অধ্যাপক ডা. শাহীন আক্তার
নবজাতকের জন্য আইসিইউ
নবজাতক আইসিইউ হাসপাতালের এমন একটি বিশেষ অংশ, যেখানে জন্মের পর থেকে শুরু করে ২৮ দিন বয়সী বিভিন্ন অসুস্থ নবজাতককে চিকিৎসার জন্য রাখা হয়।
আইসিইউতে শিশুদের যেভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়
যেসব শিশু সময়ের আগে জন্মগ্রহণ করে, ওজন কম এবং শ্বাসকষ্ট বা অন্য জটিলতা থাকে, তাদের ওয়ার্মার বা ইনকিউবেটরে রাখা হয়। এতে তাদের শরীরের তাপমাত্রা ঠিক থাকে। তাদের শ্বাসপ্রশ্বাসে অক্সিজেনের মাত্রা বজায় আছে কি না, তা মনিটর করা হয়।
য়োজনমতো অক্সিজেন বা কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাস দেওয়া হয়। তাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন ওষুধ দেওয়া হয়। যাদের জন্ডিস বেশি, তাদের জন্য ফটোথেরাপির ব্যবস্থা করা হয়। কোনো শিশুর জন্মগত ত্রুটি থাকলে তাদের অপারেশনের ব্যবস্থা করা হয়। রক্তে জীবাণুর সংক্রমণ বা নিউমোনিয়া থাকলে যথাযথ অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়।
আইসিইউতে কত দিন থাকা প্রয়োজন
অসুস্থতা জটিল না হলে কোনো শিশুকে তিন-চার দিন পরই ছুটি দেওয়া সম্ভব। কোনো কোনো শিশুর ক্ষেত্রে বেশি সময় প্রয়োজন হতে পারে। সেটা তার ওজন এবং শারীরিক জটিলতার ওপর নির্ভর করে।
আইসিইউতে থাকাকালে শিশুর খাবারের ব্যবস্থা
সাধারণত প্রথম দু-এক দিন শিশুর হজমশক্তি পর্যবেক্ষণ করা হয়। এরপর ধীরে ধীরে অল্প পরিমাণে মায়ের দুধ খাওয়ানো শুরু করা হয়। সঙ্গে পুষ্টির স্যালাইন চলতে থাকে। একসময় শিশুর অবস্থা বুঝে সরাসরি বুকের দুধ খেতে দেওয়া হয়।
কোন নবজাতকদের আইসিইউতে রাখা হয়
নবজাতক আইসিইউতে থাকলে ভবিষ্যতে কোন সমস্যা হতে পারে
নবজাতককে সঠিক সময়ে চিকিৎসা দিতে পারলে ভবিষ্যতে শিশু পরিপূর্ণভাবে সুস্থ হওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা থাকে। সময়মতো চিকিৎসা দেওয়া না হলে জটিলতা দেখা দিতে পারে।
পরামর্শ দিয়েছেন: অধ্যাপক ডা. শাহীন আক্তার,নবজাতক, শিশু ও কিশোর রোগ বিশেষজ্ঞ বিভাগীয় প্রধান, আলোক এনআইসিইউ
আলোক মাদার অ্যান্ড চাইল্ড কেয়ার, মিরপুর, ঢাকা
নবজাতকের জন্য আইসিইউ
নবজাতক আইসিইউ হাসপাতালের এমন একটি বিশেষ অংশ, যেখানে জন্মের পর থেকে শুরু করে ২৮ দিন বয়সী বিভিন্ন অসুস্থ নবজাতককে চিকিৎসার জন্য রাখা হয়।
আইসিইউতে শিশুদের যেভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়
যেসব শিশু সময়ের আগে জন্মগ্রহণ করে, ওজন কম এবং শ্বাসকষ্ট বা অন্য জটিলতা থাকে, তাদের ওয়ার্মার বা ইনকিউবেটরে রাখা হয়। এতে তাদের শরীরের তাপমাত্রা ঠিক থাকে। তাদের শ্বাসপ্রশ্বাসে অক্সিজেনের মাত্রা বজায় আছে কি না, তা মনিটর করা হয়।
