বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
আফ্রিকা, ইউরোপর পর এবার এশিয়ায় মাংকিপক্স (এমপক্স) ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। পাকিস্তানে এ পর্যন্ত ৩ জনের দেহে এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে এ ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে সতর্ক অবস্থান রয়েছে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডাব্লিউএইচও) এমপক্স নিয়ে বৈশ্বিক জনস্বাস্থ্য সতর্কতার প্রেক্ষিতে গতকাল শুক্রবার বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) সদস্য (অপারেশন) এয়ার কমোডর এ এফ এম আতিকুজ্জামানের সভাপতিত্বে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ, এয়ারলাইনস, রোগ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র (সিডিসি) এবং বিমানবন্দর স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে এয়ারলাইনসগুলোকে সতর্ক থাকতে এবং কোনো লক্ষণযুক্ত যাত্রী থাকলে দ্রুত স্বাস্থ্য বিভাগকে অবহিত করতে বলা হয়েছে। আগমনের ২১ দিনের মধ্যে লক্ষণগুলো দেখা দিলে যাত্রীদের ১০৬৫৫ নম্বরে কল করতে অনুরোধ করা হয়েছে।
বৈঠকে জানানো হয়, যাত্রীদের থার্মাল স্ক্যানার আর্চওয়ের মাধ্যমে স্ক্রিনিং করা হচ্ছে। প্রয়োজনে লক্ষণযুক্ত যাত্রীদের কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, সংক্রামক রোগ হাসপাতাল (আইডিএইচ) এবং কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্সের মাধ্যমে পাঠানো হবে।
এছাড়া সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের জন্য সতর্কতা ও দায়িত্ব সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এইচএসআইএ স্বাস্থ্য বিভাগ ইতিমধ্যে লক্ষণযুক্ত যাত্রীদের শনাক্ত ও করণীয় সম্পর্কে ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে। এ বিষয়ে তাঁরা লিফলেট প্রদান করছে। সেই সঙ্গে দেশে আসা যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সার্বক্ষণিক চিকিৎসকেরা কাজ শুরু করেছেন।
এদিকে আজ শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মাংকিপক্সের (এমপক্স) লক্ষণ দেখা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দ্রুততম সময়ে হটলাইনে যোগাযোগ করার আহ্বান জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ১৬২৬৩ এবং ১০৬৫৫ নম্বর দুটিতে যোগাযোগ করে সন্দেহভাজনদের তথ্য জানাতে বলা হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, এমপক্স ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট একটি সংক্রামক রোগ। এতে বেদনাদায়ক ফুঁসকুড়ি, লিম্ফ নোড ফুলে যাওয়া এবং জ্বর হতে পারে।
মধ্য আফ্রিকার কঙ্গো, বুরুন্ডি, রুয়ান্ডা, উগান্ডা, কেনিয়াসহ বিশ্বের অনেক দেশে এটি ছড়িয়ে পড়েছে উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শরীরে এর কোনো লক্ষ্মণ দেখা দিলে অথবা আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এলে, অথবা সংক্রমিত দেশ ভ্রমণের ২১ দিনের মধ্যে এই লক্ষ্মণ দেখা দিলে ১৬২৬৩, ১০৬৫৫ নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
এমপক্সের সাধারণ লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে—জ্বর (৩৮.৫° সেলসিয়াস), মাথাব্যথা, পেশি ব্যথা, পিঠে ব্যথা, দুর্বলতা, ফোলা লসিকা গ্রন্থি এবং ত্বকের ফুসকুড়ি বা ক্ষত। লসিকা গ্রন্থির ফোলাভাব এমপক্সের একটি বৈশিষ্ট্যযুক্ত লক্ষণ।
