নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১০০ শয্যাবিশিষ্ট বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটের ভবন নির্মাণকাজ শুরু করতে পারে চীন। দেড় থেকে দুই বছরের মধ্যে দেশটি এই কাজ শেষ করতে চায়।
আজ শনিবার চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পাশে নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন এমনটি জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী চীন সফর থেকে ফিরে এই প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে পারেন।’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ৮ জুলাই চীন সফরে যাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রীর চীন সফর ঘিরে উভয় পক্ষই ১৫টি চুক্তির প্রস্তুতিও নিয়েছে।
এদিন মন্ত্রী চমেক হাসপাতালের কয়েকটি ওয়ার্ড ঘুরে দেখেন এবং চিকিৎসকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন মন্ত্রী। এ সময় হাসপাতালের পক্ষ থেকে দীর্ঘদিন ধরে এমআরআই মেশিন নষ্ট থাকার বিষয়টি অবহিত করা হলে তিনি বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি এই মেডিকেল কলেজের ছাত্র হিসেবে বলছি না, একজন চিকিৎসক, একজন মন্ত্রী হিসেবে বলছি, ঢাকা মেডিকেলের পর চট্টগ্রাম মেডিকেলের অবস্থান। এখানে যদি এই মেশিন নষ্ট থাকে এটি ঠিক করা জরুরি।’ এ সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাসও দেন মন্ত্রী।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ আমার সেকেন্ড হোম। এখানে হাসপাতালের পরিচালক, কলেজের অধ্যক্ষ আছেন। আমি একটি অনুরোধ করব, আপনারা আমাকে একটি তালিকা করে দেন; কোন কাজটি আগে করতে হবে, কোনটি পরে। ইউরোলজি ওয়ার্ডে গিয়ে রোগীর চাপ দেখেছি। কক্সবাজার, রাঙামাটি, নোয়াখালী থেকে রোগী এখানে আসছে। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ থেকে প্রায় আমাকে আবেদন দেওয়া হয়, বিশেষ করে গাইনি বিভাগ থেকে। প্রায় চিকিৎসক ঢাকা চলে যেতে চায়। গাইনি বিভাগ থেকে যদি সবাই চলে যেতে চায়, তাহলে চলবে কীভাবে?’
বার্ন ইউনিটের নির্মাণ প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার প্রকল্প এ বার্ন ইউনিট। আমরা এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে চলে গেছি। চীন সফর শেষে প্রধানমন্ত্রী এই মাসেই চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে পারেন। কারণ, চাইনিজরা কমিটেড যে দেড় বছর থেকে দুই বছরের মধ্যে ভবন নির্মাণ শেষ করবে। একই সঙ্গে আমরা জনবল, যন্ত্রপাতি সব নিয়েই একসঙ্গে কাজ করছি। এই বার্ন ইউনিট চালু হলে চট্টগ্রাম এবং আশেপাশের জেলা উপকৃত হবে। সবাইকে ঢাকায় ছুটতে হবে না।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আমি দুঃখের সঙ্গে বলছি, একটি সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বিকেল ৫টায় গিয়ে কাউকে পাইনি। আমার কাছে এ রকম প্রমাণ আছে। অনুরোধ করছি, আপনারা আমাকে সার্ভিস দিন। আপনাদের জন্য যা দরকার করব।’
সভায় উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দীন, কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. সাহেনা আক্তার, জেলা সিভিল সার্জন ডা. ইলিয়াস চৌধুরীসহ হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগের প্রধানেরা।
সভা শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মেডিকেল কলেজ পরিদর্শন করেন এবং শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন।
চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১০০ শয্যাবিশিষ্ট বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটের ভবন নির্মাণকাজ শুরু করতে পারে চীন। দেড় থেকে দুই বছরের মধ্যে দেশটি এই কাজ শেষ করতে চায়।
আজ শনিবার চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পাশে নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন এমনটি জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী চীন সফর থেকে ফিরে এই প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে পারেন।’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ৮ জুলাই চীন সফরে যাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রীর চীন সফর ঘিরে উভয় পক্ষই ১৫টি চুক্তির প্রস্তুতিও নিয়েছে।
