ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে গত আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বঙ্গভবন, নির্বাচন কমিশনসহ বিভিন্ন সরকারি স্থাপনা থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি নামিয়ে ফেলা হয়। এমন প্রেক্ষাপটে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে দুটি বেসরকারি সম্প্রচার মাধ্যমের ভিডিও প্রতিবেদন শেয়ার করে দাবি করা হচ্ছে, ‘আগামী দুই মাসের মধ্যে দেশের সব বিচারিক আদালতে বঙ্গবন্ধুর ছবি টানানোর নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।’
এর মধ্যে শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটকে ‘আরিফা ইসলাম (Arifa.islam 068)’ নামের একটি অ্যাকাউন্টে দুদিন আগে ইন্ডিপেনডেন্ট টিভির একটি প্রতিবেদন পোস্ট করা হয়। পোস্টটিতে আজ মঙ্গলবার বিকেল সোয়া ৪টা পর্যন্ত সাড়ে ৪৭ হাজার রিয়েকশন পড়েছে, দেখা হয়েছে প্রায় ৪ লাখ ২০ হাজার বার।
একই দাবিতে ফেসবুকে ছড়িয়েছে বৈশাখী টেলিভিশনের একটি প্রতিবেদন । গত রোববার (২৪ নভেম্বর) ‘আমরা জয় বাংলার লোক’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে বৈশাখী টিভির প্রতিবেদনটি পোস্ট করে লেখা হয়, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ছবি আবারও সকল অফিসের দেওয়ালে টানানো জন্য নিদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।’
আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের অনুসন্ধানে দেখা যায়, ‘দেশের সব বিচারিক আদালতে বঙ্গবন্ধুর ছবি টানাতে হাইকোর্টের নির্দেশ’ দাবিতে ভাইরাল হওয়া প্রতিবেদনগুলো পাঁচ বছরের পুরোনো।
প্রাসঙ্গিক কি–ওয়ার্ড সার্চে ইন্ডিপেনডেন্ট টিভির ইউটিউব চ্যানেলে টিকটকে ভাইরাল হওয়া ভিডিওটি হুবহু পাওয়া যায়। ২০১৯ সালের ২৯ আগস্ট ‘আদালতকক্ষে জাতির জনকের ছবি টাঙানোর নির্দেশ’ শিরোনামে প্রতিবেদনটি পোস্ট করা হয়। ভিডিওটি থেকে জানা যায়, সে সময় ‘দুই মাসের মধ্যে দেশের সব আদালত কক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি সংরক্ষণ ও প্রদর্শন’–এর নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।
একই পদ্ধতিতে খুঁজে বৈশাখী টিভির প্রতিবেদনটিও তাদের ইউটিউব চ্যানেলে পাওয়া যায়। এই প্রতিবেদনও ২০১৯ সালের ২৯ আগস্ট চ্যানেলটিতে পোস্ট করা হয়। প্রতিবেদনটির শিরোনাম ছিল, ‘সব আদালতে বঙ্গবন্ধুর ছবি টানানোর নির্দেশ’।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ২৯ আগস্ট এক আইনজীবীর রিটের প্রাথমিক শুনানিতে হাইকোর্টের বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও কেএম কমরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ সুপ্রিম কোর্টসহ দেশের সব আদালতের এজলাস কক্ষে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি টানানো, প্রদর্শন এবং সংরক্ষণের নির্দেশ দেন।
নির্দেশনায় দুই মাসের মধ্যে দেশের সব আদালত কক্ষে ছবি টানানোর পরে এ ব্যাপারে হাইকোর্টে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়। আদেশ বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেওয়া হয় আইন মন্ত্রণালয়, হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার, অর্থ মন্ত্রণালয়, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়কে।
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে গত আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বঙ্গভবন, নির্বাচন কমিশনসহ বিভিন্ন সরকারি স্থাপনা থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি নামিয়ে ফেলা হয়। এমন প্রেক্ষাপটে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে দুটি বেসরকারি সম্প্রচার মাধ্যমের ভিডিও প্রতিবেদন শেয়ার করে দাবি করা হচ্ছে, ‘আগামী দুই মাসের মধ্যে দেশের সব বিচারিক আদালতে বঙ্গবন্ধুর ছবি টানানোর নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।’