য়োজনমতো অক্সিজেন বা কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাস দেওয়া হয়। তাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন ওষুধ দেওয়া হয়। যাদের জন্ডিস বেশি, তাদের জন্য ফটোথেরাপির ব্যবস্থা করা হয়। কোনো শিশুর জন্মগত ত্রুটি থাকলে তাদের অপারেশনের ব্যবস্থা করা হয়। রক্তে জীবাণুর সংক্রমণ বা নিউমোনিয়া থাকলে যথাযথ অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়।
আইসিইউতে কত দিন থাকা প্রয়োজন
অসুস্থতা জটিল না হলে কোনো শিশুকে তিন-চার দিন পরই ছুটি দেওয়া সম্ভব। কোনো কোনো শিশুর ক্ষেত্রে বেশি সময় প্রয়োজন হতে পারে। সেটা তার ওজন এবং শারীরিক জটিলতার ওপর নির্ভর করে।
আইসিইউতে থাকাকালে শিশুর খাবারের ব্যবস্থা
সাধারণত প্রথম দু-এক দিন শিশুর হজমশক্তি পর্যবেক্ষণ করা হয়। এরপর ধীরে ধীরে অল্প পরিমাণে মায়ের দুধ খাওয়ানো শুরু করা হয়। সঙ্গে পুষ্টির স্যালাইন চলতে থাকে। একসময় শিশুর অবস্থা বুঝে সরাসরি বুকের দুধ খেতে দেওয়া হয়।
কোন নবজাতকদের আইসিইউতে রাখা হয়
নবজাতক আইসিইউতে থাকলে ভবিষ্যতে কোন সমস্যা হতে পারে
নবজাতককে সঠিক সময়ে চিকিৎসা দিতে পারলে ভবিষ্যতে শিশু পরিপূর্ণভাবে সুস্থ হওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা থাকে। সময়মতো চিকিৎসা দেওয়া না হলে জটিলতা দেখা দিতে পারে।
পরামর্শ দিয়েছেন: অধ্যাপক ডা. শাহীন আক্তার,নবজাতক, শিশু ও কিশোর রোগ বিশেষজ্ঞ বিভাগীয় প্রধান, আলোক এনআইসিইউ
আলোক মাদার অ্যান্ড চাইল্ড কেয়ার, মিরপুর, ঢাকা
‘দেখতে দেখতে আমার বাবুটা বড় হয়ে গেল।’ এ বাক্য যেমন শিশুকে কোলে ধরে রাখতে না পারার আক্ষেপ, পাশাপাশি একটা নিশ্চয়তাও যে শিশু স্বাভাবিকভাবে বড় হয়ে উঠছে। শিশুরা দুরন্ত হবে, খেলায় মেতে থাকবে, আবদার করবে আর ‘দেখতে দেখতে’ বেড়ে উঠবে।
১৪ ঘণ্টা আগেএপ্রিল মাস এসে গেছে। তীব্র গরমের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে এবার। গরম একা আসে না, সঙ্গে কিছু অসুখ-বিসুখও নিয়ে আসে। এই গরমে যে যতই লেবুর শরবত আর ফ্যানের বাতাসে নিজেকে বাঁচাতে চান না কেন, রোগবালাই কিন্তু লুকিয়ে বসে আছে ঠিকই! তাই জানতে হবে গরমের বিশেষ পাঁচ রোগ এবং এর সমাধান।
১৫ ঘণ্টা আগেআমাদের চারপাশে ঘাপটি মেরে থাকা নীরব ঘাতক ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্ত করছে মানবস্বাস্থ্য। শব্দদূষণ বা অতিরিক্ত কোলাহল সেগুলোর মধ্যে অন্যতম। আর বিষয়টি আমরা খুব একটা পাত্তা দিই না। কিন্তু এটি হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, এমনকি ডিমেনশিয়ার মতো রোগের কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। গবেষণা বলছে, শুধু ইউরোপেই প্রতিবছর ১২ হাজার মানুষ
১৫ ঘণ্টা আগেশেষ হলো আনন্দের উৎসব। প্রচুর খাওয়াদাওয়া হলো। খেয়াল করলে দেখবেন, সেসব খাবারের বেশির ভাগই ছিল গুরুপাক, মিষ্টিজাতীয়, ভাজাপোড়া কিংবা রোস্ট করা খাবার। উৎসবের দিনে সেসব খাবার এক দিনের জন্য খেলে ঠিক আছে। কিন্তু সেই অভ্যাস প্রতিদিনের জন্য করা যাবে না। মসলাদার, ভারী খাবার শরীরের ওজন, কোলেস্টেরল বাড়ানোসহ
১৫ ঘণ্টা আগে