সম্প্রতি দেশের ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা খাতের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ডিজিটাল হসপিটাল কল, চ্যাট ও ভিডিও কলের মাধ্যমে সফলভাবে ১৫ লাখের বেশি মানুষকে চিকিৎসকের পরামর্শ সেবা দেওয়ার মাইলফলক স্পর্শ করেছে। শুরু থেকেই ২শ এর বেশি অভিজ্ঞ ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের একটি দলের সঙ্গে ডিজিটাল হসপিটাল দেশের গ্রামীণ এবং সুবিধাবঞ্চিত মানুষকে সাশ্রয়ী মূল্যে মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করছে।
স্বাস্থ্যসেবার সর্বোচ্চ মান বজায় রাখতে ডিজিটাল হসপিটালের সকল চিকিৎসককে নিয়মিত মূল্যায়ন ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এ ছাড়া ডিজিটাল হসপিটাল চিকিৎসকের পরামর্শ ও রোগীদের মেডিকেল রেকর্ডের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গোপনীয়তা বজায় রাখে।
ডিজিটাল হসপিটাল অ্যাপের মাধ্যমে মাত্র ৯৯ টাকা থেকে শুরু করে যে কেউ যেকোনো জায়গা থেকে অডিও কল, ভিডিও কল ও চ্যাটের মাধ্যমে অসংখ্যবার চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে পারবেন। আবার বিভিন্ন চিকিৎসা ব্যয়ের ক্ষেত্রে ডিজিটাল হসপিটাল প্যাকেজের মাধ্যমে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ফ্রি হেলথ ক্যাশব্যাক প্রদান করে।
বাংলাদেশে স্বাস্থ্যব্যয়ের দুই-তৃতীয়াংশই পরিবারের নিজস্ব খরচের অংশ দ্বারা পরিচালিত হয়, যা বিশ্বের অন্যতম ব্যয়বহুল অর্থায়ন। স্বাস্থ্যব্যয়ের এত বড় অংশ নিজস্ব অর্থায়নে পরিচালনা করার ফলে পরিবারগুলোর আর্থিক ঝুঁকি বেড়ে যায় পায়। চিকিৎসকের কাছ থেকে মানসম্পন্ন পরামর্শ গ্রহণ এবং শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় ওষুধ এবং পরীক্ষার জন্যই প্রেসক্রিপশন গ্রহণ করা অপ্রয়োজনীয় আউট-অফ-পকেট খরচ কমানোর অন্যতম পথ।
ডিজিটাল হসপিটালের সিসিও এন্ড্রু স্মিথ বলেছেন, ‘ডিজিটাল হসপিটালের মূল উদ্দেশ্য হল সকলের জন্য ডাক্তারের পরামর্শকে সহজলভ্য, সাশ্রয়ী এবং উন্নত মানের করে তোলা। এর কারণ হল, যখন ডাক্তারের পরামর্শ সাশ্রয়ী হয়, তখন স্বাস্থ্য সমস্যা গুরুতর হয়ে ওঠার আগেই রোগীরা ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করার ব্যাপারে উৎসাহিত বোধ করেন। দীর্ঘ মেয়াদে এটি মানুষকে সুস্থ থাকতে এবং মোটা অঙ্কের স্বাস্থ্যব্যয় এড়াতে সহায়তা করে।
এন্ড্রু স্মিথ বলেন, ‘আমরা এরই মধ্যে সারা দেশে ১৫ লাখের বেশি রোগীর সেবা দান করতে পেরে গর্বিত। ভবিষ্যতে আমরা আরও অনেক সুবিধা নিয়ে আসব।’
উল্লেখ্য, ডিজিটাল হসপিটাল বাংলাদেশের একটি উদ্ভাবনী ডিজিটাল হেলথকেয়ার প্রোভাইডার। এটি ডিজিটাল হসপিটাল অ্যাপের মাধ্যমে দেশের স্বাস্থ্যসেবা শিল্পে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে সহায়তা করছে।
সম্প্রতি দেশের ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা খাতের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ডিজিটাল হসপিটাল কল, চ্যাট ও ভিডিও কলের মাধ্যমে সফলভাবে ১৫ লাখের বেশি মানুষকে চিকিৎসকের পরামর্শ সেবা দেওয়ার মাইলফলক স্পর্শ করেছে। শুরু থেকেই ২শ এর বেশি অভিজ্ঞ ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের একটি দলের সঙ্গে ডিজিটাল হসপিটাল দেশের গ্রামীণ এবং সুবিধাবঞ্চিত মানুষকে সাশ্রয়ী মূল্যে মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করছে।
স্বাস্থ্যসেবার সর্বোচ্চ মান বজায় রাখতে ডিজিটাল হসপিটালের সকল চিকিৎসককে নিয়মিত মূল্যায়ন ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এ ছাড়া ডিজিটাল হসপিটাল চিকিৎসকের পরামর্শ ও রোগীদের মেডিকেল রেকর্ডের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গোপনীয়তা বজায় রাখে।
