যবিষয়ক ম্যাগাজিন মেডিকেল নিউজ টুডে রাতে শোয়ার আগে ফল খাওয়া থেকে বিরত থাকা প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশনের বরাত দিয়ে জানায়, ঘুমানোর আগে নির্দিষ্ট কিছু খাবার হজম প্রক্রিয়ার জন্য ঘুমে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। তবে প্রতিষ্ঠানটি তাজা ফলমূল খাওয়ার পরামর্শ দেয়। ঘুমাতে যাওয়ার আগে কলা খাওয়া দেহে পটাশিয়াম সরবরাহ করে, যা রাতে ঘুমানোর সময় পায়ে টান পড়া প্রতিরোধ করে। একই সঙ্গে উচ্চমাত্রার ম্যাগনেশিয়াম সমৃদ্ধ ফল যেমন খেজুর, অ্যাপ্রিকট ইত্যাদি ভালো ঘুম ও শরীরের আরামে ভূমিকা রাখে।
সিদ্ধান্ত
ফল খাওয়ার নির্দিষ্ট কোনো সময় নেই। তাই সময়ভেদে ফল খেলে এর পুষ্টিগুণেও কোনো তারতম্য হয় না; বরং যেকোনো সময়েই ফল খাওয়া যায়। ফল খাওয়ার উত্তম বা উপযুক্ত সময় সম্পর্কে ইন্টারনেটে প্রচারিত তথ্যগুলো ভিত্তিহীন।
খালি পেটে পানি আর ভরা পেটে ফল—বাংলা ভাষায় বহুল প্রচলিত প্রবাদ। এরপরের অংশের অর্থ দাঁড়ায়, ফল খেতে হবে ভরা পেটে। ইন্টারনেটের এই যুগে বিপরীত তথ্যও পাওয়া যায়। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর খালি পেটে ফল খাওয়া সবচেয়ে ভালো—এই তথ্যের সঙ্গে সংগতি রেখে এটাও বলা হয়, খালি পেটে ফল খেলে ক্যানসার প্রতিরোধ করা যায়। বিকেলে এবং রাতে ঘুমানোর আগে ফল খাওয়া বারণ—এমন দাবিও করা হয়। কিন্তু ফল খাওয়ার নির্দিষ্ট সময়ের বিষয়টির কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।
ফল খাওয়ার নির্দিষ্ট সময় কখন
এই প্রশ্নের উত্তরে স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথ লাইন জানায়, দিনে ফল খাওয়ার কোনো নির্দিষ্ট সময় নেই। ফল খাওয়ার উত্তম সময় বা খারাপ সময় হিসেবে যেসব তথ্য ইন্টারনেটে পাওয়া যায়, সেগুলো অসত্য ও ভুল। দিনের যেকোনো সময়েই ফল খাওয়া যায়।
খালি পেটে ফল খাওয়া প্রসঙ্গে ওয়েবসাইটটিতে দাবি করা হয়, অন্যান্য খাবারের সঙ্গে ফল খেলে সেটি খাবারের হজমপ্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়। এর ফলে খাবার দীর্ঘ সময় পাকস্থলীতে থেকে যায়। ফলে পেটে গ্যাস, অস্বস্তি, পেট ফাঁপা এবং অন্যান্য উপসর্গ থেকে বাঁচতে খালি পেটে ফল খাওয়া ভালো। কিন্তু এই দাবির কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। ফলের ফাইবার বা আঁশ খাবার হজমের প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়—এ তথ্য সত্য হলেও এর ফলাফল হিসেবে অন্য যেসব দাবির কথা বলা হয়েছে, তা সঠিক নয়। কারণ, ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি ও খাবার নষ্ট হয়ে বদহজম রোধ করতে পারার মতো করেই পাকস্থলীর অম্লীয় পরিবেশ তৈরি হয়েছে; বরং হজম প্রক্রিয়া ধীর হওয়া বা পাকস্থলী ধীরে ধীরে খালি হওয়া ভালো।
স্বাস্থ্যবিষয়ক ম্যাগাজিন মেডিকেল নিউজ টুডেতেও খালি পেটে ফল খাওয়ার ধারণাটিকে কেবল প্রচলিত ধারণা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। ম্যাগাজিনে আরও বলা হয়, খালি পেটে ফল খেলে ভালো পুষ্টিগুণ পাওয়ার তথ্যটি প্রচলিত ধারণামাত্র। এর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। মূলত বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও ই-মেইলের মাধ্যমে তথ্যটি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের একাডেমিক মেডিকেল সায়েন্সবিষয়ক ওয়েবসাইট এমডিলিংক্সও খালি পেটে ফল খেলে বেশি পুষ্টিগুণ পাওয়া যাওয়ার ধারণাটিকে প্রচলিত ধারণা হিসেবে উল্লেখ করেছে। এমডিলিংক্স জানায়, ফল খালি পেটে খাওয়া হোক বা ভরা পেটে, সেটির পুষ্টিগুণ একই থাকে। অন্যান্য খাবারের সঙ্গে ফল খাওয়া অথবা খাবারের পর ফল খাওয়া স্বাস্থ্যের ওপর কোনো নেতিবাচক প্রভাব ফেলে না। তবে এটি সত্য, খালি পেটে ফল খেলে সেটি দ্রুত হজম হয়ে যায়।
