অনলাইন ডেস্ক
আগামীকাল ১৮ জুন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ৬-৫৯ মাস পর্যন্ত বয়সী ২ কোটি ২০ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। দেশের সকল সরকারি স্বাস্থ্য কেন্দ্র এবং অন্যান্য নির্ধারিত স্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে একযোগে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। ভিটামিন ‘এ’–এর অভাবে রাতকানা রোগসহ বিভিন্ন রোগের ঝুঁকিতে থাকে। এসব ঝুঁকি এড়াতে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল অবশ্যই খাওয়ানো উচিত বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিশু বিভাগের অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান ডা. মানিক কুমার তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল অবশ্যই খাওয়াতে হবে। শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ানোর মাধ্যমে রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। এ ছাড়াও ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং চর্মরোগ প্রতিরোধসহ আরও অনেক উপকার রয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক গত বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) রাজধানীর একটি হোটেলে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাম্পেইনের প্রচারণা উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বলেন, দেশের ৬-১১ মাস বয়সী ২৫ লাখ শিশুকে, ১২-৫৯ মাস বয়সী শিশু ১ কোটি ৯৫ লাখ শিশুসহ ১২-৫৯ মাস বয়সী মোট ২ কোটি ২০ লাখ শিশুকে নীল ও লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে মোট ৪০ হাজার স্বাস্থ্যকর্মী, ১ লাখ ২০ হাজার কেন্দ্রে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়াতে কাজ করবে।
ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়াতে নিয়ে আসার আগে শিশুকে ভরাপেটে কেন্দ্রে নিয়ে আসতে হবে এবং ৬ মাসের কম বয়সী এবং ৫ বছরের বেশি বয়সী এবং অসুস্থ শিশুকে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না বলেও জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
আগামীকাল ১৮ জুন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ৬-৫৯ মাস পর্যন্ত বয়সী ২ কোটি ২০ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। দেশের সকল সরকারি স্বাস্থ্য কেন্দ্র এবং অন্যান্য নির্ধারিত স্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে একযোগে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। ভিটামিন ‘এ’–এর অভাবে রাতকানা রোগসহ বিভিন্ন রোগের ঝুঁকিতে থাকে। এসব ঝুঁকি এড়াতে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল অবশ্যই খাওয়ানো উচিত বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিশু বিভাগের অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান ডা. মানিক কুমার তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল অবশ্যই খাওয়াতে হবে। শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ানোর মাধ্যমে রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। এ ছাড়াও ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং চর্মরোগ প্রতিরোধসহ আরও অনেক উপকার রয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক গত বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) রাজধানীর একটি হোটেলে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাম্পেইনের প্রচারণা উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বলেন, দেশের ৬-১১ মাস বয়সী ২৫ লাখ শিশুকে, ১২-৫৯ মাস বয়সী শিশু ১ কোটি ৯৫ লাখ শিশুসহ ১২-৫৯ মাস বয়সী মোট ২ কোটি ২০ লাখ শিশুকে নীল ও লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে মোট ৪০ হাজার স্বাস্থ্যকর্মী, ১ লাখ ২০ হাজার কেন্দ্রে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়াতে কাজ করবে।
ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়াতে নিয়ে আসার আগে শিশুকে ভরাপেটে কেন্দ্রে নিয়ে আসতে হবে এবং ৬ মাসের কম বয়সী এবং ৫ বছরের বেশি বয়সী এবং অসুস্থ শিশুকে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না বলেও জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
দেশের ৪১ জেলায় নতুন সিভিল সার্জন নিয়োগ দিয়েছে সরকার। বদলি/পদায়নকৃত কর্মকর্তাগণ আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে বদলিকৃত কর্মস্থলে যোগাদান করবেন। অন্যথায় আগামী রোববার থেকে বর্তমান কর্মস্থল থেকে তাৎক্ষণিক অবমুক্ত মর্মে গণ্য হবেন।
১৮ ঘণ্টা আগেবিগত কয়েক দশক ধরেই বিশ্বে অন্যতম স্বাস্থ্য সমস্যা মুটিয়ে যাওয়া ও স্থূলতা। আগামী কয়েক দশকে এই সমস্যা আরও বাড়বে বলেই আশঙ্কা করছেন গবেষকেরা। তাঁরা বলছেন, বিশ্বব্যাপী ২০৫০ সালের মধ্যে অর্ধেকের বেশি প্রাপ্তবয়স্ক এবং এক-তৃতীয়াংশ শিশু ও কিশোর-কিশোরী অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতার শিকার হবে। এই বিষয়টি
১ দিন আগে২০২৫ সালে এসেও এই চিত্র খুব একটা বদলায়নি। এখনো স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি ৪টি উপাদান লৌহ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি ১২, জিংকের ঘাটতিতে ভুগছে প্রায় ২৫ শতাংশ কিশোরী এবং স্থূলতায় আক্রান্ত কমপক্ষে ১০ শতাংশ।
১ দিন আগেআত্মহত্যা একটি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে বাংলাদেশে আত্মহত্যার প্রবণতা বিশেষভাবে উদ্বেগজনক। বিশ্বব্যাপী আত্মহত্যা প্রতিরোধের উদ্যোগ নেওয়া হলেও বাংলাদেশে এখনো আত্মহত্যা সংক্রান্ত পর্যাপ্ত গবেষণা ও কার্যকর নীতিমালা তৈরি হয়নি
১ দিন আগে