শাহিনুর আক্তার তানিয়া। একটি স্কুলের ইংরেজি শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন। সকালে স্কুলে ঢুকছেন, বেরোতে বেরোতে বিকেল। আবার ছুটির দিনগুলোতে বাসার কাজের ব্যস্ততা। এদিকে সব সময় ক্লান্ত লাগে, শরীরে বিভিন্ন রকমের ব্যথাও ভোগায় মাঝেমধ্যে। বসে থাকতে থাকতে বাড়ছে ওজনও।
সাপ্লিমেন্ট ভুল মাত্রায় গ্রহণ করলে উপকারের চেয়ে বেশি ক্ষতিকর হতে পারে। প্রতিটি মানুষের শারীরিক চাহিদা ভিন্ন, তাই সঠিকভাবে সাপ্লিমেন্ট গ্রহণের একমাত্র উপায় হলো নিজের শরীরের বর্তমান অবস্থা জানা। এর মধ্যে আপনার খাদ্যাভ্যাস, জীবনযাত্রা, মানসিক চাপের মাত্রা এবং অভ্যন্তরীণ শারীরিক অবস্থার সবকিছু অন্তর্ভুক
সারা বছর খেজুর খাওয়ার অভ্যাস অনেকের। তবে রমজান মাস এলে এর চাহিদা বেড়ে যায় কয়েকগুণে। বাজারে অনেক ধরনের খেজুরের সমারোহ তখন দেখা যায়। এতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ থাকায় শরীরের জন্য বেশ উপকারী। এ ছাড়া রোগ প্রতিরোধে ক্ষমতা বাড়ায়...
ডিম ভাঙলে কখনো দেখা যায় হলুদ আবার কখনো কমলা রঙের কুসুম। এটি মূলত নির্ধারিত হয় মুরগির খাবার এবং তাদের জীবনযাত্রার ওপর। সাধারণভাবে, কমলা কুসুমকে বেশি পুষ্টিকর বলে মনে করা হয়।
লাল শাক খেলে রক্তশূন্যতা দূর হয়। শুধু রক্তশূন্যতা দূর করার জন্য প্রয়োজনীয় আয়রনই নয়, বরং এই শাকে রয়েছে আরও নানা গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপাদান, যা শিশুদের শারীরিক বিকাশেও বিশেষ উপযোগী। লাল শাকে ভিটামিন, খনিজ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার থাকে, যা সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করে। নিচে লাল শাক খাওয়ার উপকারিতা
সুস্থভাবে জীবনযাপন করার জন্য দেহের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে হয়। সাধারণত পুষ্টির কথা ভাবলে মনে করি সবটুকুই আমার খাদ্য থেকেই অর্জন করি। তবে এই ধারণাটি ভুল বললেন বিজ্ঞানীরা। নতুন গবেষণায় বলা যায়, মানুষ কিছু পুষ্টি বায়ু থেকেও শোষণ করতে পারে!