এদিন মন্ত্রী চমেক হাসপাতালের কয়েকটি ওয়ার্ড ঘুরে দেখেন এবং চিকিৎসকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন মন্ত্রী। এ সময় হাসপাতালের পক্ষ থেকে দীর্ঘদিন ধরে এমআরআই মেশিন নষ্ট থাকার বিষয়টি অবহিত করা হলে তিনি বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি এই মেডিকেল কলেজের ছাত্র হিসেবে বলছি না, একজন চিকিৎসক, একজন মন্ত্রী হিসেবে বলছি, ঢাকা মেডিকেলের পর চট্টগ্রাম মেডিকেলের অবস্থান। এখানে যদি এই মেশিন নষ্ট থাকে এটি ঠিক করা জরুরি।’ এ সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাসও দেন মন্ত্রী।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ আমার সেকেন্ড হোম। এখানে হাসপাতালের পরিচালক, কলেজের অধ্যক্ষ আছেন। আমি একটি অনুরোধ করব, আপনারা আমাকে একটি তালিকা করে দেন; কোন কাজটি আগে করতে হবে, কোনটি পরে। ইউরোলজি ওয়ার্ডে গিয়ে রোগীর চাপ দেখেছি। কক্সবাজার, রাঙামাটি, নোয়াখালী থেকে রোগী এখানে আসছে। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ থেকে প্রায় আমাকে আবেদন দেওয়া হয়, বিশেষ করে গাইনি বিভাগ থেকে। প্রায় চিকিৎসক ঢাকা চলে যেতে চায়। গাইনি বিভাগ থেকে যদি সবাই চলে যেতে চায়, তাহলে চলবে কীভাবে?’
বার্ন ইউনিটের নির্মাণ প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার প্রকল্প এ বার্ন ইউনিট। আমরা এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে চলে গেছি। চীন সফর শেষে প্রধানমন্ত্রী এই মাসেই চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে পারেন। কারণ, চাইনিজরা কমিটেড যে দেড় বছর থেকে দুই বছরের মধ্যে ভবন নির্মাণ শেষ করবে। একই সঙ্গে আমরা জনবল, যন্ত্রপাতি সব নিয়েই একসঙ্গে কাজ করছি। এই বার্ন ইউনিট চালু হলে চট্টগ্রাম এবং আশেপাশের জেলা উপকৃত হবে। সবাইকে ঢাকায় ছুটতে হবে না।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আমি দুঃখের সঙ্গে বলছি, একটি সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বিকেল ৫টায় গিয়ে কাউকে পাইনি। আমার কাছে এ রকম প্রমাণ আছে। অনুরোধ করছি, আপনারা আমাকে সার্ভিস দিন। আপনাদের জন্য যা দরকার করব।’
সভায় উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দীন, কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. সাহেনা আক্তার, জেলা সিভিল সার্জন ডা. ইলিয়াস চৌধুরীসহ হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগের প্রধানেরা।
সভা শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মেডিকেল কলেজ পরিদর্শন করেন এবং শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন।
সুস্থভাবে জীবনযাপন করার জন্য দেহের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে হয়। সাধারণত পুষ্টির কথা ভাবলে মনে করি সবটুকুই আমার খাদ্য থেকেই অর্জন করি। তবে এই ধারণাটি ভুল বললেন বিজ্ঞানীরা। নতুন গবেষণায় বলা যায়, মানুষ কিছু পুষ্টি বায়ু থেকেও শোষণ করতে পারে!
৩ দিন আগেবিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষকে প্রভাবিত করে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন। হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনির ক্ষতি এবং দৃষ্টি শক্তিসহ বেশ কিছু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার প্রধান ঝুঁকির কারণ এটি। এই ধরনের ঝুঁকি কমানোর জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা ও বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তবে সম্প্রতি যুক্তরাষ
৪ দিন আগেডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ১ হাজার ৩৮৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে আজ রোববার পর্যন্ত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলো ৭৯ হাজার ৯৮৪ জন। মারা গেছে আরও আটজন।
৫ দিন আগেএমন সময়ে এই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো, যখন ইংল্যান্ডে একটি লক্ষ্যভিত্তিক ফুসফুস স্বাস্থ্য পরীক্ষা কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। এই কর্মসূচির লক্ষ্য ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে সম্ভাব্য ৪০ শতাংশ ব্যক্তিকে স্ক্রিনিং করা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে সবাইকে এর আওতায় আনা।
৬ দিন আগে