ডা. অধ্যাপক শুভাগত চৌধুরী
জানেন কি, আপনার ফুসফুস দিনে ১৭ হাজার থেকে ৩০ হাজার বার শ্বাসক্রিয়া করে? এবার নিন একটি গভীর শ্বাস আর জেনে নিন শ্বসনতন্ত্রের কাজকর্ম।
মায়ের গর্ভ থেকে বেরিয়ে শ্বাস নিয়ে শুরু হয় জীবন। শ্বাসক্রিয়া আমাদের স্বাভাবিক ক্রিয়া। ফুসফুস বাতাস থেকে নেয় অক্সিজেন আর ছেড়ে দেয় কার্বন ডাই-অক্সাইড। এভাবে আমরা বাঁচি।
শ্বাস নিলাম
প্রথম পর্যায় হলো শ্বাস গ্রহণ বা প্রশ্বাস। নাক আর মুখ দিয়ে বাতাস ঢুকে গলার পেছন দিয়ে শ্বাসনালি হয়ে চলে যায় ফুসফুসে। সেখান থেকে অক্সিজেন যায় রক্তস্রোতে। কী করে ফুসফুস থেকে অক্সিজেন যায় রক্তে?
ফুসফুস চমৎকার এক দেহযন্ত্র। অণুবীক্ষণ যন্ত্রের নিচে একে দেখা যায় এক বিশাল স্পঞ্জের মতো। ক্লোম নালি (ব্রঙ্কাই) শাখায়িত হয় ক্লোম নালিকায় (ব্রঙ্কিওল)। এই নালিকার শেষে আছে বায়ুকোষ বা এলভিওলাই। মানুষের শরীরে থাকে ৬০০ মিলিয়ন এলভিওলাই। এর শরীর ঘিরে আছে খুব ক্ষুদ্র কৌশিকা বা কেপিলারি।
অক্সিজেন এই এলভিওলাই থেকে চলে আসে কৌশিকায়। এরপর রক্তস্রোতে মেশে। তারপর রক্তের অক্সিজেন আর অন্যান্য উপকরণ যায় দেহের প্রতিটি কোষে।
শ্বাস ছেড়ে দিই
ফুসফুসের স্বাস্থ্য
ফুসফুস মুখোমুখি হয় বায়ুদূষণের। বায়ুদূষণ হয় সিগারেটের ধোঁয়া, মল, লোম, ভাইরাস, জীবাণু ইত্যাদির মাধ্যমে।
সুরক্ষার জন্য ফুসফুসের আছে নিজের সুরক্ষাব্যবস্থা। এর দেয়ালে আছে সূক্ষ্ম রোম (সিলিয়া)। এগুলো নাক দিয়ে যে দূষিত বস্তু ঢোকে, তাদের ফিল্টার করে। শ্লেষ্মাও আটকে দেয় অনেক
দূষিত পদার্থ।
ফুসফুস সুস্থ রাখার ৮টি উপায়
লেখক: সাবেক অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ
জানেন কি, আপনার ফুসফুস দিনে ১৭ হাজার থেকে ৩০ হাজার বার শ্বাসক্রিয়া করে? এবার নিন একটি গভীর শ্বাস আর জেনে নিন শ্বসনতন্ত্রের কাজকর্ম।
মায়ের গর্ভ থেকে বেরিয়ে শ্বাস নিয়ে শুরু হয় জীবন। শ্বাসক্রিয়া আমাদের স্বাভাবিক ক্রিয়া। ফুসফুস বাতাস থেকে নেয় অক্সিজেন আর ছেড়ে দেয় কার্বন ডাই-অক্সাইড। এভাবে আমরা বাঁচি।
শ্বাস নিলাম
প্রথম পর্যায় হলো শ্বাস গ্রহণ বা প্রশ্বাস। নাক আর মুখ দিয়ে বাতাস ঢুকে গলার পেছন দিয়ে শ্বাসনালি হয়ে চলে যায় ফুসফুসে। সেখান থেকে অক্সিজেন যায় রক্তস্রোতে। কী করে ফুসফুস থেকে অক্সিজেন যায় রক্তে?
ফুসফুস চমৎকার এক দেহযন্ত্র। অণুবীক্ষণ যন্ত্রের নিচে একে দেখা যায় এক বিশাল স্পঞ্জের মতো। ক্লোম নালি (ব্রঙ্কাই) শাখায়িত হয় ক্লোম নালিকায় (ব্রঙ্কিওল)। এই নালিকার শেষে আছে বায়ুকোষ বা এলভিওলাই। মানুষের শরীরে থাকে ৬০০ মিলিয়ন এলভিওলাই। এর শরীর ঘিরে আছে খুব ক্ষুদ্র কৌশিকা বা কেপিলারি।
অক্সিজেন এই এলভিওলাই থেকে চলে আসে কৌশিকায়। এরপর রক্তস্রোতে মেশে। তারপর রক্তের অক্সিজেন আর অন্যান্য উপকরণ যায় দেহের প্রতিটি কোষে।
শ্বাস ছেড়ে দিই
ফুসফুসের স্বাস্থ্য
ফুসফুস মুখোমুখি হয় বায়ুদূষণের। বায়ুদূষণ হয় সিগারেটের ধোঁয়া, মল, লোম, ভাইরাস, জীবাণু ইত্যাদির মাধ্যমে।
সুরক্ষার জন্য ফুসফুসের আছে নিজের সুরক্ষাব্যবস্থা। এর দেয়ালে আছে সূক্ষ্ম রোম (সিলিয়া)। এগুলো নাক দিয়ে যে দূষিত বস্তু ঢোকে, তাদের ফিল্টার করে। শ্লেষ্মাও আটকে দেয় অনেক
দূষিত পদার্থ।
ফুসফুস সুস্থ রাখার ৮টি উপায়
লেখক: সাবেক অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ
দেশে মস্তিষ্কের ক্ষয়জনিত রোগ ডিমেনশিয়ায় আক্রান্তদের মধ্যে দুই তৃতীয়াংশ নারী। এই রোগটি ধারাবাহিকভাবে বেড়েই চলছে। অথচ তা নিয়ে তেমন উদ্যোগ চোখে পড়ছে না। সামাজিকভাবে সচেতনতা গড়ে তুলতে না পারলে রোগটির বিস্তার আরও ভয়াবহ হতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেরোগে-শোকে মানুষকে প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু ওষুধ খেতে হয়। নিত্যপণ্যের এই ঊর্ধ্বগতির বাজারে যেখানে সাধারণ মানুষের তিনবেলা আহারের জোগান দেওয়াই কষ্টকর, সেখানে জীবন রক্ষার জন্য দ্বিগুণ-তিনগুণ দামে ওধুষ কিনতে গিয়ে জীবন আরও ওষ্ঠাগত। দেশে এখন নিম্নআয়ের ৪০ শতাংশ মানুষের মোট আয়ের ২০ শতাংশ খরচ হচ্ছে ওষুধ কিনতেই।
২ দিন আগেদেশে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা না থাকায় ও ডাক্তারের ওপর আস্থা না থাকায় বিদেশে চিকিৎসা নিতে প্রতিবছর দেশের মানুষ ৪ বিলিয়ন ডলার খরচ করছে। স্বাস্থ্যেসেবার উন্নয়ন না হলে এর পরিমাণ দিন দিন আরও বাড়বে।
২ দিন আগেআমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
৩ দিন আগে