ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার ছাত্রলীগ সভাপতিকে কোনো ধরনের মামলা ছাড়া পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে— এমন দাবিতে নিজেদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি ফটোকার্ড পোস্ট করেছে আওয়ামী লীগ। গতকাল সোমবার (১৪ অক্টোবর) দিবাগত রাত আড়াইটায় ফটোকার্ডটি পোস্ট করা হয়। ফটোকার্ডটিতে রামগঞ্জ উপজেলার ছাত্রলীগ সভাপতি দাবিতে এক তরুণের ছবিও ব্যবহার করা হয়েছে। পোস্টটি আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পোস্টটিতে সাড়ে ৯ শতাধিক রিয়েকশন পড়েছে। শেয়ার হয়েছে ৪৫টি।আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের অনুসন্ধানে দেখা যায়, রামগঞ্জ উপজেলার ছাত্রলীগ সভাপতি দাবিতে যে তরুণের ছবি ব্যবহার করা হয়েছে, তাঁর নাম তারেক আজিজ। তিনি বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ও বর্তমানে সৌদিপ্রবাসী।
দাবিটির সত্যতা যাচাই করতে গিয়ে ফেসবুকে রাশেদুল কবির রাফি নামে একজনের স্ট্যাটাস খুঁজে পায় আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। ওই স্ট্যাটাসে তিনি তারেক আজিজকে ফুফাতো ভাই উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের পেজে দেওয়া পোস্টটির প্রতিবাদ জানান।
আজ সকাল সাড়ে ১১টায় দেওয়া পোস্টটিতে রাফি লেখেন, ‘২০১৭ সাল থেকে আমার ফুফাতো ভাই তারেক আজিজ সৌদি আরবে প্রবাসী শ্রমিক হিসেবে কাজ করে আসছেন। বিদেশে যাওয়ার ইচ্ছা কোনো দিনও ছিল না তার। ২০১৫ সালে আওয়ামী লীগের সময় চলা রাজনৈতিক দমন–পীড়নের শিকার হন তিনি। সে সময় তিনি মাদ্রাসার দাখিল (এসএসসি সমমানের) শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি।...দাখিল পরীক্ষার মাত্র তিন দিন আগে জেল থেকে মুক্তি পেয়ে তিনি দাখিল পরীক্ষা দেন এবং উত্তীর্ণ হন। কিন্তু এই হয়রানির মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় টেস্ট পরীক্ষা দিয়ে পাশ করলেও আলিম (এইচএসসি সমমানের) পরীক্ষায় আর বসতে পারেননি। সে জন্য বাধ্য হয়ে ২০১৭ সালে শ্রমিক হিসেবে সৌদি আরবে পাড়ি জমান।...আজ একটি ন্যক্কারজনক মিথ্যাচারের শিকার হলেন তিনি। আওয়ামী লীগের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে তাকে রামগঞ্জ এলাকার ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে উল্লেখ করে গ্রেপ্তারের অভিযোগ আনা হয়েছে। ...তারেক ভাই বিএনপি সমর্থন করেন, অথচ তাকে আওয়ামী লীগের লোক বানিয়ে দেওয়া হয়েছে।’ স্ট্যাটাসটির সূত্রে পরে রাফির সঙ্গে ফেসবুক মেসেঞ্জারে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ যোগাযোগ করে। তিনি জানান, তারেক আজিজ তাঁর ফুপাতো ভাই। ২০১৭ সাল থেকে তারেক সৌদিপ্রবাসী। রাফি বলেন, তারেকের ফেসবুক হিস্টোরি দেখলেই যে কেউ বুঝতে পারবেন তিনি বিএনপির সমর্থক।
এরপর রাফির মাধ্যমে সৌদিপ্রবাসী তারেক আজিজের সঙ্গে ফেসবুক মেসেঞ্জারে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের যোগাযোগ হয়। তারেক আজিজকে আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া পোস্টটি দেখানো হয়।
তিনি পোস্টটি দেখে বলেন, ‘হ্যাঁ, ছবির ব্যক্তিটি আমি। তাদের দাবিটা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, গুজব। আমি কখনো ছাত্রলীগের রাজনীতি করি নাই। আমি জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক দলের একজন সমর্থক ও কর্মী। আওয়ামী লীগের মামলা, হামলার শিকার হয়ে আমি সৌদি আরব দাম্মামে অবস্থান করছি। আমি ২০১৭ সালের ২৭ ডিসেম্বর থেকে সৌদি আরবে। এখনো দাম্মাম শহরের (খোবারে) আছি।’
তারেক আজিজ আরও জানান, তাঁর পরিবার লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ থানার ৭ নং ইউনিয়নের দক্ষিণ দরবেশপুরের শেখের বাড়িতে বসবাস করে।
