ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহসম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার একটি ছবি এবং আজকের পত্রিকার লোগো ব্যবহার করে তৈরি একটি ফটোকার্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে।
ফেসবুকে প্রচারিত এমন কিছু পোস্ট দেখুন এখানে (আর্কাইভ), এখানে (আর্কাইভ), এখানে (আর্কাইভ), এখানে (আর্কাইভ)।
ফটোকার্ডটিতে একটি প্রেসক্রিপশনের (ব্যবস্থাপত্র) স্ক্রিনশট যুক্ত করে দাবি করা হচ্ছে, ‘তীব্র অবসাদ আর মানসিক রোগে ভুগছেন বিএনপি নেত্রী রুমিন ফারহানা।’
আজকের পত্রিকায় এ ধরনের কোনো ফটোকার্ড বা সংবাদ প্রচার করা হয়নি।
ফটোকার্ডে লেখা দাবিটি ফেসবুকে সার্চ করলে এ-সম্পর্কিত কমপক্ষে ১৮টি ফলাফল পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে Yousuf Islam নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে সোমবার দিবাগত রাত ১টা ৩১ মিনিটে দেওয়া সম্ভাব্য প্রথম পোস্টটি খুঁজে পাওয়া যায়। অন্য অ্যাকাউন্ট ও পেজগুলোতে একই ফটোকার্ড শেয়ার করা হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত ফটোকার্ডটি বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ফটোকার্ডটির সঙ্গে আজকের পত্রিকার অনুসৃত ফটোকার্ড ডিজাইনের পার্থক্য রয়েছে। আজকের পত্রিকার ব্র্যান্ড কালারে মিল থাকলেও ফন্ট এবং ডিজাইনে মিল নেই।
এ ছাড়া আজকের পত্রিকা সব সময় ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষার নীতি মেনে চলে, ফলে গণমাধ্যমটি কোনো ব্যক্তির চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র প্রতিবেদনে বা ফটোকার্ডে কখনো ব্যবহার করে না। আজকের পত্রিকার একজন মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা এ ধরনের কোনো ফটোকার্ড বা সংবাদ প্রচার করিনি। এটি সম্পূর্ণ ভুয়া।’
বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহসম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার একটি ছবি এবং আজকের পত্রিকার লোগো ব্যবহার করে তৈরি একটি ফটোকার্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে।
ফেসবুকে প্রচারিত এমন কিছু পোস্ট দেখুন এখানে (আর্কাইভ), এখানে (আর্কাইভ), এখানে (আর্কাইভ), এখানে (আর্কাইভ)।
ফটোকার্ডটিতে একটি প্রেসক্রিপশনের (ব্যবস্থাপত্র) স্ক্রিনশট যুক্ত করে দাবি করা হচ্ছে, ‘তীব্র অবসাদ আর মানসিক রোগে ভুগছেন বিএনপি নেত্রী রুমিন ফারহানা।’
আজকের পত্রিকায় এ ধরনের কোনো ফটোকার্ড বা সংবাদ প্রচার করা হয়নি।
ফটোকার্ডে লেখা দাবিটি ফেসবুকে সার্চ করলে এ-সম্পর্কিত কমপক্ষে ১৮টি ফলাফল পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে Yousuf Islam নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে সোমবার দিবাগত রাত ১টা ৩১ মিনিটে দেওয়া সম্ভাব্য প্রথম পোস্টটি খুঁজে পাওয়া যায়। অন্য অ্যাকাউন্ট ও পেজগুলোতে একই ফটোকার্ড শেয়ার করা হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত ফটোকার্ডটি বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ফটোকার্ডটির সঙ্গে আজকের পত্রিকার অনুসৃত ফটোকার্ড ডিজাইনের পার্থক্য রয়েছে। আজকের পত্রিকার ব্র্যান্ড কালারে মিল থাকলেও ফন্ট এবং ডিজাইনে মিল নেই।
এ ছাড়া আজকের পত্রিকা সব সময় ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষার নীতি মেনে চলে, ফলে গণমাধ্যমটি কোনো ব্যক্তির চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র প্রতিবেদনে বা ফটোকার্ডে কখনো ব্যবহার করে না। আজকের পত্রিকার একজন মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা এ ধরনের কোনো ফটোকার্ড বা সংবাদ প্রচার করিনি। এটি সম্পূর্ণ ভুয়া।’
পরীক্ষার আগে অভিভাবকেরা সাধারণত ডিম খেতে নিষেধ করেন। এটি বহু দিন ধরে প্রচলিত একটি ধারণা। ধারণা করা হয়, পরীক্ষার আগে ডিম খেলে মাথা গুলিয়ে যাবে, কেউ কেউ আবার ডিমের আকারের সঙ্গে পরীক্ষার নম্বরের সম্পর্ক আছে মনে করেন! এ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতেও বিভিন্ন সময় পোস্ট হতে দেখা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনার পক্ষে শিক্ষার্থীরা স্লোগান দিচ্ছে—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘ইউনুস তুই তওবা কর, শেখ হাসিনার পায়ে ধর. . শেখ হাসিনা বীরের বেশে আসবে ফিরে বাংলাদেশে জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’।
১১ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি শেখ হাসিনার ফাঁস হওয়া একটি অডিও কল নিয়ে একাধিক গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে আজ শনিবার আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে হরতাল পালন করতে বলা হয়েছে। সেসঙ্গে প্রত্যেক এলাকায় মিছিল-মিটিংয়ের আয়োজনের কথা বলতে শোনা যায়। তবে শেখ হাসিনার পরিবার কিংবা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে হরতালের বিষয়ে এখনও কিছু
১৭ ঘণ্টা আগেএকটি কার্ডে ‘সেইফ এক্সিট চেয়ে দেশ ছাড়তে চান ড. ইউনুস, পাইলস জনিত রোগ তীব্র আকার ধারন’ এবং আরেকটিতে ‘পাইলস জনিত রোগে উন্নত চিকিৎসায় আগামী সপ্তাহে ফ্রান্সে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা’—এমন লেখা রয়েছে। পরের কার্ডে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমের বরাত দেওয়া হয়েছে।
৩ দিন আগে