এর মধ্যে শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটকে ‘আরিফা ইসলাম (Arifa.islam 068)’ নামের একটি অ্যাকাউন্টে দুদিন আগে ইন্ডিপেনডেন্ট টিভির একটি প্রতিবেদন পোস্ট করা হয়। পোস্টটিতে আজ মঙ্গলবার বিকেল সোয়া ৪টা পর্যন্ত সাড়ে ৪৭ হাজার রিয়েকশন পড়েছে, দেখা হয়েছে প্রায় ৪ লাখ ২০ হাজার বার।
একই দাবিতে ফেসবুকে ছড়িয়েছে বৈশাখী টেলিভিশনের একটি প্রতিবেদন । গত রোববার (২৪ নভেম্বর) ‘আমরা জয় বাংলার লোক’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে বৈশাখী টিভির প্রতিবেদনটি পোস্ট করে লেখা হয়, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ছবি আবারও সকল অফিসের দেওয়ালে টানানো জন্য নিদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।’
আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের অনুসন্ধানে দেখা যায়, ‘দেশের সব বিচারিক আদালতে বঙ্গবন্ধুর ছবি টানাতে হাইকোর্টের নির্দেশ’ দাবিতে ভাইরাল হওয়া প্রতিবেদনগুলো পাঁচ বছরের পুরোনো।
প্রাসঙ্গিক কি–ওয়ার্ড সার্চে ইন্ডিপেনডেন্ট টিভির ইউটিউব চ্যানেলে টিকটকে ভাইরাল হওয়া ভিডিওটি হুবহু পাওয়া যায়। ২০১৯ সালের ২৯ আগস্ট ‘আদালতকক্ষে জাতির জনকের ছবি টাঙানোর নির্দেশ’ শিরোনামে প্রতিবেদনটি পোস্ট করা হয়। ভিডিওটি থেকে জানা যায়, সে সময় ‘দুই মাসের মধ্যে দেশের সব আদালত কক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি সংরক্ষণ ও প্রদর্শন’–এর নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।
একই পদ্ধতিতে খুঁজে বৈশাখী টিভির প্রতিবেদনটিও তাদের ইউটিউব চ্যানেলে পাওয়া যায়। এই প্রতিবেদনও ২০১৯ সালের ২৯ আগস্ট চ্যানেলটিতে পোস্ট করা হয়। প্রতিবেদনটির শিরোনাম ছিল, ‘সব আদালতে বঙ্গবন্ধুর ছবি টানানোর নির্দেশ’।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ২৯ আগস্ট এক আইনজীবীর রিটের প্রাথমিক শুনানিতে হাইকোর্টের বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও কেএম কমরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ সুপ্রিম কোর্টসহ দেশের সব আদালতের এজলাস কক্ষে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি টানানো, প্রদর্শন এবং সংরক্ষণের নির্দেশ দেন।
নির্দেশনায় দুই মাসের মধ্যে দেশের সব আদালত কক্ষে ছবি টানানোর পরে এ ব্যাপারে হাইকোর্টে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়। আদেশ বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেওয়া হয় আইন মন্ত্রণালয়, হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার, অর্থ মন্ত্রণালয়, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়কে।
একটি কার্ডে ‘সেইফ এক্সিট চেয়ে দেশ ছাড়তে চান ড. ইউনুস, পাইলস জনিত রোগ তীব্র আকার ধারন’ এবং আরেকটিতে ‘পাইলস জনিত রোগে উন্নত চিকিৎসায় আগামী সপ্তাহে ফ্রান্সে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা’—এমন লেখা রয়েছে। পরের কার্ডে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমের বরাত দেওয়া হয়েছে।
২ দিন আগেশেখ হাসিনা ভারতে প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে এসেছেন, এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা আছে, ‘ভারতে প্রথমবার প্রকাশ্যে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।’
৩ দিন আগেড. মুহাম্মদ ইউনূসের কিছু লোক মানুষকে নির্যাতন করছে— এই দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। পোস্টের ক্যাপশনে লেখা, ‘ডঃ ইউনূস ক্ষমতা দখলের পর বাংলাদেশ একটি ভয়ঙ্কর রাষ্ট্রে পরিণত হয়। সে ও তার গুন্ডা দল জনগণকে নির্যাতন করছে। (বাংলায় অনুদিত) ’ ভিডিওতে একজন ব্যক্তিকে কয়েকজন মিলে মারধর করতে দেখ
৪ দিন আগেলস অ্যাঞ্জেলেসের আগুন নেভানোর জন্য কর্তৃপক্ষ মুসুল্লিদের মাধ্যমে আজান দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে-এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় বহুল্ভাবে প্রচারিত হয়েছে। পোস্টটির ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, ‘আমেরিকার লস অ্যাঞ্জেলস শহরে আগুন নিভাতে যখন সকল প্রযুক্তি ব্যর্থ, সবশেষে মোল্লাদের সরনাপহ্ন হলো, তার পর আযান, আল্
৫ দিন আগে