তারেক আজিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ঘুরে তাঁর বক্তব্যের সত্যতা মেলে। তাঁর অ্যাকাউন্টের কাভার ফটোতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ছবি রয়েছে।
তারেকের এই বক্তব্যের অধিকতর সত্যতা যাচাইয়ে আজকের পত্রিকার রামগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধি ফারুক হোসেনের সহযোগিতা নেওয়া হয়।
তিনি সরেজমিনে গিয়ে দরবেশপুর ইউনিয়নের আলীপুর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল কুদ্দুছের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি জানান, এই নামের কেউ কখনো আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন না। তারেক আজিজ জামায়াত বা বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকায় ২০১৫ সালে তাঁর বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়। সেই মামলায় গ্রেপ্তার এড়াতে তারেক বিদেশে চলে যান।
একই এলাকার দরজিবাড়ির বেলাল ও পাটোয়ারি বাড়ির শহিদ জানান, তারেক বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তাঁকে বিভিন্নভাবে মামলা দিয়ে হয়রানি করা হয়েছে। বাধ্য হয়ে তারেকের বাবা–মা তাঁকে বিদেশে পাঠিয়ে দেন।
ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সহ–সভাপতি রুবেল বলেন, তারেক আজিজ বিএনপি করার কারণে অনেক নির্যাতিত হয়েছেন। একপর্যায়ে বাড়ি ছেড়ে অন্য মানুষের ঘরে রাত কাটাতে হয়েছে। মামলার কারণে এখন পর্যন্ত দেশে আসতে পারেননি।
রামগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক জহির রায়হান বাবু বলেন, ‘তারেক অনেক আগে থেকেই বিদেশে থাকে। আমরা স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে নিশ্চিত হয়েছি, সে ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিল। আর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক বা বর্তমান সভাপতি হিসাবে কখনো তারেক আজিজ নামের কেউ ছিল না।’
পরে তারেক আজিজের বাবা সানা উল্যাহর সঙ্গে আজকের পত্রিকার প্রতিনিধির কথা হয়। তিনি কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন জাহাজে চাকরি করেছি। আমার পাঁচ ছেলে দুই মেয়ের মাঝে তারেক সবার ছোট। বিএনপির রাজনীতি করার অপরাধে ২০১৫ সালে আমার মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে পুলিশ তারেককে আটক করে। হাতে পায়ে ধরে রক্ষা পেলেও পরবর্তীতে বিভিন্ন মামলায় আমার ছেলে জেলহাজতে ছিল। আমাদের পরিবারের কেউ আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিল না।’
এদিকে তারেকের ছবি প্রচার করে তাঁকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে জানতে রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল বাশারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমরা তারেক নামের কাউকে গ্রেপ্তার করিনি। আর পুলিশ কখনো কাউকে হয়রানি করে না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছু প্রকাশ করতে আমাদের আরও সতর্ক হতে হবে। কারও নামে মিথ্যা অভিযোগ আনা ঠিক না।’
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার ছাত্রলীগ সভাপতিকে কোনো ধরনের মামলা ছাড়া পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে— এমন দাবিতে নিজেদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি ফটোকার্ড পোস্ট করেছে আওয়ামী লীগ। গতকাল সোমবার (১৪ অক্টোবর) দিবাগত রাত আড়াইটায় ফটোকার্ডটি পোস্ট করা হয়। ফটোকার্ডটিতে রামগঞ্জ উপজেলার ছাত্রলীগ সভাপতি দাবিতে এক তরুণের ছবিও ব্যবহার করা হয়েছে। পোস্টটি আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পোস্টটিতে সাড়ে ৯ শতাধিক রিয়েকশন পড়েছে। শেয়ার হয়েছে ৪৫টি।আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের অনুসন্ধানে দেখা যায়, রামগঞ্জ উপজেলার ছাত্রলীগ সভাপতি দাবিতে যে তরুণের ছবি ব্যবহার করা হয়েছে, তাঁর নাম তারেক আজিজ। তিনি বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ও বর্তমানে সৌদিপ্রবাসী।