ডিজিটাল হসপিটাল অ্যাপের মাধ্যমে মাত্র ৯৯ টাকা থেকে শুরু করে যে কেউ যেকোনো জায়গা থেকে অডিও কল, ভিডিও কল ও চ্যাটের মাধ্যমে অসংখ্যবার চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে পারবেন। আবার বিভিন্ন চিকিৎসা ব্যয়ের ক্ষেত্রে ডিজিটাল হসপিটাল প্যাকেজের মাধ্যমে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ফ্রি হেলথ ক্যাশব্যাক প্রদান করে।
বাংলাদেশে স্বাস্থ্যব্যয়ের দুই-তৃতীয়াংশই পরিবারের নিজস্ব খরচের অংশ দ্বারা পরিচালিত হয়, যা বিশ্বের অন্যতম ব্যয়বহুল অর্থায়ন। স্বাস্থ্যব্যয়ের এত বড় অংশ নিজস্ব অর্থায়নে পরিচালনা করার ফলে পরিবারগুলোর আর্থিক ঝুঁকি বেড়ে যায় পায়। চিকিৎসকের কাছ থেকে মানসম্পন্ন পরামর্শ গ্রহণ এবং শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় ওষুধ এবং পরীক্ষার জন্যই প্রেসক্রিপশন গ্রহণ করা অপ্রয়োজনীয় আউট-অফ-পকেট খরচ কমানোর অন্যতম পথ।
ডিজিটাল হসপিটালের সিসিও এন্ড্রু স্মিথ বলেছেন, ‘ডিজিটাল হসপিটালের মূল উদ্দেশ্য হল সকলের জন্য ডাক্তারের পরামর্শকে সহজলভ্য, সাশ্রয়ী এবং উন্নত মানের করে তোলা। এর কারণ হল, যখন ডাক্তারের পরামর্শ সাশ্রয়ী হয়, তখন স্বাস্থ্য সমস্যা গুরুতর হয়ে ওঠার আগেই রোগীরা ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করার ব্যাপারে উৎসাহিত বোধ করেন। দীর্ঘ মেয়াদে এটি মানুষকে সুস্থ থাকতে এবং মোটা অঙ্কের স্বাস্থ্যব্যয় এড়াতে সহায়তা করে।
এন্ড্রু স্মিথ বলেন, ‘আমরা এরই মধ্যে সারা দেশে ১৫ লাখের বেশি রোগীর সেবা দান করতে পেরে গর্বিত। ভবিষ্যতে আমরা আরও অনেক সুবিধা নিয়ে আসব।’
উল্লেখ্য, ডিজিটাল হসপিটাল বাংলাদেশের একটি উদ্ভাবনী ডিজিটাল হেলথকেয়ার প্রোভাইডার। এটি ডিজিটাল হসপিটাল অ্যাপের মাধ্যমে দেশের স্বাস্থ্যসেবা শিল্পে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে সহায়তা করছে।
‘দেখতে দেখতে আমার বাবুটা বড় হয়ে গেল।’ এ বাক্য যেমন শিশুকে কোলে ধরে রাখতে না পারার আক্ষেপ, পাশাপাশি একটা নিশ্চয়তাও যে শিশু স্বাভাবিকভাবে বড় হয়ে উঠছে। শিশুরা দুরন্ত হবে, খেলায় মেতে থাকবে, আবদার করবে আর ‘দেখতে দেখতে’ বেড়ে উঠবে।
১৬ ঘণ্টা আগেএপ্রিল মাস এসে গেছে। তীব্র গরমের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে এবার। গরম একা আসে না, সঙ্গে কিছু অসুখ-বিসুখও নিয়ে আসে। এই গরমে যে যতই লেবুর শরবত আর ফ্যানের বাতাসে নিজেকে বাঁচাতে চান না কেন, রোগবালাই কিন্তু লুকিয়ে বসে আছে ঠিকই! তাই জানতে হবে গরমের বিশেষ পাঁচ রোগ এবং এর সমাধান।
১৬ ঘণ্টা আগেআমাদের চারপাশে ঘাপটি মেরে থাকা নীরব ঘাতক ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্ত করছে মানবস্বাস্থ্য। শব্দদূষণ বা অতিরিক্ত কোলাহল সেগুলোর মধ্যে অন্যতম। আর বিষয়টি আমরা খুব একটা পাত্তা দিই না। কিন্তু এটি হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, এমনকি ডিমেনশিয়ার মতো রোগের কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। গবেষণা বলছে, শুধু ইউরোপেই প্রতিবছর ১২ হাজার মানুষ
১৬ ঘণ্টা আগেশেষ হলো আনন্দের উৎসব। প্রচুর খাওয়াদাওয়া হলো। খেয়াল করলে দেখবেন, সেসব খাবারের বেশির ভাগই ছিল গুরুপাক, মিষ্টিজাতীয়, ভাজাপোড়া কিংবা রোস্ট করা খাবার। উৎসবের দিনে সেসব খাবার এক দিনের জন্য খেলে ঠিক আছে। কিন্তু সেই অভ্যাস প্রতিদিনের জন্য করা যাবে না। মসলাদার, ভারী খাবার শরীরের ওজন, কোলেস্টেরল বাড়ানোসহ
১৬ ঘণ্টা আগে