ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
প্রযুক্তি জগতে নানা উদ্ভাবন দিয়ে সব সময়ই আলোচনায় থাকেন স্পেসএক্স, টেসলাসহ মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সের (সাবেক টুইটার) মালিক ইলন মাস্ক। সম্প্রতি তিনি আলোচনায় এসেছেন এক্সে ডিজনির এলজিবিটিকিউ সম্পর্কিত কনটেন্ট ব্লক করে দিয়েছেন এমন দাবিতে। গত মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) দিবাগত রাতে ফেসবুকে ‘মহিদুল আলম (Mohidul Alam)’ নামের অ্যাকাউন্ট থেকে এমন দাবিতে একটি পোস্ট করা হয়। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত পোস্টটি সাড়ে ৩ শতাধিক শেয়ার হয়েছে, রিয়েকশন পড়েছে ১৭ হাজারের বেশি।
ইলন মাস্ক কি আসলেই তাঁর মালিকানাধীন এক্সে ডিজনির প্রাইড সম্পর্কিত কনটেন্ট ব্লক করেছেন?
দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে ইলন মাস্কের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে ডিজনির এলজিবিটিকিউ বা প্রাইড সম্পর্কিত কনটেন্ট ব্লক করার দাবির সমর্থনে কোনো টুইট পাওয়া যায়নি।
প্রাসঙ্গিক কি–ওয়ার্ড সার্চেও এ দাবিকে সমর্থন করে এমন কোনো বিশ্বাসযোগ্য সূত্র যেমন, কোনো সংবাদ প্রতিবেদন প্রতিবেদন, ইলন মাস্ক বা ডিজনির পক্ষ থেকে কোনো প্রকাশ্য বিবৃতি খুঁজে পাওয়া যায়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের অলাভজনক সাংবাদিকতা বিষয়ক অধ্যয়ন ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান পয়েন্টার ইনস্টিটিউট ফর মিডিয়া স্টাডিজের ফ্যাক্টচেক উদ্যোগ পলিটিফ্যাক্ট একটি প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মাস্কের ডিজনির এলজিবিটিকিউ সম্পর্কিত কনটেন্ট এক্সে ব্লক করার দাবিটি ভিত্তিহীন এবং সত্য নয়।
মাস্কের এক্সে ডিজনির এলজিবিটিকিউ সম্পর্কিত কনটেন্ট ব্লক করার দাবিটি প্রসঙ্গে দেশটির আরেকটি ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান স্নোপস জানিয়েছে, এটি ভিত্তিহীন ও গুজব। গুজবটি ‘প্যাট্রিওটিক স্ট্রেংথ’ নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে ছড়িয়েছে। অ্যাকাউন্টটিতে গত ১২ নভেম্বর একটি মিম পোস্ট করা হয়।
পোস্টটিতে লেখা ছিল, ‘ইলন মাস্ক ডিজনিকে প্রাইড কনটেন্টের জন্য এক্সে নিষিদ্ধ করেছেন। মাস্ক ঘোষণা করেছেন ‘ওয়োক’ ম্যাসেজিং শিশুদের মিডিয়াতে অগ্রহণযোগ্য।’
যদিও পোস্টটিতে উল্লেখ করা ছিল এটি স্যাটায়ার বা ব্যঙ্গ। এ ছাড়া মিমটির ওপরের বাম কোণেও স্যাটায়ার উল্লেখ করে দেওয়া হয়েছিল। পরে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দাবিটি বাস্তব দাবিতে ছড়িয়ে পড়ে।
প্রসঙ্গত, ‘ওয়োক’ ম্যাসেজিং এমন কনটেন্ট, ধারণা বা বার্তাকে বোঝায় যা মূলত বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক অধিকার ও সচেতনতার সঙ্গে সম্পর্কিত। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, এলজিবিটিকিউ অধিকার, বর্ণগত সমতা এবং অন্যান্য প্রগতিশীল আন্দোলন। শব্দটি আফ্রিকান আমেরিকান ইংলিশ থেকে উদ্ভূত, যেখানে ‘ওয়োক’ শব্দটি প্রাথমিকভাবে সামাজিক এবং রাজনৈতিক অবিচারের প্রতি সচেতন থাকার অর্থে ব্যবহৃত হতো। সময়ের সঙ্গে শব্দটি আরও ব্যাপকভাবে ব্যবহার হতে থাকে এবং প্রায়ই নেতিবাচক অর্থে, বিশেষ করে সমালোচকদের কাছে।
প্রযুক্তি জগতে নানা উদ্ভাবন দিয়ে সব সময়ই আলোচনায় থাকেন স্পেসএক্স, টেসলাসহ মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সের (সাবেক টুইটার) মালিক ইলন মাস্ক। সম্প্রতি তিনি আলোচনায় এসেছেন এক্সে ডিজনির এলজিবিটিকিউ সম্পর্কিত কনটেন্ট ব্লক করে দিয়েছেন এমন দাবিতে। গত মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) দিবাগত রাতে ফেসবুকে ‘মহিদুল আলম (Mohidul Alam)’ নামের অ্যাকাউন্ট থেকে এমন দাবিতে একটি পোস্ট করা হয়। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত পোস্টটি সাড়ে ৩ শতাধিক শেয়ার হয়েছে, রিয়েকশন পড়েছে ১৭ হাজারের বেশি।
ইলন মাস্ক কি আসলেই তাঁর মালিকানাধীন এক্সে ডিজনির প্রাইড সম্পর্কিত কনটেন্ট ব্লক করেছেন?
দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে ইলন মাস্কের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে ডিজনির এলজিবিটিকিউ বা প্রাইড সম্পর্কিত কনটেন্ট ব্লক করার দাবির সমর্থনে কোনো টুইট পাওয়া যায়নি।
প্রাসঙ্গিক কি–ওয়ার্ড সার্চেও এ দাবিকে সমর্থন করে এমন কোনো বিশ্বাসযোগ্য সূত্র যেমন, কোনো সংবাদ প্রতিবেদন প্রতিবেদন, ইলন মাস্ক বা ডিজনির পক্ষ থেকে কোনো প্রকাশ্য বিবৃতি খুঁজে পাওয়া যায়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের অলাভজনক সাংবাদিকতা বিষয়ক অধ্যয়ন ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান পয়েন্টার ইনস্টিটিউট ফর মিডিয়া স্টাডিজের ফ্যাক্টচেক উদ্যোগ পলিটিফ্যাক্ট একটি প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মাস্কের ডিজনির এলজিবিটিকিউ সম্পর্কিত কনটেন্ট এক্সে ব্লক করার দাবিটি ভিত্তিহীন এবং সত্য নয়।
মাস্কের এক্সে ডিজনির এলজিবিটিকিউ সম্পর্কিত কনটেন্ট ব্লক করার দাবিটি প্রসঙ্গে দেশটির আরেকটি ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান স্নোপস জানিয়েছে, এটি ভিত্তিহীন ও গুজব। গুজবটি ‘প্যাট্রিওটিক স্ট্রেংথ’ নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে ছড়িয়েছে। অ্যাকাউন্টটিতে গত ১২ নভেম্বর একটি মিম পোস্ট করা হয়।
পোস্টটিতে লেখা ছিল, ‘ইলন মাস্ক ডিজনিকে প্রাইড কনটেন্টের জন্য এক্সে নিষিদ্ধ করেছেন। মাস্ক ঘোষণা করেছেন ‘ওয়োক’ ম্যাসেজিং শিশুদের মিডিয়াতে অগ্রহণযোগ্য।’
যদিও পোস্টটিতে উল্লেখ করা ছিল এটি স্যাটায়ার বা ব্যঙ্গ। এ ছাড়া মিমটির ওপরের বাম কোণেও স্যাটায়ার উল্লেখ করে দেওয়া হয়েছিল। পরে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দাবিটি বাস্তব দাবিতে ছড়িয়ে পড়ে।
প্রসঙ্গত, ‘ওয়োক’ ম্যাসেজিং এমন কনটেন্ট, ধারণা বা বার্তাকে বোঝায় যা মূলত বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক অধিকার ও সচেতনতার সঙ্গে সম্পর্কিত। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, এলজিবিটিকিউ অধিকার, বর্ণগত সমতা এবং অন্যান্য প্রগতিশীল আন্দোলন। শব্দটি আফ্রিকান আমেরিকান ইংলিশ থেকে উদ্ভূত, যেখানে ‘ওয়োক’ শব্দটি প্রাথমিকভাবে সামাজিক এবং রাজনৈতিক অবিচারের প্রতি সচেতন থাকার অর্থে ব্যবহৃত হতো। সময়ের সঙ্গে শব্দটি আরও ব্যাপকভাবে ব্যবহার হতে থাকে এবং প্রায়ই নেতিবাচক অর্থে, বিশেষ করে সমালোচকদের কাছে।
রাজধানীর সায়েন্স ল্যাব এলাকায় গত বুধবার দুপুরে সংঘর্ষে জড়ায় ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান পুলিশ ও সেনাসদস্যরা, দুই কলেজের শিক্ষার্থীদের সরিয়ে দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন তাঁরা। এ সময় পুলিশ কয়েক রাউন্ড টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেডও ছোড়ে।
১০ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারকে ঘিরে গড়ে ওঠা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নাম বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) শিক্ষার্থী মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ। আন্দোলনের সময় গত ১৮ জুলাই রাজধানীর উত্তরার আজমপুরে সংঘর্ষ চলাকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান তিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল...
১ দিন আগেছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। অভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর তিনদিন পর শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার শপথ নেয় ৮ আগস্ট। এরপর ১০০ দিন পার করেছে এই সরকার...
১ দিন আগেবর্তমানে দিল্লিতেই অবস্থান করছেন হাসিনা। ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুতির পর তিনি আর প্রকাশ্যে আসেননি। সম্প্রতি ফেসবুকে তাঁর ১৩ সেকেন্ডের একটি ভিডিও শেয়ার করে দাবি করা হচ্ছে, ভারতে তাঁর সাক্ষাৎকার নেওয়া হচ্ছে।
৩ দিন আগে