ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মানিকগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম পরাজিত হয়েছেন। মানিকগঞ্জ-২ (সিংগাইর, হরিরামপুর ও সদর উপজেলার তিনটি ইউনিয়ন) আসনে জয়ী হয়েছেন স্বতস্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের জাহিদ আহমেদ টুলু।
তিনি পেয়েছেন ৮৮ হাজার ৩০৯ ভোট, তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম পেয়েছেন ৮২ হাজার ১৩৮ ভোট। এই আসনে মোট প্রার্থী ছিলেন ১০ জন।
তাঁর এই হারের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মমতাজ বেগমের কান্নার একটি ভিডিও ভাইরাল হতে দেখা যায়। এতে দাবি করা হয়, নির্বাচনে হেরে এবার প্রকাশ্যে কাঁদলেন মমতাজ। ভিডিওতে মমতাজকে মাইক্রোফোন হাতে কাঁদতে দেখা যায়। কিন্তু আসলেই কি নির্বাচনে হারার পর ক্যামেরার সামনে কেঁদেছিলেন মমতাজ। বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধান করেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
ভিডিওটির সত্যতা যাচাইয়ে কণ্ঠশিল্পী মমতাজের ফেসবুক পেজে গত ৪ জানুয়ারি প্রকাশিত প্রায় ২৬ মিনিটের একটি লাইভ ভিডিও খুঁজে পাওয়া যায়। ওই ভিডিওতে দৃশ্যমান মমতাজ বেগমের পোশাক ও পারিপার্শ্বিক পরিবেশের সঙ্গে ভাইরাল ভিডিওটির মিল খুঁজে পাওয়া যায়।
পরে গত ৬ জানুয়ারি মমতাজ বেগমের কান্নার ভিডিওয়ের অংশটি খুঁজে পাওয়া যায়। ভাইরাল নিউজ বিডি নামের একটি ফেসবুকে প্রচারিত কান্নার ভিডিওটি মমতাজ নিজেই তাঁর পেজে শেয়ার করেন। এই পেজে ভিডিওটি গত ৫ জানুয়ারি প্রকাশ করা হয়েছিল।
ভিডিওতে মমতাজ বেগম তাঁর নিজের এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণার শেষদিনে প্রয়াত আত্মীয়-স্বজনের কথা স্মরণ করে কান্না করেন। অপরদিকে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় গত ৭ জানুয়ারি। অর্থাৎ নির্বাচনের আগেই নির্বাচনী প্রচারণায় গিয়ে মমতাজ বেগমের কান্নার ভিডিওটিকেই নির্বাচনে হেরে মমতাজ বেগম কান্না করেছেন দাবিতে প্রচার করা হচ্ছে।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মানিকগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম পরাজিত হয়েছেন। মানিকগঞ্জ-২ (সিংগাইর, হরিরামপুর ও সদর উপজেলার তিনটি ইউনিয়ন) আসনে জয়ী হয়েছেন স্বতস্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের জাহিদ আহমেদ টুলু।
তিনি পেয়েছেন ৮৮ হাজার ৩০৯ ভোট, তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম পেয়েছেন ৮২ হাজার ১৩৮ ভোট। এই আসনে মোট প্রার্থী ছিলেন ১০ জন।
তাঁর এই হারের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মমতাজ বেগমের কান্নার একটি ভিডিও ভাইরাল হতে দেখা যায়। এতে দাবি করা হয়, নির্বাচনে হেরে এবার প্রকাশ্যে কাঁদলেন মমতাজ। ভিডিওতে মমতাজকে মাইক্রোফোন হাতে কাঁদতে দেখা যায়। কিন্তু আসলেই কি নির্বাচনে হারার পর ক্যামেরার সামনে কেঁদেছিলেন মমতাজ। বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধান করেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
ভিডিওটির সত্যতা যাচাইয়ে কণ্ঠশিল্পী মমতাজের ফেসবুক পেজে গত ৪ জানুয়ারি প্রকাশিত প্রায় ২৬ মিনিটের একটি লাইভ ভিডিও খুঁজে পাওয়া যায়। ওই ভিডিওতে দৃশ্যমান মমতাজ বেগমের পোশাক ও পারিপার্শ্বিক পরিবেশের সঙ্গে ভাইরাল ভিডিওটির মিল খুঁজে পাওয়া যায়।
পরে গত ৬ জানুয়ারি মমতাজ বেগমের কান্নার ভিডিওয়ের অংশটি খুঁজে পাওয়া যায়। ভাইরাল নিউজ বিডি নামের একটি ফেসবুকে প্রচারিত কান্নার ভিডিওটি মমতাজ নিজেই তাঁর পেজে শেয়ার করেন। এই পেজে ভিডিওটি গত ৫ জানুয়ারি প্রকাশ করা হয়েছিল।
ভিডিওতে মমতাজ বেগম তাঁর নিজের এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণার শেষদিনে প্রয়াত আত্মীয়-স্বজনের কথা স্মরণ করে কান্না করেন। অপরদিকে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় গত ৭ জানুয়ারি। অর্থাৎ নির্বাচনের আগেই নির্বাচনী প্রচারণায় গিয়ে মমতাজ বেগমের কান্নার ভিডিওটিকেই নির্বাচনে হেরে মমতাজ বেগম কান্না করেছেন দাবিতে প্রচার করা হচ্ছে।
বিশ্বজুড়ে মানুষের জীবন-যাপনে গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে কফি। নাগরিক ও কর্মব্যস্ত জীবনে ক্লান্তি-অবসাদ দূর করে সজীবতা আনতে পানীয় হিসেবে । কফির জুড়ি নেই। এই পানীয় নিয়ে লোকমুখে একটি তথ্য বহুদিন ধরে প্রচার হয়ে আসছে। তা হচ্ছে— কফি পান করলে মানুষের শারীরিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। সত্যিই কি তাই? এই বিষয়ে
১৫ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দাবি করা হচ্ছে, এক বাংলাদেশি তরুণী ধর্ষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হিসেবে নিজের স্তন উন্মুক্ত করেছেন। তবে অনুসন্ধানে জানা গেছে, ভিডিওটি ভারতের কলকাতার অভিনেত্রী কিনকিনি সেনগুপ্ত সরকারের, যা ২০২০ সালে কোভিড-১৯ লকডাউনের সময় একটি নাটিকার অংশ হিসেবে তৈরি হয়েছিল।
২ দিন আগেআজকে রোববার (২২ ফেব্রুয়ারি) একজন তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে-এই দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে। ভিডিওটিতে জঙ্গলের একটি গাছের সঙ্গে একজন তরুণীর গলায় কাপড় দিয়ে বাঁধা অবস্থায় মাটিতে বসে থাকতে দেখা যায়।
২ দিন আগেএকুশে ফেব্রুয়ারিতে শহীদ মিনারে ফুল দিতে বাধা পেয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বসে পড়েছিলেন—এই দাবিতে একটি কোলাজ ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ছবি দুটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে। ছবিতে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জনসমাগমের মধ্যে রাস্তার
৩ দিন আগে