শীত এসে গেছে। এ ঋতুতে আবহাওয়া দীর্ঘ সময়ের জন্য বদলে যায়। ফলে এর প্রভাব পড়ে শরীরের ওপর। শীতের নেতিবাচক প্রভাব কমাতে শক্তিশালী করে তুলতে হবে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা।
ভোজ্যতেল পরিবহনে ব্যবহার করা হচ্ছে নন-ফুড গ্রেডেড উপকরণে তৈরি কেমিক্যাল, লুব্রিকেন্ট, মবিল বা অন্যান্য পণ্য সংরক্ষণে ব্যবহৃত ড্রাম। এসব অপরিচ্ছন্ন ও অস্বাস্থ্যকর ড্রামে সরবরাহ করা ভোজ্যতেল স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করছে। নন-ফুড গ্রেডেড প্লাস্টিক ড্রাম বারবার ব্যবহারের ফলে ভোজ্যতেল বিষাক্ত
সুষম খাবারের ৬টি উপাদানের প্রধানতম হলো ভিটামিন ও খনিজ লবণ। এগুলো আমাদের শরীরের চালিকাশক্তির উল্লেখযোগ্য উপাদান হিসেবে বিবেচিত। শরীরের প্রতিটি অঙ্গের সুরক্ষায় একেক ধরনের ভিটামিনের প্রয়োজন হয়। যেমন চুল ও চোখের সুরক্ষায় ভিটামিন এ, ত্বক সুরক্ষায় ভিটামিন বি এবং সি, হাড় ও দাঁতের সুরক্ষায় ভিটামিন ডি প্রয়োজ
তেল শুধু রোস্টিং বা সিজনিংয়ের মাধ্যম নয়। এটি খাবারের স্বাদ, টেক্সচার ও ঘ্রাণ পরিবর্তন এবং উন্নত করার কাজ করে। একেক তেলের গুণাগুণ, সুবিধা-অসুবিধা একেক রকম। জেনে রাখা ভালো, পুষ্টিগুণের পাশাপাশি কোন তেল শরীরে কোন ধরনের সুবিধা দিতে পারে।
আমরা যেমন মলা–ঢেলার মতো ছোট মাছ খেতে অভ্যস্ত, তেমনি দ্বীপরাষ্ট্র জাপানের অধিবাসীরা বিভিন্ন ধরনের ছোট মাছ খেয়ে থাকে। তাদের মধ্যে হোয়াইট বেট, আটলান্টিক ক্যাপেলিন কিংবা ছোট শুকনো সার্ডিন মাছ খাওয়ার অভ্যাস আছে। মাথা, হাড় কিংবা অঙ্গপ্রত্যঙ্গ কোনো কিছু না ফেলে সম্পূর্ণ ছোট মাছ খাওয়া যায়। বলা হয়ে থাকে, ম
শিশুদের অপুষ্টিজনিত অসুখের মধ্যে অন্যতম রিকেটস রোগ। কিন্তু এ রোগ সম্পর্কে খুব কম মানুষ জানে। এটি মূলত শিশুদের বাড়ন্ত হাড়ের গঠনগত ত্রুটিজনিত রোগ। সাধারণত ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ‘ডি’র অভাবে এ রোগ হয়।
বাহারি নামের মোড়কে ডিমে বিশেষ পুষ্টিমান যোগ করার কথা লিখে ভোক্তাদের পকেট কাটছে করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো। প্যাকেট বা মোড়কের গায়ে অর্গানিক ডিম, ভিটামিন ই সমৃদ্ধ ডিম ইত্যাদি বিশেষ গুণের কথা উল্লেখ করে কোম্পানিগুলো প্রতিটি ডিমে দাম বেশি রাখছে ৩ থেকে ৯ টাকা পর্যন্ত। কিন্তু বাস্তবে সেই বিশেষ পুষ্টি ডিমে যোগ
জেরোপথ্যালমিয়া নামের একটি রোগ আছে যা ভিটামিন এ এর অভাবে হয়ে থাকে। এই রোগের ৮ থেকে ৯টি পর্যায় আছে। এর শেষ পর্যায় চোখের কর্নিয়া একদম নষ্ট হয়ে যাওয়া এবং রোগীর দৃষ্টিশক্তি হারানো। এই রোগের প্রথম পর্যায় রাতকানা রোগ।
আগামী ১ জুন (শনিবার) সারা দেশে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন পরিচালিত হবে। এদিন ৬ থেকে ৫৯ মাস বয়সী ২ কোটি ২২ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর মহাখালীর স্বাস্থ্য ভবনে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) ৬ লাখ ৭০ হাজার শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়াবে। করপোরেশনের আওতাধীন এলাকার ১ হাজার ৮২৭টি কেন্দ্রের মাধ্যমে শিশুদের এই ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। আগামী ১ জুন শনিবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী ১ লাখ ১০ হাজার শিশুকে একটি করে নীল রঙে
জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনে রাজশাহীতে এবার সাড়ে তিন লাখেরও বেশি শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। আগামী শনিবার জেলা ও মহানগরে এই ক্যাম্পেইন চলবে।