ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে একটি ছবি পোস্ট করে দাবি করা হচ্ছে ছবিটি বাংলাদেশের একটি মসজিদের। ছবিতে ওই মসজিদ থেকে ধোয়া কুণ্ডলী উড়তে দেখা যাচ্ছে।
পোস্টগুলোতে কাবার দুনিয়া নামে একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ব্লগের লিংক শেয়ার করা হচ্ছে। ইংরেজি ফন্টে ইন্দোনেশীয় ভাষায় লেখা ব্লগটিতে দাবি করা হচ্ছে, এটি নারায়ণগঞ্জের দনিয়া এলাকার একটি মসজিদ। গত ৪ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) রাতে নামাজের সময় মসজিদটিতে এসি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে ২০ জন মারা যান বলে ওই ব্লগে দাবি করা হয়েছে।
ফেসবুকে এ সংক্রান্ত সাম্প্রতিক পোস্টগুলো ঘেঁটে দেখা যায়, বাংলাদেশের বাইরে থেকেই ছবিটি বেশি প্রচার করা হচ্ছে।
ফ্যাক্টচেক
রিভার্স ইমেজ সার্চে দেখা যায়, ছবিটি ইন্দোনেশিয়ার। ২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারি ইন্দোনেশিয়ার সংবাদমাধ্যম কম্পাসে ছবিটি খুঁজে পাওয়া যায়।
ওই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ইন্দোনেশিয়ার বেলোপা জেলার সেঙ্গা গ্রামে অবস্থিত লুভু গ্র্যান্ড মসজিদে অগ্নিকাণ্ড ঘটে। এ সময় শ্রমিকেরা মসজিদের ছাদে সংস্কারকাজ করছিলেন।
মসজিদের প্রধান গম্বুজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে মসজিদের অন্যান্য অংশেও। মসজিদটি ইন্দোনেশিয়ার দক্ষিণ সুলাওয়েসি প্রদেশের লুউ রিজেন্সিতে অবস্থিত।
ইন্দোনেশীয় সংবাদপত্র ট্রিবিউন নিউজের ইউটিউব চ্যানেল ‘ট্রিবিউন তিরমু’-এ ২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারি ওই ঘটনার একটি ভিডিও আপলোড করা হয়। যা সম্প্রতি বাংলাদেশের ঘটনা দাবিতে শেয়ার করা ছবির সঙ্গে মিলে যায়।
ওই সময় প্রকাশিত আরও কয়েকটি সংবাদ প্রতিবেদনে জানা যায়, এই ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
তবে সামাজিক মাধ্যমে যে ব্লগটি শেয়ার করা হচ্ছে সেটি বাংলাদেশের আরেকটি ঘটনার সঙ্গে মিলে যায়। ২০২০ সালের ৪ সেপ্টেম্বর রাতে নারায়ণগঞ্জের পশ্চিম তল্লা এলাকার বায়তুস সালাত জামে মসজিদে এয়ার কন্ডিশনার (এসি) বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ওইদিন বিবিসি বাংলায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে এই ঘটনায় অন্তত ৩৭ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়।
সিদ্ধান্ত
ইন্দোনেশিয়ার একটি মসজিদে অগ্নিকাণ্ডের ছবিকে বাংলাদেশের মসজিদে এসি বিস্ফোরণের ছবি বলে দাবি করা হচ্ছে। ২০২০ সালে নারায়ণগঞ্জে এসি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটলেও সম্প্রতি ছড়িয়ে পড়া ছবিটি সেই ঘটনার নয়।
সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে একটি ছবি পোস্ট করে দাবি করা হচ্ছে ছবিটি বাংলাদেশের একটি মসজিদের। ছবিতে ওই মসজিদ থেকে ধোয়া কুণ্ডলী উড়তে দেখা যাচ্ছে।
পোস্টগুলোতে কাবার দুনিয়া নামে একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ব্লগের লিংক শেয়ার করা হচ্ছে। ইংরেজি ফন্টে ইন্দোনেশীয় ভাষায় লেখা ব্লগটিতে দাবি করা হচ্ছে, এটি নারায়ণগঞ্জের দনিয়া এলাকার একটি মসজিদ। গত ৪ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) রাতে নামাজের সময় মসজিদটিতে এসি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে ২০ জন মারা যান বলে ওই ব্লগে দাবি করা হয়েছে।
