আলমগীর আলম
শীত যখন দরজায় কড়া নাড়ে, সবার আগে টের পায় কান ও পা। প্রথমে কান শীতল হয়। আর পায়ে ঠান্ডা লাগার কারণে মানুষের গতি কমতে থাকে ধীরে ধীরে। যাঁদের বয়স বেড়েছে, তাঁরা শীত এলে নানা শারীরিক সমস্যায় ভোগেন; বিশেষ করে শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে ব্যথা হতে থাকে বিভিন্ন জায়গায়। এগুলোর মধ্যে গোড়ালির ব্যথা অন্যতম। এসব সমস্যা থেকে মুক্ত রাখতে পারে তেজপাতা ও লবঙ্গ চা। ঔষধি গুণে পরিপূর্ণ এসব ভেষজ উপাদান জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
কেন তেজপাতা ও লবঙ্গ চা
তেজপাতা ও লবঙ্গ অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। এগুলোতে রয়েছে প্রদাহবিরোধী এবং ব্যাকটেরিয়ারোধী গুণ। ফলে তেজপাতা ও লবঙ্গ দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় চমৎকার সংযোজন হতে পারে।
পাচনতন্ত্রের ক্ষমতা বাড়ায়
আপনি বদহজমের সমস্যায় ভুগলে তেজপাতা সেই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে। এ ছাড়া লবঙ্গ এনজাইম নিঃসরণকে উদ্দীপিত করে হজমে সহায়ক এবং অস্বস্তি দূর করে।
প্রদাহ কমায়
বিভিন্ন ধরনের প্রদাহ শরীরের ক্ষতি করতে পারে, বিশেষ করে যদি কেউ আর্থ্রাইটিসে ভোগে। তেজপাতা ও লবঙ্গ প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করতে এবং অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করে। এগুলোর নিয়মিত ব্যবহার ইউরিক অ্যাসিডের ব্যথা কমাতে সহায়তা করবে।
রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়
শক্তিশালী অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্যের কারণে লবঙ্গ অবাঞ্ছিত ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার গোপন অস্ত্র। এর সঙ্গে তেজপাতা যুক্ত হলে তা রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে পারে এবং ঠান্ডা ও ফ্লু মৌসুমে শরীর রক্ষা করবে।
অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শক্তির উৎস
তেজপাতা ও লবঙ্গ অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ। এগুলো শরীরের ক্ষতিকর ফ্রি র্যাডিক্যালের বিরুদ্ধে লড়াই করে। এটি অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে।
এ ছাড়া দীর্ঘস্থায়ী রোগ; যেমন হৃদ্রোগ এবং নির্দিষ্ট ধরনের ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।
দাঁত ভালো রাখে
লবঙ্গ তেল দাঁতের উপকারিতার জন্য ব্যাপকভাবে স্বীকৃত। নিয়মিত লবঙ্গ চা পান করলে মাড়ি ও দাঁত সুস্থ রাখা যায়।
তেজপাতা ও লবঙ্গ চা তৈরি হবে যেভাবে
উপকরণ
� ৩ থেকে ৪টি শুকনা তেজপাতা
� ৫ থেকে ৬টি আস্ত লবঙ্গ
� পানি ৪ কাপ
এর সঙ্গে স্বাদ বাড়াতে মধু কিংবা লেবু যোগ করা যেতে পারে।
প্রণালি
একটি মাঝারি পাত্রে পানি ফুটিয়ে নিতে হবে। তাতে তেজপাতা ও লবঙ্গ দিয়ে আঁচ কমিয়ে দিন।
এই মিশ্রণ ১৫ মিনিটের মতো সেদ্ধ করে নিতে হবে। এরপর চুলা নিভিয়ে পাত্রটি রেখে দিতে হবে অন্তত ৫ মিনিট। পরে ছেঁকে তেজপাতা ও লবঙ্গ ফেলে দিয়ে পানি আলাদা করে নিন। এতে স্বাদ বাড়াতে মধু বা লেবুর রস যোগ করতে পারেন। এরপর এই পানি পান করুন।
এই চায়ের উপকারিতা পেতে হলে প্রতিদিন এক কাপ পান করতে হবে। এ ছাড়া প্রতিদিন খাওয়ার পর এই চা পান করলে তা হজমশক্তি বাড়াতে কাজ করবে।
সতর্কতা: তেজপাতা ও লবঙ্গ চা সাধারণত নিরাপদ হলেও গর্ভবতী কিংবা স্তন্য পান করানো মায়েদের পান করা কোনোভাবেই ঠিক নয়।
শীত যখন দরজায় কড়া নাড়ে, সবার আগে টের পায় কান ও পা। প্রথমে কান শীতল হয়। আর পায়ে ঠান্ডা লাগার কারণে মানুষের গতি কমতে থাকে ধীরে ধীরে। যাঁদের বয়স বেড়েছে, তাঁরা শীত এলে নানা শারীরিক সমস্যায় ভোগেন; বিশেষ করে শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে ব্যথা হতে থাকে বিভিন্ন জায়গায়। এগুলোর মধ্যে গোড়ালির ব্যথা অন্যতম। এসব সমস্যা থেকে মুক্ত রাখতে পারে তেজপাতা ও লবঙ্গ চা। ঔষধি গুণে পরিপূর্ণ এসব ভেষজ উপাদান জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
কেন তেজপাতা ও লবঙ্গ চা
তেজপাতা ও লবঙ্গ অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। এগুলোতে রয়েছে প্রদাহবিরোধী এবং ব্যাকটেরিয়ারোধী গুণ। ফলে তেজপাতা ও লবঙ্গ দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় চমৎকার সংযোজন হতে পারে।