দাবিটির সত্যতা যাচাই করতে গিয়ে ফেসবুকে রাশেদুল কবির রাফি নামে একজনের স্ট্যাটাস খুঁজে পায় আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। ওই স্ট্যাটাসে তিনি তারেক আজিজকে ফুফাতো ভাই উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের পেজে দেওয়া পোস্টটির প্রতিবাদ জানান।
আজ সকাল সাড়ে ১১টায় দেওয়া পোস্টটিতে রাফি লেখেন, ‘২০১৭ সাল থেকে আমার ফুফাতো ভাই তারেক আজিজ সৌদি আরবে প্রবাসী শ্রমিক হিসেবে কাজ করে আসছেন। বিদেশে যাওয়ার ইচ্ছা কোনো দিনও ছিল না তার। ২০১৫ সালে আওয়ামী লীগের সময় চলা রাজনৈতিক দমন–পীড়নের শিকার হন তিনি। সে সময় তিনি মাদ্রাসার দাখিল (এসএসসি সমমানের) শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি।...দাখিল পরীক্ষার মাত্র তিন দিন আগে জেল থেকে মুক্তি পেয়ে তিনি দাখিল পরীক্ষা দেন এবং উত্তীর্ণ হন। কিন্তু এই হয়রানির মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় টেস্ট পরীক্ষা দিয়ে পাশ করলেও আলিম (এইচএসসি সমমানের) পরীক্ষায় আর বসতে পারেননি। সে জন্য বাধ্য হয়ে ২০১৭ সালে শ্রমিক হিসেবে সৌদি আরবে পাড়ি জমান।...আজ একটি ন্যক্কারজনক মিথ্যাচারের শিকার হলেন তিনি। আওয়ামী লীগের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে তাকে রামগঞ্জ এলাকার ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে উল্লেখ করে গ্রেপ্তারের অভিযোগ আনা হয়েছে। ...তারেক ভাই বিএনপি সমর্থন করেন, অথচ তাকে আওয়ামী লীগের লোক বানিয়ে দেওয়া হয়েছে।’ স্ট্যাটাসটির সূত্রে পরে রাফির সঙ্গে ফেসবুক মেসেঞ্জারে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ যোগাযোগ করে। তিনি জানান, তারেক আজিজ তাঁর ফুপাতো ভাই। ২০১৭ সাল থেকে তারেক সৌদিপ্রবাসী। রাফি বলেন, তারেকের ফেসবুক হিস্টোরি দেখলেই যে কেউ বুঝতে পারবেন তিনি বিএনপির সমর্থক।
এরপর রাফির মাধ্যমে সৌদিপ্রবাসী তারেক আজিজের সঙ্গে ফেসবুক মেসেঞ্জারে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের যোগাযোগ হয়। তারেক আজিজকে আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া পোস্টটি দেখানো হয়।
তিনি পোস্টটি দেখে বলেন, ‘হ্যাঁ, ছবির ব্যক্তিটি আমি। তাদের দাবিটা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, গুজব। আমি কখনো ছাত্রলীগের রাজনীতি করি নাই। আমি জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক দলের একজন সমর্থক ও কর্মী। আওয়ামী লীগের মামলা, হামলার শিকার হয়ে আমি সৌদি আরব দাম্মামে অবস্থান করছি। আমি ২০১৭ সালের ২৭ ডিসেম্বর থেকে সৌদি আরবে। এখনো দাম্মাম শহরের (খোবারে) আছি।’
তারেক আজিজ আরও জানান, তাঁর পরিবার লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ থানার ৭ নং ইউনিয়নের দক্ষিণ দরবেশপুরের শেখের বাড়িতে বসবাস করে।
তারেক আজিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ঘুরে তাঁর বক্তব্যের সত্যতা মেলে। তাঁর অ্যাকাউন্টের কাভার ফটোতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ছবি রয়েছে।
তারেকের এই বক্তব্যের অধিকতর সত্যতা যাচাইয়ে আজকের পত্রিকার রামগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধি ফারুক হোসেনের সহযোগিতা নেওয়া হয়।
তিনি সরেজমিনে গিয়ে দরবেশপুর ইউনিয়নের আলীপুর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল কুদ্দুছের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি জানান, এই নামের কেউ কখনো আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন না। তারেক আজিজ জামায়াত বা বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকায় ২০১৫ সালে তাঁর বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়। সেই মামলায় গ্রেপ্তার এড়াতে তারেক বিদেশে চলে যান।