আফ্রিকা, ইউরোপর পর এবার এশিয়ায় মাংকিপক্স (এমপক্স) ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। পাকিস্তানে এ পর্যন্ত ৩ জনের দেহে এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে এ ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে সতর্ক অবস্থান রয়েছে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডাব্লিউএইচও) এমপক্স নিয়ে বৈশ্বিক জনস্বাস্থ্য সতর্কতার প্রেক্ষিতে গতকাল শুক্রবার বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) সদস্য (অপারেশন) এয়ার কমোডর এ এফ এম আতিকুজ্জামানের সভাপতিত্বে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ, এয়ারলাইনস, রোগ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র (সিডিসি) এবং বিমানবন্দর স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে এয়ারলাইনসগুলোকে সতর্ক থাকতে এবং কোনো লক্ষণযুক্ত যাত্রী থাকলে দ্রুত স্বাস্থ্য বিভাগকে অবহিত করতে বলা হয়েছে। আগমনের ২১ দিনের মধ্যে লক্ষণগুলো দেখা দিলে যাত্রীদের ১০৬৫৫ নম্বরে কল করতে অনুরোধ করা হয়েছে।
বৈঠকে জানানো হয়, যাত্রীদের থার্মাল স্ক্যানার আর্চওয়ের মাধ্যমে স্ক্রিনিং করা হচ্ছে। প্রয়োজনে লক্ষণযুক্ত যাত্রীদের কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, সংক্রামক রোগ হাসপাতাল (আইডিএইচ) এবং কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্সের মাধ্যমে পাঠানো হবে।
এছাড়া সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের জন্য সতর্কতা ও দায়িত্ব সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এইচএসআইএ স্বাস্থ্য বিভাগ ইতিমধ্যে লক্ষণযুক্ত যাত্রীদের শনাক্ত ও করণীয় সম্পর্কে ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে। এ বিষয়ে তাঁরা লিফলেট প্রদান করছে। সেই সঙ্গে দেশে আসা যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সার্বক্ষণিক চিকিৎসকেরা কাজ শুরু করেছেন।
এদিকে আজ শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মাংকিপক্সের (এমপক্স) লক্ষণ দেখা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দ্রুততম সময়ে হটলাইনে যোগাযোগ করার আহ্বান জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ১৬২৬৩ এবং ১০৬৫৫ নম্বর দুটিতে যোগাযোগ করে সন্দেহভাজনদের তথ্য জানাতে বলা হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, এমপক্স ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট একটি সংক্রামক রোগ। এতে বেদনাদায়ক ফুঁসকুড়ি, লিম্ফ নোড ফুলে যাওয়া এবং জ্বর হতে পারে।
মধ্য আফ্রিকার কঙ্গো, বুরুন্ডি, রুয়ান্ডা, উগান্ডা, কেনিয়াসহ বিশ্বের অনেক দেশে এটি ছড়িয়ে পড়েছে উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শরীরে এর কোনো লক্ষ্মণ দেখা দিলে অথবা আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এলে, অথবা সংক্রমিত দেশ ভ্রমণের ২১ দিনের মধ্যে এই লক্ষ্মণ দেখা দিলে ১৬২৬৩, ১০৬৫৫ নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
এমপক্সের সাধারণ লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে—জ্বর (৩৮.৫° সেলসিয়াস), মাথাব্যথা, পেশি ব্যথা, পিঠে ব্যথা, দুর্বলতা, ফোলা লসিকা গ্রন্থি এবং ত্বকের ফুসকুড়ি বা ক্ষত। লসিকা গ্রন্থির ফোলাভাব এমপক্সের একটি বৈশিষ্ট্যযুক্ত লক্ষণ।
আমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
৬ ঘণ্টা আগেত্বক অভ্যন্তরীণ অঙ্গের সংক্রমণ এবং যেকোনো ক্ষতি থেকে সুরক্ষা দেয়। তাই এর যত্নে বিশেষ মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন। শীতকালে ত্বক শুষ্ক ও টানটান হলে দুশ্চিন্তা করবেন না। চুলকানি হলেও চিন্তার কোনো কারণ নেই। শীতের শুষ্ক আবহাওয়া ত্বকের প্রতিরক্ষামূলক তেল কমিয়ে দেয়।
৬ ঘণ্টা আগেঅবস্থা এমন হয়েছে যে শিশুর যেকোনো জ্বর দেখা দিলেই অভিভাবকেরা ডেঙ্গু জ্বর কি না, তা নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়ছেন। সব শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা এক রকম নয় এবং সবাইকে হাসপাতালে ভর্তি করানোর প্রয়োজন নেই।
৬ ঘণ্টা আগেঘুম থেকে উঠেই যে ক্লান্তি আর অলসতা বোধ হয়, তাকে বলে মর্নিং ফ্যাটিগ। পর্যাপ্ত ঘুম হওয়া সত্ত্বেও এটি ঘটতে পারে। ‘জার্নাল অব পেইন অ্যান্ড সিম্পটম ম্যানেজমেন্ট’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, সকালের ক্লান্তির সঙ্গে সম্পর্কিত পরিবর্তনযোগ্য ঝুঁকির কারণগুলো হলো...
৭ ঘণ্টা আগে