পাচনতন্ত্রের ক্ষমতা বাড়ায়
আপনি বদহজমের সমস্যায় ভুগলে তেজপাতা সেই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে। এ ছাড়া লবঙ্গ এনজাইম নিঃসরণকে উদ্দীপিত করে হজমে সহায়ক এবং অস্বস্তি দূর করে।
প্রদাহ কমায়
বিভিন্ন ধরনের প্রদাহ শরীরের ক্ষতি করতে পারে, বিশেষ করে যদি কেউ আর্থ্রাইটিসে ভোগে। তেজপাতা ও লবঙ্গ প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করতে এবং অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করে। এগুলোর নিয়মিত ব্যবহার ইউরিক অ্যাসিডের ব্যথা কমাতে সহায়তা করবে।
রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়
শক্তিশালী অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্যের কারণে লবঙ্গ অবাঞ্ছিত ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার গোপন অস্ত্র। এর সঙ্গে তেজপাতা যুক্ত হলে তা রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে পারে এবং ঠান্ডা ও ফ্লু মৌসুমে শরীর রক্ষা করবে।
অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শক্তির উৎস
তেজপাতা ও লবঙ্গ অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ। এগুলো শরীরের ক্ষতিকর ফ্রি র্যাডিক্যালের বিরুদ্ধে লড়াই করে। এটি অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে।
এ ছাড়া দীর্ঘস্থায়ী রোগ; যেমন হৃদ্রোগ এবং নির্দিষ্ট ধরনের ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।
দাঁত ভালো রাখে
লবঙ্গ তেল দাঁতের উপকারিতার জন্য ব্যাপকভাবে স্বীকৃত। নিয়মিত লবঙ্গ চা পান করলে মাড়ি ও দাঁত সুস্থ রাখা যায়।
তেজপাতা ও লবঙ্গ চা তৈরি হবে যেভাবে
উপকরণ
� ৩ থেকে ৪টি শুকনা তেজপাতা
� ৫ থেকে ৬টি আস্ত লবঙ্গ
� পানি ৪ কাপ
এর সঙ্গে স্বাদ বাড়াতে মধু কিংবা লেবু যোগ করা যেতে পারে।
প্রণালি
একটি মাঝারি পাত্রে পানি ফুটিয়ে নিতে হবে। তাতে তেজপাতা ও লবঙ্গ দিয়ে আঁচ কমিয়ে দিন।
এই মিশ্রণ ১৫ মিনিটের মতো সেদ্ধ করে নিতে হবে। এরপর চুলা নিভিয়ে পাত্রটি রেখে দিতে হবে অন্তত ৫ মিনিট। পরে ছেঁকে তেজপাতা ও লবঙ্গ ফেলে দিয়ে পানি আলাদা করে নিন। এতে স্বাদ বাড়াতে মধু বা লেবুর রস যোগ করতে পারেন। এরপর এই পানি পান করুন।
এই চায়ের উপকারিতা পেতে হলে প্রতিদিন এক কাপ পান করতে হবে। এ ছাড়া প্রতিদিন খাওয়ার পর এই চা পান করলে তা হজমশক্তি বাড়াতে কাজ করবে।
সতর্কতা: তেজপাতা ও লবঙ্গ চা সাধারণত নিরাপদ হলেও গর্ভবতী কিংবা স্তন্য পান করানো মায়েদের পান করা কোনোভাবেই ঠিক নয়।
দুই মাসের কম বয়সী শিশুদের সম্ভাব্য গুরুতর ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ (পিএসবিআই) ব্যবস্থাপনার উন্নতির লক্ষ্যে বাংলাদেশসহ আরও কয়েকটি দেশে দুটি ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চালানো হয়েছে। এর ফলাফলে দেখা গেছে, এই নবজাতকদের হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসার চেয়ে বাড়িতে রেখে হাসপাতালের বহির্বিভাগে চিকিৎসা করাই ভালো। এতে শিশুদে
২ দিন আগেবিভিন্ন মানসিক স্বাস্থ্যসমস্যা সৃষ্টি করতে পারে খারাপ বা দুঃসহ স্মৃতি। তবে এই ধরনের স্মৃতি ভুলে যেতে বা মুছে ফেলতে নতুন একটি কৌশল খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এই কৌশলে ইতিবাচক স্মৃতিগুলোকে পুনরায় সক্রিয় করে নেতিবাচক স্মৃতিগুলো দুর্বল করা যায়।
২ দিন আগেব্যথা উপশম এবং প্রদাহ কমানোর জন্য প্রাকৃতিক প্রতিকারের কথা বলতে গেলে অ্যাসপিরিনের মতো ওভার-দ্য-কাউন্টার ওষুধের তুলনায় লবঙ্গ কম নয়। এটি কার্যকর বিকল্প হতে পারে বলে অনেকে মত দিচ্ছেন এখন। লবঙ্গ একটি ছোট্ট, কিন্তু শক্তিশালী মসলা। এটি শত শত বছর ধরে বিশ্বব্যাপী রান্নার কাজে...
৫ দিন আগে৩-৪ মাস আগে থেকে আমার মাসিক চলাকালীন স্তনের পাশে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। আমার বয়স ৩৩ বছর। এর আগে কখনো এমন সমস্যা হয়নি। আমার একটি সন্তান আছে। তার বয়স ৭ বছর। অর্থাৎ আমার ক্ষেত্রে ব্রেস্ট ফিডিংয়ের বিষয় নেই এখন। হঠাৎ করে ব্যথা হওয়ায় কী করব বুঝতে পারছি না...
৫ দিন আগে