ফেসবুকে এ সংক্রান্ত সাম্প্রতিক পোস্টগুলো ঘেঁটে দেখা যায়, বাংলাদেশের বাইরে থেকেই ছবিটি বেশি প্রচার করা হচ্ছে।
ফ্যাক্টচেক
রিভার্স ইমেজ সার্চে দেখা যায়, ছবিটি ইন্দোনেশিয়ার। ২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারি ইন্দোনেশিয়ার সংবাদমাধ্যম কম্পাসে ছবিটি খুঁজে পাওয়া যায়।
ওই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ইন্দোনেশিয়ার বেলোপা জেলার সেঙ্গা গ্রামে অবস্থিত লুভু গ্র্যান্ড মসজিদে অগ্নিকাণ্ড ঘটে। এ সময় শ্রমিকেরা মসজিদের ছাদে সংস্কারকাজ করছিলেন।
মসজিদের প্রধান গম্বুজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে মসজিদের অন্যান্য অংশেও। মসজিদটি ইন্দোনেশিয়ার দক্ষিণ সুলাওয়েসি প্রদেশের লুউ রিজেন্সিতে অবস্থিত।
ইন্দোনেশীয় সংবাদপত্র ট্রিবিউন নিউজের ইউটিউব চ্যানেল ‘ট্রিবিউন তিরমু’-এ ২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারি ওই ঘটনার একটি ভিডিও আপলোড করা হয়। যা সম্প্রতি বাংলাদেশের ঘটনা দাবিতে শেয়ার করা ছবির সঙ্গে মিলে যায়।
ওই সময় প্রকাশিত আরও কয়েকটি সংবাদ প্রতিবেদনে জানা যায়, এই ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
তবে সামাজিক মাধ্যমে যে ব্লগটি শেয়ার করা হচ্ছে সেটি বাংলাদেশের আরেকটি ঘটনার সঙ্গে মিলে যায়। ২০২০ সালের ৪ সেপ্টেম্বর রাতে নারায়ণগঞ্জের পশ্চিম তল্লা এলাকার বায়তুস সালাত জামে মসজিদে এয়ার কন্ডিশনার (এসি) বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ওইদিন বিবিসি বাংলায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে এই ঘটনায় অন্তত ৩৭ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়।
সিদ্ধান্ত
ইন্দোনেশিয়ার একটি মসজিদে অগ্নিকাণ্ডের ছবিকে বাংলাদেশের মসজিদে এসি বিস্ফোরণের ছবি বলে দাবি করা হচ্ছে। ২০২০ সালে নারায়ণগঞ্জে এসি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটলেও সম্প্রতি ছড়িয়ে পড়া ছবিটি সেই ঘটনার নয়।
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর গণহত্যা চলছেই। গতকাল রোববার একদিনে প্রায় ৫০ জন নিহত হয়েছে। ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর চলমান ধ্বংসযজ্ঞের প্রতিবাদে এবং ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিক্ষোভের তথ্য গণমাধ্যমে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস হ্যান্ডশেক করেছেন দাবিতে একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। এসব পোস্টে এমনও দাবি করা হয়েছে যে, নোবেলজয়ী ড. ইউনূস ইসরায়েলকে ১০০ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছিলেন।
৭ ঘণ্টা আগে‘শেখ হাসিনাকে ছাড়া নির্বাচনে যাবে না বিএনপি’, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে উদ্ধৃত করে এমন একটি বক্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। মির্জা ফখরুলের ছবি এবং ওই বক্তব্য সংবলিত একটি ফটোকার্ড সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ফটোকার্ডে একটি বেসরকারি টেলিভিশনের লোগোও যুক্ত করা হয়েছে।
১ দিন আগেদুজন মধ্যবয়সী পুরুষ মিলে একজন তরুণী ও এক যুবককে মারধর করছে— এমন একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। ভিডিওতে একটি পুরোনো ভবনের সামনে দুজন পুরুষ এক নারী ও এক পুরুষকে ইট ও লাঠি দিয়ে মারধর করতে দেখা যাচ্ছে।
২ দিন আগে