আন্তর্জাতিক ফ্যাক্টচেকিং নেটওয়ার্ক (আইএফসিএন) স্বীকৃত যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান স্নোপ্স জানায়, খালি পেটে ফল খাওয়ার ধারণার সূত্রপাত দেবাগি সানমুগাম নামের সিঙ্গাপুরের একজন নাগরিকের মাধ্যমে। তিনি পেশায় একজন রাঁধুনি এবং রন্ধনসম্পর্কীয় লেখক। ১৯৯৮ সালে তিনি দ্য কারেক্ট ওয়ে অব ইটিং ফ্রুটস নামে একটি লেখা প্রকাশ করেন। এই লেখার সূত্রেই ২০০১ সাল থেকে দাবিটি ইন্টারনেটে প্রচার হয়ে আসছে। তবে দেবাগি সানমুগাম ফল খাওয়ার সঠিক সময় খালি পেট উল্লেখ করলেও এ তথ্যের বিপরীতে কোনো বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা তিনি দেননি।
আবার খালি পেটে ফল খেলে ক্যানসার প্রতিরোধ সম্ভব, এমন দাবিও প্রচার হতে দেখা যায়। তবে বার্তা সংস্থা এএফপির ফ্যাক্টচেক বিভাগ জানায়, খালি পেটে ফল খাওয়ার সঙ্গে ক্যানসার প্রতিরোধের কোনো সম্পর্ক নেই। ইন্দোনেশিয়ার বান্দুং শহরের এডেলউইস হাসপাতালের চিকিৎসক পুষ্টিবিশেষজ্ঞ এল. আরিফ ফিরিয়ান্দ্রি ইউলিয়াস এএফপিকে বলেন, খালি পেটে ফল খাওয়া ক্যানসার প্রতিরোধক—এই ধারণার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।
ইন্দোনেশিয়ান ক্যানসার ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক অরু উইসাকসোনো সুদোয়োও এএফপিকে বলেন, এর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। ফল স্বাস্থ্যের জন্য ভালো এবং ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক। তবে ফল ক্যানসারের কোনো চিকিৎসা নয়।
এমডিলিংক্স আরও জানায়, অন্যান্য খাবারের পরে বা সঙ্গে ফল খেলে ফলের পুষ্টিগুণ যথাযথভাবে না পাওয়ার তথ্যটিও প্রচলিত ধারণামাত্র। প্রকৃতপক্ষে ফল যখনই খাওয়া হোক না কেন, মানুষের পাচনতন্ত্র ওই ফল হজম করা এবং তার থেকে পুষ্টি গ্রহণ করার ক্ষেত্রে একইভাবে কাজ করে। হেলথ লাইনও ধারণাটি সত্য নয় উল্লেখ করে জানায়, খাবার বা ফল যখনই গ্রহণ করা হোক না কেন, সেটি থেকে পুষ্টি আহরণের ক্ষেত্রে মানবদেহ একইভাবে কাজ করে। অর্থাৎ খাবারের আগে বা পরে ফল খেলে এর থেকে যথাযথ পুষ্টি পাওয়া যাবে না, এই ধারণা ভুল।
অনুরূপভাবে স্বাস্থ্যবিষয়ক ম্যাগাজিন মেডিকেল নিউজ টুডে রাতে শোয়ার আগে ফল খাওয়া থেকে বিরত থাকা প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশনের বরাত দিয়ে জানায়, ঘুমানোর আগে নির্দিষ্ট কিছু খাবার হজম প্রক্রিয়ার জন্য ঘুমে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। তবে প্রতিষ্ঠানটি তাজা ফলমূল খাওয়ার পরামর্শ দেয়। ঘুমাতে যাওয়ার আগে কলা খাওয়া দেহে পটাশিয়াম সরবরাহ করে, যা রাতে ঘুমানোর সময় পায়ে টান পড়া প্রতিরোধ করে। একই সঙ্গে উচ্চমাত্রার ম্যাগনেশিয়াম সমৃদ্ধ ফল যেমন খেজুর, অ্যাপ্রিকট ইত্যাদি ভালো ঘুম ও শরীরের আরামে ভূমিকা রাখে।
সিদ্ধান্ত
ফল খাওয়ার নির্দিষ্ট কোনো সময় নেই। তাই সময়ভেদে ফল খেলে এর পুষ্টিগুণেও কোনো তারতম্য হয় না; বরং যেকোনো সময়েই ফল খাওয়া যায়। ফল খাওয়ার উত্তম বা উপযুক্ত সময় সম্পর্কে ইন্টারনেটে প্রচারিত তথ্যগুলো ভিত্তিহীন।
ফ্যাক্টচেক, সোশ্যাল মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, ভাইরাল, ভুয়া পোস্ট, সংঘর্ষ, রাজধানী, সেনাবাহিনী, বিক্ষোভ, রিকশা
১৩ ঘণ্টা আগেদীপ্তির বক্তব্য দাবিতে ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারের নাম ও লোগোযুক্ত একটি ফটোকার্ড ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। দীপ্তি চৌধুরীর ছবিযুক্ত ফটোকার্ডটিতে লেখা, ‘আমার নানীর ফুফাতো বোনের স্বামী মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন।’
১৬ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি অডিও রেকর্ড প্রচার করা হয়েছে। তাতে হাসিনাকে কথা বলতে শোনা যায়, গুলি খাওয়ার পর আবু সাঈদকে চার–পাঁচ ঘণ্টা পরে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।
২ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। তিনি জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদকও। সম্প্রতি সারজিস শিশু মডেল অভিনেত্রী সিমরিন লুবাবাকে ফেসবুকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছেন দাবিতে একটি ফটোকার্ড সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।
২ দিন আগে