একই এলাকার দরজিবাড়ির বেলাল ও পাটোয়ারি বাড়ির শহিদ জানান, তারেক বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তাঁকে বিভিন্নভাবে মামলা দিয়ে হয়রানি করা হয়েছে। বাধ্য হয়ে তারেকের বাবা–মা তাঁকে বিদেশে পাঠিয়ে দেন।
ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সহ–সভাপতি রুবেল বলেন, তারেক আজিজ বিএনপি করার কারণে অনেক নির্যাতিত হয়েছেন। একপর্যায়ে বাড়ি ছেড়ে অন্য মানুষের ঘরে রাত কাটাতে হয়েছে। মামলার কারণে এখন পর্যন্ত দেশে আসতে পারেননি।
রামগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক জহির রায়হান বাবু বলেন, ‘তারেক অনেক আগে থেকেই বিদেশে থাকে। আমরা স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে নিশ্চিত হয়েছি, সে ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিল। আর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক বা বর্তমান সভাপতি হিসাবে কখনো তারেক আজিজ নামের কেউ ছিল না।’
পরে তারেক আজিজের বাবা সানা উল্যাহর সঙ্গে আজকের পত্রিকার প্রতিনিধির কথা হয়। তিনি কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন জাহাজে চাকরি করেছি। আমার পাঁচ ছেলে দুই মেয়ের মাঝে তারেক সবার ছোট। বিএনপির রাজনীতি করার অপরাধে ২০১৫ সালে আমার মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে পুলিশ তারেককে আটক করে। হাতে পায়ে ধরে রক্ষা পেলেও পরবর্তীতে বিভিন্ন মামলায় আমার ছেলে জেলহাজতে ছিল। আমাদের পরিবারের কেউ আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিল না।’
এদিকে তারেকের ছবি প্রচার করে তাঁকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে জানতে রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল বাশারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমরা তারেক নামের কাউকে গ্রেপ্তার করিনি। আর পুলিশ কখনো কাউকে হয়রানি করে না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছু প্রকাশ করতে আমাদের আরও সতর্ক হতে হবে। কারও নামে মিথ্যা অভিযোগ আনা ঠিক না।’
শেখ হাসিনার পক্ষে শিক্ষার্থীরা স্লোগান দিচ্ছে—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘ইউনুস তুই তওবা কর, শেখ হাসিনার পায়ে ধর. . শেখ হাসিনা বীরের বেশে আসবে ফিরে বাংলাদেশে জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’।
৬ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি শেখ হাসিনার ফাঁস হওয়া একটি অডিও কল নিয়ে একাধিক গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে আজ শনিবার আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে হরতাল পালন করতে বলা হয়েছে। সেসঙ্গে প্রত্যেক এলাকায় মিছিল-মিটিংয়ের আয়োজনের কথা বলতে শোনা যায়। তবে শেখ হাসিনার পরিবার কিংবা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে হরতালের বিষয়ে এখনও কিছু
১২ ঘণ্টা আগেএকটি কার্ডে ‘সেইফ এক্সিট চেয়ে দেশ ছাড়তে চান ড. ইউনুস, পাইলস জনিত রোগ তীব্র আকার ধারন’ এবং আরেকটিতে ‘পাইলস জনিত রোগে উন্নত চিকিৎসায় আগামী সপ্তাহে ফ্রান্সে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা’—এমন লেখা রয়েছে। পরের কার্ডে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমের বরাত দেওয়া হয়েছে।
২ দিন আগেশেখ হাসিনা ভারতে প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে এসেছেন, এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা আছে, ‘ভারতে প্রথমবার প্রকাশ্যে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।’
৩ দিন আগে